মেয়েদের মনস্তাত্ত্বিক কৌশলগুলো কী কী? @মিঃ মধু
মেয়েদের মনস্তাত্ত্বিক কৌশলগুলো কী কী?
• গম্ভীর গলায় পুরুষরা যা বলে তা মেয়েরা মনে রাখে।
• মেয়েরা অনেক ভালো শ্রোতা।
• তাদের চোখ অনেক কথা বলে, এবং এটি তাদের হৃদয়ের দরজা।
• তারা ইঙ্গিত দিয়ে এবং পরোক্ষভাবে তাদের মতামত প্রকাশ করেন।
• গম্ভীর গলায় পুরুষরা যা বলে তা মেয়েরা মনে রাখে।
• মেয়েরা অনেক ভালো শ্রোতা।
• তাদের চোখ অনেক কথা বলে, এবং এটি তাদের হৃদয়ের দরজা।
• তারা ইঙ্গিত দিয়ে এবং পরোক্ষভাবে তাদের মতামত প্রকাশ করেন।
পুরুষরা সোজা, এত ঝামেলায় না গিয়ে সোজাসুজি বলে দেয়!
যে মুহূর্তে আপনি আপনার স্বাস্থ্যের বিষয়ে চিন্তিত হবেন সেই মুহূর্তে তারা আপনার মায়ের মত হবে। (এটি অবশ্য মেয়েটা কেমন এবং তার মেজাজের উপর নির্ভর করে!)
• নারীরা চেহারা মনে রাখার ক্ষেত্রে পুরুষদের চেয়ে ভালো।
• অন্যরা যখন তাদের কারো সাথে তুলনা করে তখন নারীরা তা পছন্দ করে না। কিন্তু তারা ক্রমাগত তাদের মনের মাঝে অন্য মহিলাদের সাথে নিজেদের তুলনা করে।
• দুই নারীর বন্ধুত্ব দুই পুরুষের বন্ধুত্বের মত এত শক্তিশালী নয়।
• নারীরা পুরুষদের তুলনায় সিদ্ধান্ত নিতে বেশি সময় নেয় কিন্তু একবার তারা সিদ্ধান্ত নিলে তাদের তা মেনে চলার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
• মহিলারা সমস্যা সমাধানের জন্য মস্তিষ্কের উভয় দিক ব্যবহার করে এবং পুরুষরা কেবল বাম অংশ ব্যবহার করে।
• মহিলারা অনেক ভালো ভাবে প্রতারণা করতে পারে এবং তারা কারণ দেখাতে পারে (পুরুষরাও এমন করে কিন্তু ধরা পড়লে তা ব্যাখ্যা করতে পারে না)
• যখন নারীরা কোন বিষয়ে বিরক্ত হয় তখন তারা তাদের সমস্যা অন্যদের সাথে শেয়ার করতে পছন্দ করে। এবং যদি আপনি ধৈর্য ধরে তাদের সমস্যা শুনেন তাহলে তারা আরও ভাল বোধ করেন।
• নারীরা তাদের সঞ্চয়ের জন্য দৈনন্দিন ব্যয়ের হিসাব রাখে।
• পুরুষদের ১১ বারের তুলনায় মেয়েরা প্রতি মিনিটে ১৯ বার চোখের পলক ফেলেন।
• মাত্র ২% নারী নিজেকে সুন্দর বলে বর্ণনা করে।
এমনকি সুন্দর চেহারার মেয়েরাও বলে থাকেঃ "আমি জানি আমি দেখতে ভালো নই।
• পুরুষদের তুলনায় মেয়েদের মুখে স্বাদ বেশি।
মেয়েদের হৃদস্পন্দন পুরুষদের হৃদস্পন্দনের চেয়ে দ্রুত।
• মেয়েরা বছরে গড়ে ৩০ থেকে ৬৪ বার এবং পুরুষরা ৬ থেকে ১৭বার কাঁদে। (হিন্দি সিনেমা এবং সিরিয়াল এর জন্য বেশি দায়ী।)
• মেয়েরা কি পড়বেন তা নির্ধারণ করার জন্য তাদের মোট জীবনের ১ বছর (কোনো কোনো ক্ষেত্রে তারও বেশি) কাটিয়ে দেন!
• মেয়েরা প্রতিদিন গড়ে ২২০০০ শব্দ বলে গড় পুরুষদের তুলনায় (১৩০০০) বেশি।
ধন্যবাদ।🙂
পারফেক্ট জীবনসঙ্গী খুঁজে পাবার উপায় কি?
ইংরেজি perfect কথাটির বাংলা অর্থ - নিখুঁত। মনে রাখবেন, কোন মানুষ নিখুঁত হয় না। নিখুঁত মানুষ চাইলে, সেটা ফ্যাক্টরীতে বানাতে হবে। মায়ের পেটে নিখুঁত মানুষ জন্মে না।
নিখুঁত মানুষ না খুঁজে, সম্পর্কটা নিখুঁত করুন
অনেক বছর পরে, দুই বন্ধুর দেখা হলো। তাদের একজন এখনো বিয়ে করেনি। কারন জিজ্ঞসা করতে, সে বললে - আমি প্রতিজ্ঞা করেছিলাম, আদর্শ মেয়ে ছাড়া বিয়ে করবো না। অপর বন্ধু জিজ্ঞাসা করলো - এখনো আদর্শ মেয়ে পাওনি? বন্ধুটি উত্তর দিলো - একটা আদর্শ মেয়ে পেয়েছিলাম। সেই মেয়েটি আবার আদর্শ ছেলে ছাড়া বিয়ে করবে না।
বেশীরভাগ মানুষই এই ভুলটা করে। নিজের জন্য নিখুত জীবনসঙ্গী খোঁজে। অথচ, সে নিজেই যে নিখুত নয়, সেটা বোঝে না।
সম্পর্কের ক্ষেত্রে, মানুষ আরেকটা বড় ভুল করে। সেটা হলো - নিজের মতন স্বভাব খোঁজে। আসলে, আপনার মতন স্বভাবের মানুষের সাথে ভালো বন্ধুত্ব হয়, ভালো বিজনেস পার্টনার হয়, ভালো সহকর্মী হয়। কিন্তু কখনোই ভালো জীবনসঙ্গী হয় না। আপনার বিপরীত স্বভাবের মানুষ, সবচেয়ে উপযুক্ত জীবনসঙ্গী হয়। আপনার পরিচিত, যে কোন সুখী দম্পতি খুঁজে দেখুন। দেখেবেন, তারা একে অপরের বিপরীত স্বভাবের।
নিখুত সম্পর্কের জন্য নারীরাই বেশী চেস্টা করে, তাদের কৃতিত্ব সবচেয়ে বেশী। সেই সাথে পুরুষেরও কিছুটা চেস্টা থাকতে হবে। দুজনের মিলিত প্রচেস্টাতে, দুইজন খুঁতযুক্ত মানুষ, একসাথে একটি নিখুত সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারে।
নারীঃ স্বামীর পরিবার, ঘর, সংসার ইত্যাদি নিজের করে নেওয়া, আপন করে নেওয়। নিজেকে নবাগত বা বহিরাগত না মনে করে, নিজেকে পরিবারের অংশ মনে করতে হবে।
স্বামীর ছোট বোনের বিয়ে দিতে হবে। এটা তাদের সমস্যা নয়, আপনার সমস্যা। স্বামীর ছোট ভাই পরীক্ষায় ফার্ট হয়েছে এটা তাদের গর্ব নয়, এট আপনার গর্ব। সবাই আপনার।
পুরুষঃ স্ত্রীর খুব ছোট ছোট বিষয় জানতে হবে। তার ছোট দুঃখ, ছোট সুখ, এগুলোর সঙ্গী হতে হবে। বড় বিষয়গুলো সবাই জানে। স্বামী তার ক্ষুদ্র বিষয়গুলো জানবে।
স্ত্রী সবুজ চুড়ি খুঁজে না পেয়ে, কালো চুড়ি পড়েছে, স্ত্রী অমুকের সাথে ফোনে ঝগড়া করে মন খারাপ, ইত্যাদি ঘটনা তার স্বামী জানে। তাকে ঘটনাটা কেউ বলেনি, তবুও জানে। এভাবেই, স্ত্রীর খুব ছোট, এমনকি অপ্রয়োজনীয় বিষয় লক্ষ্য রাখবে।
কেউই নিখুত নয়। নিখুত জীবন সঙ্গী হয় না। আপনি নিজে ভালো স্বামী/স্ত্রী হোন। সম্পর্কটাকে নিখুত করুন।
আপনার মতে বিয়ে করার সঠিক বয়স কত?
মানুষের জীবনের তিনটি ভাইটাল পার্ট আছে।
জন্ম-মৃত্যু-বিয়ে। এই তিনটির মাঝে শুধু বিয়ের সামান্য একটু সিদ্ধান্ত মানুষের উপর নির্ভর করে।
যে মুহূর্তে আপনি আপনার স্বাস্থ্যের বিষয়ে চিন্তিত হবেন সেই মুহূর্তে তারা আপনার মায়ের মত হবে। (এটি অবশ্য মেয়েটা কেমন এবং তার মেজাজের উপর নির্ভর করে!)
• নারীরা চেহারা মনে রাখার ক্ষেত্রে পুরুষদের চেয়ে ভালো।
• অন্যরা যখন তাদের কারো সাথে তুলনা করে তখন নারীরা তা পছন্দ করে না। কিন্তু তারা ক্রমাগত তাদের মনের মাঝে অন্য মহিলাদের সাথে নিজেদের তুলনা করে।
• দুই নারীর বন্ধুত্ব দুই পুরুষের বন্ধুত্বের মত এত শক্তিশালী নয়।
• নারীরা পুরুষদের তুলনায় সিদ্ধান্ত নিতে বেশি সময় নেয় কিন্তু একবার তারা সিদ্ধান্ত নিলে তাদের তা মেনে চলার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
• মহিলারা সমস্যা সমাধানের জন্য মস্তিষ্কের উভয় দিক ব্যবহার করে এবং পুরুষরা কেবল বাম অংশ ব্যবহার করে।
• মহিলারা অনেক ভালো ভাবে প্রতারণা করতে পারে এবং তারা কারণ দেখাতে পারে (পুরুষরাও এমন করে কিন্তু ধরা পড়লে তা ব্যাখ্যা করতে পারে না)
• যখন নারীরা কোন বিষয়ে বিরক্ত হয় তখন তারা তাদের সমস্যা অন্যদের সাথে শেয়ার করতে পছন্দ করে। এবং যদি আপনি ধৈর্য ধরে তাদের সমস্যা শুনেন তাহলে তারা আরও ভাল বোধ করেন।
• নারীরা তাদের সঞ্চয়ের জন্য দৈনন্দিন ব্যয়ের হিসাব রাখে।
• পুরুষদের ১১ বারের তুলনায় মেয়েরা প্রতি মিনিটে ১৯ বার চোখের পলক ফেলেন।
• মাত্র ২% নারী নিজেকে সুন্দর বলে বর্ণনা করে।
এমনকি সুন্দর চেহারার মেয়েরাও বলে থাকেঃ "আমি জানি আমি দেখতে ভালো নই।
• পুরুষদের তুলনায় মেয়েদের মুখে স্বাদ বেশি।
মেয়েদের হৃদস্পন্দন পুরুষদের হৃদস্পন্দনের চেয়ে দ্রুত।
• মেয়েরা বছরে গড়ে ৩০ থেকে ৬৪ বার এবং পুরুষরা ৬ থেকে ১৭বার কাঁদে। (হিন্দি সিনেমা এবং সিরিয়াল এর জন্য বেশি দায়ী।)
• মেয়েরা কি পড়বেন তা নির্ধারণ করার জন্য তাদের মোট জীবনের ১ বছর (কোনো কোনো ক্ষেত্রে তারও বেশি) কাটিয়ে দেন!
• মেয়েরা প্রতিদিন গড়ে ২২০০০ শব্দ বলে গড় পুরুষদের তুলনায় (১৩০০০) বেশি।
ধন্যবাদ।🙂
পারফেক্ট জীবনসঙ্গী খুঁজে পাবার উপায় কি?
ইংরেজি perfect কথাটির বাংলা অর্থ - নিখুঁত। মনে রাখবেন, কোন মানুষ নিখুঁত হয় না। নিখুঁত মানুষ চাইলে, সেটা ফ্যাক্টরীতে বানাতে হবে। মায়ের পেটে নিখুঁত মানুষ জন্মে না।
নিখুঁত মানুষ না খুঁজে, সম্পর্কটা নিখুঁত করুন
অনেক বছর পরে, দুই বন্ধুর দেখা হলো। তাদের একজন এখনো বিয়ে করেনি। কারন জিজ্ঞসা করতে, সে বললে - আমি প্রতিজ্ঞা করেছিলাম, আদর্শ মেয়ে ছাড়া বিয়ে করবো না। অপর বন্ধু জিজ্ঞাসা করলো - এখনো আদর্শ মেয়ে পাওনি? বন্ধুটি উত্তর দিলো - একটা আদর্শ মেয়ে পেয়েছিলাম। সেই মেয়েটি আবার আদর্শ ছেলে ছাড়া বিয়ে করবে না।
বেশীরভাগ মানুষই এই ভুলটা করে। নিজের জন্য নিখুত জীবনসঙ্গী খোঁজে। অথচ, সে নিজেই যে নিখুত নয়, সেটা বোঝে না।
সম্পর্কের ক্ষেত্রে, মানুষ আরেকটা বড় ভুল করে। সেটা হলো - নিজের মতন স্বভাব খোঁজে। আসলে, আপনার মতন স্বভাবের মানুষের সাথে ভালো বন্ধুত্ব হয়, ভালো বিজনেস পার্টনার হয়, ভালো সহকর্মী হয়। কিন্তু কখনোই ভালো জীবনসঙ্গী হয় না। আপনার বিপরীত স্বভাবের মানুষ, সবচেয়ে উপযুক্ত জীবনসঙ্গী হয়। আপনার পরিচিত, যে কোন সুখী দম্পতি খুঁজে দেখুন। দেখেবেন, তারা একে অপরের বিপরীত স্বভাবের।
নিখুত সম্পর্কের জন্য নারীরাই বেশী চেস্টা করে, তাদের কৃতিত্ব সবচেয়ে বেশী। সেই সাথে পুরুষেরও কিছুটা চেস্টা থাকতে হবে। দুজনের মিলিত প্রচেস্টাতে, দুইজন খুঁতযুক্ত মানুষ, একসাথে একটি নিখুত সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারে।
নারীঃ স্বামীর পরিবার, ঘর, সংসার ইত্যাদি নিজের করে নেওয়া, আপন করে নেওয়। নিজেকে নবাগত বা বহিরাগত না মনে করে, নিজেকে পরিবারের অংশ মনে করতে হবে।
স্বামীর ছোট বোনের বিয়ে দিতে হবে। এটা তাদের সমস্যা নয়, আপনার সমস্যা। স্বামীর ছোট ভাই পরীক্ষায় ফার্ট হয়েছে এটা তাদের গর্ব নয়, এট আপনার গর্ব। সবাই আপনার।
পুরুষঃ স্ত্রীর খুব ছোট ছোট বিষয় জানতে হবে। তার ছোট দুঃখ, ছোট সুখ, এগুলোর সঙ্গী হতে হবে। বড় বিষয়গুলো সবাই জানে। স্বামী তার ক্ষুদ্র বিষয়গুলো জানবে।
স্ত্রী সবুজ চুড়ি খুঁজে না পেয়ে, কালো চুড়ি পড়েছে, স্ত্রী অমুকের সাথে ফোনে ঝগড়া করে মন খারাপ, ইত্যাদি ঘটনা তার স্বামী জানে। তাকে ঘটনাটা কেউ বলেনি, তবুও জানে। এভাবেই, স্ত্রীর খুব ছোট, এমনকি অপ্রয়োজনীয় বিষয় লক্ষ্য রাখবে।
কেউই নিখুত নয়। নিখুত জীবন সঙ্গী হয় না। আপনি নিজে ভালো স্বামী/স্ত্রী হোন। সম্পর্কটাকে নিখুত করুন।
আপনার মতে বিয়ে করার সঠিক বয়স কত?
মানুষের জীবনের তিনটি ভাইটাল পার্ট আছে।
জন্ম-মৃত্যু-বিয়ে। এই তিনটির মাঝে শুধু বিয়ের সামান্য একটু সিদ্ধান্ত মানুষের উপর নির্ভর করে।
এবং সেই সামান্য সিদ্ধান্তেও সিংহভাগ মানুষ ভুল করে বসে থাকে।
বর্তমানের অনেক যুবক মনে করে প্রতিষ্ঠিত হয়ে বিয়ে করার কথা। তারা ভাবে, আগে একটা চাকরি আর কিছু টাকা পয়সা জমিয়ে নেই, তারপর বিয়ে করবো। একটা চাকরি পেতে পেতে সে বয়স ২৮/২৯ বানিয়ে ফেলে। আর চাকরি পেয়েই ভাবে, সবে তো চাকরি পেলাম - কিছুদিন একটু রিলাক্সে থাকি আর এর চেয়ে বড় কোনো চাকরি পাই কি-না দেখি। এই করতে করতেই সে বয়স ৩২/৩৩ বানিয়ে বসে থাকে।
বর্তমানের অনেক যুবক মনে করে প্রতিষ্ঠিত হয়ে বিয়ে করার কথা। তারা ভাবে, আগে একটা চাকরি আর কিছু টাকা পয়সা জমিয়ে নেই, তারপর বিয়ে করবো। একটা চাকরি পেতে পেতে সে বয়স ২৮/২৯ বানিয়ে ফেলে। আর চাকরি পেয়েই ভাবে, সবে তো চাকরি পেলাম - কিছুদিন একটু রিলাক্সে থাকি আর এর চেয়ে বড় কোনো চাকরি পাই কি-না দেখি। এই করতে করতেই সে বয়স ৩২/৩৩ বানিয়ে বসে থাকে।
তারপর শুরু হয় সুন্দর-ভদ্র-মার্জিত ২১/২২ বছর বয়সের একটা মেয়ে খোঁজার অভিযান।
কারণ, যারা চাকরির পরেও বিয়ে করতে অনাগ্রহী তাদের রিলেশান টেকার কথা না।
যখন সে ৩৩ বছর বয়সে বিয়ে করে তখন সে প্রথম সন্তানের বাবা হয় ৩৫ বছর বয়সে।
যখন সে ৩৩ বছর বয়সে বিয়ে করে তখন সে প্রথম সন্তানের বাবা হয় ৩৫ বছর বয়সে।
চিন্তা করেন, যখন তার সন্তান পড়বে ক্লাস নাইনে তখন তার বয়স হবে ৫০ বছর।
তখন কি আর সন্তান মানুষ করে তোলার এনার্জি থাকবে।
এদিকে আবার আরেক জ্বালা। ছেলে বেশি বয়সে বিয়ে করলে বউয়ের সাথে বয়সের অনেক পার্থক্য থাকে। সেক্ষেত্রে দুজনের মাঝে রোমান্টিকতার বিশাল পার্থক্য থাকে। ছেলে যখন একটা জমি কেনার জন্যে না খেয়ে টাকা জমাতে চাইবে বউ তখন ভাববে, আমাকে কেন সে সেন্টমার্টিন বেড়াতে নিয়ে যায় না।
এদিকে আবার আরেক জ্বালা। ছেলে বেশি বয়সে বিয়ে করলে বউয়ের সাথে বয়সের অনেক পার্থক্য থাকে। সেক্ষেত্রে দুজনের মাঝে রোমান্টিকতার বিশাল পার্থক্য থাকে। ছেলে যখন একটা জমি কেনার জন্যে না খেয়ে টাকা জমাতে চাইবে বউ তখন ভাববে, আমাকে কেন সে সেন্টমার্টিন বেড়াতে নিয়ে যায় না।
অতএব, পরকিয়া হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল। যার ফলে ডিভোর্সের অপশনটা সামনে চলে আসে।
কারণ, মেয়ের বয়স ২৪ আর ছেলের ৩৭।
এদিকে আবার কিছু তরুণী আছে অত্যন্ত সচেতন। যারা নিজের পায়ে না দাড়িয়ে বিয়ে করতে রাজি না। যাদের পড়ালেখা শেষ করে নিজের পায়ে দাঁড়াতে দাঁড়াতে বয়স ২৭/২৮ হয়ে যায়। এরপর পরিচিত মানুষটিকে বা অপরিচিত মানুষটিকে বিয়ে করে গুছিয়ে বাচ্চা নিতে নিতেই বয়স ৩০/৩১।
এদিকে আবার কিছু তরুণী আছে অত্যন্ত সচেতন। যারা নিজের পায়ে না দাড়িয়ে বিয়ে করতে রাজি না। যাদের পড়ালেখা শেষ করে নিজের পায়ে দাঁড়াতে দাঁড়াতে বয়স ২৭/২৮ হয়ে যায়। এরপর পরিচিত মানুষটিকে বা অপরিচিত মানুষটিকে বিয়ে করে গুছিয়ে বাচ্চা নিতে নিতেই বয়স ৩০/৩১।
আর মেয়েদের ৩০ বছরের পর সন্তান ধারনের ক্ষমতাও কমে যায় এবং সেটা রিস্কও বটে। কাজেই প্রত্যেকেই কাকবন্ধ্যার মতো ২/১ টি সন্তানেই জীবন শেষ। বর্তমানে প্রায় প্রতিটি মানুষের পরিচিত এমন একটা পরিবার আছে যাদের সন্তান হচ্ছেনা। কোনো মেয়ের ৩০ বছর বয়সে বাচ্চা হলে বাচ্চাটি যখন ক্লাস থ্রিতে পড়বে তখন মায়ের বয়স হবে ৪০ বছর । ঐ মা কি স্বামী-সন্তান-সংসার ঠেকাতে পারবে?
আগ্রহ থাকবে?? কাজ হয়তো সে সবই করবে কিন্তু প্রাণশক্তি কি থাকবে? ৫০ বছর বয়সী মহিলার যেখানে নিজেরই সাপোর্ট লাগে, সেখানে তার ১৮ বছর বয়সী মেয়ে কোথায় কি করছে - সেটা দেখার ইচ্ছাও কি তার থাকবে?
বিয়ের আগে কখনোই জীবন গোছানো যায় না। কারণ, জীবন গোছানোর প্রথম পদক্ষেপই হলো বিয়ে করা।
বিয়ের পর আল্লাহর রহমত আসে, চিন্তাধারায় স্থিরতা আসে, জ্ঞানের পরিপক্বতা আসা শুরু হয়।
বিয়ের আগে কখনোই জীবন গোছানো যায় না। কারণ, জীবন গোছানোর প্রথম পদক্ষেপই হলো বিয়ে করা।
বিয়ের পর আল্লাহর রহমত আসে, চিন্তাধারায় স্থিরতা আসে, জ্ঞানের পরিপক্বতা আসা শুরু হয়।
তাই বাংলাদেশের ছেলেদের উচিৎ ২৫/২৬ বছর বয়সেই বিয়ে করা আর মেয়েদের উচিৎ সর্বোচ্চ ২০/২৩ এর মাঝে বিয়ে করা । সরাসরি বাবা-মা কে গিয়ে বলবেন, আমি বিয়ে করতে চাই।
অন্যান্য যে কোন বাজে কাজের তুলনায় এটাই কম নির্লজ্জ।
ধন্যবাদ সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার জন্য।
ধন্যবাদান্তেঃ------
মওদুদ আহমেদ মধু
No comments