Ads

নারী কয় প্রকার ও কি কি? উদাহরণ সহ ব্যখ্যা জেনে নিন ।

 

নারী কয় প্রকার ও কি কি? উদাহরণ সহ ব্যখ্যা জেনে নিন ।  #_মিঃ_বুদ্ধিমান_গাধা®




নারী কয় প্রকার ও কি কি?
উদাহরণ সহ ব্যখ্যা জেনে নিন । 



বিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ:
উত্তর শুধুমাত্র প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য(১৮+),
এবং সনাতন ধর্মের পুরান বাৎস্যায়ন এর কামসূত্রের থেকে নেওয়া।
এর সাথে বাস্তব জীবনের মিল নাও থাকতে পারে,
এর উপর ভিত্তি করে নিজের স্ত্রী বা প্রেমিকাকে বিচার করা যুক্তিগ্রাহ্য নয় ৷




যেটা আমি আগেই বলেছি সনাতন হিন্দু ধর্ম কোনো নির্দিষ্ট বইয়ের ওপর ভিত্তি করে নেই। 
তার যেমন চিকিৎসার জন্য আয়ুর্বেদ, আইনের জন্য মনু স্মৃতি, 
তেমনই যৌনতা সংক্রান্ত জীবনের জন্য মহর্ষি বাৎস্যায়নের কাম সূত্র ৷ 

বাৎস্যায়ন ছিলেন কোনো ব্রাহ্মণ পণ্ডিতের সন্তান। কেউ কেউ মনে করেন তাঁর বাল্যকাল কেটেছিল এক বেশ্যালয়ে যেখানে তাঁর প্রিয় মাসি কাজ করতেন। 
ইখান থেকেই তিনি কামকলা সংক্রান্ত প্রথম জ্ঞান লাভ করেছিলেন। 
মল্লনাগ বাৎস্যায়ন রচিত কামসূত্র গ্রন্থে ৭ ভাগে বিভক্ত ৩৬টি অধ্যায়ে মোট ১২৫০টি শ্লোক রয়েছে । 
ধর্ম, অর্থ ও কাম দৈনন্দিন জীবনের লক্ষ্য। কিন্তু মোক্ষ জন্ম ও পুনর্জন্মের চক্র থেকে মুক্তিলাভ। 


কামসূত্র গ্রন্থে লিখেছে:

“ধর্ম অর্থ অপেক্ষা শ্রেয়, অর্থ কাম অপেক্ষা শ্রেয়। কিন্তু অর্থই রাজার জীবনে প্রথম উদ্দেশ্য হওয়া উচিত। 
কারণ কেবল ইহা হতেই প্রজাগণ জীবনধারণ করিবেন। পুনরপি, কাম বেশ্যাদিগের উপার্জনপথ এবং তাহারা অন্য দুই অপেক্ষা ইহাকেই বাছিয়া লয়। ইহা সাধারণ নিয়মের ব্যতয়।" (কামসূত্র ১।২।১৪)”

কামসূত্রে ৬৪টি যৌন ভঙ্গিমা বা 'সেক্সুয়াল পজিশন'-এর কথা বলা হয়েছে। এই বইতে বলা হয়েছে আট রকমভাবে ভালবাসা যায়। প্রতিটি ভালবাসায় ৮টি করে 'সেক্সুয়াল পজিশন'থাকে। 
এছাড়াও কামসূত্রে ৪০টি বিভিন্ন উপায়ে চুম্বনের কথা বলা হয়েছে। সেই উপায়গুলিকে দশ ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

যাইহোক,সরাসরি উত্তরে আসার আগে একটা কথা বলি,নারী জাতির নিয়ে একটা চরম প্রচলিত কথা হলো,

“স্ত্রীয়াশ্চরিত্রম দেবা না জানন্তি কুতো মনুষ্যা”

সুতরাং এই কথা যদি সত্য হয় তাহলে বাৎস্যায়ন কতটা সত্য তা ভগবানই জানেন,
যাইহোক প্রথমে আসি বাহ্যিক গঠনের ভিত্তিতে নারীদের শ্রেনিবিভাগে,
ভারতচন্দ্র রায়গুনাকরের কথায়,


“অতঃপর চারি জাতি বর্ণিব কামিনী। পদ্মিনী-চিত্রিণী আর শঙ্খিনী-হস্তিনী।”

⚫️
পদ্মিনী:- “নয়নকমল, কুঞ্চিত কুন্তল, ঘন কুচস্থল, মৃদু হাসিনী।

ক্ষুদ্র রন্ধ্রনাসা, মৃদু মন্দ ভাষা , নৃত্য গীতে আশা সত্যবাদিনী।

দেবদ্বিজে ভক্তি, পতি অনুরক্তি, অল্প রতিভক্তি, নিদ্রাভোগিনী।

সুললিত কায়, লোম নাহি হয়, পদ্মগন্ধ কয়, সেই পদ্মিনী।”

অর্থাৎ,পদ্মিনী নারীর শরীর হয় আকর্ষণীয়। 
এরা ভক্তিমতীও বটে। ঠাকুর দেবতার পূজাপাঠ নিয়ে বেশ মগ্ন থাকতে ভালোবাসে। 
স্বামীর প্রতি অনুরক্ত হয়। শরীর হয় সুললিত, এককথায় সুন্দর। অতিরিক্ত যৌনতা এদের পছন্দ নয়। 
বরং বেশি ঘুমোতে পছন্দ করে পদ্মিনী নারীরা। শরীরে লোমের আধিক্য কম। 

শরীরের গোপনে পদ্মগন্ধের ঘ্রাণ মেলে। এই রমণীদের রমণীকুলের মধ্যে সর্বোত্তম ধরা হয়। 
পদ্মিনী নারী অত্যন্ত ধর্মপরায়ণা হয়। এরা সৎপথে থাকতে এবং ধর্ম আচরণ করতে ভালোবাসে। 
অসাধু কথা বা অসৎ কর্ম এরা একেবারেই পছন্দ করে না। পদ্মিনী নারীরা পরম রূপবতী হয়। 

তাদের গা থেকে পদ্মফুলের মতো সুন্দর ভ্ৰাণ নির্গত হয়। তাদের নেত্ৰ মৃগের মতো মনোহর, 
কণ্ঠের মিষ্ট ঝঙ্কার কোকিলের সঙ্গে তুলনা করা চলে। 
তারা যখন হেঁটে চলে তখন যেন মরালের মতো দেখায়। পদ্মিনী নারীর মুখ কমলিনীর মতো সদা হাস্যময়। তারা পরম স্নেহময়ী ও সর্বপ্রকার সুলক্ষণযুক্ত হয়ে থাকে। 

পদ্মিনী নারীকে শাস্ত্রে সর্বনারীর মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ অর্থাৎ উত্তম বলে বর্ণনা করা হয়েছে। 
সোজা কথায় গাঢ় নীল উন্মুক্ত আকাশে উজ্জ্বল পুর্ণচন্দ্রকে যেমন সুন্দর ও মোহনীয় দেখায়, 
তেমনি রমনীয় পদ্মিনী নারী , আয়তলোচন,নারীসুলভ সরলতা ও সজ্জলতা,স্বর মধুর,বচন সুমিষ্ট, ব্যবহার নমনীয়,ধর্মপরায়ণা,মৃদুভাষিণী,সদা হাস্যময়,পতিব্রতা ,নারী জাতির মধ্যে এরাই সর্বোত্তম।


⚫️
চিত্রিনী:- “প্রমাণ শরীর, সর্ব্বকর্ম্মে স্থির, নাভি সুগভীর মৃদুহাসিনী।
সুকঠিন স্তন, চিকুর চিকণ, শয়ন ভোজন মধ্যচারিণী।
তিন রেখাযুত, কণ্ঠ বিভূষিত, হাস্য অবিরত মন্দগামিনী।
কমনীয় কায়, অল্প লোম হয়, ক্ষারগন্ধ কয় সেই চিত্রিণী।”

চিত্ৰিণী নারীর গুণাবলি অনেকটা পদ্মিনী নারীর মতোই। 
তবে পদ্মিনীর দেহের চেয়ে তারা একটু বেশি লম্বা হয়। চিত্ৰিণী নারীর দেহও অপূর্ব সুন্দর ও লাবণ্য-মণ্ডিত ! তাদের চিত্ত দৃঢ় অর্থাৎ লোভ ইত্যাদিতে তারা বিগলিত হয় না। 
চিত্ৰিণী নারী সর্বদা জিতেন্দ্রিয় ও সত্যবাদিনী হয়ে থাকে। তারা সবসময় দেবতা ও গুরুজনদের প্রতি ভক্তি প্ৰদৰ্শন করে থাকে । একমাত্র পতি ছাড়া অন্য কোনো পুরুষের প্রতি তারা আকৃষ্ট হয় না। 
প্রলোভন বা প্রচুর অর্থও সচরাচর চিত্ৰিণী নারীর মন জয় করতে বা তাদের বিপথগামিনী করতে পারে না। কামভাব খুব বেশি থাকে না এই জাতীয় নারীদের। অল্প মিলন বা বিহারেই তারা সন্তুষ্ট ও তৃপ্ত হয়।

তারা সকলের সঙ্গে ভালো ব্যবহার করে ও সকলের প্রতি মিষ্ট বাক্য প্রয়োগ করে। 
পাপকর্মের প্রতি তাদের মন কখনো আকৃষ্ট হয় না। দয়া, ক্ষমা, সততা এগুলো যেন তাদের অঙ্গের ভূষণ । নীলকমলের মত ক্লান্তিময় মুখযুক্ত, সুদীর্ঘ আয়ত নয়ন,সহজেই সাধারণের মন জয় করতে পারে , দৃঢ়চিত্তা, জিতেন্দ্রিয় , সত্যবাদিনী , পতি বাদে অন্য পুরুষের দিকে আকৃষ্ট হয় না , 
সর্বদা ধার্মিক, এরা উত্তম শ্রেনীর।


⚫️
শঙ্খিনী:-“ দীঘল শ্রবণ, দীঘল নয়ন, দীঘল চরণ, দীঘল পাণি।
সুদীঘল কায়, অল্প লোম হয়, মীনগন্ধ কয়, শঙ্খিনী জানি।”

শঙ্খিনী নারীর দেহ ও প্রকৃতি অন্য প্রকার নারীর থেকে সম্পূর্ণ পৃথক হয়ে থাকে। 
এদের গাত্র থেকে সর্বদা ক্ষারের গন্ধ অনুভূত হয়। এদের কেশ হয় দীর্ঘ, নাক হয় ঈষৎ উন্নত, 
তাই এদের দেহ মোটামুটি ভালো হলে বেশ ভালোই দেখায়। শঙ্খিনী নারী হয় ভোজন বিলাসিনী । সবসময় যেন তাদের ক্ষুধার উদ্রেক হয়েই থাকে। তাদের দেহ একটু স্থূল ধরনের হয়। 
স্তন-দ্বয় হয় উন্নত ও কঠোর। এই জাতীয় নারীদের ধর্মে ততটা মতি থাকে না। 
ধর্ম আলোচনা বা সৎ কথা এরা ততটা ভালোবাসে না। এরা কু-বুদ্ধিমতী হয়। 
এরা উচ্চ স্বরে হাস্য করতে ভালোবাসে। সেই হাস্য-ধ্বনিতে যেন গগন-বিদীর্ণ হয়। 


এরা সর্বদা মদনাতুরা হয়ে কামবশে হাস্য পরিহাস করতে ভালোবাসে। 
নিজ পতিকে ত্যাগ করে সর্বদা অন্য পুরুষের সঙ্গে মিলন বাঞ্ছা করে। 
এদের হৃদয় কপটতায় পূর্ণ। নিজের প্রবৃত্তি ও কুমনোভাব এরা সর্বদা মিথ্যা কথার আড়ালে গোপন রাখে। এরা নিরন্তর শৃঙ্গারে উন্মত্ত হয়ে থাকে। আর তাছাড়া পাপ কথায় দিনরাত্ৰ কাটাতে ভালোবাসে। 
দেবতা কিংবা গুরুজনে এদের বিন্দু মাত্ৰ ভক্তি থাকে না।চোখ তেরছা, লোম বড় বড়, পিঙ্গলবর্ণ, চঞ্চলগতি , ধর্মে মত থাকে না , পরপুরুষের প্রতি আসক্ত হয় ,গুরুজনের প্রতি ভক্তি ভাব থাকে না । 
এরা মধ্যম প্রকৃতির ।


⚫️
হস্তিণী:- “স্থূল কলেবর, স্থূল পয়োধর, স্থূল পদকর ঘোরনাদিনী।

আহার বিস্তর, নিদ্রা ঘোরতর, বিহারে প্রখর পরগামিনী।

ধর্ম্ম নাহি ডর, দন্ত ঘোরতর, কর্ম্মেতে তৎপর মিথ্যাবাদিনী।

সুপ্রশস্ত কায়, বহু লোম হয়, মদ গন্ধ কয় সেই হস্তিনী।”

স্থুলাঙ্গী , মেদবহুল ,স্বার্থান্বেষী , মুখে নির্লজ্জতা থাকে ,এরা অধিক কৃচ্ছতায় কষ্ট পায় তবুও এদের স্বার্থভাব কমে না , পরপুরুষের প্রতি সর্বদা আকৃষ্ট থাকে , ধর্মে কর্মে মত থাকে না । 
এরা নারী জাতির মধ্যে সর্বাপেক্ষা নীচ । হস্তিনী নারীর আকার ও আচরণ অন্যসব নারীদের থেকে একেবারে পৃথক। হস্তিনীদের মতোই এই প্রকারের নারী হয় প্রকাণ্ড। 
অনেক সময় তারা ভীষণভাবে স্থূলাঙ্গী হয়ে থাকে। 
তাদের অঙ্গে সব সময় যেন মদগন্ধ প্রবাহিত হতে থাকে। এদের মাথায় চুল খুব সামান্য মাত্র থাকে। 
মুখে মৃদু মৃদু হাসি লেগেই থাকে। 


চোখ দুটি হয় টকটকে লাল। সেই চোখে এরা সবসময় চারিদিকে তাকিয়ে দেখে । 
এদের স্তনদ্বয় হয় উচ্চ ও কঠিন এবং স্বর হয় কর্কশ ও গভীর। এরা সামান্য সুন্দরী হয়ে থাকে। 
কিন্তু দেখতে প্ৰবীণা অর্থাৎ প্রকৃত বয়সের চেয়ে এদের বয়স অনেক বেশি দেখায়। হস্তিনী নারী সর্বদা মদনবিহবলা থাকে ও মদনাবশে নির্লজ্জর মতো আচরণ করে। 
পুরুষের সংস্পর্শে এদের সর্বাঙ্গ রোমাঞ্চিত হয়ে ওঠে এবং মন আনন্দ রসে পূর্ণ হয় । 
হস্তিনী নারী দিবারাত্ৰ শৃঙ্গারে মনোনিবেশ করে। নিজের পতির প্রতি রতি-কামনা ছাড়া অন্য আকর্ষণ বেশি থাকে না। প্রয়োজন হলে নিজের পতি ছাড়াও অপর পুরুষসহ সুখ সম্মিলন করে থাকে। 

এদের পাপ প্রবণতা অত্যন্ত বেশি । ধর্মকর্ম বা দেব-দ্বিজ-গুরুজনে ভক্তি এদের থাকে না । 
এ বিষয়ে কেউ তাদের উপদেশ দিলেও ওরা অবহেলায় তা উপেক্ষা করে থাকে। 
যে সমস্ত নারীরা স্বার্থের জন্য পাপের পথে পা বাড়ায় এবং বিপথগামিনী হয় বা ব্যভিচারিণী হয় তাদের মধ্যে বেশির ভাগ হস্তিনী জাতীয় ও কিছুটা শঙ্খিনী জাতীয় নারী।


উপরোক্ত গুলো বাৎস্যায়নের কামসূত্র বর্নিত ও ভারতচন্দ্র রায়গুনাকরের অনুদিত,এরপরে আসি হস্তরেখাশাস্ত্র বা সমুদ্রশাস্ত্র অনুসারে ৷ সমুদ্রশাস্ত্র মতে, কোনও নারীর পূর্ব অভিজ্ঞতা তার মধ্যে বেশ কিছু ‘সত্ত্ব’-এর জন্ম দেয়। এই পূর্ব অভিজ্ঞতা আসলে তার পূর্বজন্মের অভিজ্ঞতা। সুতরাং সে এই ‘সত্ত্ব’গুলি নিয়েই জন্মায়। এই গুণ বা সত্ত্বের নিরিখেই নারীকে ৯টি শ্রেণিতে ভাগ করে সমুদ্রশাস্ত্র।


১. দেবসত্ত্ব— পবিত্র এবং সদ্‌গুণসম্পন্না নারী। তাঁর উপস্থিতি সুগন্ধবাহী। এই নারী সুলক্ষণা এবং মৃদুভাষীনী।


২. গন্ধর্বসত্ত্ব— এই নারী প্রেমিকা প্রকৃতির। বুদ্ধিমতী, সৃজনশীল, কলাপারঙ্গমা। তবে এঁরা খুব বেশিমাত্রায় বিলাস পছন্দ করেন।


৩. যক্ষসত্ত্ব— সম্পদের উপরে এঁরা প্রভাব ফেলতে পারেন। এঁদের দেহসৌন্দর্য দেখার মতো। এঁরা মাংস ও মদ পছন্দ করেন। কিন্তু এঁরা সাধারণত একগুঁয়ে প্রকৃতির হয়ে যাকেন।


৪. মনুষ্যসত্ত্ব— প্রকৃতিতে একান্ত মানবিক, দয়া-মায়া সম্পন্না, বন্ধুভাবাপন্না। এঁরা পরিশ্রমী এবং সৎ। সেই সঙ্গে উদারচেতা, ধর্মভীরু। এঁদের গাত্রবর্ণ গমের মতো এবং এঁরা তীক্ষ্ণনাসা।


৫. পিশাচসত্ত্ব— নাম থেকেই বোঝা যায়, এঁদের স্বভাবে পৈশাচিকতা বর্তমান। এঁরা সাধারণত খর্বাকৃতি এবং হীন চরিত্রসম্পন্না হয়ে থাকেন। এঁদের খাদ্যাখাদ্য বিচার শিথিল হয়। এঁরা সহজে সন্তুষ্ট হন না।


৬. নাগসত্ত্ব— এঁরা অসম্ভব দ্রুততা পছন্দ করেন। এঁদের দেহ লতাসদৃশ। এঁরা সহজে ক্লান্তও হয়ে পড়েন। এঁদের চরিত্রে এমন কিছু থাকে, যা সর্বদা সন্দেহের উদ্রেক করে। এঁদের স্মৃতিশক্তি দুর্বল হয়।


৭. কাকসত্ত্ব— এঁদের সহমর্মী মানসিকতা সম্পন্না বলে মনে হলেও এঁরা আদপে তা নন। এঁদের চোখে একটা অস্বাভাবিকত্ব দেখা যায়। খাদ্য ও সম্পদের প্রতি এঁদের লালসা বিদ্যমান।


৮. বানরসত্ত্ব— এঁরা অতিরিক্ত মাত্রায় সংবেদনশীল। কেবল নিজেদের নিয়েই ব্যস্ত থাকেন। সর্বদা এঁরা নিজেদের স্পর্শ করেন। এঁরা অমিতবাক এবং অনুকরণপ্রিয়।


৯. খরসত্ত্ব— এঁরা মানবিকতা রহিত। সমাজের বিষয়েও মাথা ঘামান না। এঁরা নোংরা থাকতে ভালবাসেন। এঁদের ধর্ম বিষয়ে উৎসাহ কম। এঁরা সাধারণত বিশ্বস্ত হন না।


মূলত নারীর বিভাগ গুলো এইভাবেই দেখানো হয়েছে ৷


বিদ্রঃ উত্তর পড়ে নিজের সাথে মিল খুঁজে পেলে বা খুঁজতে গেলে সেটা পাঠকের নিজস্ব মানসিক সমস্যা,লেখক তার জন্য দায়ী নয় ৷



  ধন্যবাদান্তেঃ------

  মওদুদ আহমেদ মধু 

#_মিঃ_বুদ্ধিমান_গাধা®


No comments

Powered by Blogger.