যে কথাগুলো আপনাকে জানতেই হবে। (দ্বিতীয়-এপিসোড)
মা এবং বউ সম্পর্কে পরিস্কার তথ্য জেনে নিন।
বউ হারালে বউ পাওয়া যায়, কিন্তু মা হারালে মা পাওয়া যায় না। এটা খুব প্রচলিত একটা কথা।
অনেকেই এই কথা বলার সময় আবেগে গড়াগড়ি খেতে থাকে। এমন একটা ভাব দেখায়, মনে হয় মায়ের জন্য তার ভালোবাসার শেষ নাই।
আর বউ ডাস্টবিনের ময়লা??😰 মন চাইলে ছুঁড়ে ফেলে দিবেন! 🥺
সেইসব ব্যক্তির উদ্দেশ্যে কিছু কথাঃ-----
মা আর বউ এই দুইজন দুই মেরুর। একজন হলেন জননী অন্যজন সহধর্মিণী।
মা জন্মদাত্রী যার কোনো তুলনা হয় না। আর স্ত্রী পরিপূর্ণতা দানকারী যাকে ছাড়া আপনি অপরিপূর্ণ।
একজনের সাথে অন্য জনের তুলনা করা মূ*খ্যতা ছাড়া আর কিছুই না।
আপনাকে ছাড়া যেমন আপনার মা অসহায় ঠিক তেমনি,
আপনার সন্তানটিও তার মাকে ছাড়া অসহায়।
আপনার মা যেমন বড় মাছটা নিজে না খেয়ে আপনাকে খাওয়ান।
খেতে বসলে খেয়াল করবেন একি কাজটা আপনার স্ত্রীও করেন।
আপনার কিছু হলে আপনার মায়ের পর সৃষ্টিকর্তার কাছে,
আর কেউ আঁচল পাতলে আপনার স্ত্রীই পাতেন।
আপনার কাছে আপনার বোন/মেয়ে যেমনটি আদরের ঠিক তেমনি,
আপনার বউ কোনো ভাই/বাবার কাছে তেমনি আদরের।
আপনার মৃত্যুতে আপনার মা যেমন হবে সন্তান হারা ঠিক তেমনি,
আপনার বউ হবে জীবনসজ্ঞী হারা।
আপনার মায়ের আরও সন্তান থাকলে তারা আপনার মাকে দেখে রাখবে,
কিন্তু আপনার স্ত্রীকে কে আগলে রাখবে???
আপনার মায়ের আরও সন্তান থাকলে তাদের পেয়ে কিছুটা হলে কষ্ট কমে যাবে,
কিন্তু আপনার বউয়ের তো আপনি ছাড়া আর কোনো গতি নাই।
আপনার সন্তানদের কে তো আপনার সহধর্মিণীই দেখবে, তাই না।
আপনার মা অন্য সন্তানদের মাঝে নিজের বাকি জীবনটা কাটিয়ে দিবে,
কিন্তু আপনার স্ত্রী কি নিয়ে বাঁচবে??? আর বাচ্চাদের ভবিষ্যৎ ই বা কি হবে?
তাই একজনের সাথে অন্য জনের তুলনা করবেন না প্লিজ
কারন দুইজনই দুই জনের জায়গায় শ্রেষ্ঠ কারন,,
একজন হলো জননী আর অন্যজন হলো ঘরনী।
জীবনে ভালো থাকার সিক্রেট কি জানেন?
কারো কথা গায়ে লাগানো যাবে না! বেলা শেষে চোখ বুজে ভাববেন; আমি আমার মতো! আমি কারো মতো না!আমি আমিতেই অন্যন্য! আমি যেমন যারা আমাকে তেমন ভাবে গ্রহণ করতে পারবে,তারাই আমার নিজের মানুষ,আমার কাছের মানুষ.!'♥
কখনো কখনো তোমার মুখটা বন্ধ রাখতে হবে। গর্বিত মাথাটা নত করতে হবে এবং স্বীকার করে নিতে হবে যে তুমি ভুল। এর অর্থ তুমি পরাজিত নাও, এর অর্থ তুমি পরিণত এবং শেষ বেলায় জয়ের হাসিটা হাসার জন্য ত্যাগ স্বীকারে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। “
তুমি যখন ভাল করতে থাকবে, মানুষ তোমাকে হিংসা করতে শুরু করবে। না চাইলেও তোমার শত্রু জন্মাবে। হুমায়ূন আহমেদের জীবনদর্শন
তাই নিজ পরিবার বাদে সবার থেকে ডুবমেরে আছি ।
অন্যকে হেয় করে কথা বলা মানুষগুলো আসলে
আর বউ ডাস্টবিনের ময়লা??😰 মন চাইলে ছুঁড়ে ফেলে দিবেন! 🥺
সেইসব ব্যক্তির উদ্দেশ্যে কিছু কথাঃ-----
মা আর বউ এই দুইজন দুই মেরুর। একজন হলেন জননী অন্যজন সহধর্মিণী।
মা জন্মদাত্রী যার কোনো তুলনা হয় না। আর স্ত্রী পরিপূর্ণতা দানকারী যাকে ছাড়া আপনি অপরিপূর্ণ।
একজনের সাথে অন্য জনের তুলনা করা মূ*খ্যতা ছাড়া আর কিছুই না।
আপনাকে ছাড়া যেমন আপনার মা অসহায় ঠিক তেমনি,
আপনার সন্তানটিও তার মাকে ছাড়া অসহায়।
আপনার মা যেমন বড় মাছটা নিজে না খেয়ে আপনাকে খাওয়ান।
খেতে বসলে খেয়াল করবেন একি কাজটা আপনার স্ত্রীও করেন।
আপনার কিছু হলে আপনার মায়ের পর সৃষ্টিকর্তার কাছে,
আর কেউ আঁচল পাতলে আপনার স্ত্রীই পাতেন।
আপনার কাছে আপনার বোন/মেয়ে যেমনটি আদরের ঠিক তেমনি,
আপনার বউ কোনো ভাই/বাবার কাছে তেমনি আদরের।
আপনার মৃত্যুতে আপনার মা যেমন হবে সন্তান হারা ঠিক তেমনি,
আপনার বউ হবে জীবনসজ্ঞী হারা।
আপনার মায়ের আরও সন্তান থাকলে তারা আপনার মাকে দেখে রাখবে,
কিন্তু আপনার স্ত্রীকে কে আগলে রাখবে???
আপনার মায়ের আরও সন্তান থাকলে তাদের পেয়ে কিছুটা হলে কষ্ট কমে যাবে,
কিন্তু আপনার বউয়ের তো আপনি ছাড়া আর কোনো গতি নাই।
আপনার সন্তানদের কে তো আপনার সহধর্মিণীই দেখবে, তাই না।
আপনার মা অন্য সন্তানদের মাঝে নিজের বাকি জীবনটা কাটিয়ে দিবে,
কিন্তু আপনার স্ত্রী কি নিয়ে বাঁচবে??? আর বাচ্চাদের ভবিষ্যৎ ই বা কি হবে?
তাই একজনের সাথে অন্য জনের তুলনা করবেন না প্লিজ
কারন দুইজনই দুই জনের জায়গায় শ্রেষ্ঠ কারন,,
একজন হলো জননী আর অন্যজন হলো ঘরনী।
জীবনে ভালো থাকার সিক্রেট কি জানেন?
কারো কথা গায়ে লাগানো যাবে না! বেলা শেষে চোখ বুজে ভাববেন; আমি আমার মতো! আমি কারো মতো না!আমি আমিতেই অন্যন্য! আমি যেমন যারা আমাকে তেমন ভাবে গ্রহণ করতে পারবে,তারাই আমার নিজের মানুষ,আমার কাছের মানুষ.!'♥
কখনো কখনো তোমার মুখটা বন্ধ রাখতে হবে। গর্বিত মাথাটা নত করতে হবে এবং স্বীকার করে নিতে হবে যে তুমি ভুল। এর অর্থ তুমি পরাজিত নাও, এর অর্থ তুমি পরিণত এবং শেষ বেলায় জয়ের হাসিটা হাসার জন্য ত্যাগ স্বীকারে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। “
তুমি যখন ভাল করতে থাকবে, মানুষ তোমাকে হিংসা করতে শুরু করবে। না চাইলেও তোমার শত্রু জন্মাবে। হুমায়ূন আহমেদের জীবনদর্শন
তাই নিজ পরিবার বাদে সবার থেকে ডুবমেরে আছি ।
অন্যকে হেয় করে কথা বলা মানুষগুলো আসলে
অতীতে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন মানুষের থেকে প্রচন্ড ভাবে হেয় হয়েছে।
অন্যকে হেয় করার মাধ্যমে এই মানুষরা নিজের হেয় হওয়ার তিক্ত অভিজ্ঞতা থেকে মুক্তি খোঁজে, ভাবে এতে তাদের মানসিক শান্তি মিলবে; কিন্তু এই সব করতে করতে তারা ভুলে যায় যে তারা অনেক নির্দোষ মানুষকেও হেয় করছে এবং তাদের ভেতর হয়তো এমন কেউও ছিলো যে আসলেই তাদেরকে মন থেকে সম্মান করতো।
অত:পর তারা সব সময় একাই থেকে যায়।
মৃত্যুর পরও ব্যাংকে আপনার টাকা রয়ে যায়।
অন্যকে হেয় করার মাধ্যমে এই মানুষরা নিজের হেয় হওয়ার তিক্ত অভিজ্ঞতা থেকে মুক্তি খোঁজে, ভাবে এতে তাদের মানসিক শান্তি মিলবে; কিন্তু এই সব করতে করতে তারা ভুলে যায় যে তারা অনেক নির্দোষ মানুষকেও হেয় করছে এবং তাদের ভেতর হয়তো এমন কেউও ছিলো যে আসলেই তাদেরকে মন থেকে সম্মান করতো।
অত:পর তারা সব সময় একাই থেকে যায়।
অথচ আমরা আমাদের জীবদ্দশায় খরচ করার জন্য প্রয়োজনীয় টাকা পাই না।
একজন চীনা বিত্তবান মারা গেলেন। ভদ্রলোকের বিধবা স্ত্রী ২০০ কোটি টাকার মালিক হয়ে তার মৃত স্বামীর ড্রাইভারকে বিয়ে করে ফেললেন।
সদ্য বিবাহিত ড্রাইভার মনে মনে বললেন, এতদিন জানতাম আমি আমার মালিকের জন্য কাজ করেছি। এখন দেখি আমার হৃদয়বান মালিকই আমার জন্য শ্রম দিয়ে গেছেন!
নিরেট সত্যটি হচ্ছে-অধিক ধনবান হওয়ার চেয়ে দীর্ঘ্য জীবন লাভ করা বেশি জরুরি। তাই অধিক ধনবান হওয়ার জন্য অবিরাম শ্রম না দিয়ে দীর্ঘ এবং সুস্থ্য জীবন যাপন করার চেষ্টা করা উচিত এবং নিজেকে সেভাবে গড়া উচিত।
আমাদের জীবনের নানা ঘটনাতেই এই সত্যটি মর্মে মর্মে উপলব্ধি করা যায়ঃ
একজন চীনা বিত্তবান মারা গেলেন। ভদ্রলোকের বিধবা স্ত্রী ২০০ কোটি টাকার মালিক হয়ে তার মৃত স্বামীর ড্রাইভারকে বিয়ে করে ফেললেন।
সদ্য বিবাহিত ড্রাইভার মনে মনে বললেন, এতদিন জানতাম আমি আমার মালিকের জন্য কাজ করেছি। এখন দেখি আমার হৃদয়বান মালিকই আমার জন্য শ্রম দিয়ে গেছেন!
নিরেট সত্যটি হচ্ছে-অধিক ধনবান হওয়ার চেয়ে দীর্ঘ্য জীবন লাভ করা বেশি জরুরি। তাই অধিক ধনবান হওয়ার জন্য অবিরাম শ্রম না দিয়ে দীর্ঘ এবং সুস্থ্য জীবন যাপন করার চেষ্টা করা উচিত এবং নিজেকে সেভাবে গড়া উচিত।
আমাদের জীবনের নানা ঘটনাতেই এই সত্যটি মর্মে মর্মে উপলব্ধি করা যায়ঃ
* দামি এবং অনেক সুবিধা সম্পন্ন একটি মোবাইল ফোনের ৭০% অব্যবহৃতই থেকে যায়।
* একটি মূল্যবান এবং দ্রুতগতি গাড়ির ৭০% গতির কোনো দরকারই হয় না।
* প্রাসাদতুল্য মহামূল্যবান অট্টালিকার ৭০% অংশে কেউ বসবাস করে না।
* কারো কারো এক আলমারি কাপড়-চোপড়ের বেশির ভাগ কোনদিনই পরা হয়ে উঠে না।
* সারা জীবনের পরিশ্রমলব্ধ অর্থের ৭০% আসলে অপরের জন্যই। আপনার জমানো অর্থ যাদের জন্য রেখে যাবেন, বছরে একবারও আপনার কবরে যেয়ে প্রার্থনা করার সময় তাদের হবে না। এমনকি বেচে থাকতেই আপনার অর্থের প্রাচুর্যে বেড়ে ওঠা মানুষগুলো আপনাকে বৃদ্ধাশ্রমে ছুড়ে আসতে পারে।
তাই বেঁচে থাকতেই ১০০% এর সুরক্ষা এবং পূর্ণ সদ্ব্যবহার করাই শ্রেয়।
করণীয় কী?
# অসুস্থ না হলেও মেডিকেল চেকআপ করুন।# অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা করবেন না।
# মানুষকে ক্ষমা করে দিন।
# রাগ পুষে রাখবেন না। মনে রাখবেন, কেউ-ই রগচটা মানুষকে পছন্দ করে না। আড়ালে-আবডালে পাগলা বলে ডাকে।
# পিপাসার্ত না হলেও পানি পান করুন।
# সিদ্ধান্তটি সঠিক জেনেও কখনো কখনো ছাড় দিতে হয়।
# যতই বয়স হোক না আর ব্যস্ত থাকুন না কেন, জীবনসংগীকে মাঝে মাঝে নিরিবিলি কোথাও নিয়ে হাত ধরে হাঁটুন, হোটেলে খাওয়াতে না পারলে বাদাম বা ঝালমুড়ি খান। আর তাকে বুঝতে দিন, সেই আপনার সবচেয়ে আপন। কারণ, আপনার সবরকম দুঃসময়ে সেই পাশে থাকে বা থাকবে।
# ক্ষমতাধর হলেও বিনয়ী হোন।
# সুযোগ পেলেই পরিবারপরিজন নিয়ে নিজের দেশকে এমনকি ভিন্নদেশকে দেখতে বেড়িয়ে পড়ুন।
# ধনী না হলেও তৃপ্ত থাকুন।
# মাঝে মাঝে ভোরের সূর্যোদয়, রাতের চাঁদ এবং সমুদ্র দেখতে ভুল করবেন না। বৃষ্টিজলে বছরে একবার হলেও ভিজবেন। আর দিনে ১০ মিনিট হলেও শরীরে রোদ লাগাবেন।
# মহাব্যস্ত থাকলেও নিয়মিত ব্যায়াম করুন আর ৩০ মিনিট হাঁটুন। আর সৃষ্টিকর্তাকে নিয়মিত স্মরণ করুন।
# সর্বদা হাসিখুশি থাকুন। সুযোগ পেলেই কৌতুক পড়বেন, পরিবারের সবার সঙ্গে মজার ঘটনাগুলো শেয়ার করবেন। মাঝে মাঝে উচ্চস্বরে হাসবেন।
দেখবেন জীবন সুন্দর।
কখনো হতাশ হবেন না ।
১) যখন রক্ত সম্পর্কীয় কেউ আপনার সাথে
প্রতারণা করবে, ভেঙ্গে পড়বেন না ।
মনে রাখবেন, হজরত ইউসুফ (আ:) আপন
ভাইদের দ্বারা প্রতারিত হয়েছিলেন ।
# মানুষকে ক্ষমা করে দিন।
# রাগ পুষে রাখবেন না। মনে রাখবেন, কেউ-ই রগচটা মানুষকে পছন্দ করে না। আড়ালে-আবডালে পাগলা বলে ডাকে।
# পিপাসার্ত না হলেও পানি পান করুন।
# সিদ্ধান্তটি সঠিক জেনেও কখনো কখনো ছাড় দিতে হয়।
# যতই বয়স হোক না আর ব্যস্ত থাকুন না কেন, জীবনসংগীকে মাঝে মাঝে নিরিবিলি কোথাও নিয়ে হাত ধরে হাঁটুন, হোটেলে খাওয়াতে না পারলে বাদাম বা ঝালমুড়ি খান। আর তাকে বুঝতে দিন, সেই আপনার সবচেয়ে আপন। কারণ, আপনার সবরকম দুঃসময়ে সেই পাশে থাকে বা থাকবে।
# ক্ষমতাধর হলেও বিনয়ী হোন।
# সুযোগ পেলেই পরিবারপরিজন নিয়ে নিজের দেশকে এমনকি ভিন্নদেশকে দেখতে বেড়িয়ে পড়ুন।
# ধনী না হলেও তৃপ্ত থাকুন।
# মাঝে মাঝে ভোরের সূর্যোদয়, রাতের চাঁদ এবং সমুদ্র দেখতে ভুল করবেন না। বৃষ্টিজলে বছরে একবার হলেও ভিজবেন। আর দিনে ১০ মিনিট হলেও শরীরে রোদ লাগাবেন।
# মহাব্যস্ত থাকলেও নিয়মিত ব্যায়াম করুন আর ৩০ মিনিট হাঁটুন। আর সৃষ্টিকর্তাকে নিয়মিত স্মরণ করুন।
# সর্বদা হাসিখুশি থাকুন। সুযোগ পেলেই কৌতুক পড়বেন, পরিবারের সবার সঙ্গে মজার ঘটনাগুলো শেয়ার করবেন। মাঝে মাঝে উচ্চস্বরে হাসবেন।
দেখবেন জীবন সুন্দর।
কখনো হতাশ হবেন না ।
প্রতারণা করবে, ভেঙ্গে পড়বেন না ।
মনে রাখবেন, হজরত ইউসুফ (আ:) আপন
ভাইদের দ্বারা প্রতারিত হয়েছিলেন ।
২) যখন পিতামাতা আপনার প্রতিপক্ষ হয়ে
দাঁড়াবেন, ভেঙ্গে পড়বেন না ।
মনে রাখবেন, হজরত ইব্রাহিম (আ:) নিজ
পিতার দ্বারাই আগুনে নিক্ষিপ্ত হয়েছিলেন ।
দাঁড়াবেন, ভেঙ্গে পড়বেন না ।
মনে রাখবেন, হজরত ইব্রাহিম (আ:) নিজ
পিতার দ্বারাই আগুনে নিক্ষিপ্ত হয়েছিলেন ।
৩) যখন ঘোর বিপদে পতিত হয়ে বের হয়ে আসার
আর কোন উপায়ান্তর খুঁজে না পান, আশার
শেষ আলোটুকুও দেখতে না পান, ভেঙ্গে পড়বেন না।
মনে রাখবেন, হজরত ইউনুস আ: মাছের পেটের অন্ধকার প্রকোষ্ট থেকেও উদ্ধার হয়েছিলেন ।
আর কোন উপায়ান্তর খুঁজে না পান, আশার
শেষ আলোটুকুও দেখতে না পান, ভেঙ্গে পড়বেন না।
মনে রাখবেন, হজরত ইউনুস আ: মাছের পেটের অন্ধকার প্রকোষ্ট থেকেও উদ্ধার হয়েছিলেন ।
৪) যখন আপনার বিরুদ্ধে অপবাদ আরোপ করা হবে আর গুজবে দুনিয়া ছড়িয়ে যাবে,
ভেঙ্গে পড়বেন না, এসবে কান দিবেন না ।
মনে রাখবেন, হজরত আয়শা সিদ্দিকা (রা:) এর বিরুদ্ধেও অপবাদ আরোপ করা হয়েছিল ।
মনে রাখবেন, হজরত আয়শা সিদ্দিকা (রা:) এর বিরুদ্ধেও অপবাদ আরোপ করা হয়েছিল ।
৫) যখন আপনি অসুস্থ হয়ে পড়বেন, ব্যাথায় কতরাতে থাকবেন, ভেঙ্গে পড়বেন না ।
মনে রাখবেন, হজরত আইয়ুব (আ:) আপনার চেয়েও হাজার গুণ বেশি অসুস্থ ছিলেন ।
মনে রাখবেন, হজরত আইয়ুব (আ:) আপনার চেয়েও হাজার গুণ বেশি অসুস্থ ছিলেন ।
৬) যখন আপনি নির্জন/একাকীত্বে ভোগেন, ভেঙ্গে পড়বেন না ।
স্মরণ করুন, হজরত আদম (আ:) কে প্রথমে একাকী সঙ্গীবিহিন সৃষ্টি করা হয়েছিল ।
৭) যখন কোন যুক্তি দিয়েই আপনি কোন একটি অবস্থার পেছনের কারণ খুঁজে পাবেন না,
তখন কোন প্রশ্ন ব্যতীতই স্মরণ করুন হজরত নুহ (আ:) এর কথা,
যিনি অসময়ে কিস্তি/নৌকা তৈরি করেছিলেন ।
৮) যখন আপনি পরিবার, আত্মীয় - সজন, বন্ধু -বান্ধব, সর্বোপরি সারা দুনিয়ার দৃষ্টিতে কৌতুকের পাত্রে পরিণত হবেন, ভেঙ্গে পড়বেননা ।স্মরণ করুন, আমাদের প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ (স:) এর কথা,
যিনি তাঁর আপনজনের হাসি - তামাশার পাত্রে পরিণত হয়ে ছিলেন ।
আল্লাহ্ তায়ালা তার প্রেরিত সকল পয়গম্বরগণকেই পরীক্ষায় ফেলেছিলেন এবং তাদেরকে উদ্ধার করেছিলেন। এজন্য যে, যাতে করে দ্বীন পালনের ক্ষেত্রে পরবর্তী উম্মাহ ধৈর্য ধারণ করতে পারে,
আল্লাহ্ তায়ালা তার প্রেরিত সকল পয়গম্বরগণকেই পরীক্ষায় ফেলেছিলেন এবং তাদেরকে উদ্ধার করেছিলেন। এজন্য যে, যাতে করে দ্বীন পালনের ক্ষেত্রে পরবর্তী উম্মাহ ধৈর্য ধারণ করতে পারে,
কষ্ট সহ্য করতে পারে ।
সেদিনও কেউ না কেউ চাকরিতে প্রমোশন পেয়ে দামি রেস্টুরেন্টে ট্রিট দিচ্ছে।
লাইফে কিছু একটা করতে না পারার কারণে যেদিন আপনাকে ছেড়ে কেউ একজন চলে গেছে, সেদিনও কোনো এক প্রতিষ্ঠিত ছেলের কাছে কয়েকটা মেয়ের বিয়ের বায়োডাটা এসেছে।
হাত পা গুটিয়ে বসে না থেকে সিরিয়াসলি এবার লাইফটাকে নিয়ে ভাবুন। আজীবন সময় দিয়েছেন নিম গাছের নিচে আর এখন বলেন জীবন এত তিতা কেন?
দোষটা কার ছিল? যার কিছু নেই, তার কেউ নেই। ভাঙা সিন্দুকে কেউ টাকা রাখে না, নষ্ট ঘড়ির কেউ যত্ন নেয় না। এই সিম্পল হিসেবটা কেন বুঝেন না?
আপনি যখন রাত জেগে দুনিয়ার হতাশা লিখে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে কমেন্টে সিমপ্যাথি আদায় করছেন, তখন হয়তো অপরপ্রান্তে কেউ রাত জেগে আউটসোর্সিং করছে।
লাইফে কিছু একটা করতে না পারার কারণে যেদিন আপনাকে ছেড়ে কেউ একজন চলে গেছে, সেদিনও কোনো এক প্রতিষ্ঠিত ছেলের কাছে কয়েকটা মেয়ের বিয়ের বায়োডাটা এসেছে।
হাত পা গুটিয়ে বসে না থেকে সিরিয়াসলি এবার লাইফটাকে নিয়ে ভাবুন। আজীবন সময় দিয়েছেন নিম গাছের নিচে আর এখন বলেন জীবন এত তিতা কেন?
দোষটা কার ছিল? যার কিছু নেই, তার কেউ নেই। ভাঙা সিন্দুকে কেউ টাকা রাখে না, নষ্ট ঘড়ির কেউ যত্ন নেয় না। এই সিম্পল হিসেবটা কেন বুঝেন না?
আপনি যখন রাত জেগে দুনিয়ার হতাশা লিখে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে কমেন্টে সিমপ্যাথি আদায় করছেন, তখন হয়তো অপরপ্রান্তে কেউ রাত জেগে আউটসোর্সিং করছে।
আপনি কমেন্টে প্রচুর সিমপ্যাথি পাবেন, আর সে পাবে একাউন্টে টাকা। হিসেবটা খুব সিম্পল- যে যেটার জন্য কাজ করেছে সে সেটাই পেয়েছে।
আপনি যখন স্টুডেন্ট লাইফে বাবার টাকায় বন্ধুদের সাথে মাস্তি করে দামি রেস্টুরেন্টে খেয়ে ,
ফেসবুকে চেক ইন দিতেন, তখন আপনার কোনো এক বন্ধু ক্লাস এসাইনমেন্ট আর নোট নিয়ে ব্যস্ত ছিল।
কয়েকটা বছর শেষে ফলাফল - সে এখন বড় কোম্পানির সিনিয়র অফিসার হয়ে যখন দামি রেস্টুরেন্টে অফিশিয়াল মিটিং করে, আর আপনি দুর্বল সিজিপিএ'র সার্টিফিকেট নিয়ে টঙের দোকানে চা খেতে খেতে চাকরির বিজ্ঞপ্তি খুঁজেন। এতটুকু পার্থক্য তো হওয়ারই কথা!
কয়েকটা বছর শেষে ফলাফল - সে এখন বড় কোম্পানির সিনিয়র অফিসার হয়ে যখন দামি রেস্টুরেন্টে অফিশিয়াল মিটিং করে, আর আপনি দুর্বল সিজিপিএ'র সার্টিফিকেট নিয়ে টঙের দোকানে চা খেতে খেতে চাকরির বিজ্ঞপ্তি খুঁজেন। এতটুকু পার্থক্য তো হওয়ারই কথা!
যে বয়সে লাইফটাকে আপনার জয় করার কথা আপনি সে বয়সে করেছেন এনজয়, তাই যখন এনজয় করার সময় তখন বেকারত্ব জয় করতেই হিমশিম খাচ্ছেন; এনজয় তো অনেক দূরের বিষয়।
আপনার বন্ধু যখন বিসিএস ক্যাডার কিংবা ব্যাংক অফিসার হয়ে বিয়ের জন্য পাত্রী খুঁজছে, আপনি তখন টিকে থাকার জন্য সামান্য একটা চাকরিই খুঁজছেন। কারণ আপনি যখন ক্লাস ফাঁকি দিয়ে ডেটিং করতেন, আপনার এই বন্ধুটিই তখন ক্লাসে বসে নোট করত। আজ আপনার ডেটিং পার্টনার গুলো একটাও নেই। তারা আজ প্রতিষ্ঠিত কারো লাইফ পার্টনার।
দিন শেষে হতাশ হয়ে বলেন -'শালার, ভাগ্যটাই খারাপ'! No dear, You are totally wrong.
আপনার ভাগ্য আজ আপনাকে এখানে আনেনি, আপনিই আপনার ভাগ্যকে এত নিচে নিয়ে এসেছেন।
বাড়ির পাশে ময়লা ফেলে তা থেকে কিভাবে ফুলের সুবাস আশা করেন? কাজ যা করেছেন রেজাল্ট ও তাই।
সুতরাং সময় থাকতেই যেন আমরা সময়ের মূল্য বুঝি। কারণ প্রত্যেকটি মুহূর্তই জীবনে অনেক গুরুত্বপূর্ণ।
এক গলির রাস্তার মোড় -
এক গলির রাস্তার মোড় -
দিয়ে যাওয়ার সময় হঠাৎ করে তাকিয়ে দেখি ইলেকট্রিক পোষ্টের সাথে একটি কাগজ ঝুলছে।
উৎসাহ নিয়ে সামনে এগিয়ে দেখি কাগজের গায়ে লেখা,
''আমার ৫০ টাকার একটা নোট এখানে হারিয়ে গেছে। আপনারা যদি কেউ খুঁজে পান তবে আমাকে সেটি পৌছে দিলে বাধিত হব, আমি বয়স্ক মহিলা চোখে খুব কম দেখি"। তারপরে নিচে একটি ঠিকানা।
আমি এরপর খুঁজে খুঁজে ঐ ঠিকানায় গেলাম। হাঁটা পথে মিনিট পাঁচেক। গিয়ে দেখি একটি জরাজীর্ণ বাড়ির উঠোনে এক বয়স্ক বিধবা মহিলা বসে আছেন। আমার পায়ের আওয়াজ পেয়ে জিজ্ঞাসা করলেন "কে এসেছ?"
আমি বললাম, "মা, আমি রাস্তায় আপনার ৫০ টাকা খুঁজে পেয়েছি আর তাই সেটা ফেরত দিতে এসেছি।"
এটা শুনে মহিলা ঝরঝর করে কেঁদে দিয়ে বললেন, ' বাবা, এই পর্যন্ত অন্তত ৩০-৪০ জন আমার কাছে এসেছে এবং ৫০ টাকা করে দিয়ে বলেছে যে তারা এটি রাস্তায় খুঁজে পেয়েছে।
''আমার ৫০ টাকার একটা নোট এখানে হারিয়ে গেছে। আপনারা যদি কেউ খুঁজে পান তবে আমাকে সেটি পৌছে দিলে বাধিত হব, আমি বয়স্ক মহিলা চোখে খুব কম দেখি"। তারপরে নিচে একটি ঠিকানা।
আমি এরপর খুঁজে খুঁজে ঐ ঠিকানায় গেলাম। হাঁটা পথে মিনিট পাঁচেক। গিয়ে দেখি একটি জরাজীর্ণ বাড়ির উঠোনে এক বয়স্ক বিধবা মহিলা বসে আছেন। আমার পায়ের আওয়াজ পেয়ে জিজ্ঞাসা করলেন "কে এসেছ?"
আমি বললাম, "মা, আমি রাস্তায় আপনার ৫০ টাকা খুঁজে পেয়েছি আর তাই সেটা ফেরত দিতে এসেছি।"
এটা শুনে মহিলা ঝরঝর করে কেঁদে দিয়ে বললেন, ' বাবা, এই পর্যন্ত অন্তত ৩০-৪০ জন আমার কাছে এসেছে এবং ৫০ টাকা করে দিয়ে বলেছে যে তারা এটি রাস্তায় খুঁজে পেয়েছে।
বাবা, আমি কোন টাকা হারাই নাই, ঐ লেখাগুলোও লিখিনি। আমি খুব একটা পড়ালেখা জানিও না।
আমি বললাম, সে যাইহোক সন্তান মনে করে আপনি টাকাটা রেখে দিন। আমার কথা শোনার পর টাকাটা নিয়ে বললেন 'বাবা আমি খুব গরীব কি যে তোমায় খেতে দি! একটু বসো। একটু পানি অন্তত খাও।' বলে ঘরে গিয়ে এক গ্লাস পানি নিয়ে এলেন।
আমি বললাম, সে যাইহোক সন্তান মনে করে আপনি টাকাটা রেখে দিন। আমার কথা শোনার পর টাকাটা নিয়ে বললেন 'বাবা আমি খুব গরীব কি যে তোমায় খেতে দি! একটু বসো। একটু পানি অন্তত খাও।' বলে ঘরে গিয়ে এক গ্লাস পানি নিয়ে এলেন।
ফেরার সময় তিনি বললেন, "'বাবা, একটা অনুরোধ তুমি যাওয়ার সময় ঐ কাগজটা ছিঁড়ে ফেলো সত্যি আমি লিখিনি।"
আমি ওনার বাড়ি থেকে বের হওয়ার সময় মনে মনে ভাবছিলাম, সবাইকে উনি বলার পরেও কেউ ঐ কাগজটি ছেড়েনি!
আর ভাবছিলাম ঐ মানুষটির কথা যিনি ঐ নোটটি লিখেছেন। ঐ সহায়সম্বলহীন বয়স্ক মানুষটাকে সাহায্য করার জন্য এত সুন্দর উপায় বের করার জন্য তাকে মনে মনে ধন্যবাদ দিচ্ছিলাম।
হঠাৎ ভাবনায় ছেদ পড়লো একজনের কথায়। তিনি এসে বললেন, 'ভাই, এই ঠিকানাটা কোথায় বলতে পারেন, আমি একটি ৫০ টাকার নোট পেয়েছি , এটা ওনাকে ফেরত দিতে চাই।'
ঠিকানাটা দেখিয়ে দিয়ে হঠাৎ করে দেখি চোখে জল চলে আসল, আর আকাশের দিকে তাকিয়ে বিড়বিড় করে বললাম, দুনিয়া থেকে মানবতা শেষ হয়ে যায়নি!
এই ভাবেই বেঁচে থাকুক আমাদের মধ্যে মানবতা।
অনুপ্রেরণা ও সফলতার গল্প
🔴শচীন টেন্ডুলকার জীবনে যতবার আউট হয়েছেন আপনি হয়তো ততবার ক্রিকেট খেলাও খেলেননি। কিন্তু দিনশেষে আজকে শচীনকে পুরো বিশ্ব ক্রিকেট নক্ষত্র হিসেবেই জানে। কারণ তিনি ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি সেঞ্চুরি করাদের মধ্যে একজন। আর আপনি দু'একবার কোনো কাজে হেরে গেছেন তো আবার অন্য পথ খুঁজেন।
🔴মার্ক জুকারবার্গকে যখন তার গার্লফ্রেন্ড সকল সোশ্যাল সাইট থেকে ব্লক করে দেয়, তখন সে জেদ করে পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় সোশ্যাল সাইট ফেসবুক তৈরি করে, যার মাধ্যমে সে ওয়ার্ল্ডের টপ ফাইভ রিচম্যানদের একজন। আর আপনি হলে কী করতেন? শেভ করা ছেড়ে দিয়ে, সিগারেট টানতেন আর বলতেন- বেঁচে থেকে কী লাভ!
🔴টমাস আলভা এডিসন একটা বৈদ্যুতিক বাতি আবিষ্কার করতে গিয়ে যতবার ব্যর্থ হয়েছেন এই পৃথীবীর ইতিহাসে তত বছর কেউ বাঁচেওনি। ৯৯৯ বার ব্যর্থ হয়েছেন তিনি। আর আপনি? সাকসেস হওয়ার আগে নিজেকে প্রশ্ন করুন কতবার চেষ্টাটা করতে পারবেন?
🔴টমাস আলভা এডিসন একটা বৈদ্যুতিক বাতি আবিষ্কার করতে গিয়ে যতবার ব্যর্থ হয়েছেন এই পৃথীবীর ইতিহাসে তত বছর কেউ বাঁচেওনি। ৯৯৯ বার ব্যর্থ হয়েছেন তিনি। আর আপনি? সাকসেস হওয়ার আগে নিজেকে প্রশ্ন করুন কতবার চেষ্টাটা করতে পারবেন?
🔴সাইকেল গ্যারেজে কাজ করা রাইট ভ্রাতৃদ্বয় যতবার প্ল্যান করে বিমান উড়াতে চেষ্টা করে করে ব্যর্থ হয়েছেন, আপনি ততবার প্ল্যান করে পাখির উড়াও দেখেননি। তবু তিনি বিমানটা আবিষ্কার করেই ছাড়লেন।
🔴আপনার পাশের বাসার ছেলেটি কিংবা পাশের গ্রামের মেয়েটি অথবা আপনার যে বন্ধুটি গতবার চাকরিটা পেয়ে মিষ্টি খাওয়াচ্ছেন, আপনি তার দিকে ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে আছেন, আর বলছেন- কী কপাল তার! নারে বস, এটা তার কপালের গুণে পায়নি। পরিশ্রমের গুণে পেয়েছে।
🔴সৃষ্টিকর্তাকে একবার জানান দেন সাকসেস না আসার আগ পর্যন্ত আপনি থামবেন না, হেরে গেলেও না, বারবার ব্যর্থ হলেও না।
🔴ছোটবেলায় যেভাবে একবার হাঁটতে না পারলে আবার চেষ্টা করতেন, পড়ে গিয়ে ব্যাথা পেয়ে কান্না করতে করতে আবার দেয়াল ধরে হাঁটতে চাইতেন, আবার পড়তেন আবার হাঁটতেন। কেউ আপনাকে তখন থামায় রাখতে পারেনি। নাছোড়বান্দার মত আপনি লেগেছিলেন।
🔴এখন সময় এসেছে আবার দাঁতে দাঁত চেপে নাছোড়বান্দার মত লেগে থাকার। যে যাই বলুক, যে যা করুক, আপনি শুধু লেগে থাকেন। বাকিটা সিস্টেম্যাটিক্যালি স্রষ্টা আপনাকে দিয়ে দিবেন ।।
কিছু সাইকোলজিক্যাল ফ্যাক্ট :
কিছু সাইকোলজিক্যাল ফ্যাক্ট :
১: যখন কোনো ব্যক্তির চোখ থেকে অশ্রু ঝরে তাহলে সেটা প্রথমে ডান চোখ থেকে ঝরে আর যখন কোনো ব্যক্তির চোখ থেকে কষ্টের অশ্রু ঝরে তাহলে প্রথমে সেটা বাম চোখ থেকে পড়ে এবং কোনো ব্যক্তি যখন চিন্তিত থাকে তাহলে দুই চোখ থেকেই পানি পড়ে।
২: যখন আপনার মুড অফ থাকবে তখন আপনি আপনার রুমটা গোছাতে পারেন, কারণ আপনি যখন আপনার রুম বা ঘরবাড়ি পরিষ্কার করবেন তখন আপনার ব্রেইন থেকে Dopamine Chemical রিলিজ হবে এবং এই Chemical আপনাকে একপ্রকার হ্যাপিনেস দিতে থাকে।
৩: আমরা রাতে যখন স্বপ্নে দেখি তখন ঐ স্বপ্নটা কোথায় থেকে শুরু হয়েছিল অর্থ্যাৎ স্বপ্নের শুরুটা আমরা মনে রাখতে পারি না।
৪: আমরা যখন হাসি তখন আমাদেরকে মেকআপ এর তুলনায় ৭০% সুন্দর দেখায়।
৫: যখন আপনি কারো সাথে হ্যান্ডশেক করবেন তখন খেয়াল রাখবেন আপনার হাত যেনো গরম থাকে এতে সামনের ব্যক্তিটি আপনাকে Confident মনে করবে এবং আপনার সম্পর্কের সব ভাবনা পজেটিভ আসবে।
৬: যখন আমরা আমাদের নিজেদের পছন্দের জামা পড়ি তখন আমরা নিজেদেরকে স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি confident ফিল করি।
৭: যে সকল ব্যক্তিরা বেশি ইমোশনাল হয় তারা তাদের স্বপ্নের পেছনে তত বেশি ছুটে বা ছুটতে পছন্দ করে অর্থ্যাৎ তারা তাদের স্বপ্নের সাথে emotionally attached হয়ে যায় এবং তাদের স্বপ্ন তারাতারি পূরণও হয়।
৮: আপনি আয়নায় নিজেকে যতটা এট্রাক্টিভ এবং সুন্দর দেখেন লোকেরা আপনাকে তার থেকেও ৩ গুন বেশি এট্রাক্টিভ এবং সুন্দর দেখে।
৯: Octophobia হলো এমন এক ধরনের ফোবিয়া যেখানে ব্যক্তি নাম্বার ৮ কে দেখে ভয় পায় এবং Triskaideka Phobia হলো এমন এক ধরনের ফোবিয়া যেখানে ব্যক্তি নাম্বার ১৩ কে দেখে ভয় পায়।
১০: একটা সাইকোলজিক্যাল রিসার্চ অনুযায়ী যারা নিজের বেস্টফ্রেন্ড কে বিয়ে করে বা এমন কাউকে বিয়ে করে যার সাথে পূর্বে বন্ধুত্ব ছিলো তাহলে সেখানে ভবিষ্যৎ এ ডিভোর্স হওয়ার সম্ভাবনা ৭২% কমে যায়।
বৃষ্টি থেমে গেলে ছাতাটাকেও বােঝা মনে হয়।
কালি ফুরিয়ে গেলে কলমটাও আবর্জনার ঝুড়িতে জমা হয়।বাসি হয়ে গেলে প্রিয়জনের দেয়া ফুলটাও পরদিন ডাস্টবিনে পাওয়া যায়।
পৃথিবীর নিষ্ঠুরতম সত্য হলাে আপনার উপকারের কথা মানুষ বেশিদিন মনে রাখবে না।
বৃষ্টি থেমে গেলে ছাতাটাকেও বােঝা মনে হয়।
কালি ফুরিয়ে গেলে কলমটাও আবর্জনার ঝুড়িতে জমা হয়।বাসি হয়ে গেলে প্রিয়জনের দেয়া ফুলটাও পরদিন ডাস্টবিনে পাওয়া যায়।
পৃথিবীর নিষ্ঠুরতম সত্য হলাে আপনার উপকারের কথা মানুষ বেশিদিন মনে রাখবে না।
জীবনের সবচেয়ে নিদারুণ বাস্তবতা হলাে, কার কাছে আপনি কতদিন প্রায়ােরিটি পাবেন, সেটা নির্ভর করবে কার জন্য কতদিন কিছু একটা করার সামর্থ্য আছে তার উপর। এই বাস্তবতা আপনি মানলেও সত্যি, না মানলেও সত্যি।
আজ সকালে যে পত্রিকার দাম ১০ টাকা, একদিন পর সে একই পত্রিকার ১ কেজির দাম ১০ টাকা।
হাজার টাকা খরচ করে একাডেমিক লাইফে বছরের শুরুতে যে বইগুলাে গুরুত্ব দিয়ে কিনেন,
বছর শেষে সেই বইগুলােই কেজি মাপে বিক্রি করে দেন।
সময় ফুরিয়ে গেলে এভাবেই মূল্য কমতে থাকে সবার,
সবকিছুর। আমরা আপাদমস্তক স্বার্থপর প্রাণী। ভিখারিকে ২ টাকা দেয়ার আগেও মানুষ চিন্তা করে কতটুকু পূণ্য অর্জন হবে। বিনা স্বার্থে কেউ ভিক্ষুককেও ভিক্ষা দেয় না।এতকিছুর পরও চলুন একটু হেসে কথা বলি। রাগটাকে কমাই। অহংকারকে কবর দেই।
যদি সুখী হতে চান তবে প্রত্যাশা কমান।
আপনি কারাে জন্য কিছু করে থাকলে সেটা চিরতরে ভুলে যান। কারণ সেটা যতদিন আপনি মনে রাখবেন ততদিন সেটা আপনাকে অহংকারী করে তুলবে।
আবার কেউ যদি আপনার জন্য খুব ছােট কিছুও করে
থাকে, তবে সেটা আজীবন মনে রাখবেন। কারণ এটা
আপনাকে বিনয়ী ও কৃতজ্ঞতাসম্পন্ন একজন ভালাে মানুষ হিসেবে বাঁচিয়ে রাখবে।
পিতৃঋণ
"বাবা তুমি তো বলেছিলে পিতৃ ঋণ কোনদিন শোধ হয় না। তুমি ছাব্বিশ বছরে আমার পেছনে যত টাকা খরচ করেছো তুমি কি জানো আমি আগামী তিন বছরে সে টাকা তোমায় ফিরিয়ে দিতে পারবো"।
বাবা : ( কিছুটা মুচকি হেসে) "একটা গল্প শুনবি?"
ছেলেটা কিছুটা অপ্রস্তুত হয়ে গেল। নিচু স্বরে বললো-
"বলো বাবা শুনবো......"
তোর বয়স যখন চার আমার মাসিক আয় তখন দু হাজার টাকা। ওই টাকায় সংসার চালানোর কষ্ট বাড়ির কাউকে কখোনো বুঝতে দেইনি। আমি আমার সাধ্যের মধ্যে সব সময় চেষ্টা করেছি তোর 'মা কে 'সুখী করতে।
তোকে যেবার স্কুলে ভর্তি করলাম সেবার ই প্রথম আমরা দুজন- আমি-আর তোর মা পরিকল্পনা করেছি আমরা তোর পড়ার খরচের বিনিময়ে কি কি ত্যাগ করবো।
সে বছর তোর মাকে কিছুই দিতে পারিনি আমি। তুই যখন কলেজে উঠলি আমাদের অবস্থা তখন মোটা মুটি ভাল। কিন্তু খুব কষ্ট হয়ে গেছিল যখন তোর মা খুব অসুস্থ হয়ে পড়েছিল। ঔষধ কেনার জন্য রোজ রোজ ওভারটাইম করে বাসে করে পায়ে হেটে ঘামে ভিজে বাড়ি ফিরতে খুব দুর্বিষহ লাগতো।
সে বছর তোর মাকে কিছুই দিতে পারিনি আমি। তুই যখন কলেজে উঠলি আমাদের অবস্থা তখন মোটা মুটি ভাল। কিন্তু খুব কষ্ট হয়ে গেছিল যখন তোর মা খুব অসুস্থ হয়ে পড়েছিল। ঔষধ কেনার জন্য রোজ রোজ ওভারটাইম করে বাসে করে পায়ে হেটে ঘামে ভিজে বাড়ি ফিরতে খুব দুর্বিষহ লাগতো।
কিন্তু কখোনো কাউকে বুঝতে দিইনি এমনকি তোর মা কেও না।
একদিন শো রুম থেকে একটা বাইক দেখে আসলাম। সে রাতে আমি স্বপ্নেও দেখেছিলাম আমি বাইকে চড়ে কাজে যাচ্ছি। কিন্তু পরের দিন তুই বায়না ধরলি ল্যাপটপ এর জন্য। তোর কষ্টে আমার কষ্ট হয় বাবা।
আমি তোকে ল্যাপটপ টা কিনে দিয়েছিলাম। আমার তখনকার এক টাকা তোর এখন এক পয়সা!
কিন্তু মনে করে দেখ এই এক টাকা দিয়ে তুই বন্ধুদের নিয়ে পার্টি করেছিস। ব্রান্ড নিউ মোবাইলে হেড ফোন কানে লাগিয়ে সারা রাত গান শুনেছিস। পিকনিক করেছিস, ট্যুর করেছিস, কন্সার্ট দেখেছিস।
তোর প্রতিটা দিন ছিল স্বপ্নের মতো।
আর তোর একশ টাকা নিয়ে আমি এখন সুগার মাপাই । জানিস আমার মাছ খাওয়া নিষেধ,
মাংস খাওয়া নিষেধ, কি করে এত টাকা খরচ করি বল! তোর টাকা নিয়ে তাই আমি কল্পনার হাট বসাই।
সে হাটে আমি বাইক চালিয়ে সারা শহর ঘুরে বেড়াই। বন্ধুদের নিয়ে সিনেমা দেখতে যাই।
তোর মায়ের হাত ধরে তাঁত মেলায় ঘুরে বেড়াই।
বাবারা নাকি "খাড়ুশ টাইপের" হয় । আমিও আমার বাবাকে তাই ভাবতাম । পুরুষ থেকে পিতা হতে আমার কোনো কষ্ট হয়নি, সব কষ্ট তোর মা সহ্য করেছে। কিন্তু বিশ্বাস কর পিতা থেকে দ্বায়িত্বশীল পিতা হবার কষ্ট একজন পিতাই বোঝে। যুগে যুগে সর্বস্থানে মাতৃবন্দনা হলেও পিতৃবন্দনা কোথাও দেখেছিস ?
পিতৃবন্দনা আমি আশাও করি না। সন্তানের প্রতি ভালোবাসা কোনো পিতা হয়তো প্রকাশ করতে পারে না,
তবে কোনো পিতা কখনোই সন্তানের প্রতি দ্বায়িত্ব পালনে বিচ্যুত হয় না। আমি তোর পেছনে আমার যে কষ্টার্জিত অর্থ ব্যায় করেছি তা হয়তো তুই তিন বছরে শোধ দিতে পারবি...?
কিন্তু যৌবনে দেখা আমার স্বপ্ন গুলো ?
যে স্বপ্নের কাঠামোতে দাঁড়িয়ে তুই আজ তোর ঋণশোধের কথা বলছিস. সেই স্বপ্ন গুলো কি আর কোনোদিন বাস্তব রুপ পাবে ? আর যদি বলিস বাবা আমি তোমার টাকা না তোমার ভালবাসা তোমায় ফিরিয়ে দেব, তাহলে বলবো বাবাদের ভালবাসা কখনো ফিরিয়ে দেয়া যায় না।
তোকে একটা প্রশ্ন করি, ধর তুই আমি আর তোর খোকা তিন জন এক নৌকায় বসে আছি।
হটাৎ নৌকা টা ডুবতে শুরু করলো.... যে কোন একজনকে বাঁচাতে পারবি তুই।
কাকে বাঁচাবি ?
কাকে বাঁচাবি ?
( ছেলেটা হাজার চেষ্টা করেও এক চুল ঠোঁট নড়াতে পারছেনা! )
উত্তর দিতে হবে না। ছেলেরা বাবা হয়, বাবা কখনো ছেলে হতে পারে না।
পৃথিবীতে সব চেয়ে ভারী জিনিস কি জানিস? পিতার কাঁধে পুত্রের লাশ!
আমি শুধু একটা জিনিস চাই। আমার শেষ যাত্রায় যেন আমি আমার ছেলের কাঁধে চড়ে যাই।
তাহলেই তুই একটা ঋণ শোধ করতে পারবি -
তোকে কোলে নেবার ঋণ...❤
তোকে কোলে নেবার ঋণ...❤
সমাপ্তঃ-------
সম্পূর্ণ লেখাগুলো পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
ধন্যবাদান্তেঃ------
মওদুদ আহমেদ মধু
No comments