Ads

নতুন বছরের বাছাই করা রোমান্টিক বায়ো, ক্যাপশন ও আইডি ডেসক্রিপশান । @মিঃ মধু


নতুন বছরের বাছাই করা রোমান্টিক বায়ো, ক্যাপশন ও আইডি ডেসক্রিপশান ।  @মিঃ মধু

কিছু মানুষকে আমরা জীবন থেকে হারাতে চাইনা,
তবুও তারা হারিয়ে যায় ।
কিছু সম্পর্ক আমরা ধরে রাখতে চাই,
তবুও সেসব সম্পর্ক আমাদের মুঠো
গরিয়ে বেরিয়ে যায়।

আবার হূট করেই আমরা অনাকাঙ্খিত কিছু সম্পর্কে জড়িয়ে যাই।
কিছু সম্পর্ক হয় ক্ষণিকের,
বাতাসের মতো এসে ছোঁয়া দিয়ে আবার চলে যায়,
পাখির পালকের মতো ফেলে যায় কিছু স্মৃতি।

কিছু মানুষকে কয়েক মুহূর্তেই-
প্রচন্ড আপন মনে হয়।
আবার, কিছু সম্পর্ক দুর থেকেই ভালো লাগে।
দূরুত্বের সাথে ভালো লাগার সম্পর্ক হয় সামানুপাতিক,
কাছে আসলেই ভালো লাগা কমতে থাকে।


কিছু সম্পর্ক হয় ছায়ার মতো ধরতে গেলেই নেই।
সম্পর্ক গড়ে, সম্পর্ক ভাঙে।
মানুষ আসে মানুষ যায়,
সময়ের সাথে সাথে মানুষও বদলে যায়।
সম্পর্কও বদলে যায়।
আসলেই কি সম্পর্ক বদলায়??
নতুন বছরের বাছাই করা রোমান্টিক বায়ো, ক্যাপশন ও আইডি ডেসক্রিপশান ।  @মিঃ মধু
বিশ্বাস মানুষের মুল মন্ত্র হওয়া উচিত .....
কার প্রতি বিশ্বস্ত হওয়া অথবা কার বিশ্বাস আদায় করা,এবং বিশ্বাসের মুল‍্যায়নই সমগ্র বিশ্বকে, 
তথা প্রত‍্যেক ব‍্যাকতিকে আলাদা আলাদা ভাবে শান্তি দিতে পারে।
বিশ্বাস কোন খোলা বাজারের পণ‍্য নয়..... এটা বিক্রয় হয় না এটা অর্জন করতে হয়। 
আর যখন বিশ্বাস বিক্রয় হয় সেটা তখন আর বিশ্বাসে থাকেনা।

ভালোবাসা বাচে বিশ্বাসে..... সেখানে যদি একবার অবিশ্বাসের বিষ ঢোকে সেখানে আর ভালো বাসা থাকতে পারেনা.. 
সেখানে একাকী রাজত্ব করে একটি ভালোবাসার মৃত‍ কঙ্কল,

যার শরিরে অবিশ্বাসের জ্বালায় জ্বলতে থাকে এক যন্ত্রণা। ভালোবাসায় অবিশ্বাসের জ্বালায় শুধু যে একজনকে গ্রাস করে তানয় , এখানে দুই জনি মানুসিক যন্ত্রণায় ভোগে , ভালোবাসায় কখনো কোন কিছু লোকানো বা মিথ‍্যে থাকা উচিত নয় এতে করে বিশ্বাস নষ্ট হয়.....।  
নতুন বছরের বাছাই করা রোমান্টিক বায়ো, ক্যাপশন ও আইডি ডেসক্রিপশান ।  @মিঃ মধু
তুমি কার প্রিয়জন আর কার প্রয়োজন?
এই দুটো বিষয় বুঝতে না পারলে কখনো সঠিক মানুষ চিনতে পারবে না....।
প্রিয়জন একজনের বেশি হয় না,
আর প্রয়োজন হয় অনেকের...!!
আরও পড়ুন 👇👇
১) স্বামীকে খুশি রাখার ও শুধু নিজের করে রাখার কার্যকারী টিপসঃ
২) নারীর মন বোঝার একশত একটি উপায়
৩) বিবাহিত জীবনে বারংবার স্ত্রীর প্রেমে পড়ার উপায় কী?
৪) চিন্তাভাবনা বদলান সমাজ বদলাবে। আপনার চিরায়ত চেতনা'ই বদলে যাবে।
যে মানুষটা তোমাকে প্রিয়জন মনে করবে সে কখনো তোমাকে তার নিজের প্রয়োজনে ব‍্যাবহার করবেনা....। বরং সবসময় তোমার প্রয়োজনটাই তার কাছে বেশি প্রাধ‍ান‍্য পাবে....।
অপরদিকে যার কাছে তুমি শুধূই প্রয়োজন,
তাকে তোমার প্রয়োজনে তুমি পাবেনা....!!

প্রিয়জনের কাছে কখনো সময় চাইতে হয়না,
বরং মানুষটা সময় দেয়ার জন‍্য সব সময় প্রস্তুত থাকে....। 
সময় তার কাছেই চাইতে হয় যার কাছে তুমি শুধু মাত্র প্রয়োজন....। 
কারণ তার প্রয়োজন ছাড়া মানুষটা তোমাকে সময় দিতে পাড়বেনা...!!

ভালোবেসে পাশে থাকা আর আগলে রাখা দুটো এক কথা নয়....। 
আর তুমি যার প্রিয়জন সে তোমায় আগলে রাখবে...!

মানুষ প্রয়োজনে পাশে থাকে, আর আগলে রাখে প্রিয়জন...। 
প্রয়োজন একসময় শেষ হয়ে যায়।
তখন পাশে থাকা মানুষটাও আর পাশে থাকেনা।
অথচ কারও প্রিয়জন হতে পারলে কখনোই মানুষটা হারায়না, আগলে ধরে রাখে...!!

প্রিয়জন হয়ে সব সময় আগলে রাখবে এমন একটা মানুষ থাকা দরকার খুব দরকার...।
যে কিনা অন‍্যদের মতো প্রয়োজন শেষে হাত ছেড়ে দিবে না। 
বরং সারা জীবন শক্ত করে ধরে রাখবে...। 
যার প্রায়োরিটির লিস্টে শত মানুষ নয়,
একা হয়েই থাকা যাবে ..!!

কারো প্রায়োরিটির লিস্টে একা থেকে রাজত্ব করাটা বড় ভাগ‍্যের ব‍্যাপার...। 
যেখানে অন‍্য কারো রাজত্ব চলেনা, মানুষটা থাকে একান্তই নিজের ...।
এভাবেই কারও প্রিয় জন হয়ে থাকতে পারলে জীবনে আর কিছুই প্রয়োজন পরেনা ...!!

জীবনে শত মানুষের প্রয়োজন হতে পারার মাঝে মহত্ত্ব নেই....। 
বরং একজন মানুষের প্রিয়জন
হতে পারাটা গৌরবের...।
কারও প্রয়োজন হতে পারাটা কঠিন কিছুনা..
কঠিন কারও প্রিয়জন হয়ে থাকতে পারাটা... প্রয়োজন বদলে যায় প্রিয়জন বদলায়না ...।
নতুন বছরের বাছাই করা রোমান্টিক বায়ো, ক্যাপশন ও আইডি ডেসক্রিপশান ।  @মিঃ মধু
"পৃথিবীর কোন কষ্টই দীর্ঘস্থায়ী হয়ে থাকে না"...
আজ যে কষ্টটা তোমাকে ভেতর থেকে,
একটু একটু করে শেষ করে দিচ্ছে,
কিছু দিন পর তোমার এই কষ্টটা কিছুই মনে হবেনা!!

ভিষণ আঘাত পাবার পর তোমার মনে হতে পারে,
এর থেকেমরে গেলেই বোধহয় ভালোহতো....।
আসলে খোঁজ নিয়ে দেখ তোমার থেকেও বেশি আঘাতসহ‍্য করে, 
মানুষ দিব‍্যি ভালোভাবে বেঁচে আছে ...।
কারণ তারা যানে যত কষ্ট আঘাতই আসুক না কেন একদিন সব ঠিক হয়ে যাবে!!

কয়েক বছর আগে তোমাকে যে কষ্ট কিংবা আঘাতটা অনেক কাঁদিয়ে ছিলো, 
আজ সেই কষ্ট কিংবা আঘাতটা তোমার কাছে কোন কষ্টই মনে হয়না....। 
বরং তকখনকার দিনগুলির কথা মনে পড়লে তোমার আরো হাসি পায়, 
নিজেকে বোকা মনে হয়....।
এখন সময়ের সাথে সাথে তুমি নিজেকে মানিয়ে নিতে শিখে গেছো!!

প্রিয় মানুষটার কাছে ধোঁকা খেয়ে তোমার মনে হতে পারে তুমি আর শ্বাভাবিক হতে পারবে না...।
একটু অপেক্ষা করে দেখ, তোমার প্রিয় মানুষটার থেকেও ভালো কেউ অপেক্ষা করে আছে...।
তখন এসব ভুল মানুষের জন‍্য পাগলামির কথা ভেবে তুমি নিজেই লজ্জিত হবে!!

ইন্টারভিউ বোর্ডে তুমি বার বার ব‍্যার্থ হয়ে ভাবতে পারো, 
তুমি হয়তো জীবনে কিছুই করতে পারবেনা।
আসলে এটা ভুল ধারনা শুধু ধৈর্য‍ ধরে অপেক্ষা করে থাকো, 
হয়তো তোমার জীবনে এমন ভালো কিছু অপেক্ষা করছে যা তুমি কল্পনাও করোনি...।
একটা সময়ে এসে তুমি নিযেই বলবে, যা হয়েছে ভালোর জন‍্য হয়েছে !!
আজ যে কষ্ট কিংবা আঘাত পেয়ে তুমি কাঁদছো, 
কয়েক বছর পর তোমার আজকের দিনগুলোর কথা মনে করে তুমি হাসবে ....।
আফসোস করবে আর বলবে, তখন কতইনা বোকা ছিলম.....।
আসলে তুমি বোকা ছিলেনা,
বরং তখনকার সময়ের কষ্ট কিংবা আঘাতটা সহ‍্য করতে পারনি, এই যা।

সময়ের সাথে সাথে শুধু মানুষই পরিবর্তন হয়না,
সেই সাথে মানুষের সহ‍্য করার ক্ষমতাও বেড়ে যায়..।
জীবনের যেকোন কষ্ট কিংবা আঘাত হাসি মুখে গ্রহণ করা যায়..!! 
নতুন বছরের বাছাই করা রোমান্টিক বায়ো, ক্যাপশন ও আইডি ডেসক্রিপশান ।  @মিঃ মধু
কেউ খাবার যোগাতে কাজের সন্ধানে দৌড়াচ্ছে।
আবার কেউ অতিরিক্ত খেয়ে, খাবার হজমের জন্য দৌড়াচ্ছে।
.
গভীর রাতে, কারো পাজেরো গাড়ি থামছে, নিষিদ্ধ পল্লীতে, 
ঘরে অপেক্ষারত স্ত্রী দীর্ঘশ্বাস ফেলছে.!
কেউ ভাঙা ঘরে থেকে স্ত্রীকে নিয়ে অবিরত স্বপ্নের জোয়ারে ভাসছে।
.
কেউ ভাবছে আর কয়েকটা দিন! ডিভোর্স পেপারে সাইন করলেই মুক্তি। 
কেউ একটা সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার জন্য যুদ্ধ করে চলছে।
.
কেউ সন্তান ডাস্টবিনে ফেলে দিয়ে দায়মুক্ত হতে চাইছে। 
কেউ একটা সন্তানের জন্য সারাটা জীবন হাহাকার করছে!
.
কেউ লাখ টাকার ডাইনিং টেবিলে বসেও তৃপ্তি সহকারে ভাত খেতে পারছেনা!
কেউ পেঁয়াজ, কাঁচামরিচ কচলিয়ে গোগ্ৰাসে ভাত গিলছে।
.
কারো দামি খাটে শুয়েও আবার ঘুমের ওষুধ খেতে হচ্ছে! 
কেউ আবার হিমেল হাওয়ায় অঘোরে ঘুমোচ্ছে।
.
কারো পড়ার টেবিলে নতুন বইয়ের সমারোহ কিন্তু পড়তে ইচ্ছে করছেনা।
কেউ পুরাতন বইয়ের দোকান চষে বেড়াচ্ছে, পকেট খালি বলে!
.
কেউ বিলাস বহুল গাড়িতে বসে চিন্তিত, সন্তানগুলো মানুষ হলোনা! 
এতো সম্পত্তি রাখতে পারবেতো?
কেউ পায়ে হেঁটে পথ চলছে, মনে মনে ভাবছে... সন্তানতো মানুষ করতে পেরেছি! 
আল্লাহ চাইলে, ওরাই জীবনটা এখন গড়ে নিবে।
.
সত্যিই নানান রঙের মানুষ, নানান রঙের স্বপ্নের ঘুড়ি...! ,
তবে শেষ ঠিকানা সাড়ে তিন হাত মাটি।
নতুন বছরের বাছাই করা রোমান্টিক বায়ো, ক্যাপশন ও আইডি ডেসক্রিপশান ।  @মিঃ মধু
আপনি থাকতে পারেন নাই বলে আমি রাখতে পারি নি! 
একটা মানুষের সাথে থাকতে হলে তাকে গুরুত্ব দিতে হয়! 
অবহেলার চাদরে মুড়িয়ে কেউ রাখতে পারে না! মানসিক শান্তি লাগে!

একটা মানুষের সাথে যদি কথা বলার সময় আমাকে মেপে কথা বলতে হয়, 
আমার বাচ্চা স্বভাব লুকিয়ে রাখতে হয়, আমার চঞ্চলতা লুকিয়ে রাখতে হয়, 
আমাকে একটা কথা বলার আগে যদি হাজার বার ভাবতে হয় "সে রাগ করবে না তো"?
তাহলে আমি মানসিক শান্তি পাচ্ছি কই?

প্রিয় মানুষ, বললে প্রিয় হয় না!
আমি হাঁটতে, হাঁটতে তার মাথায় হালকা একটা থাপ্পড় দিতে না পারলে!কথায়, 
কথায় গাল টেনে দিতে না পারলে, তার সাথে দুষ্টুমি করতে না পারলে! ভালো লাগা, 
খারাপ লাগা বলতে না পারলে! সারাদিন কি করলাম, 
না করলাম বলতে না পারলে তাকে কি প্রিয় বলা যায়?

আপনি যদি আমার চঞ্চলতা পছন্দ না করেন! আমার কথা বলার ধরণ যদি আপনার পছন্দ না হয়! 
আপনার সামনে যেতে,আপনার সাথে কথা বলতে যদি আমার আমিকে বদলে নিতে হয়! 
তাহলে আপনি আমার প্রিয় হলেন কই?

দিনে ৫ বার কেমন আছো? খেয়েছো? কি করছো? 
তুমি না খেলে আমি খাব বললে প্রেমিক হওয়া যায় না!

প্রেমিক হওয়ার আগে বন্ধু হতে হয়!
বুঝলে প্রিয় ।
  
নতুন বছরের বাছাই করা রোমান্টিক বায়ো, ক্যাপশন ও আইডি ডেসক্রিপশান ।  @মিঃ মধু
সৌন্দর্য নয়,
নারীর মধ্যে পুরুষ খোঁজেন গভীর কিছু।।

যাই বলুক ছেলেরা কিন্তু শুধুমাত্র মেয়েদের রূপে ভোলে না৷ 
একজন ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন পুরুষ নিজের মনের মানুষ খোঁজার সময় শুধু বাহ্যিক সৌন্দর্যের উপরে ভিত্তি করে সুন্দরী নারী খোঁজেন না। তার কাছে সৌন্দর্যের চেয়েও বেশি মূল্যবান নারীর আরও কিছু অসাধারণ বৈশিষ্ট্য।আসুন দেখা যাক নারীর কোন কোন বৈশিষ্ট্যগুলো পুরুষকে আকৃষ্ট করে৷

নারীসুলভ আচরণ:
একজন পুরুষ কখনই তার মনের মানুষটির মধ্যে পুরুষালী আচরণ আশা করেন না। 
তিনি নারীসুলভ কোমলতাই খুঁজে থাকেন। 
এই বিষয়টিকে তিনি সৌন্দর্যের চাইতেও বেশি প্রাধান্য দিয়ে থাকেন।

আত্মসম্মানবোধ:
পুরুষেরা সেসকল নারীদেরই বেশি মূল্যায়ন করেন যাদের মধ্যে রয়েছে আত্মসম্মানবোধ। 
যে নারী নিজেকে ভালোবাসেন তাকেই ভালোবাসতে বেশি উন্মুখ থাকেন পুরুষেরা।

হাসি-খুশি স্বভাব:
ভাবুন তো সুন্দরী নারী কিন্তু তিনি হাসেন না শুধুই মুখ শক্ত করে বসে থাকেন, 
তাহলে কি তিনি আকর্ষণীয় হবেন? মোটেই নয়। পুরুষেরাও এমনই ভাবেন।

বুদ্ধিমত্তা:
অনেকের মতে ছেলেরা একটু কম বুদ্ধির মেয়েদের বেশি পছন্দ করেন। কিন্তু সত্যিকার অর্থে একজন ব্যক্তিত্বসম্পন্ন পুরুষ নিজের জীবনসঙ্গী হিসেবে পছন্দ করেন বুদ্ধিমতী এবং বাস্তব জ্ঞানসম্পন্ন নারী।

আত্মবিশ্বাস:
আত্মবিশ্বাসের মাধ্যমেই নারীটি কেমন তা প্রকাশ পায়। আত্মবিশ্বাসী পুরুষ যেমন নারীদের অনেক পছন্দের তেমনই আত্মবিশ্বাসী নারীরই প্রতি পুরুষেরা আকর্ষণবোধ করে থাকেন।


অভ্যন্তরীণ সৌন্দর্য:
একজন ব্যক্তিত্বসম্পন্ন পুরুষকে বাহ্যিক সৌন্দর্যের থেকেও বেশি টানে নারীর অভ্যন্তরীণ সৌন্দর্য। কারণ চেহারা যতোই সুন্দর হোক না কেন মনে জটিলতা থাকলে তাকে নিয়ে সংসার করার স্বপ্ন দেখা যায় না এই বিষয়টি প্রায় সব পুরুষই বোঝেন।
 
নতুন বছরের বাছাই করা রোমান্টিক বায়ো, ক্যাপশন ও আইডি ডেসক্রিপশান ।  @মিঃ মধু
এই পৃথিবীতে কোনো কিছুই ফ্রীতে পাওয়া যায়
না, বলতে গেলে প্রতিটা জিনিস ট্রানজেকশনাল। 
কিছু পেতে হলে কিছু ছাড়তে হয়, ভালোবাসাও সেম। 
আপনি অনেকটা নিঃস্বার্থভাবে ভালোবাসলে তার বিনিময়ে উপহার হিসেবে পেয়ে যাবেন জীবন ভর কষ্ট।

একটু খেয়াল করলে দেখবেন যেকোনো সম্পর্কে একপাক্ষীক কিছু হয় না, তার জন্য বিনিময় করতে হয়। হোক সেটা কষ্ট বা ভালোবাসা। আর সেটা খুব সুন্দর করে রচনা করে আমাদের আপনজন বা প্রিয়জন।

কিছু কিছু মানুষ আমাদেরকে ভালোবাসে না, ভালোবাসে আমাদের অবস্থানকে। 
আমরা তাদের চোখে শুধু মাত্র আমাদের অবস্থানের জন্য ভালোবাসা দেখতে পাই প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে। ভালোবাসে আমাদের অর্থ প্রাচুর্যকে।
আজ আপনি নিঃস্ব হয়ে গেলে বুঝতে পারবেন আপনার আপনি ছাড়া কেউ নেই পাশে।

কিছু সময় আমারা সব কিছু রিয়েলাইস করি আমাদের অবস্থানটা তাদের জীবনে ঠিক কোথায় অবস্থিত। 
কিন্তু সব কিছু জেনে বুঝেও চুপ চাপ দেখে যাই আর কতো দূর যেতে পারে তা দেখার জন্য।

মাঝে মাঝে সব কিছু নিজের চোখে দেখতে পাই।
যতদিন পর্যন্ত শুধু নিঃস্বার্থভাবে দিয়ে যাবেন, আপনি তাদের কাছে মহা মূল্যবান হয়ে থাকবেন।
শুধু তাই নয় আপনি তাদের জীবনে দৃষ্টান্ত হয়ে বেঁচে থাকবেন।

একটা সময় পর ঠিক‌ই বুঝতে পারবেন আপনাকে নয় আপনার অবস্থানের প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছে সবাই। আজকাল নিঃস্বার্থ ভাবে ভালোবাসার মূল্য কেউ দেয় না। 
বিনিময়ে জীবন ভর কষ্ট আপনি উপহার হিসেবে পাবেন।

এই স্বার্থপর পৃথিবীতে বেঁচে থাকতে হলে আপনাকে কঠিন হতে হবে, 
নিজের জায়গা ধরে রাখতে হবে। সর্বোপরি নিজের জন্য নিজেকে বাঁচতে হবে।
তা না হলে জীবন ভর মারা খাবা বস।
নতুন বছরের বাছাই করা রোমান্টিক বায়ো, ক্যাপশন ও আইডি ডেসক্রিপশান ।  @মিঃ মধু
নিজেকে আমরা চিনি কই?
আমরা তো নিজের শত্রু নিজেই হই,,।
প্রতিদিন নিয়ম করে নিজেকে পাল্টানোর তাগিদ নেওয়া হয়- 
তবে দিন শেষে সেই আগে মানুষটাই পুনর্জন্ম হয়,,।।

আমরা নিজেই নিজের ক্ষতি যতটা করি,
ততটা ক্ষতি কিন্তু আমাদের শত্রু'রাও করে না,,।
এক জায়গায় আঘাত পাওয়া পরেও সেখান থেকে প্রস্থান করতে না পারার ব্যর্থতা সবার আগে,,।
তার পর তো আরো কত ব্যর্থতা,,।

যখন একটা মানুষ চারিদিক থেকে ব্যর্থ হয়, 
তখন সেই মানুষটা গোছানোর থেকে এলোমেলোই বেশি হয়,,।

ছেড়ে যাওয়া মানুষটার একটা ফোন কল কিংবা-মেসেজ এর আশায় এখনো দিন রাত শেষ করে ফেলো, তাহলে তুমি তোমার শত্রুর থেকে কম হও কি করে বলো,,??

যে মানুষটা তোমায় দিনের পর দিন অবহেলা করে যায়, লাথি ঝাঁটা মারে, 
বেহায়ার মতো তার পায়ের কাছেই পড়ে থাকো,,।
তোমার ক্ষতি করার জন্য, তোমার শত্রুর আর দরকার কি??

আমরা সব চেয়ে বেশি নিজের ক্ষতি নিজেই করি।আর দোষ দেই ভালোবাসার,,,।
নতুন বছরের বাছাই করা রোমান্টিক বায়ো, ক্যাপশন ও আইডি ডেসক্রিপশান ।  @মিঃ মধু
একরাশ অভিমান আর আফসোস আমার ভালোবাসার উপর, সত্যি ভালোবাসার তুলনা হয় না, 
এই ভালোবাসা হাসতে শেখায় আবার কাঁদতেও শেখায়,,,
পাওয়ার আনন্দ দেয় আবার না পাওয়ার যন্ত্রণাও দেয়,,,।

ভালোবাসা সব সময় হয় ভুল সময়ে আসে নয়তো ভুল মানুষের দ্বারা আসে তবুও একবার জীবনে ভালোবাসা আসে,, যদি ঠিক সময়ে ঠিক মানুষের দ্বারা ভালোবাসা আসে তবে জীবন গুছিয়ে যায় আর যদি ভুল সময়ে ভুল মানুষের দ্বারা ভালোবাসা আসে তবে জীবন তছনছ হয়ে যায়,, ।

ভালোবাসা যতটা দেওয়ার ক্ষমতা রাখে তার চেয়েও হাজার গুণ বেশি থাকে কেঁড়ে নেওয়ার ক্ষমতা,,,।

এই ভালোবাসা একটা পাগল উন্মাদকেও সুস্থ ভাবে বাঁচার সুযোগ করে দিতে পারে,, আবার একটা সুস্থ মানুষকে পাগল করে দিতে পারে,, ।

এই ভালোবাসা অপেক্ষা করা শেখায় আবার উপেক্ষাও করাও, আবার অপেক্ষা ভেঙে গুড়িয়ে গেলে ধৈর্য হারিয়ে আত্মঘাতীর মত চরম সীদ্ধান্ত নেওয়াতেও বাধ্য করে, সত্যি ভালোবাসা যা দেয় তার থেকে বেশি কেঁড়ে নেয়,, ।

আর মানুষ চিরকাল ভুল মানুষকে ভালোবাসে,,এই ভালোবাসা একটা জেদি মানুষের জেদ ভেঙ্গে দিতে পারে,, কথায় কথায় রাগ করা মানুষটা ভালোবাসা হারনোর ভয়ে শান্ত হয়ে যায়,,।

যার সব কিছু আলাদা আলাদা লাগে সেই মানুষটাও ভালোবাসার মানুষের সাথে সব কিছু ভাগ করে নিতে শেখে,,।
নতুন বছরের বাছাই করা রোমান্টিক বায়ো, ক্যাপশন ও আইডি ডেসক্রিপশান ।  @মিঃ মধু
একটা নির্দিষ্ট সময়ের বা বয়সের পর কাউকে ভালো লাগলেও বা পছন্দ হলেও বলতে ইচ্ছে করে না। 
কারো জন্য খুব অপেক্ষা করলেও তাকে জানানো ইচ্ছে করে না। 
কার সাথে প্রচন্ড কথা বলতে ইচ্ছে হলেও তাকে জানানো হয় না।

পাছে তার অবহেলা আরো নিদারুণ কষ্ট দেয় ভেবে। 
অথচ তার জন্য এক বুক কষ্ট নিয়ে অপেক্ষা করাটা সহ্য হয়ে যায়। 
কিন্তু অবহেলা সহ্য করার ক্ষমতা নেই।

বন্ধুত্ব কিংবা ভালবাসা অপেক্ষা সহ্য করা গেলেও‌ অবহেলা সহ্য করা যায় না।

এভাবে কত না বলা সম্পর্কগুলো হারিয়ে যায়। 

বলার পর অবহেলা পেলে কষ্ট আরো বেড়ে যাওয়ার ভয়ে অনেকেই প্রকাশই করে না।

আর অপ্রকাশিত প্রিয় মানুষটির পাশে অন্য কাউকে দেখলে শুধু বেরিয়ে আসে একটা চাপা দীর্ঘশ্বাস আর একরাশ চাপা অনুভূতি। কখনো কখনো চোখ দুটো ভিজে উঠে ক্ষণিকের জন্য।

ভালো থাকুক সেই না বলা সম্পর্কগুলো, বেঁচে থাকুক কোন একজনের হয়েই। 
তার অনুভূতি, ভালোবাসায় স্মৃতি হয়ে থাক ধূসর ধূলোমাখা মনের কোঠায়।

ভালো থাকুক সেই প্রিয় মানুষ গুলোও তাদের প্রিয়জনের সাথে।
নতুন বছরের বাছাই করা রোমান্টিক বায়ো, ক্যাপশন ও আইডি ডেসক্রিপশান ।  @মিঃ মধু
শুধু নারী'ই নয় - সৌন্দর্য পুরুষেরও আছে।

ভীড়ের মধ্যে যে পুরুষ তোমায় আগলে রাখে,
সে পুরুষের সৌন্দর্য কী জানো? তোমার মর্যাদা।

ফুটপাতে চলার পথে যে পুরুষ নিজে ডানদিকে থেকে তোমাকে বামদিকে রাখে, 
সৌন্দর্য সে পুরুষেরও আছে। তোমার নিরাপত্তা তার নাম।
যে পুরুষ তোমায় সবসময় জানালার পাশে বসতে দেয়, সে পুরুষের সৌন্দর্য কি?
তোমার ভালোলাগা তার ভালোলাগা।
যে পুরুষ কষ্টার্জিত আয় তোমার হাতে তুলে দিয়ে বলে, 
সংসারটাকে একটু সামলে রেখো- সে পুরুষের সৌন্দর্যকে কি নামে ডাকো? আস্থা।

যে পুরুষ তোমাকে একপলক দেখার জন্য ছটফট করে, 
সামান্য অপ্রাপ্তিতে পাগলামো করে- সে পুরুষের সৌন্দর্যের নাম ভালোবাসা।
যখন নারী তুমি অগ্নিরূপ ধারণ করো, তখন যে পুরুষ নিশ্চুপ থাকে, আর শেষে বলে ভালোবাসি। 
সে পুরুষের সৌন্দর্য তোমার নজরে পড়েছে কখনো?
কি নাম দিবে তার? গুরুত্ব!

যে পুরুষ নারীকে মর্যাদা দেয় না, সে পুরুষের পৌরুষত্ব নেই।
আর যার পৌরষত্ব নেই, সে আবার পুরুষ নাকি?
পুরুষ গলির মোড়ের ফার্মেসি থেকে শুধু কনডমই নিয়ে আসে এমন নয়। 
ঘরের নারীর জন্য প্যাডও নিয়ে আসে। বুকপকেটে করে ছোট্ট একটা উপহারও নিয়ে আসে।

গভীর রাতে স্ত্রীর কাছে পুরুষ কেবলই সুখ চায় এমন নয় ।
পুরুষ স্ত্রীকে বুকে টেনে নিয়ে কপালে চুমু খেয়ে জিজ্ঞেস করে, ব্যথাটা কমেছে তোমার?
পুরুষ মানুষ কেবলই নিজেরটা বুঝে এমন নয়, পুরুষ মানুষ তোমাকে এগিয়ে যেতে সাহসও জোগায়।
তবুও যদি বলো, সব পুরুষই খারাপ! পুরুষ মানুষ মানেই ভোগবাদী!
পুরুষ মানুষ কেবলই স্বার্থপর!

আমাকে দুঃখ নিয়ে বলতে হয়, তুমি পুরুষত্বটাই দেখেছো, পৌরুষত্ব তোমার নজরে আসেনি। 
নতুন বছরের বাছাই করা রোমান্টিক বায়ো, ক্যাপশন ও আইডি ডেসক্রিপশান ।  @মিঃ মধু
খুব ইচ্ছে ছিল তোমাকে সুতির শাড়িতে দেখার।
চোখে কাজল, কপালে কালো টিপ, হাতে নীল চুড়ি,
আর খোলা চুলে তোমায় দেবীর মতো-ই সুন্দর লাগতো।
তোমাকে হয়তো ভারী গহনা কিনে দিতে পারতাম না তবে মেলা থেকে সস্তায়, 
এক জোড়া নূপুর কিনে দেওয়ার সামর্থ্য আমার ছিল।
তুমি যেখানেই যেতে নূপুরের ঝুম ঝুম শব্দ শুনে তোমায় ঠিক খুঁজে নিতে পারতাম।

তোমাকে হয়তো বাইকের পিছনে বসিয়ে লং ড্রাইভে যেতে পারতাম না,
তুমি যখন রাগ করে গাল দুটো
ফুলিয়ে রাখতে, অফিস থেকে আসার সময় তোমার জন্য বেলী ফুলের মালা নিয়ে আসতাম।


জানি বেলী ফুল যে তোমার খুব পছন্দ। আর আমি এনেছি শুনলে তুমি রাগ করে
থাকতেই পারতে না। ছুটির দিনগুলোতে পুরো সময়টা তোমায় দিতাম। 
তোমার রান্নার কাজে তোমায় সাহায্য করতাম। 
তোমার ঘর গোছানো শেষ হলে তোমায় নিজের হাতে খাইয়ে দিতাম।

বিকেল হলে তোমায় নিয়ে নদীর ধারে ঘুরতে যেতাম। 
নদীর জলে দুজনে পা ভিজিয়ে রেখে তোমার চোখের দিকে তাকিয়ে থেকে ভালোবাসা বিনিময় করতাম।

তোমায় নিয়ে আমার আর একটা শেষ ইচ্ছে ছিল জানো?
তোমায় বুকে জড়িয়ে ধরে সারাটা জীবন তোমার সাথেই কাটিয়ে দিব ।
কিন্তু আমার ভাগ্যটা দেখো, আমার সব ইচ্ছে ইচ্ছেই রয়ে গেল।
তোমার সাথে আর থাকা হলো না।

নিয়তি হয়তো দুটো ভালো মানুষকে একসাথে থাকতে দেয় না।
নতুন বছরের বাছাই করা রোমান্টিক বায়ো, ক্যাপশন ও আইডি ডেসক্রিপশান ।  @মিঃ মধু
ধরো_আমরা_দুজন,,,,

ধরো আমরা দুজন সদ্য কলেজে উঠা তরুন তরুনী!
পুরো ক্যাম্পাস মাতিয়ে রাখি সবসময়, তবে আমরা দুজন হবো দুই স্বভাবের।

ধরো আমাদের পরিচয়টাই শুরু ঝগড়া দিয়ে।
এক স্যারের ক্লাসে কে প্রশ্নের উত্তরটা আগে দিবে,
সেই বিষয়টা নিয়ে।
এরপর যত বারই আমাদের দেখা হবে,
আমরা দুজন দুজনকে আড়চোখে দেখবো।
এভাবেই অনেকগুলো দিন কেটে যাবে।

ধরো আমরা দুজনই বিজ্ঞান বিভাগে পড়ি! তোমার
গণিত ভীষণ প্রিয় আর আমার কবিতা ভীষণ প্রিয়!
গণিতের ক্লাসে তুমি একমনে অঙ্ক করবে, আর আমি
আনমনা হয়ে খাতায় কি যেন লিখতে থাকবো।
তুমি আমায় তখনো আড় চোখেই দেখবে, 
তোমার ইচ্ছে হবে আমি কি লিখছি দেখার, কিন্তু পারবে না।

এরপর ধরো আমরা একই স্যারের কাছে প্রাইভেট
পড়ি। একদিন ভুলে আমার গনিতের খাতা তোমার
ব্যাগে চলে যাবে। এরপর যে যার মত করে বাড়িতে
চলে যাবো।
বাড়িতে এসে যখন আমি খাতাটা খুঁজতে থাকবো
তখন আর পাবো না! আমার খুব মন খারাপ হবে!
আমি ভাবতেই, ভাবতেই ঘুমিয়ে পড়বো!

ধরো তখন মধ্যরাত, তোমার নিত্যদিনের পড়া শেষ
করে তুমি যখন ব্যাগে হাত দিবে, তোমার হাতে
পড়বে আমার খাতাটা। নাম দেখেই বুঝে যাবে সেই
খাতাটা আমার। কিছুটা অনাগ্রহে রেখে দিতে চাইবে,
তারপর কি মনে করে আবার খাতাটা হাতে নিয়ে
পাতা উল্টাতে থাকবে।

তুমি যতই দেখবে ততই অবাক হবে। দেখতে পাবে
খাতার প্রতিটি পাতা জুড়ে তোমার নাম, তোমার
কথা লেখা। তোমার চোখের রং, তুমি কেমন করে
হাঁটো, তোমার হাসি কেমন, অভিমানে তোমায় ঠিক
কেমন লাগে। একটা সময় এসে তোমার চোখ ভিজে
যাবে, যখন খাতার শেষটায় তোমার নাম দিয়ে ছোট্ট
করে লেখা থাকবে "ভালোবাসি"..।

সে রাতে তোমার ঘুম হবে না। আমার কথা ভাবতে
ভাবতেই রাত কেটে যাবে। পরদিন খাতাটায় কি যেন
লিখে তারাতারি কলেজে চলে আসবে। তোমার উৎসুক
চোখজোড়া আমায় খুঁজতে থাকবে।
এরপর আমার দেখা পেয়ে ছুটে আসবে,
আমার হাতে খাতাটা ধরিয়ে দিয়ে বলবে,
"এই ছেলে একটু খেয়ালকরে রাখতে পারো না?
এতো উদাস হলে হয়!?

তারপর এক গাল হাসি দিয়ে তুমি চলে যাবে।
আমার হাত পা কাঁপতে থাকবে, আমি লজ্জায় তখন
আর তোমার দিকে তাকাতে পারব না।
তারপর খাতা খুলে যখন দেখবো আমার লেখার পাশে
তোমার "ভালোবাসি আমিও" লেখাটা ,
তখন মুহূর্তেই সব ভয় চলে যাবে। 
আমি হাসি হাসি মুখে তোমার দিকে বারবার তাকাতে থাকবো শুধু।

এভাবেই দুজনের হাত ধরে নতুন কোন গল্পের সূচনা
হবে। আমাদের ইচ্ছেরও ভাগাভাগি হবে।
তখন তোমার প্রিয় হবে কবিতা আর আমার গণিত।

এরপর মাঝে মাঝে আমাদের তুমুল ঝগড়া হবে।
অভিমানে কথাও হবেনা দু-চার মাস।
এরপর হঠাৎ একদিন আমার মুঠোফোনে মেসেজ আসবে
"কলেজ ছুটির পর কেউ আর আমার জন্য অপেক্ষা করে না"..
আর আমি উত্তরে আমিও পাঠিয়ে দিবো """
গণিতের খাতায় কেউ আর ভালোবাসি লিখে না।
নতুন বছরের বাছাই করা রোমান্টিক বায়ো, ক্যাপশন ও আইডি ডেসক্রিপশান ।  @মিঃ মধু
হ্যাঁ_আমি_অহংকারী

আমি জিদি, জিদ পুষি রাখি, আমি নিজেকে ভেঙ্গেচুরে আবার গড়ি। 
আমি প্রিয়জনের কাছে কারণে অকারণে একেবারেই অযৌক্তিক যুক্তিহীন......
আবার কখনো কখনো সে-ই আমিই, আমার যুক্তিতে অনড়।

আমি বহুবছরের পুরোনো মরিচা ধরে ক্ষয়ে যাওয়া দূর্গ বা মিনারের মতো, 
ধ্বংসে যেতে যেতে ধপাস করে ভেঙে গিয়ে কাঁদা মাটির সাথে মিশে যাই.....
কখনো আধভাঙ্গা মচকে গিয়ে কোথাও হাঁটু গেড়ে বসি না....।

আমি মনে করি, অহংকার বা জিদ সবাই করতে পারেনা।
অহংকার বা জিদ করার জন্য অবশ্যই শক্ত-পোক্ত ব্যক্তিত্ব আর 
নিখুঁত নিরেট স্বচ্ছ চরিত্রের অধিকারী হইতে হয়......যেইটা সবার থাকে না।
নতুন বছরের বাছাই করা রোমান্টিক বায়ো, ক্যাপশন ও আইডি ডেসক্রিপশান ।  @মিঃ মধু
কেউ পরিকল্পিত ভাবে ধীরে ধীরে জীবন থেকে সরিয়ে দেবার আগেই, 
নিজে থেকে সরে আসা উচিত। নয়তো পরে কষ্টটা বেশিই হবে।
দম বের হয়ে যাবার মতো কষ্ট,
কজনই বা আর সইতে পারে!

দুঃখকে যারা সর্বদা আলিঙ্গন করে দিনের আলোয় মুখোশ জড়িয়ে চলে, তাদেরকেও দেখা যাবে
রাতের আঁধারে কোনো এক খোলা আকাশের নিচে দাড়িয়ে, 
শূণ্যে তাকিয়ে একের পর এক দীর্ঘশ্বাসে নিজের ভেতরের সারাদিনের জমানো 
দূষিত পোড়া স্মৃতি অন্ধকারে লুকাচ্ছে।

সবাই তো আর চোখের জলে দুঃখ মুছতে পারেনা। নয়তো 
"দম বের হবার মতো যন্ত্রণা" শব্দটা পৃথিবীতে কোথাও লেখা হতো না।
নতুন বছরের বাছাই করা রোমান্টিক বায়ো, ক্যাপশন ও আইডি ডেসক্রিপশান ।  @মিঃ মধু
আজীবন একটা জিনিস দেখলাম।
আমার জন্য অপেক্ষা করার কেউনাই।
আমি সারাজীবন হয় সেকেন্ড চয়েজ,
নইলে রিপ্লেসেবল কেউ ছিলাম। কারো জন্য ম্যান্ডেটোরি ছিলাম না।

"তোমাকে লাগবেই" বা "তোকে লাগবেই" কিংবা তোমাকে ছাড়া আমার চলবেইনা 
এই টাইপের কেউ আমার নাই।
না বন্ধু, না প্রেমিকা, না কাছের মানুষজন।

কারো সেকেন্ড চয়েজ, অপশনাল চয়েজ হিসাবে বেঁচে থাকাটা অতোটা সুখের না, সম্মানেরও না। 
তবুও বেঁচে থাকতে হয়। বেঁচে থাকি।



ধন্যবাদ সম্পূর্ণ আর্টিকেল পড়ার জন্য।

ধন্যবাদান্তেঃ------
মওদুদ আহমেদ মধু
@মিঃ মধু (অদৃশ্য কাব্য)

 

No comments

Powered by Blogger.