Ads

মেয়েদের সম্পর্কে এমন কিছু আজব তথ্য, যা আপনি জানেন না? @মিঃ মধু

মেয়েদের সম্পর্কে এমন কিছু আজব তথ্য, যা আপনি জানেন না?  @মিঃ মধু





মেয়েদের সম্পর্কে এমন কিছু আজব তথ্য, যা আপনি জানেন না?  @মিঃ মধু

মেয়েদের সম্পর্কে এমন কিছু আজব তথ্য, যা আপনি জানেন না?


এমন একটা আজব বিষয় বলবো,,,
যেটা মেয়েদের অনেক চওড়া - কিন্তু ছেলেদের অনেক সরু। 
অনুমান করেন তো কী হতে পারে সেটা? 
না না যা ভাবছেন সেরকম কিছু না 😛 ।

মেয়েদের ফিল্ড অব ভিশন ছেলেদের থেকে বেশ চওড়া। 
ছেলেদের পেরিফেরাল ভিশন (ফোকাস পয়েন্ট বাদ দিয়ে আশেপাশের বস্তু দেখার ক্ষমতা) 
মেয়েদের তুলনায় অনেক কম। 
ছেলেদের দৃষ্টি অনেকটা টানেল ভিশন এর মত। কৃষি বিপ্লব এর আগে যখন মানুষ শিকারী ছিলো তখন ছেলেদের টানেল ভিশন শিকারের উপরে ফোকাস করতে সাহায্য করতো আর মেয়েদের চওড়া পেরিফেরাল ভিশন ফলমূল ইত্যাদি খুঁজে পেতে সাহায্য করতো। এই বৈশিষ্ট্য এখনও আমাদের মধ্যে রয়ে গেছে।

এই কারণেই দেখা যায় ছেলেরা সহজে কিছু খুঁজে পায় না । 
যেখানে মা / বৌ এসে খোঁজামাত্র তা খুঁজে পায়। একই ভাবে কোন ছেলে একটা মেয়েকে লুকিয়ে লুকিয়ে দেখলেও মেয়েটা বুঝতে পারে সেটা, ছেলেদের টানেল ভিশন এর কারণে সোজাসুজি মেয়েটার দিকে তাকাতে হয়। কিন্তু মেয়েরা যদি একটা ছেলেকে দেখে, চওড়া পেরিফেরাল ভিশন এর জন্যে ঠিক সোজাসুজি না তাকিয়েও দেখতে পারে। 
যার জন্যে ছেলেদের বুঝার কোন উপায় থাকেনা মেয়েটা আসলে কী দেখছে।

এডিটঃ এই উত্তরের এত বিশাল সাড়া দেখে যা বুঝলাম তা হলো মেয়েদের সম্পর্কে সবার আগ্রহের কমতি নেই। মেয়েদের সম্পর্কে আরো জানার আগ্রহ থাকলে এই উত্তরগুলি আপনার জন্যে -
    
মেয়েদের সম্পর্কে এমন কিছু আজব তথ্য, যা আপনি জানেন না?  @মিঃ মধু

মেয়েদের কিছু ওপেন সিক্রেট বৈশিষ্ট্য। বুঝতে হলে ১৮+ হতে হবে।

নারীরা যেহেতু সন্তান গর্ভধারণ, লালন পালন করেন তাই তাদের প্রাকৃতিক কিছু অসাধারণ গুণাবলি থাকে; যাতে তারা তাদের সন্তান রক্ষা করতে পারে। কি অপূর্ব! আমরা এই অপূর্ব গুণাবলির জন্যই পৃথিবীর আলো বাতাস ভোগ করতে পারছি। তাদের এই শক্তিশালী দৃষ্টিশক্তি, শ্রবণশক্তি, স্বাদশক্তি, স্পর্শ শক্তি, ঘ্রাণশক্তির কারণে আমরা অবুঝেরা পৃথিবীতে সুন্দর জীবন যাপন করছি। শক্তির ধরন কতো প্রকারের হতে পারে!

একজন পুরুষ অধিকাংশ নারীদের চেয়ে পেশীর দিক বিবেচনায় শক্তিশালী হতে পারে কিন্তু কখনই সে সন্তান ধারণ করতে সক্ষম নয়। পেশী শক্তি দিয়ে একজন পুরুষ সহজেই একজন নারীকে মেরে ফেলতে পারে ।
কিন্তু একজন পুরুষ একটি শিশুকে কেবল পেশীশক্তি দিয়ে লালন পালন সর্বোপরি বাঁচিয়ে রাখতে পারবে না। একটি সমস্যা হল- গাছ কাটার সময় আমি হিসেব করি কতো শক্তি দিয়ে কুঠার দিয়ে আঘাত করবো 
কিন্তু কখনোই ভাবি না যে গাছটি কিসের বলে এতো বড় হল। আমরা শক্তি মাপি কে কি পরিমাণে ধ্বংস করতে পারে । এজন্যই আমাদের দেশে সৃষ্টিশীল কোন কাজের কদর নেই।

এবার আসি মূল কথায়,,, কোন পরিবারে বাবা মারা গেলে দেখবেন-- 
বেশীরভাগ মায়েরা দিব্যি সন্তানদের নিয়ে সংসার টিকিয়ে রাখতে পারেন ।
কিন্তু মা মারা গেলে বাবারা বেশীরভাগ ক্ষেত্রে ব্যর্থ হয়। 

এর কারণ প্রাকৃতিক নিয়মে নারীরা কোন কিছুকে টেকসই করতে ওস্তাদ, যেভাবে একজন মা সন্তানদের টেকসই জীবন দিতে পরিপক্ব। প্রাকৃতিক নিয়মে একজন নারী যেমন ভাবে রক্ষায়, সৃষ্টিতে ওস্তাদ ।
ঠিক তেমনি পুরুষ ধ্বংসে, শিকারে, খুনাখুনিতে ওস্তাদ।

পরিশেষে, এটা বলা যায় পুরুষের চেয়ে নারীরা ইন্দ্রিয় শক্তিতে অনেক গুণে শক্তিশালী। 
কেবল পেশীর মাপকাঠিতে শক্তিকে মাপা মূর্খতা ছাড়া আর কিছুই না। সাবধান, কোন নারীকে অবলা মনে করবেন না। পৃথিবীতে অবলা বলতে কিছু নাই। করোনা ভাইরাসের চেয়ে আর কি অবলা হতে পারে।
    
মেয়েদের সম্পর্কে এমন কিছু আজব তথ্য, যা আপনি জানেন না?  @মিঃ মধু

হে হে হে এবার শুনুন মেয়েদের সম্পর্কে কিছু আজব তথ্য——-

আপনি কি জানেন, মেয়েরা সবসময় বয়ফ্রেন্ডের হাতে হাত রাখতে বেশি পছন্দ করে। 
তার মনে সবসময় প্রেমভাবে পূর্ণ থাকে। বিশেষকরে কোথাও বসে থাকার সময়, 
বা একসাথে চলার সময় তারা হাতে হাত রেখে চলাই বেশি পছন্দ করে।

মেয়েরা নিজেদের গুণগান শুনতে বেশি পছন্দ করে। এমনকি আপনি যদি তার সম্বন্ধে উৎসাহ মূলক মিথ্যা কথাও বলেন তবুও সে প্রশংসায় এতটাই ডূবে পড়ে যে, আপনি যে তাকে মিথ্যে কথা বলছেন, 
সেটি সে বুঝতেই পারেনা।

ছেলেদের মত মেয়েরা তাদের ভালোবাসা কারও প্রতি সরাসরি প্রকাশ করে না। 
সে কিছু ইশারার মাধ্যমে ছেলেটিকে বলতে চায় বা অন্য কোনো রাস্তা অবলম্বন করে।
কথায় আছে মেয়েদের পেটে কথা থাকে না। 

কিন্তু আপনি কি জানেন যে, একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে, কোনো মহিলা একটি কথা সর্বোচ্চ গড়ে প্রায় ৪৭ ঘণ্টা ১৫ মিনিট পর্যন্ত গোপন রাখতে পারে।
মেয়েরা সাধারণত সেই সমস্ত ছেলেদের সাথেই বন্ধুত্ব করতে বেশি পছন্দ করে, যে সমস্ত ছেলেদের কনফিডেন্স লেভেল অনেক বেশি ছেলেদের তুলনায় মেয়েদের হৃদস্পন। 
আমি নিশ্চিত যে নারীজাতী কে মনের দিক থেকে শুরু করে বৈজ্ঞানিক ভাবে বোঝার সমাধান হয়তো আপনি পেতে চলেছেন। কারণ আজ মেয়েদের সম্বন্ধে একটি নয় বরং অনেকগুলো আজব তথ্য (যেমন মেয়েরা মেকআপ কেন করে) আমি সামনে আনতে চলেছি।
       
মেয়েদের সম্পর্কে এমন কিছু আজব তথ্য, যা আপনি জানেন না?  @মিঃ মধু

নারীর সম্বন্ধে অদ্ভূত ফ‍্যাক্ট গুলি বলার আগে আমি পুরুষ ও মহিলা উভয় জাতির ই কিছু সাময়িক অথচ গুরুত্বপূর্ণ প্রকৃতির ওপর আলোকপাত করতে চাই। তাহলে বিষয়টি ভালোভাবে বুঝতে পারবেন।
প্রথমেই বলি, নারী এবং পুরুষ পরস্পরে একে অপরের পরিপূরক। জীবনের অনেক ক্ষেত্রেই একজন নারীর একজন পুরুষকে কিংবা একজন পুরুষের একজন নারীকে ভীষণভাবে দরকার পড়ে। 
মা, বোন, দিদি ,গার্লফ্রেন্ড,ওয়াইফ ,বান্ধবী অথবা বাবা, দাদা ,ভাই, বন্ধু ,বয়ফ্রেন্ড, হাজবেন্ড, দাদু ইত্যাদি সম্পর্কের মধ্যে দিয়ে সেগুলো বারবার প্রমাণিত হয়েছে।

নারী এবং পুরুষ দুজনেই সম্পূর্ণ আলাদা ভাবে তৈরি। সেটা শুধু শারীরিক গঠন ও মানসিকভাবেই নয়,
বরং মস্তিষ্কের দিক থেকেও। বলা হয় যে পুরুষজাতি নাকি মঙ্গল গ্রহের মতো, 
কথাটির পেছনে একটি বড় কারন হল তাদের প্রকৃতি ও চরিত্র। বলে যেতে পারে তারা জীবনের সবকিছু সহজভাবে হিসাব করে নিতে পছন্দ করে, একজন প্রকৃত পুরুষ উপর থেকে যেমন দেখায় বেশিরভাগ ক্ষেত্রে অন্তর থেকে সেটাই হয়ে থাকে। 
পুরুষেরা সবসময় সহজ সরল জিনিস টাকেই বেশি মূল্য দিতে অভ্যস্ত, যেকোনো বিষয়ে প্রয়োজনের অধিক জটিলতা তৈরি হলে সেটা সহ্য করা পুরুষদের পক্ষে হয়ে ওঠে খুবই কষ্টকর।

এবার আসি নারীজাতির সম্বন্ধে, নারীর তুলনা করা হয় শুক্র গ্রহের সঙ্গে। 
শুক্র গ্রহ কে যেমন উপর থেকে দেখলে বোঝা যায় না যে তার অন্তরে কি রয়েছে ,তেমনই হল একটি নারী। খুবই জটিল এই নারী জাতি। ( সেই জন্য তো কখনো কখনো নিজেকেও বুঝতে পারিনা) 
আবার খুবই সহজ খুবই সরল,ও ইমোশনাল। একটি মেয়ের মুখে এক কথা কিন্তু তাদের অন্তরে লুকিয়ে থাকে সম্পূর্ণ একটি অন্য কথা। নিজের ভাব প্রকাশ করতে মেয়েরা কখনোই সফল হয় না। 
একটি ছেলে একটি মেয়েকে যখন কিছু বলে মেয়েটি তখন সেই কথাটি কে অনেক রকম আলাদা আলাদা দৃষ্টিকোণ থেকে ভেবে দেখে। একটি মেয়ে প্রত্যেকটা বিষয় নিয়ে ভাবতে বেশি পছন্দ করে। 
তাদের এই অত্যধিক ভাবনার শেষ পরিণতি হয় জটিলতা।

ছেলেদের সরল হওয়া এবং মেয়েদের জটিল হওয়ায় কারোরই দোষ নেই। বাস্তব বিষয় হলো নারী এবং পুরুষ জন্মগতভাবে সম্পূর্ণ আলাদা প্রকৃতির। আপনার হয়তো এই যুক্তিটি মানতে অসুবিধা হতে পারে কিন্তু এটি বিভিন্ন সমীক্ষা দ্বারা প্রমাণিত।
    
মেয়েদের সম্পর্কে এমন কিছু আজব তথ্য, যা আপনি জানেন না?  @মিঃ মধু

বাড়তি কথা তো অনেক হল, এবার আসল প্রশ্নে আসি…

মেয়েদের ঘাড়ের পেশী অর্থাৎ নেক ছেলেদের ঘাড়ের তুলনায় সাড়ে চার গুন বেশি নমনীয় বা ফ্লেক্সিবল। ছেলেদের এতে দুঃখ পাওয়ার কিছু নেই। ইউনিভার্সাল মেডিকেল কেয়ার রিসার্চ সেন্টারের একটি সমীক্ষার দ্বারা জানা যায় যে ঘাড়ের সমস্যা জাতীয় রোগে ছেলেদের চেয়ে ১.৩৮ শতাংশ বেশী মেয়েরা আক্রান্ত হয়। কারন মেয়েরা তাদের সম্পূর্ণ জীবনে দৈনন্দিন কাজে ও অফিসে নিজেদের ঘাড় বেশি ব‍্যাবহার করে,যা একটি প্রাপ্তবয়স্ক ছেলের থেকে ৩৭.৯ গুন বেশি। কি অবাক হলেন? সবেতো শুরু।

মেয়েদের শ্রবণশক্তি ছেলেদের চেয়ে বেশী,সেই কারণে মেয়েদের ঘুম সেনসিটিভ হয় ও একটু আওয়াজে ঘুম ভেঙে যায়। এই ধরনের বৈশিষ্ট্য মেয়েটি প্রাকৃতিকভাবে তার মা এর গর্ভে বড় হয়ে ওঠা কালীন পায়। যাতে সেই বাচ্চা মেয়ে বড় হয়ে তার মায়ের মতনই বাচ্চাটির যত্ন নিতে পারে। 

রাতে ঘুমানোর সময় বাচ্চাটির খিদে পেলে যদি সে কাঁদে তাহলে ঘুম ভেঙে গিয়ে মা তার বাচ্চাকে খাওয়াতে পারবে। ছেলেদের শ্রবণশক্তি মেয়েদের তুলনায় কম,হয়তো সেই কারণেই ছেলেদের ঘুম থেকে সহজে ডেকে তোলা যায় না। ছেলেরা এভাবেই তৈরি কারণ সারাদিন বাইরে কাজ করার পরে তাদের ব্রেইন সম্পূর্ণ রেস্ট চায়। যদি তাদের ঘুম পর্যাপ্ত পরিমাণে না হয় তাহলে বাইরে কাজ করে তারা অন্নের সংস্থান করতে অসফল হবে। ও তাতে আলটিমেটলি সংসারেরই ক্ষতি। 

অস্ট্রেলিয়ায় Sleep GP test বিভাগের সমীক্ষায় জানা গেছে -মেয়েদের শ্রবন ক্ষমতা ভালো হওয়ার কারণে একশ জনের মধ্যে ৩০জন মেয়ের পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম হয় না। কারণ রাতের নিস্তব্ধতায় তাদের শ্রবণশক্তি আরো বৃদ্ধি পায়,বাড়ির পাশে সামান্য কুকুর বিড়াল ডাকার আওয়াজে রাতের ঘুম ভেঙে যেতে পারে। 
ফলে তারা ডিপ্রেশন, শারীরিক দুর্বলতা ,বিনা কারনে রাগ হওয়া অথবা কথায় কথায় রেগে যাওয়া ইত্যাদি রোগে ভোগে। এটাই হয়তো মেয়েদের সবকিছুকে বেশি সিরিয়াস ভাবে নেওয়ার একটা কারণ।

মেয়েদের যে কোন জিনিসের জটিলতা বোঝার ক্ষমতা খুব বেশি এবং তাদের ব্রেন এভাবেই তৈরি হয়েছে। ছেলেদের তুলনায় মেয়েরা যে কোন কথার যুক্তি কে বেশি ধার্য করে কিন্তু বেশিরভাগ ছেলেরাই নিজস্ব যুক্তি বানিয়ে নিতে বেশি পছন্দ করে। সিম্পলি দে আর রুল ব্রেকার অর্থাৎ সমাজের রীতিনীতি মেনে চলার দায়বদ্ধতা ছেলেরা পালন করতে ইচ্ছুক নয় । কিন্তু চাপে পড়ে করতে হয় ওই আর কি।।
   
মেয়েদের সম্পর্কে এমন কিছু আজব তথ্য, যা আপনি জানেন না?  @মিঃ মধু

এতে খারাপ কিছুই নেই কারণ ছেলেরা যদি সমস্ত জটিলতা বুঝে ফেলে তাহলে তাদের ব্রেইন সেই জটিলতা থেকে পালাতে চাইবে‌, ছেলেটিকে জোর করা হলে তার ব্রেনের কোষের অত্যধিক পরিমাণে ক্ষতি হতে পারে। এর সবচেয়ে বড় একটি উদাহরণ হল মানসিক চাপ নিতে না পারার ফলে ৫০ থেকে ৭০বছরের অনেক পুরুষেরই স্ট্রোক কিংবা হার্টফেল হয় । 
শারীরিক জনিত সমস্যা তো আছেই কিন্তু সবথেকে বড় সমস্যা হলো মানসিক সমস্যা কিংবা দুশ্চিন্তা যা ছেলেদের পক্ষে সহ্য করা খুবই কষ্টকর । একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে যে আমেরিকায় ১৯৮১ - ২০১৬ সাল অবধি ছেলেদের সুইসাইড এটেম্পট এর সংখ্যা কুড়ি হাজার এবং মেয়েদের পাঁচ হাজার। 
তাই অনেক জিনিস আছে যেগুলো সম্পূর্ণ না বোঝাই হয়তো ছেলেদের মস্তিষ্কের পক্ষে ভালো।

অ্যালকোহল এর প্রভাব ছেলেদের থেকে মেয়েদের শরীরে অনেক বেশি হয়, 
সেটা হয়তো আপনারা অনেকেই জানেন,কিন্তু তার কারণটা কি জানেন? 
মেয়েদের শরীরের কোষে ছেলেদের শরীরের কোষের তুলনায় কম জল থাকে, 
সেই কারণে অ্যালকোহল হজম করার শক্তি তাদের কম হয় । 
অ্যালকোহল হজম না হওয়ার ফলে তা মেয়েদের রক্তে খুব তাড়াতাড়ি পৌঁছায় ফলে মেয়েটির নেশা হয়। 
এর মানে হলো সারাদিনই একটি মেয়ে যে পরিমাণ জল গ্রহণ করে তার বেশির ভাগটাই ঘামের মাধ্যমে বাইরে বেরিয়ে যায়। দুর্ভাগ্যবশত রক্তস্বল্পতা এবং ডিহাইড্রেশন মেয়েদের জীবনে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। 
(নারী হয়ে জন্মানো বড়ই কঠিন)

ছেলেদের মনে একটি খুবই কমন প্রশ্ন যে মেয়েরা কেন মেকআপ করে ?? কি দরকার এত সাজার? 
ঘুম কম, শরীরে জল কম এছাড়াও অত্যধিক চিন্তা এবং মানসিক জটিলতার কারণে ডিপ্রেশনে ভোগে মেয়েরা ।সেই কারণে তাদের শরীর-মন এবং সাথে সাথে তাদের স্কিনের উপর ও প্রভাব পড়ে, 
ফলে অনেক সময় অসুস্থ দেখায় তাদের। সেই মুহূর্তে মেয়েদের ব্রেন এর প্রাকৃতিক নিয়ম অনুযায়ী সাপ্লিমেন্ট খোঁজে। তারা চায় নিজেকে আরো সুন্দর করে তুলতে অন্তত সমাজের চোখে।

এতে লজ্জার কিছু নেই কারণ এটাই প্রকৃতির নিয়ম। যখন তাদের মানসিক এবং শারীরিক ভাবে সুস্থ দেখতে লাগবে তখন পুরুষের ব্রেন তার পরবর্তী প্রজন্মকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যে তাদের দেখে আকৃষ্ট হবে, পুরুষের ব্রেন এটা ভাববে যে এই মহিলাটি সুস্থ ও পরবর্তী প্রজন্মকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য উপযুক্ত।

এছাড়াও একটি মহিলা একটি পুরুষের তুলনায় বেশি ইমোশনাল হয়। বলা যেতেই পারে যে একটি ছেলে এবং একটি মেয়ের মধ্যে মেয়েটি সব থেকে বেশি ভালোবাসে ও কেয়ার করে‌। 
ছেলেরা এই কথাটি শুনে রাগ করোনা। কেয়ার করার প্রকৃতি টা হল মা হয়ে ওঠার বৈশিষ্ট্য,মা একটি সংসারকে গুছিয়ে রাখে তার বুদ্ধি এবং যুক্তি দিয়ে। 
এমন অনেক ছোট ছোট বহু জিনিস আছে যেগুলিতে ছেলেরা ও মেয়েরা সম্পূর্ণভাবে আলাদা ও বিপরীত।

কিন্তু প্রাকৃতিক নিয়ম অনুযায়ী পুরোটাই ব্যালেন্সড।
আশাকরি মেয়েদের সম্বন্ধে কিছু আজব তথ্য আপনার জানা হলো। পুরুষ এবং মহিলা কেউই কারও চেয়ে কোনো অংশে কম না, দুজনেই সমান যোগ্য এবং তারা তাদের পথে সম্পূর্ণ সঠিক। 
আমার সমস্ত পয়েন্টগুলো পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।


ধন্যবাদ সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার জন্য। 
    ধন্যবাদান্তেঃ------
    মওদুদ আহমেদ মধু 

No comments

Powered by Blogger.