মেয়েরা প্রেমের প্রস্তাব পেলে না করে কেন? এবং পাকিস্তানী মেয়েরা বাঙ্গালী ছেলে পছন্দ করে কেনো?
মেয়েরা প্রেমের প্রস্তাব পেলে না করে কেন?
এই প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে খুব হাসি পাচ্ছে😀.. নিজে মেয়ে তাই relate করতে পাচ্ছি😆😆…
আমার কিছু বন্ধুও এই প্রশ্ন করত - ' মেয়েরা এত কিসের ভাব দেখায় রে?' 🙄
এটা যেনো মেয়েদের জন্মগত অধিকার কাউকে পাত্তা না দেওয়াটা 😆.. একবারে প্রপোজাল অ্যাকসেপ্ট না করা… একেবারে জ্বালিয়ে পুড়িয়ে নিজের পেছনে ঘোরাতে ঘোরাতে শেষমেশ হ্যাঁ করা 😆😆 । ছেলেদেরও ধৈর্য বলিহারি… কত দিন কত বছর একটা মেয়ের পেছনে পরে থাকে। বাপ রে..
আসলে সমস্যা টা কিছুটা হরমোন জনিত আর কিছুটা লিঙ্গ অনুপাত । টেস্টোস্টেরন হরমোন ছেলেদের মেয়েদের পেছনে পরে থাকার ইন্ধন যোগায় আর ছেলের অনুপাতে মেয়ের অনুপাত কম ( 2011 জনগননা অনুযায়ী wb sex ratio প্রায় 950:1000) হওয়ায় এই ঘটনা ঘটে থাকে।
অনুপাত দেখলে বোঝা যায় 950 জন ছেলে 950 জন মেয়েকে বিয়ে করে নিলে পরে থাকে আরও 50 জন অবিবাহিত ছেলে 😳 … এই কারণেই একটা মেয়ের জন্য অনেক ছেলে প্রস্তাব দেয়। আর যেহেতু মেয়েরা জানেই একটা ছেলে গেলে আর একটা আসবে তাই সহজে হ্যাঁ করতে চায় না( অবশ্যই ব্যতিক্রম সব জায়গায় ) । কিন্তু ছেলেদের সেই সৌভাগ্য হয়ে উঠে না। তাই হটাৎ কোনো মেয়ে নিজে থেকে প্রস্তাব দিলে ছেলেদের অ্যাকসেপ্ট করার সম্ভাবনা অনেক। কারণ তারা জানে একটা মেয়ে গেলে আর একটা মেয়ে পাওয়া অনেক কষ্টের😀।
আবার আর একটা দিকের কথা বলতেই হয়। ছেলে অপেক্ষা মেয়েরা সুন্দর হয়ে থাকে। আর সুন্দর এর প্রতি আকৃষ্ট হয় না এমন মানুষ পাওয়া বিরল। তাই সব মিলিয়ে মেয়েরা একটু বেশি ভাও খায় 🤣🤣।। ছেলেরাও কম নয়। যেই মাত্র মেয়েটি ছেলের প্রেমে পাগল হয় সেই মাত্র সেও ভাও দেওয়া আস্তে আস্তে কমিয়ে দেয় আর বিয়ে হয়ে গেলে তো কথাই নেই ( অবশ্য ই ব্যাতিক্রম সব জায়গায়) । ছেলেরাও ভাবে, " একবার প্রেমে পরো তারপর নেবো বদলা 🤣🤣🤣🤣
এটা যেনো মেয়েদের জন্মগত অধিকার কাউকে পাত্তা না দেওয়াটা 😆.. একবারে প্রপোজাল অ্যাকসেপ্ট না করা… একেবারে জ্বালিয়ে পুড়িয়ে নিজের পেছনে ঘোরাতে ঘোরাতে শেষমেশ হ্যাঁ করা 😆😆 । ছেলেদেরও ধৈর্য বলিহারি… কত দিন কত বছর একটা মেয়ের পেছনে পরে থাকে। বাপ রে..
আসলে সমস্যা টা কিছুটা হরমোন জনিত আর কিছুটা লিঙ্গ অনুপাত । টেস্টোস্টেরন হরমোন ছেলেদের মেয়েদের পেছনে পরে থাকার ইন্ধন যোগায় আর ছেলের অনুপাতে মেয়ের অনুপাত কম ( 2011 জনগননা অনুযায়ী wb sex ratio প্রায় 950:1000) হওয়ায় এই ঘটনা ঘটে থাকে।
অনুপাত দেখলে বোঝা যায় 950 জন ছেলে 950 জন মেয়েকে বিয়ে করে নিলে পরে থাকে আরও 50 জন অবিবাহিত ছেলে 😳 … এই কারণেই একটা মেয়ের জন্য অনেক ছেলে প্রস্তাব দেয়। আর যেহেতু মেয়েরা জানেই একটা ছেলে গেলে আর একটা আসবে তাই সহজে হ্যাঁ করতে চায় না( অবশ্যই ব্যতিক্রম সব জায়গায় ) । কিন্তু ছেলেদের সেই সৌভাগ্য হয়ে উঠে না। তাই হটাৎ কোনো মেয়ে নিজে থেকে প্রস্তাব দিলে ছেলেদের অ্যাকসেপ্ট করার সম্ভাবনা অনেক। কারণ তারা জানে একটা মেয়ে গেলে আর একটা মেয়ে পাওয়া অনেক কষ্টের😀।
আবার আর একটা দিকের কথা বলতেই হয়। ছেলে অপেক্ষা মেয়েরা সুন্দর হয়ে থাকে। আর সুন্দর এর প্রতি আকৃষ্ট হয় না এমন মানুষ পাওয়া বিরল। তাই সব মিলিয়ে মেয়েরা একটু বেশি ভাও খায় 🤣🤣।। ছেলেরাও কম নয়। যেই মাত্র মেয়েটি ছেলের প্রেমে পাগল হয় সেই মাত্র সেও ভাও দেওয়া আস্তে আস্তে কমিয়ে দেয় আর বিয়ে হয়ে গেলে তো কথাই নেই ( অবশ্য ই ব্যাতিক্রম সব জায়গায়) । ছেলেরাও ভাবে, " একবার প্রেমে পরো তারপর নেবো বদলা 🤣🤣🤣🤣
( উত্তরটা হাসির ছলে দিয়েছি , কারো মনে কোনোভাবে কষ্ট দেওয়ার উদ্দেশ্যে নয়)
(একজন নারীর ওয়াল থেকে সংগ্রহীত)
পাকিস্তানের মেয়েরা বাংলাদেশের ছেলেদের পছন্দ করে কেনো ?
আমার বিশ্ববিদ্যালয়ে অনেক পাকিস্তানি ছাত্রছাত্রী আছে। তাদের সাথে চলাফেরার অভিজ্ঞতার আলোক এই প্রশ্নের উত্তর লিখবো।আমার ক্লাসে বেশ কয়েকজন পাকিস্তানি সহপাঠী আছে। স্বভাবসূলভ ভাবে আমি তাদের সাথে আগ বাড়িয়ে কথা বলতে যাইনি।বরং ক্লাস শুরু হওয়ার কয়দিনের মধ্যে যখন দেখলো ক্লাসে আমি অনেক ইন্টারেক্টিভ,তখন পাকিস্তানি সহপাঠীরাই আমার কাছে নানা সময়ে হোমওয়ার্ক আর পড়া বুঝার জন্য আসতো।পাকিস্তানিদের ব্যাপারে আমার মতামত হলো তাদের সাথে বাংলাদেশিদের বাহ্যিকভাবে অনেক মিল আছে।কিন্তু ১০% পাকিস্তানি আছে যারা যেমন লম্বা তেমন ফর্সা।কিন্তু একটা জিনিস আমার কাছে সব সময়ই মনে হয় যে পাকিস্তানিরা অনেক আত্মবিশ্বাসহীনতায় ভোগে।তাদের কথা-বার্তা, কাজ-কর্মে ব্যাপার গুলো অনেক স্পষ্ট ফুটে উঠে।টিভি তে যখন দেখতাম পাকিস্তানি উইকেট কিপার কামরান আকমল ভুলভাল ইংরেজি বলে তখন বিশ্বাস হতো না,কিন্তু যখন সরাসরি দেখলাম তখন বিশ্বাস হলো যে পাকিস্তানিরা ইংরেজিতে বেশ কাঁচা।অনেকে হয়তো বলবে আমি কয়েকজন কে দিয়ে পুরো একটা জাতিকে বিচার করছি।কিন্তু সত্য হলো আমি কম করে হলেও দুইশোর উপরে পাকিস্তানির সাথে চলাফেরা করেছি।সবার ক্ষেত্রে আমার একই জিনিস মনে হয়েছে। অন্যদিকে বাংলাদেশি ছেলেরা হয়তো গড় উচ্চতায় ১০% পাকিস্তানিদের থেকে কিছুটা পিছিয়ে,গায়ের রংটাও কিছুটা শ্যাম বর্ণের, কিন্তু বুদ্ধিমত্বার সবগুলো ক্রাইটেরিয়ায় তারা পাকিস্তানিদের পিছনে ফেলবে।কয়েকদিন আগে একটা ইউটিউব ভিডিও দেখছিলাম যেখানে পাকিস্তানের মেয়েদেরকে জিজ্ঞেস করা হচ্ছিলো তারা বাংলাদেশি ছেলেদের বিয়ে করার ক্ষেত্রে পছন্দ করে কিনা।বেশিরভাগেরই উত্তর ছিল হ্যাবোধক। আমার মতে হ্যাবোধক হওয়াই তো যৌক্তিক, কারন সবাই চায় সে যে দেশে বসবাস করছে,তার থেকে উন্নততর দেশে অভিবাসন করতে। আর অর্থনীতি এবং জীবন যাত্রার মানের দিক দিয়ে বাংলাদেশ যে পাকিস্তানের চেয়ে উন্নত এটা তো দিনের আলোর মত পরিষ্কার।
মাসখানেক আগে আমরা সহপাঠীরা সবাই মিলে একটি বিয়ের দাওয়াতে গেছিলাম। বিয়ের বর ভার্সিটির বাংলাদেশি কমিউনিটির শাখাওয়াত ভাই,
আর কনে পাকিস্তান কমিউনিটির সানা আপু। সানা আপু দেখতে অনেক সুন্দর।
সিনিয়রদের কাছে শুনেছি এমন কোনো ছেলে নেই যে সানা আপুর সাথে প্রেম করার চেষ্টা করেনি।
পাকিস্তানের অনেক লম্বা-চওড়া সুদর্শন ছেলেদের ছেড়ে উনি বেছে নিলেন সাখাওয়াত ভাইকে।
কারণ? উনার যোগ্যতা। সাখাওয়াত ভাই এখানে পিএইচডি করেছে,
এখন নর্থ ক্যারোলিনা স্টেট ইউনিভার্সিটিতে পোস্টডোক করতে যাচ্ছেন।
সাথে সানা আপুকেও নিয়ে যাচ্ছেন। সানা আপু বুদ্ধিমতি।
তিনি দেখতে সুন্দর মাকাল ফল গুলোকে বাদ দিয়ে এমন একটি ছেলেকে জীবনঙ্গী হিসেবে বেছে নিয়েছেন যার একটা সুন্দর ভবিষ্যত আছে।
(একজন পুরুষের ওয়াল থেকে সংগ্রহীত)
No comments