হৃদয়ে নাড়া দেওয়ার মতো একটি কাব্য এবং জীবনের গুরুত্বপূর্ণ ৪টি মোটিভেশানাল কাব্য @মিঃ মধু
.jpg)
হৃদয়ে নাড়া দেওয়ার মতো একটি কাব্য
টিচার খুব আন্তরিকতার সাথেই পাশের মেয়েটাকে বললেন,
__জননী তোমার কি বিয়ে হয়েছে?
"মেয়েটা একটু লজ্জা পেয়ে বলল"__হ্যাঁ স্যার। আমার একটা দুই বছরের ছেলে আছে।
.
টিচার চট করে দাঁড়ালেন। খুব হাসি হাসি মুখ নিয়ে বললেন, "আমরা আজ আমাদেরই একজনের প্রিয় মানুষদের নাম জানবো। এই কথা বলেই মেয়েটার দিকে তাকিয়ে বললেন,
.
__মা আজকে তুমিই টিচার। এই নাও চক, ডাষ্টার।
যাও তোমার প্রিয় দশ জন মানুষের নাম লেখো। মেয়েটা বোর্ডে গিয়ে দশ জন মানুষের নাম লিখলো ।
সংসারের সবার নামের পাশে দুই একজন বন্ধু, প্রতিবেশীর নামও আছে।
–লিষ্ট থেকে পাঁচ জনকে মুছে দাও।
টিচার একটু মুচকি হাসি দিয়ে বললেন, আরো তিন জনের নাম মুছো।
সর্বকালের কিছু সেরা উপদেশ ।সে ধীরে ধীরে তার বেষ্ট ফ্রেন্ডের নাম মুছলো।
এবং বাবা আর মায়ের নামও মুছে দিলো। এখন মেয়েটা রিতিমত কাঁদছে।
.
যে মজা দিয়ে ক্লাশটা শুরু হয়েছিলো, সেই মজা আর নেই।
ক্লাশের অন্যদের মাঝেও টানটান উত্তেজন।
লিষ্টে আর বাকী আছে দুইজন। মেয়েটার হাজবেন্ড আর সন্তান।
কিন্তু মেয়েটা ঠায় দাঁড়িয়ে রইলো। কারো নাম মুছতে সে আর পারছেনা।
টিচার বললেন –মা গো, এইটা একটা খেলা। সাইকোলজিক্যাল খেলা। জাষ্ট প্রিয় মানুষদের নাম মুছে দিতে বলেছি, মেরে ফেলতে তো বলিনি!!!
.
মেয়েটা কাঁপা কাঁপা হাত নিয়ে ছেলের নামটা মুছে দিলো।
টিচার এবার মেয়েটার কাছে গেলেন, পকেট থেকে একটা গিফ্ট বের করে বললেন– তোমার মনের উপর দিয়ে যে ঝড়টা গেলো তার জন্য আমি দুঃখিত। আর এই গিফ্ট বক্সে দশটা গিফ্ট আছে। তোমার সব প্রিয়জনদের জন্য।
.
এবার বলো, কেন তুমি অন্য নামগুলো মুছলে। মেয়েটা বলল- প্রথমে বন্ধু আর প্রতিবেশীদের নাম মুছে দিলাম।
কারন তবু আমার কাছে বেষ্ট ফ্রেন্ড আর পরিবারের সবাই রইলো। পরে যখন আরো তিন জনের নাম মুছতে বললেন, তখন বেষ্ট ফ্রেন্ড আর বাবা মায়ের নাম মুছে দিলাম। ভাবলাম, বাবা মা তো আর চিরদিন থাকবে না। আর বেষ্ট ফ্রেন্ড না থাকলে কি হয়েছে? আমার কাছে আমার পুত্র আর তার বাবাই বেষ্ট ফ্রেন্ড।
আরও পড়ুন 👇
১) চিন্তাভাবনা বদলান সমাজ বদলাবে।
২) নারীর মন বোঝার একশত একটি উপায়।
৩) বিবাহিত জীবনে বারংবার স্ত্রীর প্রেমে পড়ার উপায় কী?
৪) জীবনের সবচেয়ে বড় “ফাঁদ’’ কোনটি, যাতে মানুষ পড়ে যায়?
৫) স্বামীকে খুশি রাখার ও শুধু নিজের করে রাখার কার্যকারী টিপসঃ
কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ মোটিভেশানাল কাব্য
পছন্দের জিনিসটা পুরনো হয়ে গেলে কেউ কেউ তা যত্ন করে রেখে দেয়। আবার কেউ কেউ তা জঞ্জাল মনে করে ছুঁড়ে ফেলে দেয়। যারা যত্ন করে রেখে দেয় তাদের মধ্যে পুরনো জিনিসের জন্য আলাদা একটা মায়া কাজ করে,ফেলে দিতে কেমন যেন খচ খচ করে মন। মাঝে মাঝে বের করে জিনিসটার প্রতি হাত বুলিয়ে আবার রেখে দেয়।
আবার যারা ছুঁড়ে ফেলে দেয় এদের নতুনের প্রতি ভীষন একটা আকর্ষণ কাজ করে। পুরনো জিনিস মানেই কেমন যেন একটা ভারি ভারি ভাব।ফেলে দিয়ে জঞ্জাল পরিস্কার করতে পারলেই যেন বাঁচে।আবার নতুন করে কিনে আনে।
এটা তো গেল জিনিসের কথা। এমনও কিছু কিছু মানুষ আছে যারা পুরনো জিনিস বদলানোর মতো মানুষও বদলায়। আজ যে প্রিয় কাল সে অচেনা। নতুন মানুষ পেয়ে পুরনো মানুষটাকে,পুরনো বন্ধুকে,পুরনো ভালোবাসা কে ভুলে যায়। এরা প্রতিনিয়ত নতুনের নেশায় ডুবে থাকে। এরা গিরগিটির মতো রং বদলায়।এদের মুখে মধু আর অন্তরে থাকে বিষ।
চেনা মানুষটাকে এরা মুহুর্তের মধ্যেই অচেনা বানিয়ে ফেলার এক দূর্দান্ত ক্ষমতা নিয়ে জন্মায়। ভুল করেও কখনো ভাবে না যে তার সেই পুরনো মানুষটা,বন্ধু বা প্রিয়জন তাকে হারিয়ে কেমন আছে, কি করছে।
আবার কিছু কিছু মানুষ আছে পুরনো জিনিস যত্ন করে রাখার মতোই পুরনো সম্পর্কটাও খুব যত্ন করে রাখে। নতুন সম্পর্কে জড়াতে,নতুন মানুষের সঙ্গ পেতে,নতুনের সাথে পরিচিত হতে এরা ভয় পায়।আসলে এই ভয়টা আসে পুরনো মানুষটার প্রতি ভালোবাসা আর শ্রদ্ধা থেকে।বছরের পর বছর এরা পুরনো মানুষ,পুরনো বন্ধু আর পুরনো প্রিয়জনকেই যত্ন করে ভালোবেসে যায়।এই পুরনো মানুষের মাঝেই এরা এক প্রকার আত্মিক সুঘ্রাণ খুঁজে পায়।
সুতরাং মানুষ নির্বাচনে সবারই উচিৎ হিসাব কিতাব করে নির্বাচন করা।হোক সে বন্ধু/বান্ধব,প্রিয় মানুষ বা একান্ত প্রিয়জন। তারাহুড়ো করে কারো মায়ায় পড়ে যেতে নেই,কাউকে বিশ্বাস করতে নেই। মানুষটাকে বুঝতে,চিনতে,জানতে সময় নেয়া উচিৎ। যে কোন সম্পর্কে জড়ানোর আগে অবশ্যই যাচাই করে নেয়া উচিৎ।
জীবনের সব থেকে কঠিন কাজ হচ্ছে মানুষকে চেনা
জীবনের সব থেকে কঠিন কাজ হচ্ছে মানুষকে চেনা। তাই যখন কোনো কিছুকে বুঝতে পারবেন নাহ, তখন শান্ত থেকে নিজেকে বুঝিয়ে নেওয়াই ভালো! যা আপনি পাচ্ছেন সেটাই আপনার জন্য ভালো, কিন্তু এটা হয়তো আপনি জানেন না। কিন্তু যিনি দিচ্ছেন তিনি জানেন। তাই জীবনে যাই কিছু পেয়েছেন সেটা নিয়েই খুশিতে থাকুন!
সব সমস্যায় নিজেকে শান্ত রাখা শিখুন। আপনার অর্ধেক সমস্যা এমনিই ঠিক হয়ে যাবে। কারণ, হাজারো সমস্যার মাঝেও চলতে থাকার নামই হচ্ছে, জীবন! সেখানে আপনার না থাকাই ভালো, যেখানে আপনার কোনো গুরুত্ব নেই। আজকালকার সম্পর্ক গুলো সূর্যমূখী ফুলের মতো হয়ে গেছে। যেদিকেই বেশি লাভ দেখতে পায় সেদিকেই ঘুরে যায়!
সেই মানুষটিকে কখনো মিথ্যা কথা বলবেন না, যে মানুষটি আপনার মিথ্যা কথাকেও বিশ্বাস করে!সম্পর্কের চিন্তা করা বন্ধ করুন। কারণ, যার যতোটা সাথে থাকা দরকার, সে ততোটাই সাথে থাকবে!জীবনতো এতটুকু শিক্ষা দিয়েই দিয়েছেন, যে যত বেশি চিন্তা করবেন, সে ততোবেশি কষ্ট পাবেন। আর যতবেশি নিশ্চিন্ত থাকবেন, ততোবেশি অন্যরা কষ্ট পাবে!
ধোঁকা কে ভয় পাবেন নাহ। কারণ ধোঁকা মানুষকে ভিতর থেকে মজবুত করে। আর জীবনে এমন কিছু কষ্ট থাকে যা বাঁচতে দেয় নাহ। আবার এমন কিছু দায়িত্বও থাকে যা আমাদরকে মরতেও দেয় নাহ!ভালোবাসা ছোট বেলায় ফ্রিতে পাওয়া যায়, আর যৌবনে সেটিকে অর্জন করতে হয়, আর বৃদ্ধ বয়সে চাইতে হয়!
সম্পর্ক হলো ওই ট্রেনের মতোন। যার যেখানে স্টেশন আসে, সে সেখানেই নেমে পরে!যখন প্রয়োজন শেষ হয়ে যায় তখন লোকের কথা বলার ধরনও বদলে যায়! চোখে পানিও আসবে আবার কষ্ট লুকিয়েও রাখতে হয়। এটা জীবন, এখানে কখনও কখনও বাধ্য হয়ে হাসতেও হয়! জীবনকে পরিবর্তন করতে হলে লড়াই করতে হয়। আর জীবনকে সহজ করতে হলে জীবনকে বুঝতে হয়!
পোষাক ও চেহারা মিথ্যা কথা বলে। মানুষের আসল সত্যিটা তো সময় বলে দেয়!যতক্ষণ আপনি আপনার জীবনের সমস্যা ও কষ্টের কারণ অন্যদেরকে মনে করবেন, ততোক্ষণে আপনি আপনার সমস্যা ও কষ্ট কে দূর করতে পারবেন নাহ! আপন জনদের সব সময় আপন হওয়ার অনূভুতি দিন, তা নাহলে সময় আপনার আপন জনকে আপনাকে ছাড়াই বাচাঁ শিখিয়ে দেবে। আর জীবনের শেষ সময়ে আপনি আফসোস করবেন!
সব শেষে আমার পক্ষ থেকে, যখন লোক আপনার মোকাবেলা করতে পারবে নাহ, তখন লোক আপনাকে ঘৃণা করবে! আর সন্মানও পাবেন/সম্পদও পাবেন, সেবা করুন বাবা মায়ের। জান্নাতও পাবেন!!
আরও পড়ুন 👇👇
১) কি আছে একজন নারীর শরীরে ?
২) কীভাবে নিজেকে পরিবর্তন করা যায়?
৩) বউ যখন অবাধ্য হবে তখন কী করা উচিত?
৪) সত্যিকারের ভালবাসা' বলতে কী বোঝায়?
৫) পৃথিবীতে সবচাইতে সত্য কথা কোনগুলো ?
শুধু সুখের আশায় বিয়ে করতে নেই।সেখানে সুখ বলে একগাদা ফুলজাতীয় কিছু নেই। যেটা প্রতিদিন কুঁড়োবেন আর তা নিয়ে সুখে থাকবেন।সংসার হিমসিম খাবার জায়গা, কিছু চাহিদার জায়গা, খুব সহজেই দুটো মানুষের অমিল হবার জায়গা।এখানে নিজেকে টিকিয়ে রেখে, অন্যজন যেন টিকে থাকে সেই ব্যবস্থা করতে হয়।তরকারিতে লবন কম কিংবা, ঝাল বেশি হলে খাওয়া যায়। কিন্তু সংসারে দুজনের বোঝাপড়ার হিসেবটানিপুণ মাথায় করতে হয়। কে কাকে কতটা ভালোবাসে তা বোঝানো সম্ভব না হলেও-"এখানে তুমি আমার সাথী, দুজনে মিলে একটা গ্রুপ। এখানে তুমি হারলে হেরে যাব আমিও।তুমি খারাপ রাঁধলে, খারাপ খেতে হবে আমাকে। আমার বেতনে দেড়ি হলে আলুভাজি খেতে হবে তোমাকেও।আমি অভিযোগ, অভিমান নিয়ে বসে থাকলে মনের ভেতর জ্বালাপোড়া হবে তোমারও"এইটুকুতো নিঃসন্দেহে বোঝানো যায় পাশের মানুষটাকে।এখানে আলাদা ভাবার কিছু নেই তেমন। যখনই আমরা ভাবতে শুরু করি-সে আমায় মানসিক শান্তি দিতে পারছেনা। কথা বন্ধ থাকলে- সে আগে কথা বলছেনা,আমায় নিয়ে ভাবছেনা, সময় ঠিকঠাক দিচ্ছেনা। তখনই গ্রুপটা দু'ভাগে ভাগ হয়ে যায়!আমাদের বদলে, তুমি এবং আমি তে চলে যায় চিন্তাভাবনা।"আমার ভালোথাকার সাথে তারও ভালোথাকা জড়িত" এই ছোট্ট কথাটা মাথা থেকে সরে যায়।কেবল নিজে ভালো থাকবো কিভাবে?শান্তি কেন পাইনি, কেন হয়নি সেসব মনের মতো?এই চিন্তাভাবনায়, অপর পাশের মানুষটাকে একা করে দেয় ভীষণ।সংসার গড়েছেন দুজন। দুজনের খারাপ থাকা, ভালো থাকাগুলো,দ্রুত জেনে নেয়া আমাদের দুজনার আসল এবং প্রধান দায়িত্ব।সংসার সুখের বাগান না হলেও, দুঃখ ভাগাভাগি করার জায়গা অবশ্যই।সমস্যা আসবে- হাজারো আসবে। কিন্তু আমাদের দুজনার নজর, ওই সমস্যা অব্দি আটকে না থেকে।মুখোমুখি বসে সেসব সমস্যা সমাধানের দিকেই নজরটা থাকবে।ভালো রাখবেন, ভালো থাকবেন। অন্তত নিজেদের দিক থেকে সর্বোচ্চ চেষ্টার নামই সংসার।আমি তোমার সাথে এভাবে সারাজীবন কাটিয়ে দিতে পারলে অনেক বেশী হ্যাপি থাকব।যেকোনো পরিস্থিতিকে সামলে নিতে পারব, তোমার সাপোর্ট পেলে।প্রতিদিন যদি নিয়ম করে একবার বলা যায়,,,,"তোমাকে ভালোবাসি।তুমি আমার আমার সম্পদ আমার দুনিয়া"তাহলে অসুখ এসে বাসা বাঁধতে পারবেনা কখনোই।
তখনই নিজেকে সরিয়ে নিয়ে আসুন
যখন আপনি বুঝতে পারবেন; কারো জীবনে বিকল্প হয়ে আছেন,ঠিক তখনই নিজেকে সরিয়ে নিয়ে আসুন।দেরি করবেন না,সাময়িক কষ্ট হলেও নিজেকে সরিয়ে নিয়ে আসাটা খুবই জরুরী।যারা বিকল্প হিসাবে মানুষকে পাশে রাখতে চায়,তারা কখনোই সেই মানুষটার গুরুত্ব বুঝে না নিজ প্রয়োজন ছাড়া!তার যখন প্রয়োজন,তখনই মানুষটার মূল্য দিবে,কিন্তু প্রয়োজন শেষে সেই বিকল্প জিনিসের মতো করেই ফেলে রাখবে!কারো জীবনে বিকল্প কিনা এটা বুঝা খুবই কঠিন ব্যপার,তবে যখনই বুঝা যায় কেউ বিকল্প হিসাবে পাশে রেখেছে;তখন নিজেকে সরিয়ে আনতে না পারলে একটক সময় প্রচুর উপেক্ষা আর অবহেলা পেতে হয়!আর যা তিলে তিলে শেষ করে দেয়!যে মানুষটা আপনাকে মন থেকে ভালোবাসবে, আপনাকে বিকল্প হিসাবে রাখা তো দূরের কথা,কখনোই আপনার অবর্তমানেও সে আপনার বিকল্প কাউকে খুঁজতে যাবে না!যারা বিকল্প খুঁজে,তারা সবকিছুতেই বিকল্প খুঁজে!খুব ছোট্ট একটি উদাহরণে বলা যায়ঃমনে করুন আপনার কাছে একটি নতুন কলম আছে,এখন এই কলমের কালি শেষ হওয়ার আশঙ্কায় আপনি আরেকটি নতুন কলম নিলেন।অন্য একটি কলমে যখন লিখতে পারবেন না,তখন অপর কলমটি নিশ্চয়ই ব্যবহার করবেন।কিন্তু একই সাথে দু'টো কলমের গুরুত্ব আপনার কাছে থাকবে না,যতক্ষণ না একটি কলমে সমস্যা না দেখা দেয়!এই অপর কলমটিই হচ্ছে;আপনার কাছে 'অপশন'।ঠিক কিছু কিছু মানুষও তেমনি।অসংখ্য ভালোবাসার মানুষ থাকার পরেও আপনাকে জীবনে টেনে নিবে!তারপর একটা সময় আপনাকে অবজ্ঞা করতেও দ্বিধা করবে না!তার প্রয়োজনে আপনি,কিন্তু আপনার প্রয়োজনে তাকে পাশে পাবেন না!সে মূলত আপনাকে তার সেকেন্ড 'অপশন' হিসাবে পাশে রেখেছে!পৃথিবীতে সবকিছুর বিকল্প হয় হয়তো,কিন্তু জানেন তো?প্রকৃত ভালোবাসার মানুষটার না,কোনো বিকল্প হয় না।ভালোবাসা যাকে তাকে বিলানো যায় না,মানুষ মন থেকে ঠিক একটা নির্দিষ্ট মানুষকেই ভালোবাসে।এখন আপনি আপনার প্রিয় মানুষটার কাছে আদৌ ভালোবাসার মানুষ হয়ে আছেন,নাকি নিতান্তই তার 'অপশন' হয়ে আছেন;তা বুঝার যথেষ্ট বয়স আপনার হয়েছে। এরপরও জেনেশুনে কারো জীবনে বিকল্প হয়ে থাকতে চাইলে,পরবর্তীতে তীব্র কষ্ট-যন্ত্রণায় মানসিক অশান্তি এবং হতাশা মোকাবিলা করার প্রস্তুতি নেয়াটা কেবলই আপনার সময়ের ব্যপার!
ধন্যবাদান্তেঃ------
মওদুদ আহমেদ মধু
@মিঃ মধু (অদৃশ্য কাব্য)
বাহ, খুব সুন্দর ব্লগ বানিয়েছেন তো।
ReplyDeleteখুব খুব ভালো লাগলো।