সেরা ভালোবাসার Bio & ভালোবাসা নিয়ে সেরা রোমান্টিক উক্তি ও Bio ২০২৩. @মিঃ মধু
সেরা ভালোবাসার Bio &
ভালোবাসা নিয়ে রোমান্টিক উক্তি ও Bio.
আরও পড়ুন 👇👇১) স্বামীকে খুশি রাখার ও শুধু নিজের করে রাখার কার্যকারী টিপসঃ
২) নারীর মন বোঝার একশত একটি উপায়
৩) বিবাহিত জীবনে বারংবার স্ত্রীর প্রেমে পড়ার উপায় কী?
৪) চিন্তাভাবনা বদলান সমাজ বদলাবে। আপনার চিরায়ত চেতনা'ই বদলে যাবে।
সকালে ১টা পত্রিকা ১০ টাকায় বিক্রি হয়।
বিকালে তার কেজি হয় ১০ টাকা!!
শুধু, সময়ের ব্যপার মাত্র।।
ঘরের মায়া কাটে নারে, বাহির আমার টানে মনে।
রঙ্গিলা দুই টানায় পড়ে, জীবন আমার বাঁচে না।
আমি যারে ভালোবাসি, তারে আবার বাসি না।
শূন্য পকেটে যে নারী ধরেছে প্রিয় মানুষটির হাত।
অজুহাত দিয়ে ছেড়ে যাওয়া নারী,
কিভাবে বুঝবে সেই পূর্ণতার স্বাদ!
দু'পয়সার প্রেমিক আমি,
তোমাকে নিয়ে মাইলের পর মাইল হাঁটতে পারি।
বড়জোড় রিকশায় হুট তুলে ঘুরতে পারি কিছুক্ষণ!
একটা নিশ্চিত জীবন আমি তোমাকে কখনো দিতে পারি না।
মানুষ কেউই কারো চেয়ে কম নয়।
কম-বেশি সুন্দর-অসুন্দর যোগ্যতা-অযোগ্যতার ভাবনা-
শুধুমাত্র আমাদের দৃষ্টিভঙ্গিতে।
লক্ষ্য করলে দেখবে ঘড়ির কাটা ডান দিকে যাবার আগে,
একটা হালকা কাঁপুনি দিয়ে আগে বাম দিকে যায়।
মানুষের জীবনটাও এরকম।
সে যতই সামনে এগোতে থাকুক,
ক্ষণে ক্ষণে হালকা একটা কাঁপুনি এসে,
পুরনো ফেলে আসা মানুষের কথা তাকে মনে করিয়ে দিবে !
যে যুদ্ধে প্রতিপক্ষ তোমার কাছের মানুষ।
সেই যুদ্ধে তুমি নিশ্চয়ই পরাজিত হবে।
বাইরের শত্রুর আক্রমণ করার পরিকল্পনা করতে করতে,
তুমি সাবধান হয়ে যেতে পারবে।
আর কাছের মানুষ গুলো তোমার দূর্বল জায়গায় আঘাত করবে।
যে মেয়েটি জেনে শুনে সংসার করে পাষণ্ড স্বামীর,
আর সব কিছু সহ্য করে নিরবে সেও একদিন অন্তঃসত্বা হয় !
এটাই সমঝোতা।
প্রচণ্ড খরায় বৃষ্টির জন্য দোআ চাইতে সমবেত হয় সকল জনতা,সেখানে একটি ছেলে ছাতা হাতে যোগ দেয়।
এটাই বিশ্বাস।
যার বাড়িতে উৎসব লেগে থাকে বারোমাস,আর মা থাকে বৃদ্ধাশ্রমের কুটিরে,
এটাই দারিদ্রতা।
যে সন্তান নিজে খাবারের আগে খোজ নেয়না -মা খেয়েছে কি না?
সেই প্রকৃত অভাগা।
পেটের ক্ষুধা পেটে রেখে যে মা সন্তান কে দেয় খাইয়ে,
সেটাই বুঝি মায়া।
যে বাবা পেন্ট পরে রিপু করে আর ছেলের জন্য কিনে উন্নত জিন্স।
এটাই হলো ত্যাগ।
অফিসের বসের কামনা ভরা দৃষ্টি উপেক্ষা করে,যে মেয়ে টি সংসারের ধরে হাল।
সেই প্রকৃত সাহসী।
যে মানুষ টির অধীনে থাকে অনেক মানুষ।আর সে ভাবে যে আমি তাদের চালাই খাওয়াই পরাই।
সেটাই অহংকার।
আমি ৯৯% নিশ্চিত যে, কিছু মানুষ আমাকে পছন্দ করে না।তবে আমি ১০০% নিশ্চিত যে, এতে আমার কিছু যায় আসে না।
অনেকে আমাকে নিয়ে হাসে, কারন আমি অন্যরকম।আবার, আমি তাদের নিয়ে হাসি- কারন, তারা সবাই একই রকম।
একদিন রাজপথে হেঁটে যাওয়া কোনো আলোর মিছিল থেকে..প্রিয়তমা,তুমি বুলেট হয়ে গেঁথে যেও আমার বুকে।
একদিন আমি বাষ্প হব, বাষ্প হয়ে আকাশে যাব।
বৃষ্টি হয়ে নামার ছলে তোমায় ছুঁয়ে দেব।
একদিন বৃষ্টিতে বিকেলে মনে পড়ে যাবে সব কথা
কথা দিয়ে কথাটা না রাখা ফেলে আসা চেনা চেনা ব্যথা।
একা থাকার মজাই আলাদা! না আছে কাউকে ফিরে পাওয়ার আনন্দ,না আছে কাউকে হারানোর ভয়।
স্বপ্ন দেখতে তো তারাই ভয় পায়,যাদের স্বপ্ন কেউ একজন খুব যত্ন নিয়ে নিখুঁত ভাবে ভেঙ্গে দিয়েছে।
কেউ চলে যেতে চাইলে তাকে রাস্তা দেখিয়ে দেওয়াই ভালো।না হলে সে তোমাকেই একদিন রাস্তায় নামাবে ।
সামান্য ভূলের জন্য যে তোমাকে ছেড়ে যায়,তাকে হয়তো ক্ষমা করা যায়।
কিন্তু দ্বিতীয় বার আর তাকে ভালোবাসা যায় না ।
অন্ধ ভালোবাসার গন্ধ বেশী, নকল ভালোবাসার সুবাস বেশী।সত্য প্রেমে রাগারাগী নকল প্রেমে হাসাহাসি।বুঝবে যেদিন খুজঁবে তাকে অবহেলায় হারালে যাকে
ভূলতে গিয়েও যদি ভূলতে না পারো,তবে বেলা শেষে আমার কাছেই ফিরে আসো,আবার ভালবাসবো তোমায়।
তাতে না হয় আরও একটু ভূল বেড়ে যাবে ।
আমি সর্বদাই ভালো থাকার রূপে থাকি।
তাই, কেউ আমার ক্ষতটা দেখতে পায় না।
তোমার জন্য মন পুড়ে যায় বলবো আমি কাকে?
খোঁজ কি নিয়েছিলে পুড়িয়ে ডুবিয়ে মারার ফাঁকে!
একাকীত্ব মানে একা থাকা না;একাকীত্ব মানে নিজের সঙ্গ পাবার পরেও,তোমার নিজেকে নিঃসঙ্গ মনে হওয়া।
কেউ সাথে না থাকার মানে এই না যে তুমি একা হয়ে পড়েছো।যখন নিজের সঙ্গ পাবার পরেও তোমার নিজেকে নিঃসঙ্গ মনে হবে,তখনই আসলে তুমি একা।
সব চেয়ে খারাপ একাকীত্ব হল নিজেকেও ভালো না লাগা।এত পছন্দের নিজেকেও কখনো কখনও অসহ্য লাগে।সেখানে অন্যকে দোষ দিয়ে কি হবে?
নিঃসঙ্গতার রাতে যখন কেউ থাকে না,
তখন সঙ্গ দেই নিজেকে।নিঃশব্দ রাত কখনোই পুরোপুরি নিঃশব্দ হয় না,বুকের ভেতরে তখনো ধুপ ধুপ করে শব্দ হয়।
প্রত্যেক নিঃশ্বব্দতার একটা নিজস্ব শব্দ থাকে।
প্রত্যেক শব্দের থাকে একটা পরিনতি।
না বলে যা বলতে পেরেছি,
বলে তা বোঝাতে পারিনি কোনোকালে।
একাকীত্ব মানুষ কে বাঁচতে শেখায়
একাকীত্ব মানুষ কে বুঝতে শেখায়
একাকীত্ব মানুষ কে নীরবতা শেখায়
একাকীত্ব মানুষ কে মানুষ চেনায় ..।
তুমি বরং তাকেই দিও ফাগুন,
যার সাথে তোমার ভিষন যায়।
আমার ফাগুন আগুন দিয়ে পুড়ে,
ছাই জমাবো বোতলে কৌটায়।
এইতো আমি দিব্যি আছি
যেমন ছিলাম একলা আগে,
কে বলেছে বাচাঁর জন্য
জীবনে একটা মানুষ লাগে?
জলজ চোখের মানুষ জানে,
জলই ভিষণ রুক্ষ।
দুঃখ পোষে মানুষ,
নাকি মানুষ পোষে দুঃখ??
করছো যে কি, জানতে পারি? দৃষ্টির আড়ালে??
বুঝি, খুব ক্ষতি হবে সামনে এসে দাঁড়ালে?
হবে হয়তো, বিশেষ তুমি-যদিও অদেখা তুমি।
হঠাৎ এসে বোলো কিন্তু!
"শুনছো?---এই তো আমি"।
প্রথম সেদিন প্রশ্ন ছিল, "তুমিও তবে রাজি?"
শেষের সেদিন প্রশ্ন ছিল "শেষ তবে আজই?"
একটা 'হ্যা'-এ বসন্ত ছিল, বুকের মধ্যে ফাগুন
আর এক 'হ্যা'-এ বৃষ্টি এল, নিভিয়ে দিল আগুন....।
আমি কি শিকারী,, নাকি তোমার শিকার?
আমি কে, আমি কে, আমি কার?
আমি এক বেলা ভালো থাকি, দুই বেলা নির্বিকার।
তুমি কি শিকারী,, নাকি আমার শিকার?
তুমি কে, তুমি কে, তুমি কার?
তুমি একবেলা ভালোবাসো, দুইবেলা তিরস্কার।
একটা নদী হঠাৎ যদি হারিয়ে ফেলে সাগরের নাম।কোন পাড়ে জল ছুঁয়েছে অতল, কেনো ছল ছল চোখ বোজা খাল।
কেন ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে আছি, যেন ঘরে ফিরে যাওয়া মৌমাছি।কত দেওয়া-নেওয়া বাকি রয়ে গেছে,হেরে যাওয়াতে ভালো লাগা আছে।
এরা সুখের নয় চাহে প্রেম, প্রেম মেলে না।
শুধু সুখ চলে যায়, এ মনে মায়ার ছলনায়।
এরা ভুলে যায় কারে ছেড়ে কারে চায়,
এরা ভুলে যায়।
মন কেঁদে কাটে নিশি তাই দহে প্রাণ, ও তাই মান অভিমান।তাই এত হায় হায়, প্রেমের সুখও
দুঃখ ভূলে, তবে সুখও পায়।
পৃথিবীতে কেউই সম্পূর্ণ শুদ্ধ ও নিখুঁত নয়।তুমি যদি মানুষের সামান্য দোষত্রূটি গুলি মেনে নিতে না পারো,এবং এড়িয়ে যেতে থাকো, তাহলে তোমাকে বন্ধুহীন থাকতে হবে।তাই মানুষকে যাচাই করো কম, ভালোবাসো বেশী ।
ব্যবহৃত কোন জিনিস নষ্ট হয়ে গেলে কাপড় মুড়িয়ে তুমি, যেভাবে স্টোররুমে ফেলে রাখো অনেকদিন,এবং তারপর একদিন ফেলে দাও,ঠিক সেরকম কেউ না আবার একদিন তোমাকেই ফেলে দেয় !!
ভোরের দিকে যে পাখিটা বোবা,সেও কিছু একটা শব্দ করার চেষ্টা করে।মুখ ফুটে বলতে না পারা মানুষের মত করে।প্রচুর অনর্থক শব্দ সম্ভার জিহ্বায় পিচ্ছিল খায়।
যতোক্ষন পর্যন্ত কোন মানুষ আপনার কাছে অচেনা,ততোক্ষন পর্যন্তই তার সাথে আপনার সম্পর্ক ভালো থাকবে।যখনই মানুষটি আপনার চেনা হয়ে যাবে,এরপর থেকেই তার সাথে আপনার সম্পর্ক নষ্ট হতে থাকবে।
মাঝে মাঝে মনে হয় প্রেম দেখানোর কিছু নয়......
এটি ভীষন শান্ত, গভীর ও একান্ত ব্যাক্তিগত!আবার মনে হয় প্রেম- সে যেন মিষ্টি বিকেলের ঝিমিয়ে পড়া,রোদ্দুরে চঞ্চল উড়ে বেড়ানো এক অদ্ভূত সুন্দর মাছরাঙ্গা!অমন সুন্দর পাখি, মানুষ তো দেখবেই।
আপনি সব চাইতে বেশি প্রতারিত হবেন ,আপনার কাছের মানুষদের কাছ থেকে ।আপনাকে সব চাইতে বেশি কষ্ট দেয়া মানুষের তালিকা করলে-সেখানে শত্রু না, বন্ধুদের নাম দেখতে পাবেন।
শত্রু কখনো বিশ্বাস ঘাতক হয় না,
বিশ্বাসঘাতকতা করে কেবল বন্ধুরাই।
জানালার ধারে বেড়ে ওঠা অবাঞ্চিত স্বপ্নগুলোকে,এখন আর পাত্তা দেই না!
সময় বদলে গেছে,বদলে গেছি আমিও আর তার সাথে বদলে গেছে ইচ্ছেগুলোও।
কারণ বদলাতে না পারলে আমি হয়ত মরে যাবো!
পূর্ণিমার রাতে, গোধুলী সন্ধায়, নির্জন দুপুরেতোমার বিচরণ আমার হিয়ার মাঝে ।
কি কথা হয়, কি যে সুধায়, কি জানি তা সুরে সুরেঢেউ তুলে অতলে বাজে অন্তরে ।
এত কাছে থেকো না, এত ভালোবেসো না,প্রতিদান তার কে দিবে ?
জানালার ওপাশে আছে নিস্তব্ধ আকাশ।
চারিদিকে আদিগন্ত ধূসর প্রান্তর।
সময় দাড়িয়ে আছে একপায়ে, ফেলছে ক্লান্ত দীর্ঘশ্বাস।মস্তিস্কের ভেতর - গাঢ়অন্ধকার।
হঠাৎ উড়ে এল বোধ , অলৌকিক স্বপ্নময় বোধ ।
মেঘে মেঘে রাতের আকাশ'টা বিষন্ন আঁধার ।
খানিক বাদেই কি নামবে বৃস্টি ?
আকাশে তুলকালাম মেঘে যেন,
বাজি ফোটানোর আওয়াজ ।
ঘরে বৃস্টির ছাট এলেও,
জানালা গুলো বন্ধ করিনি ।
আলো নেভানো অন্ধকারে,
থেকে থেকে ঝিলিক দেওয়া বিদ্যুতে,
আমি দেখতে পাচ্ছিলাম তোমার মুখ ।
তুমি আমায় দেখতে পাওনি ?
কল্পরাজ্যে, একদিন আমরাও গায়ে বাতাস লাগিয়ে ঘুরবো।গোধূলীর আলোতে কেউ কাউকে দেখার চেষ্টা করবো না আর।হাসি তামাশায় দিন কাটাবো।ভাববো আমাদের মাঝে কিছুই হওয়ার ছিল না।
আমাদের হয় না, তবু আমি থাকবো তোমার নির্ঘুম রাত,আর বৃষ্টির দিনের সস্তা স্মৃতি হয়ে ।
আর তুমি থাকবে আমার হৃদয়ের গোপন প্রকোষ্ঠে রাখা অভিমান হয়ে।
বিষাদগ্রস্ত দিনে আনন্দের স্মৃতিচারণ কষ্ট বাড়ায় কিন্তু আনন্দের সময় কষ্টের স্মৃতিচারণ করলেও কষ্ট কমায় না।যেটা বিষণ্ণতা সেটা সব সময়ের জন্যই বিষণ্ণতা;আপনি সেটা ভালো সময়ে ভাবুন আর খারাপ সময়ে ভাবুন সেটা আপনাকে বিশন্নতা ছাড়া আর কিছুই দেবে না।
মানুষের খুব কাছে যাই না।
একটু খানি দুরত্ত রেখে চলি।খুব কাছে গেলে খুঁটিনাটি খুতঁগুলি চোখে পড়ে, আর আগ্রহ হারীয়ে যায়।ভাললাগাগুলি দূর থেকে উপভোগ করাই বোধহয় ভাল।
ধন্যবাদ সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার জন্য।
ধন্যবাদান্তেঃ------
মওদুদ আহমেদ মধু
@অদৃশ্য কাব্য (মিঃ মধু)
No comments