বাছাই করা সেরা লাভ এবং লাইফ ক্যাপশন ২০২৩ । @মিঃ মধু
মায়াবতীদের সাথে কথা বলার প্রথম শর্ত হল,,,,
এদের চোখের দিকে তাকানো যাবে না।
এদের চোখে এক ধরনের ‘স্নিগ্ধ’ কেমিক্যাল থাকে।
দেখা মাত্রই বলতে ইচ্ছে করে জীবনের আশা এবং স্বপ্ন ভাঙ্গার গল্প।
ঘোর, মায়া, মোহ, এই শব্দগুলোই বড় বিপজ্জনক!!!
নিঃশব্দে একটু একটু করে মানুষকে ভিতর থেকে নিঃশেষ করে ফেলে।
আশ্চর্য কান্ড,,, তবুও মানুষ এই শব্দগুলোর বেড়ী থেকে বের হতে পারে না।
তুলনা আসলে অন্যের সাথে হয়না!
আসল তুলনা হয়, নিজের সাথে নিজের।
নিজের হৃদয়ের তৃপ্তিদায়ক, কিছু করার আনন্দই আলাদা।
একজন ভুল মানুষ চলে যাওয়ার অর্থ হলো,
সঠিক মানুষটির আসার পথ তৈরী হয়েছে !
১) স্বামীকে খুশি রাখার ও শুধু নিজের করে রাখার কার্যকারী টিপসঃ
২) নারীর মন বোঝার একশত একটি উপায়
৩) বিবাহিত জীবনে বারংবার স্ত্রীর প্রেমে পড়ার উপায় কী?
৪) চিন্তাভাবনা বদলান সমাজ বদলাবে। আপনার চিরায়ত চেতনা'ই বদলে যাবে।
তোমার ক্রোধ কে দমিয়ে রাখ,
নচেৎ ক্রোধই তোমাকে নিঃস্ব করে দিবে!
সকালে ১টা পত্রিকা ১০ টাকায় বিক্রি হয় ।
বিকালে তার কেজি বিক্রি হয় ১০ টাকা !!
শুধুমাত্র সময়ের ব্যাপার!
আমি সম্ভবত খুব ছোট্ট কিছুর জন্যে মারা যাবো,
আমি হয়তো মারা যাবো, চৈত্রের এক চিলতে বাতাসের জন্য।
উড়ে যাওয়া একটি পাঁপড়ির জন্যে, একফোঁটা বৃষ্টির জন্যে।
থাকুক,, কিছু রহস্য জগতে ছড়িয়ে থাকুক।
অলস দুপুরে এখনও ঘুঘু ডাকুক, কিছু গোধুলি পুড়ে ছাই হয়ে যাক।
তা না হলে কি অর্থ আছে, এ ভূবণের ?
পুরো পৃথিবী একসাথে আলোকিত হয়না,
আবার একইসাথে অন্ধকারও হয়না।
একদিকে আলো, তো অন্যদিকে অন্ধকার।
একদিকে অন্ধকার, তো অন্যদিকে আলো।
অন্ধকারে পরে আলো আসবেই আসবে।
জীবনের অধিকাংশ সময় যে ভুলের মধ্যে কাটায়,
শুদ্ধতার সন্ধান একমাত্র সে'ই পায়।
আলোর বিপরীতে যেমন অন্ধকার থাকে,
তেমনি ভুলের বিপরীতে "সঠিক"র অবস্থান থাকে৷
ভুল করলে, তবেই সঠিকের দেখা পাওয়া যায়৷
ভূল ছাড়া, শুদ্ধতার সন্ধান পাওয়া যাবেনা৷
বিজ্ঞানের যেকোনো অর্জন হয়েছে হাজারবার ভুলের পরে৷।
সময়ের চেয়ে বড় শিক্ষক আর নেই৷
আপনাকে জোর করে কেউ কিচ্ছু শিখাতে পারবে না--
যেটা আপনি 'সময়'র কাছে থেকে ধাপে ধাপে শিখবেন৷
কোনো ঘটনা আজ আপনার ব্রেইন যেভাবে গ্রহন করছে।
সময়ের ব্যবধানে সেই একই ঘটনা,
আপনার ব্রেইন অন্যভাবে গ্রহন করবে।
এবং 'সময়'ই সে কাজটা করবে৷
শুধুই কি প্রেমে পড়া বারণ!
আরও কত কিছুই যে জীবনে বারণ তার হিসেব কে রাখে।
নীরবে নিভূতে কত গোধুলি ছাই হতে যাওয়া দেখেও,
গোছগাছ এ ভুমিকা রাখা বারণ! কখনও বৃষ্টি ছোয়া বারণ!
জোছনায় ভেসে যাওয়া বারণ!
থাক,, কিছু কিছু বারণ না হয় থাক বহমান।
আমাকে কেউ খারাপ ভাবলে, আমি কিছু মনে করি না।
এক জন মানুষ কখনো, সবার প্রিয় হতে পারে না।
আমি আমার বিবেক দিয়ে, নিজের পথ চলবো।
যে চেনার সে নিজেই আমায় চিনে নিবে।।
মহিরুহ একটা গাছ একদিন-দুদিনেই অমন হয়না।
বহু সময়, বহু ঝড় ঝঞ্জাট পার করে তবেই একদিন
মহিরুহ আকার ধারন করে।
মানুষের জীবনের সফলতা বা পূর্ণতার বেলায়ও,
এই ওকই প্রক্রিয়া ব্যবহৃত হয়ে থাকে।
রাস্তায় হেঁটে যাওয়ার পথে কেউ আমার দিকে কাদা ছুড়ে মারলে,
আমি আস্তে করে নিজের শরীর থেকে কাদাটুকু মুছে নিজের রাস্তায় হেঁটে চলে যাই।
চাইলে কাদা ছোড়ার বিপরীতে পাল্টা কাদা ছোড়া যায়,
কিন্তু তাতে শুধুই নোংরা হওয়ার পরিমাণটাই বেড়ে যায়,
এ ছাড়া আর কিছু নয়।
ভালমানুষেরা কখনও বুদ্ধিমান হয় না,
বুদ্ধিমানেরাও কখনও নিখাদ ভালমানুষ হয় না !
যার বুদ্ধি যত বেশী, সে ততই অমানবিক!
যার মানবিকতা যত বেশী সে ততই বোকার হদ্দ।
আমার হারিয়ে ফেলার কেউ নেই,
সুতরাং আমার খুঁজে পাওয়ারও কেউ নেই।
আমি নিজেকে মাঝে মাঝে হারিয়ে ফেলি,
আবার নিজকেই খুঁজে পাই।
জগতের কোনো মনিষী,
তার জ্ঞানকে নিজ জীবনের উন্নতিতে কাজে লাগাতে পারেনি।
তাদের সমস্ত দর্শন থেকে উপকৃত হয়েছে অন্যেরা।
অন্ধকারে যেমন নিজের ছায়াও সঙ্গ ছেড়ে দেয়।
তেমনি, বেকায়দায় পড়লে 'প্রিয়' নামক মানুষগুলাও রং বদলায়।
শুধু "মেনে নেওয়া" ব্যাস।
এর মধ্যেই সমস্ত বিবাদে'র মিমাংসা বিদ্যমান।
কিন্তু, মানুষের অপারগতা এটাতেই সবচেয়ে বেশী।
একজন মানুষ, নিজের কাছেই সবচেয়ে বেশী অপরিচিত বা অচেনা থাকে।
অথচ, অন্যের কাছে পরিচিত হতে তার কতই না ব্যস্ততা।
কবি বলেছেন,,, কাউকে বুঝতে হলে, তার কাছাকাছি যেওনা।
বোঝা'র জন্য দূরত্ব'ই প্রধান হাতিয়ার!
নারী'র বেলায় সেটা আরও প্রযোজ্য।
নারীকে সবথেকে পরিস্কার দেখা যায় দূর থেকে,
মানুষ অধিকাংশ সময় ব্যায় করে, অন্যের হৃদয়কে ছুঁতে।
কিন্তু, সে ভূলে যায় অন্য কোথাও কিছু নেই।
যা আছে, তা নিজের হিয়ার ভিতরে। শুধু তুলে আনতে জানতে হয়।
যে মানুষ নিঃশব্দে হাসে তাহার বিষয়ে খুব সাবধান।
দুই ধরনের মানুষ নিঃশব্দে হাসে-
অতি উঁচু স্তরের সাধক এবং অতি নিম্নশ্রেণীর পিশাচ চরিত্রের মানুষ।
ভাবনার জগত'টা যাদের সাজানো গোছানো,
বাস্তব জীবন'টা তাদের আগোছালো'ই হয়।
সাদা চোখে দেখা যায় সবই ঠিক আছে!
আদতে কিছুই ঠিক নেই।
সবচেয়ে বেশী কেয়ার নেওয়া মানুষটাই এক সময় অবহেলা ও আঘাতপ্রাপ্ত হয়।
আঘাতটা সে'ই করে, যে দুর্বল থাকাকালীন কারো কেয়ার খুব দরকার ছিলো।
এই হলো আমাদের পৃথিবী 🌎
এখানে যেমন হিংসা, ক্রোধ, যুদ্ধ, প্রলয় আছে।
আছে শান্ত প্রকৃতির বিষন্ন প্রান্তর, নির্জন ছায়াবীথি।
বুঝিতে বুঝিতেই সময় ফুরিয়ে, ভাবনাদের উড়িয়ে-
উলুবনের ক্যানভাসে ছড়িয়ে, আমার আমি কবেই গেছে হারিয়ে।
আলো তাই থাকে আজ লুকিয়ে।
সর্ব ক্ষেত্রেই যে জ্ঞানী বা পন্ডিত বা বিজ্ঞ'রা
অন্যের কাছে দৃষ্টান্ত হয়ে উঠে, ব্যপারটা এমন না!
কিছু দৃষ্টান্ত এমন কিছু মানুষের কাছ থেকে আসে,
দৃষ্টান্ত শব্দের মানেই হয়তো তারা জানে না।
তারপর এক ভোরে সবকিছু পরিস্কার হলো।
করনিয় কি ছিলো? ভাবনার কোথায় ত্রুটি ছিলো?
সব একে পরিস্কারভাবে বেরিয়ে এলো।
ততদিনে সেই সময়টাই শুধু হারিয়ে গেলো।
এটা খুব কষ্টের যখন বিশেষ কেউ আপনাকে অবহেলা করতে থাকে,
আর এর চেয়েও কষ্টের হচ্ছে যখন আপনার অভিনয় করতে হয়-
যে আপনি এতে কিছুই মনে করছেন না !
যেখানে ভোগ থাকে, সেখানে ভোগান্তিও থাকবে।
দুটো একে অপরের পরিপূরক।
এই সহজ হিসেবটা সহজভাবে নিতে না পারাটাই হলো জীবনের প্রধান অসুখ।
নিয়ম তৈরীই হয় বোধহয় ভাঙ্গার জন্য!
মাঝে মাঝে দু-একটা নিয়ম ভাঙা খুব একটা মন্দ নয়!
আমি নিয়ম ভাঙ্গি, ইচ্ছে করেই ভাঙ্গি।
আমার নিয়ম ভাঙ্গতে ভাল লাগে।
কোনো সম্পর্ক ভেঙ্গে গেলে,,, সম্পর্কের মায়ায় মানুষ কাতর হয় না।
কাতর হয়, সম্পর্কের মানুষটার উপর,
আর কোনো অধিকার ফলাতে পারবে না ভেবে।।
ছেলেটা তথাকথিত অযোগ্য ও আর্থিক অসামর্থ্য,
জেনেও যখন কোনো মেয়ে পাশে থাকার জন্য এগিয়ে আসে,,, সেটাই প্রেম।
নিখুঁত ভালোবাসা পাওয়ার যোগ্য শুধু সেই মেয়েটাই।
সব চাইতে কঠিন অভিনয়টা গাধারাই করে।
সেটা হল, ভালোবেসেও ভালো না বাসা।
আর সব চাইতে সহজ অভিনয়টা করে লম্পটেরা;
ভালো না বেসেও ভালোবাসার অভিনয়।
আমি গাধা, আমি পাগল, আমি উন্মাদ ।
মুক্ত জীবনের বদ্ধতায় আজ উন্মাদিত প্রান।
আপন প্রাঙ্গনতলে খোজে দৃপ্ত বন্ধন।
আমার জীবন মুক্তির বন্ধন, মুক্তির স্বাদ তারই আবেগ ভরা ক্রন্দন।
নিয়তির স্পর্শের অনুভুতি কেমন তা জানি না।
তার হৃদয়ের স্পন্দন নিজ কানে শুনিনি কোনদিন।
তার চুলের অবিরাম ঢেউয়ে হারিয়ে যাওয়ার সাহস করিনি কখনও।
আর তার ঠোঁট, অনুভব করতে শিখেমছি শুধু উপলব্ধি করে,,,তাও সপ্নে।
একবার নিপবনে ঠায় দাড়িয়েছিলাম অনেকগুলি সময়।
অদৃশ্য নিয়তি ছোটাছুটি করেছিলো, আশেপাশে-কাছেপাছে।
কি যে অপরূপ সেই চারধার।
দিনের আলো নয়, রাতের ঘুটঘুটে অন্ধকারও নয়।
অদ্ভূত জোছনার ধবধবে সাদা আলোয় এই কান্ড।
একটা আঁধার এর রাত চাই যেই আঁধার এর ভোর নাই।
আধাঁরের রজনীই এখন বড্ড প্রিয়।
গতকাল এসেছিলো ঘোরে! প্রায়ই আসে, দর্পনে।
আমি কিছুই বলিনি, কিছু ছিলো না বলার।
কিছু ভূল জেনে-বুঝেও করা মন্দ নয়।
কিছু অপঘাতের জন্য আগেই প্রস্তুত থাকতে হয়।
সেখানে কোন ষ্পর্শ ছিলো না। ছিলো না কোনো চপলা হাসি।
ছিলো কেবলই ভেতরে ভেতরে পুড়ে যাওয়া ছোপ ছোপ দাগ ।
যেদিন নিলীমার প্রান্ত থেকে উড়ে এসেছিলো একখন্ড ভারী বাতাস।
সেদিনই আমি হারীয়েছি আমার সমস্ত উপলব্ধির ঝাপি ।
শুনিতে চাই অজস্র বসন্ত পুড়ে যাওয়ার গল্প।
যেখানে ফাগুনেরা ক্লান্ত হয়ে বসেছিলো স্যন্ধে হওয়ার অপেক্ষায় ।
একদিন হলদিয়ার দিক থেকে একঝাক বুনোহাস এসেছিলো ডানা ঝাপটাতে ঝাপটাতে ।
ওদের বলে দিয়েছি তাহার কথা ।
যদি বাঁকানো কোন কাদাঁমাটির পথ ধরে চলে যেতুম সেই তিন মোহনার কাছে।
যেখানে নিয়তীর নিত্য আগমনে কলকাকলী হয় সারা সময় জুড়ে ।
ভাবনাগুলি ভাবের বাতাসে উড়িয়ে দিয়েছি কোনো নির্জন প্রান্তে দাড়িয়ে।
যে অনবদ্যতা ছুয়ে যাবে সমস্ত অনুভূতিজুড়ে। তার দেখা আর কোথায়ই বা পাবে?
চলার পথে পথের ধারে দেখা হয় কতশত ভালোলাগার সাথে।
এর থেকে কিছু ভালোলাগাকে অনিচ্ছার বাতাসে উড়িয়ে দিতে হয় চিরতরে ।
হিজলার বন থেকে একনাগারে গা শিওরানো তার অদ্ভূত ছোয়া।
বারবার চমকে চমকে উঠেও, কেনো যেনো তাহাকেই চারপাশ তন্নতন্ন করে খুঁজি ।
গভীর রাতে অনন্তবিস্তৃত কোন অচেনা বনভূমিতে আমি ঠায় দাড়িয়ে।
উপড়ে রহস্যের মায়ায় ঘেরা জোছনার ধবধবে সাদা আলো। কাউকে কিচ্ছু বলিনি তবুও ।
আমি বহুদিন বহুবার এভাবেই আমার ভেসে যাওয়া ভাবনাকে হাতরে বেড়িয়েছি।
কেউ কেউ পেয়েও ঘাপটি মেরে বসেছিলো, আওয়াজ তোলেনি ।
যদি কভূও চাও আকাশে ভেলা ভাসুক সাদা পালকে। তবে উড়বে না।
যদি চাও চন্দ্রিকা কথা বলুক অষ্পর্শে, তবে বলবে না।
ধন্যবাদান্তেঃ------
মওদুদ আহমেদ মধু
@মিঃ মধু (অদৃশ্য কাব্য)
No comments