Ads

মেয়েদের কোন জিনিসটির দিকে প্রথমে আপনার নজর পড়ে? @মিঃ মধু

মেয়েদের কোন জিনিসটির দিকে প্রথমে আপনার নজর পড়ে?  @মিঃ মধু



মেয়েদের কোন জিনিসটির দিকে প্রথমে আপনার নজর পড়ে?  @মিঃ মধু
মেয়েদের কোন জিনিসটির দিকে প্রথমে আপনার নজর পড়ে?


অনেক জিনিসের দিকেই নজর পড়ে। তার মধ্যে—

১।
ড্রেসআপ চোখের পলকেই বোঝার চেষ্টা করি।

২।
চুলের দিকে নজর চলে যায় বেশি।কারণ খোলা চুলের প্রতি আমার আকর্ষণ রয়েছে।

৩।
বাকি যেসব দিকে নজর চলে যায়- সেসব বললে অনেকেই নিতে পারবেন না,তাই বললাম না।

৪।
তবে নারীদের সকল জিনিসই আমার ভালো লাগে।


রাস্তা দিয়ে চলতে চলতে কাউকে দেখলে স্বাভাবিকভাবেই তার মুখের দিকে প্রথমে নজর পড়ে। 
তারপর সময় থাকলে তার পায়ের দিকে আমি খেয়াল করি। 
কারুর যদি পা সুন্দর হয় তার প্রতি স্বাভাবিকভাবেই আমার একটা ভালো আইডিয়া জন্মে যায়।
   
মেয়েদের কোন জিনিসটির দিকে প্রথমে আপনার নজর পড়ে?  @মিঃ মধু

আমি এক বৃদ্ধ মানুষের কাছে শুনেছিলাম যে মেয়ের পা সুন্দর, 
সে সবকিছুকে সুন্দর করে রাখতে পারে! জানিনা কথাটা কতটা সত্য কতটা মিথ্যা! 
তবে ওই বৃদ্ধ মানুষের বলা কথাটি আমি আমার জীবনে আপ্তবাক্য হিসেবে মেনে নিয়েছি।
    
মেয়েদের কোন জিনিসটির দিকে প্রথমে আপনার নজর পড়ে?  @মিঃ মধু


কোন মেয়ে দেখলে যদি সময় থাকে, আমি তার পায়ের দিকে দেখবই! 
কোনো মেয়ের পা পছন্দ না হলে, মেয়েটি যতই সুন্দরী হোক না কেন, 
এক বালতি দুধে এক ফোঁটা চোনা পড়ে যাওয়ার মত খুঁত থেকেই যাবে আমার কাছে।


মেয়েদের কোন জিনিসটির দিকে প্রথমে আপনার নজর পড়ে?  @মিঃ মধু


চশমা পরিহিত হলে অবশ্যই চশমার ফ্রেম!

আগে দেখি রিমলেস চশমা কি না! দেখুন আমি লোকেদের দুই শ্রেণীতে ভাগ করি। 
এক; আম্বানি গোত্রীয়; যারা রিমলেস চশমা পড়ে। 
আর দুই; আমার মত গরীব গোত্রীয় যারা মোটা কালো চারকোনা রিম ওয়ালা চশমা পড়ে।

রিমলেস চশমা দেখে যা যা ধারণা করা যায় তা হচ্ছে:-

ওই ব্যক্তিবিশেষ অনেক গোছগাছ স্বভাবের। সব জিনিস খুব গুছিয়ে ব্যবহার করেন; 
একদম গরুর মত চালচলন নয়; নাহলে রিমলেস চশমা প্রতি সপ্তাহে একটা করে ভাঙবে। 
একটি রিমলেস চশমার কম করে হলেও দাম ১৫০০ টাকা; 
মাসে দুটি করে ভাঙলেও ৩০০০ টাকা খরচা। 
গুছিয়ে রাখলে চশমা ভাঙবে না নাহলে ওনার অনেক পয়সা আছে ,
অতএব মাসে দু তিনটা করে নুতন চশমা কেনেন।

আজকাল আমি মাস্ক ও দেখি। দেখি সার্জিক্যাল/ n95 বা ওই ধরনের মাস্ক, 
না কি ফুল লতাপাতা আঁকা মাস্ক পরে আছে! 
করোনা নিয়ে কতটুকু সিরিয়াস তা মাস্ক এর বহর দেখলেই বোঝা যায়!

ব্যাকপ্যাক ও দেখি মাঝেমধ্যে। 
ওয়াইল্ডক্রাফট, ভিআইপি বা ওই গোত্রীয় ব্যাগ দেখলে বুঝে যাই উনি আম্বানি গোত্রীয়। 
আর কালো কুচকুচে, বা একই রকমের ঢাউস মার্কা ব্যাগ দেখলে বুঝি ল্যাবের পিএইচডি এর লোক হবে এবং ব্যাগে গরুর ঠ্যাং ভাঙার ঔষধ থেকে শুরু করে, ইঁদুর মারার ঔষধ, স্যানিটাইজার, অদ্যিকালের ১৫ ইঞ্চির ইটের মত ওজনদার এইচপি বা ডেল ল্যাপটপ রয়েছে! বুঝুন ঠ্যালা!


মেয়ে হোক আর ছেলে হোক।

বয়স্ক হোক আর তরুন হোক,তার দিকে তাকাতে গেলে আমার নজর পড়ে তার চোখের দিকে।

এবং অনেক মানুষ এর সাথে আমার এমন হয়েছে যে চার পাঁচ বার দেখা এবং কথা হলেও চোখের দিকে ছাড়া অন্যদিকে খুব একটা নজর পড়েনি।

এর একটা কারন আছে,অনেক আগে মনোবিজ্ঞান রিলেটেড একটা বইতে পড়েছিলাম এই চোখের বিষয়ে। মানুষের সব রহস্যের সমাধান এই চোখে। তারপর থেকে আগ্রহ।

পত্রিকার শিরোনাম দেখে যেমন আমরা অনুমান করে নিতে পারি সংবাদ টা সম্পর্কে তেমনি চোখের দিকে কয়েক সেকেন্ড তাকিয়ে সেই মানুষটাকে অনুমান করা যায়।

তাই আমার নজর সবার চোখের দিকে।
   
মেয়েদের কোন জিনিসটির দিকে প্রথমে আপনার নজর পড়ে?  @মিঃ মধু


শিক্ষণীয় কোনো ঘটনা আজ জেনেছেন, তা জানাবেন কি?


এক দেশে এক রাজা ছিলেন। রাজার দরবারে অনেক দাস, দাসি ছিল। 
তিনি সবার সাথে ভালো ব্যবহার করতেন কিন্তু একজন দাসিকে তিনি খুব ভালোবাসতেন। 
এ নিয়ে রাজমহলে অনেকেই অনেক রকম কটু মন্তব্য করতেন।

একদিন রাজার এক বন্ধু রাজাকে বললেন, 
‘বন্ধু, তুমি কি জানো তোমাকে নিয়ে প্রজারা অনেক বাজে মন্তব্য করে?’

রাজা বললেন, ‘কেন?’

বন্ধু বললেন, ‘তুমি রাজ্যে এতো সুন্দরী মেয়ে থাকতে একটি সামান্য দাসির সাথে কেন সম্পর্কে জড়ালে?’

তখন রাজা বললেন, ‘একটা অনুষ্ঠানের আয়োজন করো, 
এই আয়োজনে রাজ্যের সব সুন্দরী মেয়েরা থাকবে। 
এখান থেকে যাকে আমার পছন্দ হবে তাকেই আমি বিয়ে করবো।’

কথা মতো দিন তারিখ ঠিক হলো। রাজ্যের সব সুন্দরী মেয়েরা রাজার দরবারে হাজির। 
এই প্রত্যাশায় যে, যদি রাজার পছন্দ হয়ে যায় তবে তার সাথে বিয়ে হবে। 
সময় মতো রাজা ও সেই দাসি এবং সবাই হাজির হলেন। 
রাজা তার সব ধন-সম্পদ, হীরা, মনি মুক্তা ইত্যাদি সবার সামনে রাখলেন আর বললেন, 
‘আমি পছন্দ করবো পরে, আগে যার যা সম্পদ দরকার এখান থেকে নিয়ে নাও, 
তারপর আমি পছন্দ করবো কাকে আমি বিয়ে করবো।’

রাজার দরবারে যারা এসেছিলেন সবাই সবার ইচ্ছে মতো মনিমুক্তা, হীরা, টাকা-পয়সা নিতে লাগলেন। কিন্তু সেই দাসিটি কিছু না নিয়ে রাজার পোষাক ধরে রাখলেন। 
সবার সব কিছু যখন নেয়া শেষ হলো দেখা গেল সবাই কিছু না কিছু নিয়েছেন, 
কিন্তু সেই দাসি কিছুই নেন নাই। তিনি রাজার পাশে গিয়ে রাজার পোষাক ধরে আছেন।

সবাই অবাক হয়ে জিজ্ঞাস করলেন, ‘হে দাসি! তুমি তো গরিব তোমার অনেক কিছুই দরকার। 
কিন্তু তুমি কিছু না নিয়ে রাজার পোষাক ধরে রেখেছো কেন?’

উত্তরে দাসি বলল, ‘আপনারা তো সম্পদ নিয়েছেন, কিন্তু আমি এই সম্পদের মালিককে নিয়েছি। 
আমি এই সম্পদের মালিকের হয়ে যেতে চাই, 
যদি আমি এই সম্পদের মালিকের হয়ে যেতে পারি তবে তো সব সম্পদই আমার। 
তাই আমি সম্পদের মালিকের পোষাক ধরে রেখেছি।’

তখন রাজা বললেন, ‘এবার হয়তো তোমরা সবাই বুঝতে পেরেছো, 
আমি রাজ্যের এতো সুন্দরী রেখে কেন এই দাসিকে ভালবাসি?’

সবাই বললেন, ‘হ্যাঁ, বুঝতে পেরেছি।’

শিক্ষা:..
এভাবে আমরাও দুনিয়ার সম্পদ নিয়ে ব্যাস্ত থাকি, কিন্তু আমরা একবারও চিন্তা করিনা যে, 
এই সম্পদের মালিক যিনি; আমরা যদি তার হয়ে যাই তবে এই দুনিয়ার সবকিছুই তো আমাদের।

তাই আসুন ..
দুনিয়ার সম্পদ নয়, সকল সম্পদের মালিক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালাকে খোঁজ করি। 
যদি আমরা তাঁকেই খুঁজে পাই, যদি আমরা তাঁর ভালবাসা পেয়ে যাই তবে সেটাই তো হবে আমাদের উভয় জীবনের শ্রেষ্ঠ পাওয়া।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আমাদের সবাইকে সঠিক পথে চলার তাওফিক দান করুন।।
   
মেয়েদের কোন জিনিসটির দিকে প্রথমে আপনার নজর পড়ে?  @মিঃ মধু


এমন কিছু তথ্য দিতে পারবেন কি, 
যা জানার পর বিস্ময়ে আপনার মাথা ঘুরে গিয়েছিলো?

#
'কেউ জানে না' কোন অবস্থার মধ্যে আছি আমরা বাংলাদেশীরা: করোনাকাল-২০২০।

#
পরিবহন চলাচল বন্ধ হয়—সেটা বিজিএমইএ জানে না।

#
বিজিএমইএর নির্দেশে গার্মেন্ট ফ্যাক্টরি খোলে—সরকারি কর্তৃপক্ষ জানে না।

#
পরিবহন চলাচল কেন বন্ধ, গার্মেন্ট ফ্যাক্টরি কেন খোলা—
সেটা আবার স্বাস্থ্যমন্ত্রী মহোদয় জানে না।

#
করোনা মোকাবেলা সমন্বয় কমিটির সভাপতি হয়েও স্বাস্থ্যমন্ত্রী কেন এসব জানেন না—
সেটা আবার জনগণ জানে না।

#
মসজিদে নামাজের জামাতে ১২ জনের বেশি জমায়েত না হওয়ার নির্দেশ দিয়ে,
 জিলাপির দোকান কেন খোলা হয়—সেটা কেউ জানে না।

#
সংসদ টেলিভিশনে প্রচারিত তৃতীয় শ্রেণীর গণিতের যোগফল শিক্ষক জানে না।

#
ঢাকার ছেলে হয়েও Extraction-এর অভিনেতারা দেশীয় উচ্চারণে বাংলা বলাটা জানে না।

#
ইরফান খান যে তার আগে চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন—সেটা আবার ওমর সানি জানে না।

#
করোনা মহামারীর মধ্যে যে ডেঙ্গু মশার ভয়ঙ্কর উপদ্রব বেড়েছে—ঢাকার দুই মেয়র সেটা জানে না‌।

#
ওদিকে, ঢাকার দুই মেয়র কোথায় লুকিয়ে আছেন—সেটা আবার নগরবাসী জানে না।

#
বেগম খালেদা জিয়া এখন কেমন আছেন—বিএনপি-কর্মীরা জানে না।

#
ধান কাঁচা না পাকা অবস্থায় কাটতে হয়—ফটোসেশনের লোভে ফুরুৎ করে জমিতে নেমে পড়া আওয়ামী লীগ নেতারা সেটা জানে না।

#
গাজীপুরের মেয়র মসজিদে নামাজ পড়া উন্মুক্ত করার ঘোষণা দিয়েছেন—
সেটা আবার ধর্মমন্ত্রণালয় জানে না!

#
পরবর্তীতে আবার তিনি সে ঘোষণা ফিরিয়ে নিয়েছেন—সেটা অনেক মুসল্লি জানে না।

#
এই দুঃসময় কবে শেষ হবে—সেটা কেউ জানে না।

#
এটা কে লিখছে সেটা আমিও জানিনা।


……..(সংগৃহীত)

No comments

Powered by Blogger.