মেয়েদের মন বোঝার সহজ উপায় জানতে হলে, বইটা পড়ে দেখুন @মিঃ মধু
যদিও প্রথম খন্ড পড়লে কিছুই বোঝা যাবে না।
অন্তত দশম ভলিউম (Volume) পড়লে একটু একটু বুঝতে পারবেন।
এবার আসুন
যৎসামান্য কিছু আলোচনা বা ছোটো কয়েকটি প্রশের উত্তর জেনে নেওয়া যাক।
ছেলেদের সম্পর্কে মেয়েরা কী কী জানে? বা, কী কী নিয়ে মেয়েদের মধ্যে আলোচনা হয়?
মেয়েরা কেন সেজেগুজে বিয়ে করতে চায়?
কেনো, সেজেগুজে মেয়েরা বিয়ে করতে চায় ?--- এই বাক্যে "কেনো" প্রশ্নটা কি জরুরি,
মেয়েরা কেন সেজেগুজে বিয়ে করতে চায়?
কেনো, সেজেগুজে মেয়েরা বিয়ে করতে চায় ?--- এই বাক্যে "কেনো" প্রশ্নটা কি জরুরি,
কেনো সাজতে চায় তা কি বোঝা মুশকিল আপনার জন্য? মনে হয় না যে আপনি বুঝেন না।
তবে যে বিষয়টি আমাদের বোঝা অতি জরুরি তা আমি বলার চেষ্টা করছি।
আমি বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চলের এক দরিদ্র এলাকায় প্রায় ২৫ বছর থেকে যাওয়া-আসা সূত্রে সেখানের মানুষের সামাজিক পারিবেশিক রীতি আচরণ সম্পর্কে নিবিড় ভাবে জেনেছি, দেখেছি।
আমি বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চলের এক দরিদ্র এলাকায় প্রায় ২৫ বছর থেকে যাওয়া-আসা সূত্রে সেখানের মানুষের সামাজিক পারিবেশিক রীতি আচরণ সম্পর্কে নিবিড় ভাবে জেনেছি, দেখেছি।
জন্মসূত্রে আমি পূর্বাঞ্চলীয়, তুলনামূলক উন্নত আর্থসামাজিক ও ভিন্ন সাংস্কৃতিক পরিবেশের বাসিন্দা।
এ কারণে প্রথম দিকে বা দু'দশক আগে সে এলাকার মানুষের আচার-আচরণ, মেয়েদের পোশাকপরিধান ইত্যাদি আমার কাছে কেমন কেমন লাগতো। আর মেয়েদের মধ্যে ৯৯ ভাগই কালো বা শ্যমলা।
পুরুষরাও তেমনি। কিন্তু সবাই কর্মঠ।
নারী পুরুষ কেউই সন্ধ্যা পার হওয়া অবধি বসে বিশ্রাম নিতে কমই দেখা যেতো।
আজ আর আগের মতো নেই। আমূল পাল্টে গেছে বলবো না, তবে রেমিট্যান্সের কল্যাণে,
নতুন প্রজন্মের রাজধানীমুখী কর্মসংস্থান, ব্যবসা ভাবনা, পোষাকশিল্পের প্রসার প্রভৃতি কারণে সামগ্রিকভাবে চোখে লাগার মতো পরিবর্তন হয়েছে। আর, মনে খটকা লেগেছে যে পরিবর্তন দেখে সে কথাটা বলার জন্যই এই 'শিবের গীত'। এখন দু-তিন গ্রাম হেঁটে গেলেও কোনো কালো বা শ্যমলা মেয়ে (বিশেষ করে কিশোরী) চোখে পড়ে না। সব মেয়ে সাদা বর্ণের। এমন কি পাঁচ বছর আগেও যে কালো বালিকাটিকে তার ঘরের লোকেরা রাগ পড়লে 'কালী' বলে চেঁচাতো, সেই মেয়েটিও এখন ফুটফুটে সাদা।
কিছু কি আঁচ করতে পেরেছেন?
বিশ্বের উন্মুক্ত বাজার ব্যবস্থার কথা আমরা জানি। বিশ্বায়নের প্রকল্পনায় উন্মুক্ত হবার কথা ছিল বিশ্বমানবতার কল্যাণকর শিক্ষা সংস্কৃতি শ্রম শিল্প সবকিছুই গণস্বার্থে বিনিময় চলবে। কিন্তু তা হয়নি।
বিশ্বের উন্মুক্ত বাজার ব্যবস্থার কথা আমরা জানি। বিশ্বায়নের প্রকল্পনায় উন্মুক্ত হবার কথা ছিল বিশ্বমানবতার কল্যাণকর শিক্ষা সংস্কৃতি শ্রম শিল্প সবকিছুই গণস্বার্থে বিনিময় চলবে। কিন্তু তা হয়নি।
উন্মুক্ত হয়েছে কেবল পণ্যের বাজার, আর নারীর বাজার।
নারী পণ্যবিশ্বের পণ্যরাণী হিসেবে মুক্তবাজারে প্রতিষ্ঠা পেয়েছে।
যুবকটি বিয়ে করবে। কিছু টাকা কামিয়ে এসেছে বাইরে থেকে, অথবা শহরে ফুটপাতে ফেরি করে, দোকান খুঁজছে, তাই বিয়ে করবে। যৌতুকের টাকা দিয়ে দোকানের বায়না দেবে। কনে হতে হবে গোরা(সুন্দর)!
বাজারে বিভিন্ন ক্রীম-মলম জাতীয় প্রডাক্টস বেরিয়েছে, যেটি ব্যবহারে কালো ত্বক তকতকে সাদা হয়ে যায়। ফার্মেসি ও কসমেটিকসের দোকানে হামলে পড়েছে কিশোরী তরুণীরা, যাদের বিয়ে হয়নি এখনো।
যুবকটি বিয়ে করবে। কিছু টাকা কামিয়ে এসেছে বাইরে থেকে, অথবা শহরে ফুটপাতে ফেরি করে, দোকান খুঁজছে, তাই বিয়ে করবে। যৌতুকের টাকা দিয়ে দোকানের বায়না দেবে। কনে হতে হবে গোরা(সুন্দর)!
বাজারে বিভিন্ন ক্রীম-মলম জাতীয় প্রডাক্টস বেরিয়েছে, যেটি ব্যবহারে কালো ত্বক তকতকে সাদা হয়ে যায়। ফার্মেসি ও কসমেটিকসের দোকানে হামলে পড়েছে কিশোরী তরুণীরা, যাদের বিয়ে হয়নি এখনো।
গ্রামের মেয়ে বলে কথা না। এখানকার কলেজের একটি মেয়েও বাকি নেই যে এ্যাসিড ঘষে চামড়ার স্বাভাবিক কোষ ধ্বংস করে দেয়নি।
সেল্ফির জন্য তাদের অনেকেরই এখন আর সাদা করার এ্যাপটি খুঁজতে হয় না।
আশা করি আপনার প্রশ্নের জবাব নয় বরং প্রশ্নটি মনে আসার উৎসের দিকে আগাচ্ছি যে তা বুঝতে পারছেন, ধৈর্য ধরুন। আপনি ফান করার জন্য প্রশ্ন করেছিলেন হয়তো। বাধ সাধাতে দুঃখিত।
না, শুধু এখানে নয় যে জায়গার কথা আমি উল্লেখ করেছি। এ তো একটা নমুনা।
না, শুধু এখানে নয় যে জায়গার কথা আমি উল্লেখ করেছি। এ তো একটা নমুনা।
সারা বিশ্বে নারীরা সাজগোজে মরিয়া হয়ে ওঠেছে। কেনো? সকালে বিছানা ছাড়ার পর থেকে পুনর্বার রাতে চোখ বন্ধ করার আগে পর্যন্ত আমি দেখি সর্বত্র যৌনাবেদনময়ী নারীর নৃত্য।
টিভি-চ্যানেলগুলো যেন এই কর্ম সম্পাদনের নিমিত্তে তৈরি। ২৪ ঘন্টা নিয়োজিত বিজ্ঞাপনচিত্র প্রচারে।
এর ৯৫ শতাংশই নারীর রূপ(মেকআপ) ও যৌবন তরঙ্গ বিচ্ছুরিত করতে থাকে নানা বিজ্ঞাপনিক কুশলতায়। রাস্তাঘাটে, রাজপথে মোড়ে মোড়ে, উঁচু উঁচু ভবনের পিঠে, মাথায় কপালে বৈদ্যুতিক পর্দায় উন্মুক্ত বাজারের বিজ্ঞাপনে নারী তার রূপ-যৌবন ঝেড়ে দেখাচ্ছে। আপনি কোন দিকে চোখ ফিরিয়ে নেবেন।
বিশ্বের মুক্ত বাণিজ্যে কসমেটিকসের দখলে প্রায় ৩০-৩৫%। ২৫—৩০ বিলিয়ন ডলারের বাণিজ্য চলে বছরে। এর মধ্যে বেশিরভাগ ব্যবসা স্কিনকেয়ার আইটেম গুলোতে। আর মোট ব্যবসার ৪০% শুধু এশিয়ার বাজার। প্রায় ১৩-১৫ বিলিয়ন ডলার ব্যয় হয় এ অঞ্চলের মেয়েদের সাজগোজের জন্য।
শহরে-গ্রামে-হাটে সয়লাব বিউটিপার্লার আর কসমেটিকসের দোকানে।
পুরুষতান্ত্রিক সমাজ বা এ বিশ্বটাই, বুঝলাম। কিন্তু একবিংশে প্রবেশ করেও কি ভাবে পুরুষের অবারিত, বিকৃত যৌনপণ্যে পরিণত হয়েছে নারীসমাজ ভেবেছেন! কী সুচারু কৌশলে নারী বা মেয়ে মানস গড়ে তোলা হয়েছে যে তারা বিকোবার জন্য নিজেদের চামড়া পুড়িয়ে ফেলছে। কর্পোরেট কোম্পানিগুলো তাদের কর্মকর্তাদের কিংবা দামী ক্রতাদের উপহার দেয় ব্যংককের টিকেট।
বিশ্বের মুক্ত বাণিজ্যে কসমেটিকসের দখলে প্রায় ৩০-৩৫%। ২৫—৩০ বিলিয়ন ডলারের বাণিজ্য চলে বছরে। এর মধ্যে বেশিরভাগ ব্যবসা স্কিনকেয়ার আইটেম গুলোতে। আর মোট ব্যবসার ৪০% শুধু এশিয়ার বাজার। প্রায় ১৩-১৫ বিলিয়ন ডলার ব্যয় হয় এ অঞ্চলের মেয়েদের সাজগোজের জন্য।
শহরে-গ্রামে-হাটে সয়লাব বিউটিপার্লার আর কসমেটিকসের দোকানে।
পুরুষতান্ত্রিক সমাজ বা এ বিশ্বটাই, বুঝলাম। কিন্তু একবিংশে প্রবেশ করেও কি ভাবে পুরুষের অবারিত, বিকৃত যৌনপণ্যে পরিণত হয়েছে নারীসমাজ ভেবেছেন! কী সুচারু কৌশলে নারী বা মেয়ে মানস গড়ে তোলা হয়েছে যে তারা বিকোবার জন্য নিজেদের চামড়া পুড়িয়ে ফেলছে। কর্পোরেট কোম্পানিগুলো তাদের কর্মকর্তাদের কিংবা দামী ক্রতাদের উপহার দেয় ব্যংককের টিকেট।
— এই বাণীই প্রচার পাচ্ছে। এতে একটা ঢিলে পাখি দুটি।
নারী নিজেই উৎকৃষ্ট পণ্য হতে গিয়ে কসমেটিকস পণ্যের বাজারও রমরমা করে দিচ্ছে।
আহা, কবে আমরা চিনতে পারবো সুন্দর কী, আর সাজ কি। কবে বুঝতে পারবো সৌন্দর্যের মাঝে রঙের কোনো ভূমিকা নেই, থাকলেও সুন্দরী হতে হলে সাদা হতে হবে কেনো ।
এবার একটু ভিন্ন প্রসঙ্গঃ---
অবাক করা কিছু সাইকোলজি যা আপনাকে চমকে দিতে পারে দেখুন
১।
রাতে ঘুমানোর সময় যদি আপনি চিন্তার জন্য ঘুমাতে না পারেন বা ঘুম না আসে, তাহলে উঠে পড়ুন। এখন একটি খাতা এবং কলম নিয়ে আপনার সকল চিন্তা গুলো লিখে ফেলুন। দেখবেন আপনার চিন্তা গুলো হাল্কা হয়ে গেছে। এবার ঘুম আসবে।
২।
প্রিয় মানুষের হাত ধরা পর আমাদের চিন্তা কষ্ট অথবা দুশ্চিন্তা কমে যায়।
৩।
গুড মর্নিং, গুড নাইট এমন মেসেজগুলো আমাদের মস্তিষ্কে আনন্দিত হবার অংশকে সক্রিয় বা উত্তেজিত করে তোলে।
৪।
কখনো খেয়াল করেছেন, আপনি যখন সারাদিন চারদেয়ালে আবদ্ধ হয়ে কাজ করে ক্লান্ত হয়ে যান, তখন সূর্যের আলোয় গেলে আপনার সতেজ লাগে? এর কারণ সূর্যের আলো হাড়ের পাশাপাশি মনের সুস্থতার জন্যও উপকারী। সূর্যের আলো আমাদের আনন্দদায়ক হরমোন বৃদ্ধিতে সহায়ক, যা আমাদের মন ভালো করে দেয়। তাই কাজের ফাঁকে দশ মিনিটের জন্য হলেও সূর্যের আলোতে বের হোন।
৫।
মানুষ মারা যাওয়ার পরও তার ব্রেইন সাত মিনিট পর্যন্ত কার্যকর থাকে। এই সাত মিনিট সময় তার ব্রেইন জীবনের স্মৃতিগুলোকে পর্যায়ক্রমিকভাবে স্বপ্নের মতো করে তুলে ধরে।
৬।
মানুষ যখন তোমার কাছে মিথ্যা বলে তখন কথা বলার সময় সে এদিক ওদিক তাকায়। চোখের দিকে তাকিয়ে খুব মানুষ মিথ্যে বলতে পারে।
৭।
মানুষ তার প্রিয় কাজ করার মাধ্যমে তার টেনশন কমাতে পারে।
৮।
আপনি কি জানেন যে এই পৃথিবীর কিছু মহান আবিষ্কার বা আইডিয়া লোকেদের মাইন্ডে সবথেকে প্রথমে স্বপ্ন আকারে এসেছিল। ফর এক্সাম্পল সেলাই মেশিন , এক্স-রে মেশিন এবং আরো অনেক গ্রেট ইনভেনশন আইডিয়া গুলি সবথেকে প্রথমে লোকেদের মাইন্ডে স্বপ্নে এসেছিল । ইনফ্যাক্ট থিওরি অফ রিলেটিভিটির আইডিয়াও স্যার আলবার্ট আইনস্টাইনের মাইন্ডে স্বপ্নে এসেছিল।
৯।
সাইকোলজিস্ট রায়ান এন্ডারসনের মতে,নার্ভাস থাকলে আমাদের মস্তিষ্ক ঠিকমতো কাজ করে না। তখন আপনি চুইংগাম চিবিয়ে মস্তিষ্ককে বোকা বানাতে পারেন। এতে ব্রেইন মনে করবে আপনি নার্ভাস নয় কারণ অলরেডি কাজ করছেন (চুইংগাম চিবানো)। এভাবে নার্ভাস অবস্থায় ও মস্তিষ্ককে বার্তা দিতে পারছেন যে আপনি শান্ত আছেন।
১০।
আপনার সঙ্গী যদি রেগে যায় আপনার উপর তখন প্রতিক্রিয়া দেখাবেন না। একদম শান্ত থাকুন। আপনার নির্লিপ্ততা তাকে শীঘ্রই অনুতপ্ত করবে এবং আপনার কাছে দুঃখ প্রকাশ করবে সে, নিশ্চিত থাকুন।
আহা, কবে আমরা চিনতে পারবো সুন্দর কী, আর সাজ কি। কবে বুঝতে পারবো সৌন্দর্যের মাঝে রঙের কোনো ভূমিকা নেই, থাকলেও সুন্দরী হতে হলে সাদা হতে হবে কেনো ।
এবার একটু ভিন্ন প্রসঙ্গঃ---
অবাক করা কিছু সাইকোলজি যা আপনাকে চমকে দিতে পারে দেখুন
১।
রাতে ঘুমানোর সময় যদি আপনি চিন্তার জন্য ঘুমাতে না পারেন বা ঘুম না আসে, তাহলে উঠে পড়ুন। এখন একটি খাতা এবং কলম নিয়ে আপনার সকল চিন্তা গুলো লিখে ফেলুন। দেখবেন আপনার চিন্তা গুলো হাল্কা হয়ে গেছে। এবার ঘুম আসবে।
২।
প্রিয় মানুষের হাত ধরা পর আমাদের চিন্তা কষ্ট অথবা দুশ্চিন্তা কমে যায়।
৩।
গুড মর্নিং, গুড নাইট এমন মেসেজগুলো আমাদের মস্তিষ্কে আনন্দিত হবার অংশকে সক্রিয় বা উত্তেজিত করে তোলে।
৪।
কখনো খেয়াল করেছেন, আপনি যখন সারাদিন চারদেয়ালে আবদ্ধ হয়ে কাজ করে ক্লান্ত হয়ে যান, তখন সূর্যের আলোয় গেলে আপনার সতেজ লাগে? এর কারণ সূর্যের আলো হাড়ের পাশাপাশি মনের সুস্থতার জন্যও উপকারী। সূর্যের আলো আমাদের আনন্দদায়ক হরমোন বৃদ্ধিতে সহায়ক, যা আমাদের মন ভালো করে দেয়। তাই কাজের ফাঁকে দশ মিনিটের জন্য হলেও সূর্যের আলোতে বের হোন।
৫।
মানুষ মারা যাওয়ার পরও তার ব্রেইন সাত মিনিট পর্যন্ত কার্যকর থাকে। এই সাত মিনিট সময় তার ব্রেইন জীবনের স্মৃতিগুলোকে পর্যায়ক্রমিকভাবে স্বপ্নের মতো করে তুলে ধরে।
৬।
মানুষ যখন তোমার কাছে মিথ্যা বলে তখন কথা বলার সময় সে এদিক ওদিক তাকায়। চোখের দিকে তাকিয়ে খুব মানুষ মিথ্যে বলতে পারে।
৭।
মানুষ তার প্রিয় কাজ করার মাধ্যমে তার টেনশন কমাতে পারে।
৮।
আপনি কি জানেন যে এই পৃথিবীর কিছু মহান আবিষ্কার বা আইডিয়া লোকেদের মাইন্ডে সবথেকে প্রথমে স্বপ্ন আকারে এসেছিল। ফর এক্সাম্পল সেলাই মেশিন , এক্স-রে মেশিন এবং আরো অনেক গ্রেট ইনভেনশন আইডিয়া গুলি সবথেকে প্রথমে লোকেদের মাইন্ডে স্বপ্নে এসেছিল । ইনফ্যাক্ট থিওরি অফ রিলেটিভিটির আইডিয়াও স্যার আলবার্ট আইনস্টাইনের মাইন্ডে স্বপ্নে এসেছিল।
৯।
সাইকোলজিস্ট রায়ান এন্ডারসনের মতে,নার্ভাস থাকলে আমাদের মস্তিষ্ক ঠিকমতো কাজ করে না। তখন আপনি চুইংগাম চিবিয়ে মস্তিষ্ককে বোকা বানাতে পারেন। এতে ব্রেইন মনে করবে আপনি নার্ভাস নয় কারণ অলরেডি কাজ করছেন (চুইংগাম চিবানো)। এভাবে নার্ভাস অবস্থায় ও মস্তিষ্ককে বার্তা দিতে পারছেন যে আপনি শান্ত আছেন।
১০।
আপনার সঙ্গী যদি রেগে যায় আপনার উপর তখন প্রতিক্রিয়া দেখাবেন না। একদম শান্ত থাকুন। আপনার নির্লিপ্ততা তাকে শীঘ্রই অনুতপ্ত করবে এবং আপনার কাছে দুঃখ প্রকাশ করবে সে, নিশ্চিত থাকুন।
ধন্যবাদান্তেঃ------
মওদুদ আহমেদ মধু
No comments