Ads

এই কথাগুলো আপনার জানা থাকা প্রয়োজন। (তৃত্বীয়-এপিসোড)

যে কথাগুলো আপনাকে জানতেই হবে 
(তৃত্বীয় এপিসোড)

এই কথাগুলো আপনার জানা থাকা প্রয়োজন। তৃত্বীয়-এপিসোড  @মিঃ বুদ্ধিমান গাধা




এই কথাগুলো আপনার জানা থাকা প্রয়োজন।  @মিঃ বুদ্ধিমান গাধা
                                                                                             যে কথাগুলো জানতেই হবে। প্রথম-এপিসোড
                                                                                           যে কথাগুলো জানতেই হবে। দ্বিতীয়-এপিসোড

টিচার খুব আন্তরিকতার সাথেই, 
ক্লাসের একটি মেয়েকে বললেন,,, 
__জননী তোমার কি বিয়ে হয়েছে?
"মেয়েটা একটু লজ্জা পেয়ে বলল"
__হ্যাঁ স্যার। আমার একটা দুই বছরের ছেলে
আছে।
.
টিচার চট করে দাঁড়ালেন। খুব হাসি হাসি মুখ নিয়ে বললেন, "আমরা আজ আমাদেরই একজন প্রিয় মানুষদের নাম জানবো। এই কথা বলেই মেয়েটার দিকে তাকিয়ে বললেন,
.
__মা আজকে তুমিই টিচার। এই নাও চক, ডাষ্টার।
যাও তোমার প্রিয় দশ জন মানুষের নাম লেখো। মেয়েটা বোর্ডে গিয়ে দশ জন মানুষের নাম লিখলো। 

টিচার বললেন, 
.এরা কারা? তাদের পরিচয় ডান পাশে লেখো। মেয়েটা এদের পরিচয় লেখলো।
.
সংসারের সবার নামের পাশে দুই একজন বন্ধু, প্রতিবেশীর নামও আছে। 

টিচার এবার বললেন,
.–লিষ্ট থেকে পাঁচ জনকে মুছে দাও। মেয়েটা তার প্রতিবেশী, আর ক্লাশমেটদের নাম মুছে দিলো।
টিচার একটু মুচকি হাসি দিয়ে বললেন, আরো তিন জনের নাম মুছো। মেয়েটা এবার একটু ভাবনায় পড়লো। ক্লাশের অন্য ষ্টুডেন্টরা এবার সিরিয়াসলি নিলো বিষয়টাকে। খুব মনযোগ দিয়ে দেখছে মেয়েটার সাইকোলজি কিভাবে কাজ করছে। মেয়েটার হাত কাঁপছে।
.
সে ধীরে ধীরে তার বেষ্ট ফ্রেন্ডের নাম মুছলো।
এবং বাবা আর মায়ের নামও মুছে দিলো। এখন মেয়েটা রিতিমত কাঁদছে।
.
যে মজা দিয়ে ক্লাশটা শুরু হয়েছিলো, সেই মজা আর নেই। ক্লাশের অন্যদের মাঝেও টানটান উত্তেজনা।
লিষ্টে আর বাকী আছে দুইজন। মেয়েটার হাজবেন্ড আর সন্তান। 

টিচার এবার বললেন, আরো একজনের নাম মুছো।
কিন্তু মেয়েটা ঠায় দাঁড়িয়ে রইলো। কারো নাম মুছতে সে আর পারছেনা। 

টিচার বললেন,,,
.–মা গো, এইটা একটা খেলা।
সাইকোলজিক্যাল খেলা। জাষ্ট প্রিয় মানুষদের নাম মুছে দিতে বলেছি, মেরে ফেলতে তো বলিনি!!!
.
মেয়েটা কাঁপা কাঁপা হাত নিয়ে ছেলের নামটা মুছে দিলো।
টিচার এবার মেয়েটার কাছে গেলেন, পকেট থেকে একটা গিফ্ট বের করে বললেন– 
তোমার মনের উপর দিয়ে যে ঝড়টা গেলো তার জন্য আমি দুঃখিত। 
আর এই গিফ্ট বক্সে দশটা গিফ্ট আছে। তোমার সব প্রিয়জনদের জন্য।
.
এবার বলো, কেন তুমি অন্য নামগুলো মুছলে। মেয়েটা বলল- প্রথমে বন্ধু আর প্রতিবেশীদের নাম মুছে দিলাম।
.কারন তবু আমার কাছে বেষ্ট ফ্রেন্ড আর পরিবারের সবাই রইলো। পরে যখন আরো তিন জনের নাম মুছতে
বললেন, তখন বেষ্ট ফ্রেন্ড আর বাবা মায়ের নাম মুছে দিলাম। ভাবলাম, বাবা মা তো আর চিরদিন থাকবে না। আর বেষ্ট ফ্রেন্ড না থাকলে কি হয়েছে?
.আমার কাছে আমার পুত্র আর তার বাবাই বেষ্ট ফ্রেন্ড। কিন্তু সবার শেষে যখন এই দুইজন থেকে একজনকে মুছতে বললেন তখন আর সিদ্ধান্ত নিতে পারছিলাম না।
.
পরে ভেবে দেখলাম, ছেলেতো বড় হয়ে একদিন আমাকে ছেড়ে চলে গেলেও যেতে পারে। 
কিন্তু ছেলের বাবাতো কোন দিনও আমাকে ছেড়ে যাবে না।


এই কথাগুলো আপনার জানা থাকা প্রয়োজন।  @মিঃ বুদ্ধিমান গাধা


পৃথিবীতে সবচেয়ে নড়বড়ে এবং নাজুক 
একটা সম্পর্কের নাম স্বামী-স্ত্রী।
আবার পৃথিবীতে সবচেয়ে আপন একটা সম্পর্কের নাম স্বামী-স্ত্রী।
পৃথিবীতে সবচেয়ে কাছে, এক ছাদের নিচে, এক বিছানায় থেকেও সহস্র মাইল দূরে থাকা সম্পর্কের নাম স্বামী-স্ত্রী।
আজ যে স্বামী- তিল কথায় কাল সে শত্রু হয়ে যায়❗
যে গালে ভালোবেসে আজ চুমু খাচ্ছেন, রেশম চুলে হাত বুলিয়ে সোহাগ করছেন, একটু অন্যথা হলেই সে গালে কষে চড় মারতে দিধা বোধ করেন না।
এমন সম্পর্কের নামই স্বামী- স্ত্রী।

সব কিছুর শেষে প্রতিটা ছুটির দিবসে ঘরে ফেরার একটাই কারন স্বামী স্ত্রী।
পৃথিবীতে দিন শেষে সবচেয়ে বিশ্বস্ত সম্পর্কের নাম স্বামী স্ত্রী। যার কাছে সবকিছু সপে দেয়া যায় চোখ বন্ধ করে। ঠিক তার কাছেই আপনার ল্যাপটপ, মানিব্যাগ, মোবাইল, ব্যাংক একাউন্ট সবচেয়ে বেশি অরক্ষিত বলে বেশির ভাগ স্বামী স্ত্রীর মনে হয়।
পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি মিথ্যে কথা আর অভিনয়, মানুষ তার সঙ্গী মানে স্বামী স্ত্রীর সাথেই করে। 
কারন একটাই, তারা একে অন্যকে ভালোবাসে।
পৃথিবীতে সবচেয়ে ভালোবাসার সম্পর্ক স্বামী স্ত্রী। যার প্রকৃত ভালোবাসায় আজীবন নিঃস্বঙ্গ থেকেও মৃত্যুকে আলিঙ্গন করা যায় হাসিমুখে, কিংবা বেছে নেয়া যায় সহমরণ এর পথ।
আজ যারা ভাবছেন ২/৪ টা সন্তান আছে আপনার বৈবাহিক সম্পর্কের ভিত্তি পাথর পাইলিং এর মত শক্ত। 
ভুল ভাবছেন! সন্তান জন্মের পর সেই সম্পর্কে আরো বেশি চিড় ধরে খুব তাড়াতাড়ি। সন্তান কখনো বাবা মা ছেড়ে যায় না, কিন্তু চলে যায় স্বামী আর স্ত্রী।
খোঁজ নিয়ে দেখেন, এই পৃথিবীতে বেশির ভাগ ডিভোর্স ২/৩ বাচ্চা সহই হয়েছে।
শুধু স্বামী বেচারা চলে যায় তা নয়, স্ত্রীরাও কম নয়।

স্বামী ভাবে বাচ্চা দিয়ে দিয়েছি আর যাইবো কই, বউ এখন পাক্কা, আমি এখন ঊড়াল পঙ্খী!
ওইদিকে বউ ভাবে ২/৩ বাচ্চার বাপ, আমার সংসারের লাইসেন্স আমার হাতেই। জামাই পাশের রুমে একা ঘুমান। কাজের লোক দৈনন্দিন ভাত বেড়ে খাওয়ানো থেকে সকালে অফিসের কাপড় এগিয়ে দেয়ার মতো তার ব্যাক্তিগত সব কাজ করে দিচ্ছে। আপনার আর কাজ কি তার কাছে !!

শোনেন, পৃথিবীতে একমাত্র সম্পর্ক এটি যেখানে প্রতিদিন পানি ঢালতে হয়, রোদ দেখাতে হয়,
আগাছা কাটতে হয়, রং তুলিতে রাঙ্গাতে হয়। তবেই পৃথিবীর সবকিছু আপনার চোখে রঙ্গীন মনে হবে।
নয়ত আপনার চোখের পানিতে নতুন করে আরও একটা নায়াগ্রার জন্ম হবে।😭

বিঃদ্রঃ- নিজের স্বামী বা স্ত্রীকে নিজ দায়িত্বে আগলে রাখুন, ভাইগা গেলে কেউ দায়ী থাকবো না।
 

এই কথাগুলো আপনার জানা থাকা প্রয়োজন।  @মিঃ বুদ্ধিমান গাধা

দিনশেষে একটা সময় দেখবেন সব কিছুরই পরিবর্তন হয় । যে ছেলাটা ক্লাশে লাজুক বলে পিছনের সীটে বসে থাকত । তাকে মেয়েরা দেখলে হাসাহাসি করত সে ছেলেটা হঠাৎ করে ২০ বৎসর পরে বিশাল বড় ব্যাবসায়ী । তার মোটিভেশনাল বক্তব্য শুনতে কত লোক জড়ো হয় তার কোন হিসেব নেই ।
যে মেয়েটা শ্যামলা বর্ন চেহারা ও মুখ ভর্তি ব্রন নিয়ে খুবই লজ্জিত হতো কারো মুখামুখি হতে ।
সে মেয়েটা নিজেকে ওভার কনফিডেন্সে ১৫ বছর পরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিজেকে নতুন করে পরিচয় করিয়ে দেয় সেলিব্রেটি হিসেবে । আসলে তার চেহারা পরিবর্তন হয়নি । পরিপক্কতা এসেছে তার পার্সোনালিটিতে ।

যে ছেলেটার চেহারা সুরত দেখে অনেক মেয়েরা ক্রাশ খেত । তার শিক্ষাগত যোগ্যতা ও তার মেধার কারনে অনেক মেয়েদের ড্রিমবয় ছিল ।
ঘেটে দেখ এমন কাউকে বিয়ে করেছে উঠতে বসতে হয় বউয়ের পারমিশন নিয়ে । নিজের ব্যাক্তিত্ব ও উচ্ছলতা খুইয়ে দিছে বিবাহিত জীবনের কাছে ।তার জীবন সঙ্গীর কাছে একজন ড্রীম বয় তো দূরে থাক মোটামুটি গোছের ভাল স্বামীও হতে পারেনি ।
পাড়ার যে মেয়েটার রূপের আগুনে ঝলসে যেত চোখ । বয়সের আগেই প্রেমের প্যারায় পালিয়েছে । 
সেই মেয়েটা ৩৫ আগেই ৪ বাচ্চার মা । তার রূপ দেখে মনে হবে ৪৫কিংবা ৫০ বছর ।
অফিসের বস বিশাল ভাব যার গর্জনে বাঘে মহিষে এক ঘাটে পানি পান করে । ভয়ে তার কমর্চারী ও পরিবারের মানুষ জন কাপে ,সে মানুষটা রিটায়ার্ড করার পর । তার জায়গা হইছে বৃদ্ধাশ্রমে । 
বউ , ছেলে , মেয়ে কারো কাছে তার আশ্রয় হয়নি । শেষ জীবন কাটে কারো দয়ায়।
সে সব্জি বিক্রেতাকে অপমান করে আপনি আজ মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিলেন । হঠাৎ সে বিদেশে যেয়ে তার ভাগ্য বদল করে সে এখন কয়েকটা সুপার মার্কেটের মালিক ।

যে মানুষটা প্রেমের জন্য এক সময় পাগল হয়ে আপনার পিছু পিছু কুত্তার মত পরে থাকত । 
আপনার অবহেলা তার চোখে দিনরাত জল ঝড়াত ,সে মানুষটা আপনার নাম শুনলে বিরক্তিতে ভ্রু কুচকায় এখন । কারন আপনার অবহেলা তাকে এমন শিক্ষাটা দিয়েছিল আজ সে সফল কেউ ।
ভাইরে এ দুনিয়া রঙ্গমঞ্চ । তাই কখন কবে কি হবে আমরা কেউ জানিনা । শুধু জানি সৃষ্টিকর্তা আমাদের কে এক তরফা দুঃখ ও অপমান সইতে পাঠান নি । তার বিচার বড় কঠিন । আজ কাউকে ঠকিয়ে , কারো মন ভেঙ্গে , কাউকে টিজ করে , কাউকে সমালোচনা করে , কাউকে অপনমান করে , নিজের রূপের অহংকার করে , নিজের মেধার অহংকার করে , কিংবা সামাজিক মর্যাদার অহমে নিজেকে খুব বড় মনে করছেন । কিন্তু কবে যে আপনার ধ্বংস নেমে আসবে কেউ বলতে পারবে না । কারন সৃষ্টি কর্তা যাকে চান বড় করে তোলেন , যাকে চান মাটির সাথে মিইয়ে দেন । তাই অহংকার ও হিংসা পরিত্যাগ করুন ।
 

এই কথাগুলো আপনার জানা থাকা প্রয়োজন।  @মিঃ বুদ্ধিমান গাধা

বিশ্বাস করেন জীবনে আঘাত পাওয়াটা অত্যন্ত জরুরি। 
জীবনে আঘাত না পেলে নিজের বেটার ভার্সন এর সাথে আপনি কখনও পরিচিতই হবেন না৷ আমি প্রতিটা আঘাতের পর নেক্সট আঘাত পাওয়ার জন্যে বসে থাকি। মনে মনে হাঁসি আর বলি ট্রাই মি। আমি প্রচন্ড কাঠ খড় পোড়া খাওয়া একজন মানুষ। কিন্তু আমি হাঁসি, হাঁসানোর চেষ্টা করি। কারন আল্লাহ আমাকে প্রতিটা কষ্টের প্রতিদান দিয়েছেন। আমি দিনে যতবার পারি আল্লাহকে ধন্যবাদ জানাই। কি নামাযে কি মনে মনে। আমি কি খুব পারফেক্ট? একদমই না, আমার অনেক ভুল আছে, আমি জানি আমার অনেক ভুল থাকবে। কিন্তু তাই বলে ভুলের ভয়ে আমি নিজেকে আটকে রাখিনি। আমি মনে প্রানে গেঁথে নিয়েছি আল্লাহ আমাকে যা দেন নি তা আমার ভালোর জন্যেই দেন নি। এবং আমি মনে প্রানে এটাই চাই, আমার যা হয়নি তার জন্য আল্লাহ যেন আমার মনে প্রচন্ড অনীহা সৃষ্টি করে দেন। আমি পাপী বান্দা হতে পারি কিন্তু আমি জানি আমার আল্লাহ মহান এবং আমি তারই বান্দা এবং আমি তাঁকে ভালোবাসি। নিশ্চয়ই তিনি আমাকেও ভালোবাসেন। আলহামদুলিল্লাহ যা কিছু পেয়েছি, আলহামদুলিল্লাহ যা কিছু পাইনি। ❤️
মোহাম্মদ আলী

এই কথাগুলো আপনার জানা থাকা প্রয়োজন।  @মিঃ বুদ্ধিমান গাধা


দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় শিশুটি তার ভাইয়ের লাশ
বহন করছিল এবং দাফনের জন্য অপেক্ষা করছিল!😭
তখন একজন সৈনিক তাকে বলল, এই বোঝাটা তোমার
জন্য যদি ভারী হয় তাহলে আমার কাঁধে দিয়ে দাও!
আমি বহন করছি।
শিশুটি উত্তর দিল,এটা বোঝা নয়! সে আমার ভাই।
রক্তের সম্পর্ক কখোনো বোঝা হয়না! সেগুলি বহন করতে
সাহস আর ভালোবাসা লাগে।দিনশেষে এই
স্বার্থহীন ভালোবাসার মানুষ গুলোই আপনার জীবনের
সেরা উপহার।
অটুট থাকুক বিশ্বব্যাপী ভ্রাত্বেত্বর এই বন্ধন।

 

এই কথাগুলো আপনার জানা থাকা প্রয়োজন।  @মিঃ বুদ্ধিমান গাধা

শিক্ষিত বলতে আপনি কী বোঝেন?
শিক্ষিত মানে এই নয় যে, আপনি তথ্যে পূর্ণ একটি হার্ডডিস্ক। আপনার অনেক লেখাপড়া আর গাদাগাদা সার্টিফিকেট।
শিক্ষিত মানে, আপনার আচার-আচরণ পরিশীলিত। আপনি মানবিক ও মূল্যবোধসম্পন্ন একজন মানুষ। আপনি দয়ালু এবং অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী কণ্ঠস্বর। আপনি যুক্তি ও মুক্তচিন্তার অধিকারী। আপনি নিরহংকারী এবং আপনি ভালোবাসতে ও সম্মান করতে জানেন।
আবার আপনি শিক্ষিত হলেন মানে এ-ও নয় যে, আপনি অন্যদের চেয়ে সম্মানী হয়ে গেলেন। বড় হয়ে গেলেন। আসলে আপনার দৃষ্টিভঙ্গি প্রসারিত হওয়ার কারণে আপনি বিনয়ী হয়ে যাবেন। কারণ, আপনি বুঝতে শিখবেন যে, এই মহাবিশ্ব তার নিজস্ব লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য নিয়ে ঘুরছে। সেই উদ্দেশ্য পূরণে আমরা সবাই গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের জীবন খুবই ছোট। আর আমরা নিশ্চয় ভঙ্গুর, দুর্বল ও অসহায়।
আপনি শিক্ষিত হলেন, মানে আপনি নিশ্চয় বুঝতে শিখলেন যে, ছোট এই জীবন তখনই আনন্দময় ও অর্থপূর্ণ হয়ে ওঠে, যখন আমরা একে অপরকে ভালোবাসি, সম্মান করি এবং একে অপরের পাশে থাকি।
তাই যে বিদ্যা আপনাকে অহংকারী করে দেয় সে বিদ্যা পরিত্যাজ্য। সেই বিদ্যা আপনি যত বেশি অর্জন করবেন আসলে তত বেশি নিচেই নামতে থাকবেন।



এই কথাগুলো আপনার জানা থাকা প্রয়োজন।  @মিঃ বুদ্ধিমান গাধা


📓বিশ্বাস ঘাতকতার ইতিহাস📓

১) বঙ্গবন্ধুর পিতা শেখ লুৎফর রহমানের মরদেহ নামাতে যে লোকটি কবরে নেমেছিল, বঙ্গবন্ধুর মাতার মৃত্যুতে যে লোকটি মাটিতে শুয়ে কান্নায় গড়াগড়ি করেছিলো, শেখ কামালের বিয়ের উকিল বাপ যে মানুষটি ছিলো, ১৯৭৫ সালের ১৪ই আগস্ট দুপুরে যে লোকটি বাসা থেকে তরকারী রান্না করে নিয়ে গিয়ে বঙ্গবন্ধুকে খাইয়েছিলো , তারপরের দিন ১৫ই আগষ্ট বঙ্গবন্ধুকে স্বপরিবারে সেই লোকই খুন করেছিল।  যার নাম খন্দকার মোশতাক...।

২) সাদ্দাম হোসেনকে ফাঁসি দেওয়ার পর যখন তাঁর মরদেহ বাহিরে রাখা হল, তখন একদল মানুষ সেখানে এসে এই মানুষটার
মৃতদেহের ওপরে থুতু ছিটিয়েছিল, যারা প্রত্যেকেই ইরাকের নাগরিক । পক্ষান্তরে তার নিরাপত্তায় নিয়োজিত সেই ১২ জন আমেরিকান সেনা সদস্যের প্রত্যেকেই কেঁদেছিল।

৩) ভারতের প্রাক্তন প্রধান মন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর পরিণতি হয়েছিল আরও করুণ। শত্রুর গুলিতে না, তার মৃত্যু হয়েছিল নিজেরই দেহরক্ষীর গুলিতে।

৪) সৌদি আরবের বাদশা ফয়সাল যখন তার ভাইপোকে আলিঙ্গন করার উদ্দেশ্যে দু হাত বাড়িয়ে দিলেন, প্রতিউত্তরে হঠাৎই পকেট থেকে পিস্তল বের করে পরপর তিনটা গুলি করে বসলেন।

ইতিহাসের পৃষ্ঠায় পৃষ্ঠায়, এক একটা সাম্রাজ্যের পতন হয়েছে তাদের সব চাইতে কাছের মানুষদের হাত ধরে।

গোয়েন্দারা আসামী সনাক্ত করার জন্য অনেক গুলো পদ্ধতি অবলম্বন করে থাকে, তার একটি হল প্রত্যেককেই সন্দেহের দৃষ্টিতে দেখা। সব চাইতে বেশি সন্দেহ তাকে করা যাকে মনে হবে সব চাইতে কম সন্দেহজনক।
ইতিহাস আমাদের বার বার শিখিয়ে গেছে, মানুষের জীবনের সব চাইতে বড় যে শত্রু তাকে কখনোই চেনা যায় না, সে থাকে সব থেকে কাছের বন্ধুর মত করে।

আপনার ব্যক্তিগত জীবনেও তাই...

আপনি সব চাইতে বেশি প্রতারিত হবেন আপনার কাছের মানুষদের দ্ধারা । আপনাকে সব চাইতে বেশি কষ্ট দেয়া মানুষের তালিকা করলে সেখানে শত্রু না, আপন মানুষদের নাম দেখতে পাবেন। শত্রু কখনো বিশ্বাস ঘাতক হয় না,কারন শত্রু বিশ্বাস ঘাতকতা করার সুযোগ পায়না। বিশ্বাসঘাতকতা করে কেবল আপন মানুষরাই।



  
এই কথাগুলো আপনার জানা থাকা প্রয়োজন।  @মিঃ বুদ্ধিমান গাধা
যেদিন কেউ চাকরি হারিয়ে চোখের পানি মুছছে, সেদিনও কেউ না কেউ চাকরিতে প্রমোশন পেয়ে দামি রেস্টুরেন্টে ট্রিট দিচ্ছে।
লাইফে কিছু একটা করতে না পারার কারণে যেদিন আপনাকে ছেড়ে কেউ একজন চলে গেছে, সেদিনও কোনো এক প্রতিষ্ঠিত ছেলের কাছে কয়েকটা মেয়ের বিয়ের বায়োডাটা এসেছে।
হাত পা গুটিয়ে বসে না থেকে সিরিয়াসলি এবার লাইফটাকে নিয়ে ভাবুন। আজীবন সময় দিয়েছেন নিম গাছের নিচে আর এখন বলেন জীবন এত তিতা কেন?

দোষটা কার ছিল? যার কিছু নেই, তার কেউ নেই। ভাঙা সিন্দুকে কেউ টাকা রাখে না, নষ্ট ঘড়ির কেউ যত্ন নেয় না। এই সিম্পল হিসেবটা কেন বুঝেন না?
আপনি যখন রাত জেগে দুনিয়ার হতাশা লিখে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে কমেন্টে সিমপ্যাথি আদায় করছেন, তখন হয়তো অপরপ্রান্তে কেউ রাত জেগে আউটসোর্সিং করছে।
আপনি কমেন্টে প্রচুর সিমপ্যাথি পাবেন, আর সে পাবে একাউন্টে টাকা। হিসেবটা খুব সিম্পল- যে যেটার জন্য কাজ করেছে সে সেটাই পেয়েছে।

আপনি যখন স্টুডেন্ট লাইফে বাবার টাকায় বন্ধুদের সাথে মাস্তি করে দামি রেস্টুরেন্টে খেয়ে ফেসবুকে চেক ইন দিতেন, তখন আপনার কোনো এক বন্ধু ক্লাস এসাইনমেন্ট আর নোট নিয়ে ব্যস্ত ছিল।

কয়েকটা বছর শেষে ফলাফল - সে এখন বড় কোম্পানির সিনিয়র অফিসার হয়ে যখন দামি রেস্টুরেন্টে অফিশিয়াল মিটিং করে, আর আপনি দুর্বল সিজিপিএ'র সার্টিফিকেট নিয়ে টঙের দোকানে চা খেতে খেতে চাকরির বিজ্ঞপ্তি খুঁজেন। এতটুকু পার্থক্য তো হওয়ারই কথা!

যে বয়সে লাইফটাকে আপনার জয় করার কথা আপনি সে বয়সে করেছেন এনজয়, তাই যখন এনজয় করার সময় তখন বেকারত্ব জয় করতেই হিমশিম খাচ্ছেন; এনজয় তো অনেক দূরের বিষয়।

আপনার বন্ধু যখন বিসিএস ক্যাডার কিংবা ব্যাংক অফিসার হয়ে বিয়ের জন্য পাত্রী খুঁজছে, আপনি তখন টিকে থাকার জন্য সামান্য একটা চাকরিই খুঁজছেন। কারণ আপনি যখন ক্লাস ফাঁকি দিয়ে ডেটিং করতেন, আপনার এই বন্ধুটিই তখন ক্লাসে বসে নোট করত। আজ আপনার ডেটিং পার্টনার গুলো একটাও নেই। 
তারা আজ প্রতিষ্ঠিত কারো লাইফ পার্টনার।

দিন শেষে হতাশ হয়ে বলেন -'শালার, ভাগ্যটাই খারাপ'! No dear, You are totally wrong. 
আপনার ভাগ্য আজ আপনাকে এখানে আনেনি, আপনিই আপনার ভাগ্যকে এত নিচে নিয়ে এসেছেন। 
বাড়ির পাশে ময়লা ফেলে তা থেকে কিভাবে ফুলের সুবাস আশা করেন? কাজ যা করেছেন রেজাল্ট ও তাই।
সুতরাং সময় থাকতেই যেন আমরা সময়ের মূল্য বুঝি। কারণ প্রত্যেকটি মুহূর্তই জীবনে অনেক গুরুত্বপূর্ণ।



  
এই কথাগুলো আপনার জানা থাকা প্রয়োজন।  @মিঃ বুদ্ধিমান গাধা
একজন স্ত্রী ১৭ বৎসর ঘর-সংসার করার পর, 
স্বামীর সম্পর্কে মন্তব্য করতে গিয়ে বলেন, 
"পুরুষগণ আল্লাহ প্রদত্ত এক অশেষ নেয়ামত"।কেননা, তারা স্বীয় যৌবনকে নিজ স্ত্রী-সন্তানদের জন্য কুরবান করে দেয়। তাদের উপর ভর করেই আমরা জীবনের সুখ-শান্তি ও অপার সৌন্দর্য উপভোগ করে থাকি।
পুরুষ জাতি তো এমন এক স্বত্বা, যারা স্বীয় সন্তানদের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎের জন্য সর্বাত্মক পরিশ্রম করে থাকেন।
কিন্তু এমন কঠোর পরিশ্রম আর কুরবানী সত্যেও আমরা তাদের জীবনকে বিষিয়ে তুলি একরাশ হতাশা আর দুঃখ-কষ্ট দিয়ে।
যদি তারা একটু ফ্রেশ ও স্বাচ্ছন্দ্যের জন্য বাহিরে যায় তাহলে বলি, 'বে-পরওয়াহ'
যদি ঘরে বসে থাকে তাহলে বলি, অলস ও অকর্মণ্য!
যদি সন্তানদের ভুলের জন্য শাসন করে তাহলে বলি, নির্দয় ও হিংস্র!
যদি স্ত্রীকে চাকরী করা থেকে বারণ করে তাহলে বলি, সেকেলে বা অনাধুনিক!
যদি মায়ের সাথে সুসম্পর্ক রাখে তাহলে বলি, 'মা পাগল'
যদি স্ত্রীর সাথে প্রেমময় আচরণ করে তাহলে বলি, বৌ পাগল!
এতদসত্যেও একজন পুরুষ পৃথিবীর এমন বীর, যে তার সন্তানদেরকে সর্বক্ষেত্রে নিজের চেয়েও সুখি দেখতে চায়।

একজন পিতা এমন এক রোবট, যিনি তার সন্তানদের থেকে সর্বদিক থেকে নৈরাশ হওয়ার পরেও তাদের মনপ্রাণ উজাড় করে ভালোবাসে এবং সর্বদা তাদের মঙ্গলের জন্য দুআ করে।

একজন বাবা তো এমন এক মহাপুরুষ , যিনি স্বীয় সন্তানদের সকল কষ্ট সহ্য করেনেন। 
তখনও, যখন সন্তান বাবার পায়ের উপর পা রেখে চলতে শিখে এবং তখনও, যখন বড় হয়ে বাবার বুকের উপর পা রেখে চলে যায়।
একজন বাবা পৃথিবীর এমন এক নেয়ামত, যিনি সারাজীবনের কষ্টার্জিত মহামূল্যবান সম্পদগুলো অকাতরে সন্তানদেরকে দিয়ে দেন।
যদি মা সন্তানদেরকে ৯ মাস পেটে ধারণ করে থাকেন; তবে বাবা সারাজীবন স্বীয় ব্রেইনের মধ্যে ধারণ করে চলতে থাকেন।
পৃথিবীটা ততক্ষণই সু্ন্দর ও উপভোগ্য মনে হয় যতক্ষণ 'বাবা' নামক সত্বার ছায়া মাথার উপর বিরাজমান থাকে।
তাই বেঁচে থাকলে বাবাদের কদর করুন। চলে গেলে তাঁদের জন্য দু'হাত তুলে দু'আ করুন।
আল্লাহ তা'আলা সকলের মা-বাবাকে সুখে-শান্তিতে রাখুন।

  

এই কথাগুলো আপনার জানা থাকা প্রয়োজন।  @মিঃ বুদ্ধিমান গাধা

খুব একলা লাগে? 
চিন্তা করুন আদম আঃ এর কথা। তাঁকে একা সৃষ্টি করা হয়েছিলো। অসংখ্য বছর তিনি একা ছিলেন। একাকীত্ব কি জিনিস তাঁর মত আর কে জানে!

আত্মীয় স্বজনের কারণে কষ্ট পাচ্ছেন? ইউসুফ আঃ কে স্মরণে আনুন৷ নিজের ভাইয়েরা যার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করেছিলো।

বড় ধরনের সমস্যা থেকে বের হতে পারছেন না বলে হতাশ? ইউনুস আঃ এর কথা ভাবুন। মাছের পেটে আটকে ছিলেন তিনি।

পিতা-মাতার কোনো কথায় নিজেকে হতভাগ্য লাগছে? ইব্রাহিম আঃ এর কথা ভাবুন। যার বাবা নিজেই তাকে আগুনে নিয়ে যাচ্ছিলেন।

অপবাদ দিচ্ছে লোকজন? আয়েশা রাদিআল্লাহু আনহার কথা ভাবুন। সারা শহর তাকে অপবাদ দিয়েছিলো।
প্রচন্ড শারিরীক ব্যাথায় কাতর? আইয়ুব আঃ এর কথা মনে করে দেখুন। যিনি আপনার চাইতেও অধিক রোগগ্রস্ত ছিলেন।  কিছু করবার কোনো যুক্তি খুঁজে পাচ্ছেন না? নূহ আঃ এর কথা চিন্তা করুন। 
নৌকা বানিয়েছিলেন প্রশ্ন করা ছাড়াই।
আশেপাশের সবাই তিরস্কার করছে? রাসুল সাঃ এর কথা স্মরণ করে দেখুন। পরিচিত অপরিচিত পৃথিবীর অসংখ্য মানুষের কাছ থেকে তিরস্কার পেয়েছেন।

এইযে যুগে যুগে সেই আদিকাল থেকে এইসব শিক্ষা এগুলো পড়ে পড়ে মুখস্থ করি , কিন্তু সংকটের সময় সেসব বিন্দুমাত্রও মনে আনতে পারিনা, হতাশ হয়ে যাই, কেন? কারণ এসব কেবলি মুখের কথা আমাদের। আত্মস্থ করিনি, তাই। এজন্যই এখন মোটিভেশনের বাজার রমরমা আর তথাকথিত মোটিভেশনাল স্পিকারদের লক্ষ লক্ষ ফলোয়ার। অথচ প্রকৃত মুসলমানদের এগুলোর প্রয়োজনই ছিলোনা।



এই কথাগুলো আপনার জানা থাকা প্রয়োজন।  @মিঃ বুদ্ধিমান গাধা



" অভাব কাকে বলে???
🤔🤔🤔🤔🤔🤔🤔🤔
অর্থনীতি ক্লাসে বয়স্ক একজন স্যার রুমে ঢুকেই সামনে বসা ছেলেটিকে প্রশ্ন করলেন,,,, বলো তো অভাব কাকে বলে ?
"অর্থনীতিতে বস্তুগত বা অবস্তুগত কোনো দ্রব্য পাওয়ার আকাঙ্খাকে অভাব বলে।" ছেলেটি উত্তর দিল।
এটা তো অর্থনীতির ভাষা,,, সাধারণত অভাব কাকে বলে?
ছেলেটি মাথা নিচু করে বেঞ্চের দিকে তাকিয়ে আছে।
কি বলবে ভাবছে সে।
স্যার আবার তাড়া দিলেন "বলো অভাব কাকে বলে ?"
ছেলেটি এবার বলতে শুরু করল!!

১। আমি কলেজে আসার সময় মা আমাকে ভাড়া দিতে গিয়ে তার ব্যাগ তন্ন তন্ন করে খুঁজে অনেক কষ্টে ২০/৩০ টাকা বের করে দেন,

আর আমি বাড়ি থেকে বের হয়ে ৫/৭ মিনিট পর বাড়িতে ফিরে ভাড়ার টাকাটা মাকে দিয়ে বলি, 
মা! আজ কলেজে ক্লাস হবে না। মা তখন বলেন আগে খবর নিবি না কলেজ হবে কিনা?
মায়ের সাথে এই লুকোচুরি হচ্ছে অভাব !!

২। বাবা যখন রাত করে বাড়ি আসেন মা 
তখন বাবাকে জিজ্ঞেস করেন এত রাত হলো কেন ফিরতে ?
বাবা বলেন ওভারটাইম ছিল। ওভারটাইম না করলে সংসার কিভাবে চলবে ? 
বাবার এই অতিরিক্ত পরিশ্রম হচ্ছে আমার কাছে অভাব !!

৩। ছোট বোন মাস শেষে প্রাইভেট টিচারের টাকা বাবার কাছে চাইতে যখন সংকোচবোধ করে সেটাই হলো আমার কাছে অভাব !!

৪। মাকে যখন দেখি ছেঁড়া কাপড়ে সেলাই দিতে দিতে বলে কাপড়টা অনেক ভাল আরো কিছুদিন পরা যাবে এটাই অভাব !!

৫। মাস শেষে টিউশনির পুরো টাকাটা 
মায়ের হাতে দিয়ে বলি,, মা এটা তুমি সংসারে খরচ করো,
মা তখন একটা স্বস্তির হাসি হাসেন। এই স্বস্তির হাসি হচ্ছে অভাব !!

৬। বন্ধুদের দামী স্মার্টফোনের ভিড়ে নিজের নর্মাল ফোন লজ্জায় যখন লুকিয়ে রাখি, 
এই লজ্জাই আমার কাছে অভাব !!

৭। অভাবী হওয়ায় কাছের মানুষগুলো যখন আস্তে আস্তে দূরে সরে যায়,,

এই দূরে সরে পড়াটাই আমার কাছে অভাব !!
পুরো ক্লাসের সবাই দাঁড়িয়ে গেল !! অনেকের চোখে জল !! স্যার চোখের জল মুছতে মুছতে ছেলেটিকে
কাছে টেনে নিলেন !! 

বস্তুতঃ আমাদের সহপাঠীদের মধ্যে এমন অনেকেই আছে,,,,
যারা কয়েক মাস অপেক্ষা করেও বাড়ি থেকে সামান্য টাকা পায় না !!
সব দুঃখ-কষ্টকে আড়াল করে হাসিমুখে দিনের পর দিন পার করে দেয় খেয়ে না খেয়ে !!
তাদের হাসির আড়ালে লুকিয়ে থাকা কষ্ট টুকু বোঝার সুযোগ হয়তো আমাদের হয়ে ওঠে না,,।। 


এই কথাগুলো আপনার জানা থাকা প্রয়োজন।  @মিঃ বুদ্ধিমান গাধা

 

এক জ্ঞানী বাবা নিজ পুত্রকে বলেছিলেন, 
জীবনে তিনটি বিষয়ে কখনো ছাড় দিবে না :
১। ভালো খাবার খাওয়া৷
২। ভালো বিছানায় ঘুমানো।
৩। ভালো ঘরে বসবাস করা।
ছেলেঃ কিন্তু আমি তো দরিদ্র। এইগুলো আমার দ্বারা কিভাবে সম্ভব?
জ্ঞানী বাবাঃ
... যখন খুব খিদে পাবে, তখন খাবে৷ তাহলে যা খাবে, তখন তাই হবে সবচেয়ে ভালো খাবার।
... যখন কাজ করতে করতে ক্লান্ত হয়ে যাবে, তখন ঘুমাবে। যেখানেই ঘুমাবে, সেটাই হবে ভালো বিছানা।
... যখন মানুষের সাথে মিশবে, সদাচারণ করবে। তাদের অন্তর জয় করে সেখানে বাস করবে। এটাই হবে তোমার বসবাসের জন্য সবচেয়ে ভালো ঘর।


এই কথাগুলো আপনার জানা থাকা প্রয়োজন।  @মিঃ বুদ্ধিমান গাধা



সবার জন্য একটি শিক্ষণীয় গল্প📚

একটি ইঁদুর এক চাষীর ঘরে বাসা বেঁধে ছিল। একদিন
ইঁদুরটি দেখলো চাষী আর তার স্ত্রী থলে থেকে কিছু
একটা জিনিস বের করছেন। ইঁদুর ভাবলো থলের ভিতর নিশ্চয়ই কোনো খাবার আছে, তাই সে গুটি গুটি পায়ে এগোলো। এগিয়ে দেখলো সেটা খাওয়ার কিছু নয়, সেটা ছিল একটা ইঁদুর ধরার ফাঁদ।

ফাঁদ দেখে ইঁদুর পিছোতে থাকলো। ইঁদুরটি বাড়ির পিছনের খোপে থাকা পায়রাকে গিয়ে বলল- 
জানো আজ বাড়ির মালিক একটা ইঁদুর ধরার ফাঁদ এনেছে। এটা শুনে পায়রা হাসতে থাকলো আর বলল- তাতে আমার কি? আমি কি ওই ফাঁদে পড়তে যাব না কি?  নিরাশ হয়ে ইঁদুরটি মুরগীকে গিয়ে একই কথা বলল। মুরগী ইঁদুরকে হেয় করে বলল- যা ভাই এটা আমার সমস্যা নয়।
ইঁদুরটি হাঁপাতে হাঁপাতে মাঠে গিয়ে ছাগলকে শোনালো। ছাগল শুনে হেসে লুটোপুটি খেতে থাকলো।
কেউ তার কথার গুরুত্ব দিলনা, তার সহযোগীতায় কেউ এগিয়ে এলোনা।
সেই দিন রাত্রে 'ফটাস' করে একটি শব্দ হলো, ফাঁদে একটি বিষাক্ত সাপ আটকে গিয়েছিল। 
অন্ধকারে চাষীর স্ত্রী সাপের লেজকে ইঁদুর ভেবে বের করলো, আর সাপটি তাকে ছোবল মারল।

অবস্থা বেগতিক দেখে চাষীটি ওঝাকে ডাকলো। 
ওঝা তাকে পায়রার জুস খাওয়ানোর পরামর্শ দিল।
পায়রাটি এখন রান্নার হাঁড়িতে। চাষীর স্ত্রীর এই সংবাদ শুনে তার বাড়িতে আত্মীয় সজ্জন এসে হাজির হল। তাদের খাওয়ার বন্দোবস্তের জন্য মুরগীকে কেটে ফেলা হল। মুরগী বেঁচারিও এখন রান্নার হাঁড়িতে।

দিন দুই পর চাষীর স্ত্রী মারা গেল। আর তার মিলাদের দিন ছাগলটিকেও কেটে ফেলা হল।
ছাগলও হাঁড়িতে রান্নার জন্য চলে গেল। ইঁদুর তো আগেই পালিয়ে ছিল, দুর..বহুদূর।

কি শিক্ষা পেলাম ...?

যদি কেউ আপনাকে তার সমস্যার কথা শোনায় আর আপনি ভাবেন যে এটাতো আমার সমস্যা নয়,
যার সমস্যা তার ব্যাপার! তবে একটু দাঁড়ান, আর একবার ভালো করে চিন্তা করুন, 
আপনার অবস্থাও কখনোবা এমন হতে পারে।
মানুষ মাত্রই সমাজবদ্ধ জীব। সমাজের একটা অংশ, একটি ধাপ বা পর্যায়, এ
কজন নাগরিক যদি বিপদে থাকেন,
তবে পুরো দেশ বিপদে পড়তে পারে!!






প্রেক্ষাপট_১

উচ্চ বেতনে চাকুরি করা এক যুবক- 
আরেক গরীব যুবককে প্রশ্ন করলো,
- তুমি কোথায় চাকুরি করো?
- একটা কোম্পানিতে ।
- স্যালারি কতো?
- ১০০০০ টাকা।
- মোটে দশ হাজার? চলো কিভাবে? তোমার মালিক
তোমার প্রতি অবিচার করছে। তুমি যেই ছেলে তোমার যা যোগ্যতা, তাতে হেসেখেলেই তুমি অনেক টাকা বেতন পেতে পারো।
যুবকের মেজাজ খাট্টা হয়ে গেলো। নিজের কাজের প্রতি ও বসের প্রতি বেজায় রুষ্ট হয়ে উঠলো। 
পরদিন গিয়ে সরাসরি বসকে জুলুমের কথা জানালো। কথা কাটাকাটি হওয়ার একপর্যায়ে বস তাকে চাকরিচ্যুত করলো।
এখন যুবকটি বেকার।

প্রেক্ষাপট_২
- তোমার প্রথম সন্তান হলো বুঝি?
- জ্বি।
- তোমার স্বামী এ উপলক্ষ্যে তোমাকে কিছু দেয় নি? উপহার, টাকা বা এ জাতীয় কিছু?
- না। কেন দিবে? এ তো আমাদেরই সন্তান! উপহার বা টাকা দিতে হবে কেন?
- কেন তোমাকে হাত খরচার জন্যেও তো দু’চার পয়সা দিতে পারে। তার কাছে কি তোমার কোনও মূল্য নেই? তুমি চাকরানি?
স্ত্রীর মনে ধরলো কথাটা।

সারাদিন কথাটা ভাবতে ভাবতে মনটা বিষিয়ে উঠলো। সত্যিই তো! আমাকে একটা টাকাও কখনো ছোঁয়ায় না! রাতে কর্মক্লান্ত স্বামী ঘরে ফিরলো।

স্ত্রীর মুখ দিয়ে বোমা বিস্ফোরিত হলো।
লেগে গেলো দু’জনে। কথা কাটাকাটি। ঝগড়া। ঝগড়া। পরে হাতাহাতি। শেষ পর্যন্ত তালাকে গিয়ে গড়ালো।

প্রেক্ষাপট_৩
- এই বৃদ্ধ বয়েসে কষ্ট করছেন? ছেলে ঢাকায় থাকে,বড় চাকুরি করে শুনেছি। মস্ত বড় ফ্ল্যাটে বউ-বাচ্চা নিয়ে থাকে। আপনাদের দু’জনকে সাথে নিয়ে যেতে পারে না? আপনাদের দেখতেও তো আসে না!
- না না, ছেলে আমার খুবই ব্যস্ত। টাকা পাঠায় তো। ফোনে ও খোঁজ-খবর নেয় নিয়মিত।
- কী এমন ব্যস্ততা তার শুনি? নিজের জন্মদাতা-জন্মদাত্রীকে দেখতে আসার সময় হয় না?
- সারাদিন অফিস-বাসা করতে করতেই তো তার সবটা সময় চলে যায়!
- আপনি খোঁজ নিয়েছেন? সে ঢাকায় বাড়ি-গাড়ি হাঁকিয়ে বেড়াচ্ছে।
আর আপনারা অজপাড়াগাঁয়ে ধুঁকছেন?

বৃদ্ধ বাবা বাসায় এসে স্ত্রীকে খুলে বললো।

স্ত্রীও বাধা দিল,
- আপনি ভুল শুনেছেন। সে আসলেই ব্যস্ত।
- নাহ,সেকি কি মিথ্যা বলতে পারেন?
আহা রে! কাকে বুকের রক্ত পানি করে বড় করলাম?এটা ভেবেই করে বসলেন ব্রেইন স্ট্রোক বা হার্ট অ্যাটাক!

এবার_আসি_মূলকথায়

-কিছু নিরীহ-অযাচিত প্রশ্ন আমাদের সুখী জীবনকে ক্ষণিকের মধ্যেই দুঃখী করে দিতে সক্ষম।
-আমাদের সমাজে ছদ্মবেশী দরদীরা নিরন্তর শান্ত জীবনে অশান্তির দাবানল জ্বালিয়ে দেয়।
-ছদ্মবেশী ডাইন/ডাইনীগুলো নিজের থেকে কিন্তু আপনাকে কিছুই দিবেনা। কিন্তু অন্যের থেকে অবৈধভাবে আদায় করার পদ্ধতি শিখিয়ে দিয়ে আপনাকে জিতিয়ে দেয়ার নামে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিবে।

গল্পের_হিতোপদেশঃ

---জীবনে ৩য় ব্যাক্তি কে প্রবেশ করার সুযোগ দেবেন না। 
আর যদিও কোন ভাবে ঢুকে যায় তাহলে যথা সম্ভব তার কথা কানে তুলবেন না। 
৩য় ব্যাক্তি হতে সাবধান।


এই কথাগুলো আপনার জানা থাকা প্রয়োজন।  @মিঃ বুদ্ধিমান গাধা



একটি ইঁদুর খাবার খুঁজতে খুঁজতে-  
রাজার ঘরে প্রবেশ করে, কোন খাবার না পেয়ে একটি হীরের টুকরো গিলে ফেলে। হীরের চুরি যাওয়া র কারণে রাজ প্রাসাদে সবার ঘুম হারাম হয়ে যায়। 
রাজা মশাই জ্যোতিষী কে ডেকে পাঠায়, জ্যোতিষী বলে হীরের টুকরো ইঁদুরে খেয়ে ফেলেছে। 
সেনাপতি, রাজার হীরে উদ্ধারের জন্য রাজ্যময় পুরস্কার ঘোষণা করে। একজন শিকারীকে খোঁজ করে, ইঁদুর মেরে হীরে উদ্ধারের দায়িত্ব দেওয়া হয়।

শিকারি যখন ইঁদুর মারতে ইঁদুরদের বাসস্থানে পৌঁছোয়, সে দেখে শত শত ইঁদুর একে অন্যের সংগে দলবেঁধে শুয়ে আছে, আর একটা ইঁদুর সবার থেকে আলাদা এক জায়গায় একটি ইটের ওপর রঙিন কাপড়ের বিছানা করে চিৎপটাং হয়ে শুয়ে আছে। পুরস্কার দিয়ে দিলেন। 

শিকারি তখন ওই ইঁদুরটাকে ধরে, আর তার পেট চিরে হীরে বের করে, রাজার হাতে সেটা তুলে দিলেন,
রাজামশাই অনেক খুশি হয়ে শিকারীকে তার প্রাপ্য। 
এবং তাকে জিজ্ঞেস করেন, 
-হাজারো ইঁদুরের মধ্যে তুমি কিভাবে বুঝলে যে, ওই ইঁদুরটাই হীরে চুরি করেছে ??
শিকারি জবাবে বলে,
-খুবই সহজ ! মূর্খ যখন হঠাৎ বিত্তবান হয়ে যায়, তখন নিজেকে অন্যের থেকে আলাদা মনে করে, নিজের জাতীর সঙ্গে মেলামেশা বন্ধ করে দেয়। মূর্খ ইঁদুরটা ঠিক তাই করেছিল, হীরা চুরি করে নিজেকে সবচেয়ে ধনী এবং ইঁদুরদের রাজা ঘোষণা দিয়েছিল।
বর্তমান সমাজে কিছু কিছু ব্যক্তিদের মাঝে এমন আচরন পরিলক্ষিত হয়! 


এই কথাগুলো আপনার জানা থাকা প্রয়োজন।  @মিঃ বুদ্ধিমান গাধা



এখন পর্যন্ত পাওয়া মানবকোষের সবচেয়ে, 
ডিটেইলড ছবি এটা। 
যে জিনিস অণুবীক্ষণযন্ত্র ছাড়া দেখাই যায় না, 
সেই জিনিসের মধ্যে কেমন কারিকুরি করে রেখেছেন আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া'তায়ালা দেখুন! 

এটা কেবল একটা কোষের চিত্র, এরকম কোটি কোটি কোষ আছে আমাদের প্র‍ত্যেকের দেহে!

সুবহান-আল্লাহ! সৃষ্টিকর্তা হিশেবে তিনি কতো নিপুণ, অনন্য, অতুলনীয়! সুবহানাল্লাহ!






এই কথাগুলো আপনার জানা থাকা প্রয়োজন।  @মিঃ বুদ্ধিমান গাধা




সজিনা পাতা সম্পর্কে কিছু তথ্য 
যা আপনাকে অবাক করবেঃ

🌿সজিনা পাতায় কমলা লেবুর তুলনায় ৭ গুণ ভিটামিন-সি রয়েছে।

🌿 দুধের তুলনায় ৪ গুণ ক্যালসিয়াম এবং দুই গুণ আমিষ রয়েছে।
🌿 গাজরের তুলনায় ৪ গুণ ভিটামিন-এ পাওয়া যায়।
🌿 কলার চেয়ে ৩ গুণ পটাশিয়াম বিদ্যমান।
শুনে আরও অবাক হবেন যে সজিনার পাতা পানিকে আর্সেনিক মুক্তও করে।
আসুন এই অলৌকিক পাতার আরো কিছু বিস্ময়কর গুন জেনে নেইঃ
🌱সজিনার পাতা হৃদরোগীদের জন্যে ঠিক ওষুধের মত কাজ করে, উচ্চ রক্তচাপ কমায়, কোলেস্টেরল কমায়, ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রিত রাখে।
🌱এক টেবিল চামচ শুকনা সজিনা পাতার গুঁড়া থেকে ১-২ বছর বয়সী শিশুদের অত্যবশ্যকীয় ১৪% আমিষ, ৪০% ক্যালসিয়াম ও ২৩% লৌহ ও ভিটামিন-এ সরবরাহ হয়ে থাকে।
🌱দৈনিক ৬ চামচ সজনে পাতার গুঁড়া একটি গর্ভবর্তী বা স্তন্যদাত্রী মায়ের চাহিদার সবটুকু ক্যালসিয়াম ও আয়রন সরবরাহ করতে সক্ষম।
🌱 সজিনা পাতা বহুমূত্র রোগের জন্যে অনেক উপকারী।
🌱সজিনার ডাটা থেকে সজিনার পাতা অধিক উপকারী।
🌱এলার্জি জনিত সমস্যা হলে সজিনার পাতা বেটে আক্রান্ত স্থানে প্রলেপ দিলে অনেক উপকার পাওয়া যায়।
🌱প্রতিদিন সকালে এক চামচ শুকনা গুড়া পানিতে গুলিয়ে খেলে পেটের প্রদাহ, গ্যাস্ট্রিক মুক্তি পাওয়া যায়।
🌱গেটেবাত এর জন্যে সজিনা পাতা বেটে হাটুতে বা যে স্থানে ব্যাথা হয় লাগিয়ে রাখলে ব্যাথা মুক্তি পাওয়া যায়।
🌱সজিনার ফুল এ ও অনেক উপকার আছে যেমন : হজম শক্তি বাড়ায়, কোষ্ট কাঠিন্য দূর করে ইত্যাদি।
🌱সজিনার পাতা পোকার কামড়ের তাতক্ষনাৎ এন্টিসেপ্টিক হিসেবে অনেজ ভালো কাজ করে।
🌱 সজিনার পাতা ক্রিমিনাশক হিসেবে কাজ করে। ক্রিমি সমস্যা করলে সজিনা পাতা গুড়ো করে অথবা অন্য খাবারের সাথে খান।
🌱সজিনা শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, শরীর কে কর্মঠ রাখে। হাড় এর ক্ষমতা বৃদ্ধি করে যা আত্মরক্ষার ও ভূমিকা পালন করে।
🌱 সজিনা পাতা যকৃত ও কিডনির কাজ সুষ্ঠু ভাবে সম্পন্ন করতে সাহায্য করে। রোগ প্রতিরোধ করে কিডনি ও লিভার সুস্থ রাখে।
🌱সজিনা পাতা গর্ভবস্থায় মায়ের শরীর সুস্থ রাখতে সাহায্য করে এবং মায়ের বুকের দুধ বৃদ্ধি করে কোনো ধরনের পার্শ প্রতিক্রিয়া ছাড়া।
🌱শরীরের ওজন কমাতে অনেক সাহায্য করে। ব্যায়াম এর পাশাপাশি সজিনা পাতা খান।
🌱 ডাক্তার ও বিশেষজ্ঞ দের মতে সজিনা পাতা ও ডাটা প্রায় ৩০০+ রোগের জন্যে উপকারী ও রোগ নিরাময় করে।
🌱সজনে পাতা বাচ্চাদের পেট পরিষ্কার রাখে।
🌱 সজনে পাতা চামড়া ও চুলের জন্যে ও ভালো।
এবার এর ব্যবহারবিধি সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাকঃ
💅ত্বক এর জন্যে : মধুর সাথে সজিনা পাতার রস বা শুকনো গুড়া মিশিয়ে মুখে লাগানে পারেন। এতে মুখের চামড়া টান টান হয়, পরিষ্কার হয় ব্রণ দূর হয়।
💅 ত্বক এর ক্ষতস্থান এর মধ্যে লাগাতে পারেন পাতা বেটে বা গুড়া পেস্ট করে। সজনে পাতা ত্বক এর মধ্যে ক্ষত থাকলে তা ও সারায়।
💅চুলের জন্যে : সজনে পাতার রস বা শুকনা গুড়া পেস্ট করে সাথে মধু মিক্স করে বা এমনি মাথায় দিয়ে ম্যাসাজ করুন। এতে চুল পড়া কমবে। মাথার ত্বক পুষ্টি গুণ পাবে। মাথা ঠান্ডা থাকবে। চুল সুন্দর ও ঘন হবে।



    সমাপ্তঃ-------


    সম্পূর্ণ লেখাগুলো পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।  
    ধন্যবাদান্তেঃ------
    মওদুদ আহমেদ মধু 
    @মিঃ বুদ্ধিমান গাধা










1 comment:

Powered by Blogger.