প্রধান ২০ টি প্রশ্নের বিস্তারিত উত্তর নিয়ে কমপ্লিট বৃহত্তম এপিসোড। @মিঃ মধু
প্রধান ২০ টি প্রশ্নের বিস্তারিত উত্তর নিয়ে কমপ্লিট বৃহত্তম এপিসোড।
@মিঃ বুদ্ধিমান গাধা

প্রশ্ন নাম্বার---০১
কেউ একজন খুব বেশি বুদ্ধিমান। তাকে কিভাবে আপনি সনাক্ত করতে পারবেন?
আমার দেখা বুদ্ধিমান মানুষের কিছু বৈশিষ্ট বলছি। আমার কাছে মনে হয় কোন মানুষের মধ্যে এই বৈশিষ্টগুলা থাকলে সে অন্যদের তুলনায় অনেকটাই বুদ্ধিমান।
১-
বুদ্ধিমান মানুষ একটু চুপচাপ একাকী থাকতে পছন্দ করে। কোন কিছু সম্পর্কে তাদের জ্ঞান থাকলে তার উত্তর দেয়ার চেষ্টা করে। অহেতুক কথাবার্তা বা তর্ক থেকে নিজদের দূরে রাখে।
২-
জানার আগ্রহ প্রচুর কাজ করে এই ধরনের মানুষ গুলার মধ্যে। যে কোন কিছু মনোযোগ দিয়ে শুনবে এবং এর সম্পর্কে প্রশ্ন করবে। এই টাইপের মানুষের মধ্যে অভিযোজন ক্ষমতাও অনেক বেশি থাকে।
৩-
অনুমান বা ভবিষ্যৎ সম্পর্কে ধারনা ভালো থাকে। অন্যেদের চেয়ে ভিন্ন চিন্তা করতে এই ধরনের মানুষ অধিক পছন্দ করে। তারা ফিউচারটাকে যে ভাবে দেখবে তা ভাবলেও অনেক সময় সাধারন মানুষের হাসি পাবে।
৪-
ওপেন মাইন্ডেড হয়। যে কোন কিছুই তারা খুব ভাল ভাবে গ্রহন করে। ধরুন আপনি কিছু নিয়ে চিন্তা করলেন সেটা তাদের কাছে বললে তারা সেটা মনোযোগ দিয়ে শুনবে। মানুষের মধ্যে ভেদাভেদ তৈরি তাদের কখনোই পছন্দ হয় না।
৫-
আজব আজব শখ পালন করা তাদের অন্যতম একটা বৈশিষ্ট। সেটা খাওয়া দাওয়া নিয়ে হোক বা অন্য যে কোন কাজ। গতানুগতিক চিন্তা ভাবনা থেকে নিজেদের আলাদা রাখে।
৬-
আত্ননিয়ন্ত্রনের অসাধারন ক্ষমতা থাকে এই মানুষগুলার মধ্যে। সহজে নিজেদের আবেগ অনুভূতি সব জায়গায় প্রকাশ করে না। কোন কিছু করার আগে সেই কাজের ঝুকি সম্পর্কে চিন্তা করে। ভুল করলে আফসোস না করে শোধরে নেন।
প্রশ্ন নাম্বার---০২
কোন লক্ষণগুলো দেখলে বোঝা যায় মেয়েটি উপেক্ষা করছে?
আমার দেখা বুদ্ধিমান মানুষের কিছু বৈশিষ্ট বলছি। আমার কাছে মনে হয় কোন মানুষের মধ্যে এই বৈশিষ্টগুলা থাকলে সে অন্যদের তুলনায় অনেকটাই বুদ্ধিমান।
১-
বুদ্ধিমান মানুষ একটু চুপচাপ একাকী থাকতে পছন্দ করে। কোন কিছু সম্পর্কে তাদের জ্ঞান থাকলে তার উত্তর দেয়ার চেষ্টা করে। অহেতুক কথাবার্তা বা তর্ক থেকে নিজদের দূরে রাখে।
২-
জানার আগ্রহ প্রচুর কাজ করে এই ধরনের মানুষ গুলার মধ্যে। যে কোন কিছু মনোযোগ দিয়ে শুনবে এবং এর সম্পর্কে প্রশ্ন করবে। এই টাইপের মানুষের মধ্যে অভিযোজন ক্ষমতাও অনেক বেশি থাকে।
৩-
অনুমান বা ভবিষ্যৎ সম্পর্কে ধারনা ভালো থাকে। অন্যেদের চেয়ে ভিন্ন চিন্তা করতে এই ধরনের মানুষ অধিক পছন্দ করে। তারা ফিউচারটাকে যে ভাবে দেখবে তা ভাবলেও অনেক সময় সাধারন মানুষের হাসি পাবে।
৪-
ওপেন মাইন্ডেড হয়। যে কোন কিছুই তারা খুব ভাল ভাবে গ্রহন করে। ধরুন আপনি কিছু নিয়ে চিন্তা করলেন সেটা তাদের কাছে বললে তারা সেটা মনোযোগ দিয়ে শুনবে। মানুষের মধ্যে ভেদাভেদ তৈরি তাদের কখনোই পছন্দ হয় না।
৫-
আজব আজব শখ পালন করা তাদের অন্যতম একটা বৈশিষ্ট। সেটা খাওয়া দাওয়া নিয়ে হোক বা অন্য যে কোন কাজ। গতানুগতিক চিন্তা ভাবনা থেকে নিজেদের আলাদা রাখে।
৬-
আত্ননিয়ন্ত্রনের অসাধারন ক্ষমতা থাকে এই মানুষগুলার মধ্যে। সহজে নিজেদের আবেগ অনুভূতি সব জায়গায় প্রকাশ করে না। কোন কিছু করার আগে সেই কাজের ঝুকি সম্পর্কে চিন্তা করে। ভুল করলে আফসোস না করে শোধরে নেন।
👉দেখুন আরও কিছু ছবি--- যা আপনার হৃদয় স্পর্শ করবে
প্রশ্ন নাম্বার---০২
কোন লক্ষণগুলো দেখলে বোঝা যায় মেয়েটি উপেক্ষা করছে?
- আপনার কথা মনোযোগ দিয়ে শুনতে চাইবে না।
- চ্যাট করার সময় বেশি বেশি হুম বলবে।
- কল রিসিভ করতে দেরি করবে।
- আপনাকে ব্যস্ততা দেখাবে।
- কথা বলার সময় অহংকার মুলক কথাবার্তা বলবে এবং ভাব নিবে।
- আপনার প্রতি এক ধরনের গুরুত্বহীন আচরণ করবে।
- আপনার দিকে পারতপক্ষে তাকাতে চাইবে না।
- প্রয়োজনে আপনাকে সকল প্রকার মাধ্যম থেকে ব্লক করে দিতে পারে।
- আপনার সাথে কৌশলী আচরণ করবে।
- আপনার কোন প্রশংসা করবে না।
- আপনার দিকে তাকিয়ে হাসবে না।
- আপনাকে ইমপ্রেস করতে চাইবে না।
প্রশ্ন নাম্বার---০৩
জীবনের কঠিন সত্যিগুলি কী কী?
১.মায়ের মতো আপন কেও হয় না।
২.গরীবের কোন ভালো বন্ধু হয় না।
৩.মানুষ সুন্দর মনকে খোঁজে না সুন্দর চেহারা খোঁজে।
৪.সম্মান শুধু টাকার আছে মানুষের নেই।
৫.মানুষ যাকেই বেশি ভালবাসে সে বেশি কষ্ট দেয়
৬.মানুষ যখন হাসে মন থেকে খুব কম মানুষই হাসে কিন্তু যখন
কাদে মন থেকেই কাঁদে।
৭.বিপদেই বন্ধুর পরিচয় মিলে।
৮.টাকার লেনদেনে গেলেই মানুষের প্রকৃত চেহারা ফুটে ওঠে।
৯.মানুষ যখন একাকিত্ববোধ করে তখন আপনজনের পাশে থাকাটা খুব প্রয়োজনবোধ করে।
১০.লোভ , হিংসা , অহংকার এই৩টি জিনিস মানুষের পতন ঘটায় ।
👉দেখুন আরও কিছু ছবি--- যা আপনার হৃদয় স্পর্শ করবে
প্রশ্ন নাম্বার---০৪
মেয়েরা খারাপ ছেলেদের সাথে প্রেম করে কেন?
যারা ভদ্র ধরনের ছেলে তাদের পাত্তা দেয় না কেন?
খারাপ ছেলে বলতে আপনি কি বুঝাচ্ছেন ভাই? যারা যত্রতত্র আড্ডা মারে, বিড়ি-সিগারেট টানে, চুল বড় রাখে, রঙচটা জিংসের প্যান্ট আর কালারফুল টিশার্ট পড়ে তারা? আর ভদ্র ছেলেই বা কারা?
প্রথমত, আপনি দাবি করেছেন মেয়েরা খারাপ ছেলেদের সাথে প্রেম করে৷ আপনার ধারণা একেবারেই ভুল। কোনো মেয়েই খারাপ ছেলের সাথে প্রেম করে না। মেয়েটির চোখে যে ছেলেটাকে ভালো মনে হয় তার সাথেই প্রেম করে। একেজনের বিচার বিবেচনাও একেকরকম। ছেলেদের ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য।
দ্বিতীয়ত, মেয়েরা ভদ্রছেলেদের পাত্তা দেয় না বলে আপনি মনে করেন। আমার অনেক বন্ধু আছে যারা ভদ্র হিসেবে পরিচিত এবং তারা অনেকেই একাধিক বান্ধবীর সাথে সামাজিক আড্ডায় মেতে ওঠেন। ওই মেয়েগুলোও নিশ্চয়ই ছেলেটার মতই ভদ্র।
আপনি কি ভাই নিজেকে ভদ্র মনে করছেন কিন্তু কোনো মেয়ের পাত্তা পাচ্ছেন না? এজন্য কি নিজেকে ছোট মনে হয়? আপনি কি আপনার জীবন ও যৌবন নিয়ে হতাশ? তবে এখনই আপনার বুড়িগঙ্গার পানি পান করে আত্মহত্যা করা উচিত। এ বৃথা জীবন রাখার চেয়ে কচু গাছে গলায় দড়ি দেওয়া উত্তম নয় কি? বিশ্বাস করেন ভাই আপনি যদি মেয়েদের পাত্তা পাওয়া না পাওয়া নিয়ে পড়ে থাকেন তবে আপনার মরেই যাওয়া উচিত।
তবে একটা কথা বলে রাখি, আপনি যেমন ঠিক সেরকম ছেলেমেয়েদের সাথেই আপনার বন্ধুত্ব হবে। সেরকম মেয়ের সাথেই আপনার প্রেম হবে। যদি আপনার প্রেমিকা আপনার মতো না হয় তবে মনে করবেন আপনি ভুল নৌকায় পা দিয়েছেন।
সবকথার শেষ কথা, মেয়েদের পাত্তা পাওয়ার দিকে নজর না দিয়ে নিজেকে নিয়ে চিন্তা করুন।
খারাপ ছেলে বলতে আপনি কি বুঝাচ্ছেন ভাই? যারা যত্রতত্র আড্ডা মারে, বিড়ি-সিগারেট টানে, চুল বড় রাখে, রঙচটা জিংসের প্যান্ট আর কালারফুল টিশার্ট পড়ে তারা? আর ভদ্র ছেলেই বা কারা?
প্রথমত, আপনি দাবি করেছেন মেয়েরা খারাপ ছেলেদের সাথে প্রেম করে৷ আপনার ধারণা একেবারেই ভুল। কোনো মেয়েই খারাপ ছেলের সাথে প্রেম করে না। মেয়েটির চোখে যে ছেলেটাকে ভালো মনে হয় তার সাথেই প্রেম করে। একেজনের বিচার বিবেচনাও একেকরকম। ছেলেদের ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য।
দ্বিতীয়ত, মেয়েরা ভদ্রছেলেদের পাত্তা দেয় না বলে আপনি মনে করেন। আমার অনেক বন্ধু আছে যারা ভদ্র হিসেবে পরিচিত এবং তারা অনেকেই একাধিক বান্ধবীর সাথে সামাজিক আড্ডায় মেতে ওঠেন। ওই মেয়েগুলোও নিশ্চয়ই ছেলেটার মতই ভদ্র।
আপনি কি ভাই নিজেকে ভদ্র মনে করছেন কিন্তু কোনো মেয়ের পাত্তা পাচ্ছেন না? এজন্য কি নিজেকে ছোট মনে হয়? আপনি কি আপনার জীবন ও যৌবন নিয়ে হতাশ? তবে এখনই আপনার বুড়িগঙ্গার পানি পান করে আত্মহত্যা করা উচিত। এ বৃথা জীবন রাখার চেয়ে কচু গাছে গলায় দড়ি দেওয়া উত্তম নয় কি? বিশ্বাস করেন ভাই আপনি যদি মেয়েদের পাত্তা পাওয়া না পাওয়া নিয়ে পড়ে থাকেন তবে আপনার মরেই যাওয়া উচিত।
তবে একটা কথা বলে রাখি, আপনি যেমন ঠিক সেরকম ছেলেমেয়েদের সাথেই আপনার বন্ধুত্ব হবে। সেরকম মেয়ের সাথেই আপনার প্রেম হবে। যদি আপনার প্রেমিকা আপনার মতো না হয় তবে মনে করবেন আপনি ভুল নৌকায় পা দিয়েছেন।
সবকথার শেষ কথা, মেয়েদের পাত্তা পাওয়ার দিকে নজর না দিয়ে নিজেকে নিয়ে চিন্তা করুন।
এই পৃথিবীতে আপনার যেমন অন্যজনকে প্রয়োজন আছে, অপরেরও আপনার তেমন প্রয়োজন রয়েছে।
যে পোষ্ট করতে গিয়ে চোখ ভিজে গিয়েছিলো👇
প্রশ্ন নাম্বার---০৫
বর্তমান জেনারেশন কেন গার্লফ্রেন্ড, বয়ফ্রেন্ড,
সেক্সের বাইরে কিছু ভাবতে পারে না?
বর্তমান জেনারেশনের দোষ দিয়ে দিলেন। আপনার নানী-দাদীরা কিভাবে বাচ্চা-কাচ্চা পেয়েছেন?
বর্তমান জেনারেশনের দোষ দিয়ে দিলেন। আপনার নানী-দাদীরা কিভাবে বাচ্চা-কাচ্চা পেয়েছেন?
তারা কি গাছ থেকে বাচ্চা-কাচ্চা সংগ্রহ করেছেন, নাকি ইগল পাখি তাদেরকে বাচ্চা-কাচ্চা দিয়ে গেছে?
সবাই সেক্স এর ব্যাপারে সক্রিয়, পার্থক্য শুধু প্রকাশ করার ভঙ্গি। পশিমা দেশগুলিতে সবাই সেক্স এর ব্যাপারে খোলাখুলি। অথচ, জনসংখা বৃদ্ধির রেকর্ড আমাদের এই ভারত উপমহাদেশে,
সবাই সেক্স এর ব্যাপারে সক্রিয়, পার্থক্য শুধু প্রকাশ করার ভঙ্গি। পশিমা দেশগুলিতে সবাই সেক্স এর ব্যাপারে খোলাখুলি। অথচ, জনসংখা বৃদ্ধির রেকর্ড আমাদের এই ভারত উপমহাদেশে,
যেখানে সেক্স একটি নিষিদ্ধ বিষয় হিসাবে পরিচিত। সবাই সক্রিয়, তবে প্রকাশ করতে সমস্যা।
আমাদের নানী-দাদীর আমলে, মেয়েরা ১৫ আর ছেলেরা ২০ বছেরের নিচে বিয়ে হয়ে যেতো।
আমাদের নানী-দাদীর আমলে, মেয়েরা ১৫ আর ছেলেরা ২০ বছেরের নিচে বিয়ে হয়ে যেতো।
বিবাহিত দম্পতির সেক্স নিয়ে কেউ ভাবতো না। এখনকার যুগে বিয়ে জিনিসটা ইচ্ছে করেই জটিল বানিয়ে ফেলেছে। এখন ছেলেরা ৩০ এর নীচে বিয়ে করতে পারে না। প্রেম করে, দৈহিক চাহিদা মিটিয়ে নেয়।
বর্তমান জেনারেশনের বয়ফ্রেন্ড ও গার্লফ্রেন্ড সেক্স ছাড়া কিছু ভাবতে পারে না, এই কথাটা সত্য নয়।
বর্তমান জেনারেশনের বয়ফ্রেন্ড ও গার্লফ্রেন্ড সেক্স ছাড়া কিছু ভাবতে পারে না, এই কথাটা সত্য নয়।
এমন ছিল আগের জেনারেশনে। জ্বী, আপনি যাদেরকে বর্তমান জেনারেশন বলছেন,
আমি তাদের বাবা-মায়ের কথা বলছি।
আগের জেনারেশনে প্রেমিক প্রেমিকার জন্য বিনোদনের অভাব ছিলো। এখন যেমন অমুক পার্ক,
আগের জেনারেশনে প্রেমিক প্রেমিকার জন্য বিনোদনের অভাব ছিলো। এখন যেমন অমুক পার্ক,
তমুক শপিং মল, এই সিনেমা হল, সেই পিজা, অমুক ক্লাব এমন বিভিন্ন ধরনের ব্যাবস্থা আছে।
আগেও এমন ব্যাবস্থা ছিল, কিন্তু সেটা ছিল সীমিত এবং অল্প সংখ্যক মানুষের সেই সামর্থ্য ছিলো।
এখন প্রায় সবাই এমন ধরনের বিনোদন পেতে পারে। এজন্যই, বর্তমান জেনারেশনের প্রেমিক প্রেমিকা
সব যায়গায় দেখা যায়।
আগের জেনারেশনের এসব বিনোদন ছিলো না। গ্রামে তো একেবারে কিছুই ছিলো না।
আগের জেনারেশনের এসব বিনোদন ছিলো না। গ্রামে তো একেবারে কিছুই ছিলো না।
গ্রামের প্রেমিক প্রেমিকা বাঁশ বাগানে দেখা করতো, তাও আবার রাতে। এক জোড়া তরুণ-তরুণী রাতে নির্জনে বাঁশ বাগানে গিয়ে, সেক্স ছাড়া আর কি করার থাকে? আগের জেনারেশনের যারা গ্রামে থেকেছেন, যাদের প্রেম করার আভিজ্ঞতা আছে, তাদের প্রায় সকলেরই বাঁশ বাগানে সেক্স এর অভিজ্ঞতা আছে।
ওদিকে বর্তমান প্রজন্মের অনেক প্রেমিক-প্রেমিকা পাবেন, যারা কফি শপ ও সিনেমা হল পর্যন্ত গিয়েই শেষ। সেক্স পর্যন্ত যাওয়া হয় নি। আগের জেনারেশনের মানুষের সেক্স এর ব্যাপারে রাক-ঢাক ছিলো ঠিকই, কিন্তু তারা বর্তমান প্রজন্মের চেয়ে সেক্স এর ব্যাপারে বেশী সক্রিয় ছিল। কিন্তু বদনাম হয়েছে বর্তমান প্রজন্মের।
বর্তমান প্রজন্মের সমস্যা অন্য যায়গায়। সেটা হল - দুজনের মধ্যে মোটেও প্রেম ভালোবাসা নেই, তারা একে অপরের সাথে আভিনয় করে, দৈহিক চাহিদা মিটিয়ে নেয়। আগের প্রজন্মের মানুষ সৎ ছিলো।
ওদিকে বর্তমান প্রজন্মের অনেক প্রেমিক-প্রেমিকা পাবেন, যারা কফি শপ ও সিনেমা হল পর্যন্ত গিয়েই শেষ। সেক্স পর্যন্ত যাওয়া হয় নি। আগের জেনারেশনের মানুষের সেক্স এর ব্যাপারে রাক-ঢাক ছিলো ঠিকই, কিন্তু তারা বর্তমান প্রজন্মের চেয়ে সেক্স এর ব্যাপারে বেশী সক্রিয় ছিল। কিন্তু বদনাম হয়েছে বর্তমান প্রজন্মের।
বর্তমান প্রজন্মের সমস্যা অন্য যায়গায়। সেটা হল - দুজনের মধ্যে মোটেও প্রেম ভালোবাসা নেই, তারা একে অপরের সাথে আভিনয় করে, দৈহিক চাহিদা মিটিয়ে নেয়। আগের প্রজন্মের মানুষ সৎ ছিলো।
তারা এমন ছলনা করতো না।
প্রশ্ন নাম্বার---০৬
ছেলেদের দেখলে মেয়েরা বার বার ওড়না ঠিক করে কেন?
হুম এটা সত্য। মেয়েরা ছেলেদের দেখলে বার বার ওড়না ঠিক করে। এর তিনটা কারণ হতে পারে।
আপনি যা ভাবছেন তাই। হয়তো ছেলেদের মনযোগ আকর্ষনের চেস্টা। কিন্ত এটা খুব রেয়ার কেইস।
যে পোষ্ট করতে গিয়ে চোখ ভিজে গিয়েছিলো👇
প্রশ্ন নাম্বার---০৬
ছেলেদের দেখলে মেয়েরা বার বার ওড়না ঠিক করে কেন?
হুম এটা সত্য। মেয়েরা ছেলেদের দেখলে বার বার ওড়না ঠিক করে। এর তিনটা কারণ হতে পারে।
আপনি যা ভাবছেন তাই। হয়তো ছেলেদের মনযোগ আকর্ষনের চেস্টা। কিন্ত এটা খুব রেয়ার কেইস।
মেয়েরা যারা ওড়না পড়ে তারা থ্রি পিচ ও পড়ে। আর অধিকাংশ ক্ষেত্রে দেখা যায় থ্রি পিচ পড়া মেয়েরা মধ্যবিত্ত ঘরের হয়। আর মধ্যবিত্ত ঘরের মেয়েরা প্রায় সবাই ধর্মীয় জ্ঞানে বিশ্বাসী, ধর্মকর্ম পালন করে সেই সাথে মার্জিত শিক্ষা সম্পন্ন। মধ্যবিত্ত দের পেটের চেয়ে সম্মান বেশি দামি এজন্য এরা মার্জিত শিক্ষা পেয়ে থাকে। আর এমন ঘরের মেয়েরা কোন ছেলের আকর্ষনের জন্য বার বার ওড়না ঠিক করবে এটা খুব কমই হওয়ার চান্স আছে।
হতে পারে মেয়েটার ওড়না বেকায়দায় ছিলো।এজন্য ঠিক করে নিলো। আপনার দেখার সাথে সম্পূর্ণ কাকতালীয়। তবে এটা হওয়ার চান্স আছে।
আর তিন নাম্বার কারণ হলো বখাটে ছেলেরা। রাস্তার পাশে দল নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকে। কোন মেয়ে হেটে গেলে পারেনা চোখ দিয়ে গিলে খায়। এমন ভাবে তাকিয়ে থাকে যেন জীবনে প্রথম মেয়ে দেখেছে। আর এসব ছেলেদের চোখ কোথায় থাকে কারো অজানা নয়। এজন্য মেয়েরা চেক করে নেয় ওড়না ঠিক আছে কিনা। কিংবা ওভার শিওর হওয়ার জন্য আবার ঠিক করে নেয়। যাতে মানুষরুপী পশুদের চোখ থেকে নিজেকে রক্ষা করতে পারে।ধন্যবাদ।
প্রশ্ন নাম্বার---০৭
কাউকে যদি কারো ভালো লাগে তাহলে কী করা উচিত?
কাউকে ভালো লাগলে চোর-পুলিশ না খেলে সরাসরি স্পষ্টভাবে জানিয়ে দেয়াই হচ্ছে বুদ্ধিমানের কাজ।
আপনার যদি কাউকে ভালো লাগে সেটা কোন তথাকথিত খারাপ কিছু নয়; কাউকে ভালো লাগা পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর অনুভূতিগুলোর একটি। কাজেই কাউকে ভালো লাগলে সেটা তাকে সরাসরি জানান।
হতে পারে মেয়েটার ওড়না বেকায়দায় ছিলো।এজন্য ঠিক করে নিলো। আপনার দেখার সাথে সম্পূর্ণ কাকতালীয়। তবে এটা হওয়ার চান্স আছে।
আর তিন নাম্বার কারণ হলো বখাটে ছেলেরা। রাস্তার পাশে দল নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকে। কোন মেয়ে হেটে গেলে পারেনা চোখ দিয়ে গিলে খায়। এমন ভাবে তাকিয়ে থাকে যেন জীবনে প্রথম মেয়ে দেখেছে। আর এসব ছেলেদের চোখ কোথায় থাকে কারো অজানা নয়। এজন্য মেয়েরা চেক করে নেয় ওড়না ঠিক আছে কিনা। কিংবা ওভার শিওর হওয়ার জন্য আবার ঠিক করে নেয়। যাতে মানুষরুপী পশুদের চোখ থেকে নিজেকে রক্ষা করতে পারে।ধন্যবাদ।
যে পোষ্ট করতে গিয়ে চোখ ভিজে গিয়েছিলো👇
প্রশ্ন নাম্বার---০৭
কাউকে যদি কারো ভালো লাগে তাহলে কী করা উচিত?
কাউকে ভালো লাগলে চোর-পুলিশ না খেলে সরাসরি স্পষ্টভাবে জানিয়ে দেয়াই হচ্ছে বুদ্ধিমানের কাজ।
আপনার যদি কাউকে ভালো লাগে সেটা কোন তথাকথিত খারাপ কিছু নয়; কাউকে ভালো লাগা পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর অনুভূতিগুলোর একটি। কাজেই কাউকে ভালো লাগলে সেটা তাকে সরাসরি জানান।
সরাসরি না জানাতে পারলে ভার্চুয়ালি জানান। অন্তত যাকে আপনার ভালো লাগে সে জেনে খুশি হবে।
যাকে ভালো লাগবে তার সাথে অধিক সময় ব্যয় করুন।
ভালোলাগার মানুষটির সাথে ঘনিষ্ঠ হওয়ার চেষ্টা করুন।
ভালোলাগার মানুষটিকে অনুসরণ করুন।এটি আপনার আত্মউন্নয়নের জন্য অনেক কাজ দিবে।
কাউকে ভালো লাগার অর্থ হলো আপনি তাকে নিজের লোক মনে করেন।কাজেই
আপনার ভালবাসা ও আপনার ইতিবাচকতা তার মাঝে ছড়িয়ে দিন এবং তার ইতিবাচক গুণাবলীগুলোও আপনি নিজের মধ্যে প্রয়োগ ঘটান।
প্রশ্ন নাম্বার---০৮
মেয়েরা প্রেমের প্রস্তাব পেলে না করে কেন?
আসলে ছেলেরা প্রথমেই কিছু ভুল করে। যার ফলে মেয়েদের প্রেমের প্রস্তাব দিলে,
যাকে ভালো লাগবে তার সাথে অধিক সময় ব্যয় করুন।
ভালোলাগার মানুষটির সাথে ঘনিষ্ঠ হওয়ার চেষ্টা করুন।
ভালোলাগার মানুষটিকে অনুসরণ করুন।এটি আপনার আত্মউন্নয়নের জন্য অনেক কাজ দিবে।
কাউকে ভালো লাগার অর্থ হলো আপনি তাকে নিজের লোক মনে করেন।কাজেই
আপনার ভালবাসা ও আপনার ইতিবাচকতা তার মাঝে ছড়িয়ে দিন এবং তার ইতিবাচক গুণাবলীগুলোও আপনি নিজের মধ্যে প্রয়োগ ঘটান।
যে পোষ্ট করতে গিয়ে চোখ ভিজে গিয়েছিলো👇
প্রশ্ন নাম্বার---০৮
মেয়েরা প্রেমের প্রস্তাব পেলে না করে কেন?
আসলে ছেলেরা প্রথমেই কিছু ভুল করে। যার ফলে মেয়েদের প্রেমের প্রস্তাব দিলে,
তাদের (ছেলেদের) শুনতে হয়- "না"।
সবার আগে আমাদের বুঝতে হবে প্রেম ও ভালোবাসার মধ্যে পার্থক্য কী।
প্রেম মানে হচ্ছে,
কোনো ছেলে বা মেয়ে তার বিপরীত লিঙ্গের কাছ থেকে প্রত্যোক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে যৌন বাসনা পূরণ করার কামনা করা। যেখানে দুজনেরই বা যেকোনো কারোও, আজীবন একে অপরের সুখ দুঃখে পাশে থাকার পরিকল্পনা থাকবে না। বরং সাময়িক সময়ের জন্য সুখ লাভ করা উদ্দেশ্য থাকবে।
বিয়ের পর কেউ এমন করলে সমাজে একে পরকিয়া প্রেম বলে।
অন্যদিকে, ভালোবাসা মানে হচ্ছে,
কোনো ছেলে বা মেয়ে তার বিপরীত লিঙ্গের মানুষ কে মনে প্রাণে ভালোবাসা এবং তার থেকে ভালোবাসা কামনা করা। যেখানে বিবাহ বহির্ভূত কোনো যৌন বা এ জাতীয় কোনো সম্পর্ক বিরাজ করবে না। যেখানে তাদের উভয়েরই লক্ষ্য হবে আজীবন সুখ দুঃখে পাশে থাকা। আর তা বিয়ে করেই।
এখন,
ছেলেরা যা করে একটি মেয়েকে প্রেম করে। তাকে ভালোবাসে না। ফলে অনেক সময়ই প্রেমের প্রস্তাব না হয়ে যায়। কারণ সেই মেয়েটি প্রেম নয় ভালোবাসা চায়।
আবার অনেক সময় ছেলেরা আরো একটি বড় ভুল করে তা হলো হুট করে কোনো মেয়েকে প্রেমের প্রস্তাব দিয়ে দেয়। অনেকটা সিনেমার মতো। হঠাৎ রাস্তায় একটা মেয়েকে দেখল। পছন্দ হলো। সোজা গিয়ে আই লাভ ইউ বলল। আসলে এটা অনেক বড় ভুল। প্রথমে তার সেই মেয়ে/ছেলেটার ভালো বন্ধু হতে হবে।
তার সাথে কথা বলতে হবে। তাকে বুঝতে হবে। সাথে বুঝতে হবে মেয়ে/ছেলেটি আপনাকে ভালোবাসে কি না। যদি ভালোবাসে তবে হুট করে আই লাভ ইউ বলবেন না। বরং সময় বুঝে তাকে বলবেন আপনার মনের কথা। তারপর আপনার মা বাবাকে বলবেন যে আপনারা একে অপর কে ভালোবাসেন। তারপর পারিবারিক ভাবে বিয়ে করবেন।
আর আপনাকে সবার আগে সকল রকম খারাপ কাজ ছেড়ে ভালো মানুষ হতে হবে।
আর আপনাকে সবার আগে সকল রকম খারাপ কাজ ছেড়ে ভালো মানুষ হতে হবে।
তবেই ভালোবেসে সফল হতে পারবেন।
প্রশ্ন নাম্বার---০৯
একটা সুন্দরী মেয়ে দেখলে মনটা উত্তেজিত হয়ে ওঠে কেন? সমাধান কী?
বাঘ দেখলে ভয় পাবেন, হাতি দেখলে পালিয়ে যাবেন, ফুচকা দেখলে জিভে জল চলে আসবে।
প্রশ্ন নাম্বার---০৯
একটা সুন্দরী মেয়ে দেখলে মনটা উত্তেজিত হয়ে ওঠে কেন? সমাধান কী?
বাঘ দেখলে ভয় পাবেন, হাতি দেখলে পালিয়ে যাবেন, ফুচকা দেখলে জিভে জল চলে আসবে।
ঠিক তেমনই সুন্দরী মেয়ে দেখলে মনটা কেমন উত্তেজিত হয়ে উঠবে… এটাই তো স্বাভাবিক!
যদি এরকম স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া আপনার ভেতরে না হয় তাহলে তো আপনি সুস্থ মানুষ নন।
তবে আপনার প্রশ্ন অবশ্যই প্রাসঙ্গিক। সুন্দরী মেয়ে দেখে মন উত্তেজিত হয়ে উঠলে আপনি কি করে সেই মনকে শান্ত করবেন?
আপনার এই প্রশ্ন শুনে তো মনে হচ্ছে আপনি এযুগের মহাপুরুষ। সুন্দরী মেয়েও দেখবেন আবার মনকেও শান্ত রাখবেন। দারুন ব্যাপার। উত্তর দেওয়ার আগে আমি আপনাকে আবারো একটি সুন্দরী মেয়ের ছবি দেখাই…।
আপনার মন বুঝি আবার অশান্ত হয়ে উঠেছে।
আপনার মন বুঝি আবার অশান্ত হয়ে উঠেছে।
তাহলে চলুন এবার আপনার মনকে একটু শান্ত করা যাক।
আপনার পথের মাঝে হঠাৎ যদি বাঘের সাথে দেখা হয়ে যায় তাহলে কি করেন? আপনি চেষ্টা করেন বাঘ যেন আপনাকে না দেখতে পায় এবং আপনাকে উপেক্ষা করে সে স্থান ছেড়ে চলে যায়। তাই ত? তেমনই পথের মাঝে হাতি দাঁড়িয়ে থাকলে আপনি অবশ্যই হাতির চলে যাবার অপেক্ষা করেন।
আপনার পথের মাঝে হঠাৎ যদি বাঘের সাথে দেখা হয়ে যায় তাহলে কি করেন? আপনি চেষ্টা করেন বাঘ যেন আপনাকে না দেখতে পায় এবং আপনাকে উপেক্ষা করে সে স্থান ছেড়ে চলে যায়। তাই ত? তেমনই পথের মাঝে হাতি দাঁড়িয়ে থাকলে আপনি অবশ্যই হাতির চলে যাবার অপেক্ষা করেন।
আপনি যদি হাতির পাশ কাটিয়ে দ্রুত চলে যাবার চেষ্টা করেন তাহলে হাতি আপনাকে হয়তো আক্রমণ করতে পারে এবং আপনার জীবন সংশয় হতে পারে। প্রত্যেক পরিস্থিতির প্রতিক্রিয়া একরকম হবে না। সময়, বস্তু এবং পরিস্থিতি অনুযায়ী আপনার প্রতিক্রিয়া নির্ধারণ হওয়া উচিত।
সুন্দরী নারীর প্রতি মুনিঋষিরাও নিজেদের আকর্ষণ প্রত্যাখ্যান করতে পারেননি। এই মহান ব্যক্তিরাও নারীর সৌন্দর্যের কাছে নিজেদের আত্মসমর্পণ করেছিলেন। আপনি তো একজন সাধারন মানুষ।
সুন্দরী নারীর প্রতি মুনিঋষিরাও নিজেদের আকর্ষণ প্রত্যাখ্যান করতে পারেননি। এই মহান ব্যক্তিরাও নারীর সৌন্দর্যের কাছে নিজেদের আত্মসমর্পণ করেছিলেন। আপনি তো একজন সাধারন মানুষ।
সৌন্দর্যের প্রতি আকৃষ্ট হওয়া আপনার খুবই স্বাভাবিক ব্যাপার। নারীর সৌন্দর্য ঈশ্বরের সৃষ্টি।
ঈশ্বরের এই সৃষ্টিকে সর্বদা উপভোগ করা উচিত।
যদি উপভোগ না করেন তাহলে ঈশ্বর কিন্তু আপনার প্রতি রুষ্ট হবেন।
তাই আপনাকে কিছুই করতে হবে না। যখনই সুন্দরী নারী দেখবেন আপনি তার সৌন্দর্য উপভোগ করুন এবং ঈশ্বরকে ধন্যবাদ জানান তার এরকম সৃষ্টির জন্য।
প্রশ্ন নাম্বার---১০
কোন অভ্যাসগুলো প্রতিদিন আপনাকে বুদ্ধিমান করে তুলবে?
দিনের একটা সময় নিজের জন্য রাখবেন। নিজেকে বোঝার জন্য। আপনি ঠিক কোন পর্যায়ে আছেন। একজন মুসলিম হিসেবে আপনি আজকে এমন কোনো কাজ করেছেন কি যে কাজে অন্যের উপকার হয়েছে। কোন কোন ভুলগুলো আজ করেছেন তার একটা হাতে কলমে হিসাব রাখুন। যাতে করে পরবর্তীতে এই ভুলগুলো দ্বিতীয়বার না হয়।
কম কথা বলুন। একেবারে যত পারেন কম কথা বলুন। আমি প্রচুর কথা বলি। সেজন্য এটাকে নিয়ন্ত্রণ করতে একটা টেকনিক বের করেছি। বাসা থেকে বের হওয়ার সময় মুখে পানি নিয়ে বের হই যাতে করে অহেতুক অপ্রয়োজনীয় কোনো কথা আমার মুখ দিয়ে বের না হয়।
একজন মুসলিম হিসেবে সবচেয়ে বড় দায়িত্ব হলো আল্লাহর ডাকে জবাব দেওয়া।
প্রশ্ন নাম্বার---১০
কোন অভ্যাসগুলো প্রতিদিন আপনাকে বুদ্ধিমান করে তুলবে?
দিনের একটা সময় নিজের জন্য রাখবেন। নিজেকে বোঝার জন্য। আপনি ঠিক কোন পর্যায়ে আছেন। একজন মুসলিম হিসেবে আপনি আজকে এমন কোনো কাজ করেছেন কি যে কাজে অন্যের উপকার হয়েছে। কোন কোন ভুলগুলো আজ করেছেন তার একটা হাতে কলমে হিসাব রাখুন। যাতে করে পরবর্তীতে এই ভুলগুলো দ্বিতীয়বার না হয়।
কম কথা বলুন। একেবারে যত পারেন কম কথা বলুন। আমি প্রচুর কথা বলি। সেজন্য এটাকে নিয়ন্ত্রণ করতে একটা টেকনিক বের করেছি। বাসা থেকে বের হওয়ার সময় মুখে পানি নিয়ে বের হই যাতে করে অহেতুক অপ্রয়োজনীয় কোনো কথা আমার মুখ দিয়ে বের না হয়।
একজন মুসলিম হিসেবে সবচেয়ে বড় দায়িত্ব হলো আল্লাহর ডাকে জবাব দেওয়া।
নিয়মিত ৫ওয়াক্ত সালাত আদায় করা।
দুনিয়াবি জিনিসগুলা থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবেন না। কারণ আপনাকে দুনিয়াতে পাঠানোর একটা উদ্দেশ্য রয়েছে। তাই সবরকম পরিস্থিতি থেকে ইতিবাচক শিক্ষা গ্রহণ করার চেষ্টা করুন।
দুনিয়াবি জিনিসগুলা থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবেন না। কারণ আপনাকে দুনিয়াতে পাঠানোর একটা উদ্দেশ্য রয়েছে। তাই সবরকম পরিস্থিতি থেকে ইতিবাচক শিক্ষা গ্রহণ করার চেষ্টা করুন।
আল্লাহকে সন্তুষ্ট রেখে হালাল কাজগুলো করুন।
সদাসর্বদা রবের নিকট ক্ষমাপ্রার্থনা করুন।
আন্দাজে কোনো কথা বলা থেকে বিরত থাকুন।
সকালে ঘুম থেকে উঠেই সালাত এবং কম হলে এক পাতা কুরআন পড়ার চেষ্টা করুন।(অবশ্যই বুঝে তিলাওয়াত করবেন)
আপনার ওপরে কিন্তু দুনিয়ার মানুষের হক রয়েছে। সেই হকগুলো আদায় করুন।
আশেপাশে কী হচ্ছে এগুলোও তো দেখতে হবে, খেয়াল রাখতে হবে। কোথাও অন্যায়-অবিচার হতে দেখলে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে তামাশা দেখা বাদ দিতে হবে।
নিজের চোখকে হেফাজত করুন। সকল শয়তানির গোড়াই এই চোখ।
কেউ কথা বলতে চাইলে আগে বলুন- আমি যে এতো সময় আপনাকে দিচ্ছি,, তো আজকে আপনার কাছ থেকে নতুন কী শিখতে পারি?? তাহলে দেখবেন আউলাঝাউলা মানুষ আপনার থেকে দুরে থাকাটাকেই স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করবে। এতে করে নিজেরও শান্তি।
যা শিখছেন, পড়ছেন তা বইয়ের পাতাতে সীমাবদ্ধ রাখা ব্যতীত নিজ জীবনে প্রয়োগ করার চেষ্টা করুন।
সবকিছুর গোড়া কোনটা সেটা বের করার চেষ্টা করুন। যেই গোড়া সংশোধন হয়ে গেলে সব ঠিকঠাক সেটার দিকে মনোযোগ বৃদ্ধি করুন।
নিজের অর্জিত জ্ঞানকে মানুষের কল্যাণে ব্যয় করার নিয়ত করুন।
বিঃদ্রঃ এগুলো সব আমার একান্ত ব্যক্তিগত মতামত।
তাই যে কারোরই দ্বিমত থাকতে পারে,,সেক্ষেত্রে আমাকে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখার আহ্বান রইল।
প্রশ্ন নাম্বার---১১
অবসর সময় কিভাবে কাজে লাগাব?
নিচে এমন কিছু কাজের আইডিয়া দেওয়া হল যা অবসর কিংবা লম্বা ছুটিতে আপনি করতে পারবেন। এগুলোতে সময় ব্যয় করলে পরবর্তীতে আপনি অবশ্যই সুফল আশা করতে পারবেন। চলুন আর দেরি না করে জেনে নেই:
১) জ্ঞান অর্জন
মানুষ এ পৃথবীতে শুধু খেয়ে পরে বেঁচে থাকার জন্য আসেনি। জ্ঞানই মানুষকে পশু থেকে আলাদা করেছে। তাই জ্ঞান অর্জনের কোন বিকল্প নেই। আপনার যদি বই পড়ার অভ্যাস না থাকে তাহলে এই সময়ে অভ্যাস গড়ে তোলার চেষ্টা করুন। আর যদি আগে থেকেই অভ্যস্ত হন, তাহলে যে বইগুলো সময়ের অভাবে পড়তে পারছিলেনন না সেগুলো এখন শেষ করে ফেলুন। শুধু যে কেনা বই থেকেই জ্ঞান অর্জন করতে হবে সেটা তো না। এখন তো অনলাইনে অনেক শিক্ষামূলক ওয়েবসাইট ও রয়েছে যা থেকে শিখতে পারেন অনেক কিছু।
২) ব্যায়াম ও শরীর চর্চা
এই মুহূর্তে এর গুরুত্ব বর্ণনাতীত। কেননা করোনা প্রতিরোধে স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটানো, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর কোন বিকল্প নেই। তাই সঠিক খাদ্যাভ্যাস গড়ে তুলুন। বেশি বেশি পুষ্টিকর খাবার ও পানি খান, অস্বাস্থ্যকর খাবার যথাসম্ভব এড়িয়ে চলুন। নিয়মিত ব্যায়াম করুন, শরীরকে আরো মজবুত করুন।
৩) পরিবারকে সময় দেওয়া
পরিবারকে সময় (কোয়ালিটি টাইম) দেওয়ার বোধহয় এর চেয়ে উপযুক্ত সময় আর নেই। সারা বছর নানান ব্যস্ততার কারণে পরিবারকে সময় দেওয়ার সুযোগ হয় না বললেই চলে। শুধুমাত্র সময় দিতে না পারার কারণে আপনজনের সাথে কত দূরত্ব তৈরি হয়ে যায় অনেক সময়। তাই অনর্থক কাজে সময় নষ্ট না করে পরিবারের সদস্যের সাথে ভাল সময় কাটান। অনেক দিন ধরে জমে যাওয়া না বলা কথা গুলো এক্ষুণি বলে ফেলুন। নিত্যনতুন আইডিয়া বের করে সবাই মিলে আনন্দের সাথে সেগুলো বাস্তবায়ন করুন।
৪) ঘরে বসে আয় করুন
লকডাউনের কারণে কিন্তু অনেকেরই আয়ের উৎস বন্ধ হয়ে গেছে। তাদের জন্য এখন অনলাইনে আয়ের মাধ্যম খুঁজে বের করা জরুরি। আর অন্যরাও কিছু এক্সট্রা ইনকাম করতেই পারেন এই সময় ঘরে বসে। অনেক অপশন আছে এখন ঘরে বসে অনলাইনে আয় করার। এই লকডাউনে অনকেই অনলাইন ব্যবসা শুরু করেছেন বিভিন্ন প্লাটফর্মে। ঘরে তৈরি খাবার থেকে শুরু করে, নানা জিনিসের পসরা সাজিয়ে বসেছেন। অনলাইনে ক্রেতার ও এখন অভাব নেই। অনলাইন ব্যবসা ছাড়াও আছে ফ্রিল্যান্সিং, ব্লগিং, ইউটিউবিং, অনলাইন টিউশন সহ আরো অনেক কিছু। আপনার সাধ্যের মধ্যে আছে এমন কাজ করে অনলাইনে আয় করার চেষ্টা করতে পারেন।
প্রশ্ন নাম্বার---১২
কারো কাছে পাত্তা না পাওয়ার কারন কী কী?
প্রশ্ন নাম্বার---১৩
মেয়েদের সম্পর্কে এমন কিছু অজানা তথ্য, যেইগুলি আপনি জানেন না?
প্রশ্ন নাম্বার---১৪
সদাসর্বদা রবের নিকট ক্ষমাপ্রার্থনা করুন।
আন্দাজে কোনো কথা বলা থেকে বিরত থাকুন।
সকালে ঘুম থেকে উঠেই সালাত এবং কম হলে এক পাতা কুরআন পড়ার চেষ্টা করুন।(অবশ্যই বুঝে তিলাওয়াত করবেন)
আপনার ওপরে কিন্তু দুনিয়ার মানুষের হক রয়েছে। সেই হকগুলো আদায় করুন।
আশেপাশে কী হচ্ছে এগুলোও তো দেখতে হবে, খেয়াল রাখতে হবে। কোথাও অন্যায়-অবিচার হতে দেখলে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে তামাশা দেখা বাদ দিতে হবে।
নিজের চোখকে হেফাজত করুন। সকল শয়তানির গোড়াই এই চোখ।
কেউ কথা বলতে চাইলে আগে বলুন- আমি যে এতো সময় আপনাকে দিচ্ছি,, তো আজকে আপনার কাছ থেকে নতুন কী শিখতে পারি?? তাহলে দেখবেন আউলাঝাউলা মানুষ আপনার থেকে দুরে থাকাটাকেই স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করবে। এতে করে নিজেরও শান্তি।
যা শিখছেন, পড়ছেন তা বইয়ের পাতাতে সীমাবদ্ধ রাখা ব্যতীত নিজ জীবনে প্রয়োগ করার চেষ্টা করুন।
সবকিছুর গোড়া কোনটা সেটা বের করার চেষ্টা করুন। যেই গোড়া সংশোধন হয়ে গেলে সব ঠিকঠাক সেটার দিকে মনোযোগ বৃদ্ধি করুন।
নিজের অর্জিত জ্ঞানকে মানুষের কল্যাণে ব্যয় করার নিয়ত করুন।
বিঃদ্রঃ এগুলো সব আমার একান্ত ব্যক্তিগত মতামত।
তাই যে কারোরই দ্বিমত থাকতে পারে,,সেক্ষেত্রে আমাকে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখার আহ্বান রইল।
প্রশ্ন নাম্বার---১১
অবসর সময় কিভাবে কাজে লাগাব?
নিচে এমন কিছু কাজের আইডিয়া দেওয়া হল যা অবসর কিংবা লম্বা ছুটিতে আপনি করতে পারবেন। এগুলোতে সময় ব্যয় করলে পরবর্তীতে আপনি অবশ্যই সুফল আশা করতে পারবেন। চলুন আর দেরি না করে জেনে নেই:
১) জ্ঞান অর্জন
মানুষ এ পৃথবীতে শুধু খেয়ে পরে বেঁচে থাকার জন্য আসেনি। জ্ঞানই মানুষকে পশু থেকে আলাদা করেছে। তাই জ্ঞান অর্জনের কোন বিকল্প নেই। আপনার যদি বই পড়ার অভ্যাস না থাকে তাহলে এই সময়ে অভ্যাস গড়ে তোলার চেষ্টা করুন। আর যদি আগে থেকেই অভ্যস্ত হন, তাহলে যে বইগুলো সময়ের অভাবে পড়তে পারছিলেনন না সেগুলো এখন শেষ করে ফেলুন। শুধু যে কেনা বই থেকেই জ্ঞান অর্জন করতে হবে সেটা তো না। এখন তো অনলাইনে অনেক শিক্ষামূলক ওয়েবসাইট ও রয়েছে যা থেকে শিখতে পারেন অনেক কিছু।
২) ব্যায়াম ও শরীর চর্চা
এই মুহূর্তে এর গুরুত্ব বর্ণনাতীত। কেননা করোনা প্রতিরোধে স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটানো, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর কোন বিকল্প নেই। তাই সঠিক খাদ্যাভ্যাস গড়ে তুলুন। বেশি বেশি পুষ্টিকর খাবার ও পানি খান, অস্বাস্থ্যকর খাবার যথাসম্ভব এড়িয়ে চলুন। নিয়মিত ব্যায়াম করুন, শরীরকে আরো মজবুত করুন।
৩) পরিবারকে সময় দেওয়া
পরিবারকে সময় (কোয়ালিটি টাইম) দেওয়ার বোধহয় এর চেয়ে উপযুক্ত সময় আর নেই। সারা বছর নানান ব্যস্ততার কারণে পরিবারকে সময় দেওয়ার সুযোগ হয় না বললেই চলে। শুধুমাত্র সময় দিতে না পারার কারণে আপনজনের সাথে কত দূরত্ব তৈরি হয়ে যায় অনেক সময়। তাই অনর্থক কাজে সময় নষ্ট না করে পরিবারের সদস্যের সাথে ভাল সময় কাটান। অনেক দিন ধরে জমে যাওয়া না বলা কথা গুলো এক্ষুণি বলে ফেলুন। নিত্যনতুন আইডিয়া বের করে সবাই মিলে আনন্দের সাথে সেগুলো বাস্তবায়ন করুন।
৪) ঘরে বসে আয় করুন
লকডাউনের কারণে কিন্তু অনেকেরই আয়ের উৎস বন্ধ হয়ে গেছে। তাদের জন্য এখন অনলাইনে আয়ের মাধ্যম খুঁজে বের করা জরুরি। আর অন্যরাও কিছু এক্সট্রা ইনকাম করতেই পারেন এই সময় ঘরে বসে। অনেক অপশন আছে এখন ঘরে বসে অনলাইনে আয় করার। এই লকডাউনে অনকেই অনলাইন ব্যবসা শুরু করেছেন বিভিন্ন প্লাটফর্মে। ঘরে তৈরি খাবার থেকে শুরু করে, নানা জিনিসের পসরা সাজিয়ে বসেছেন। অনলাইনে ক্রেতার ও এখন অভাব নেই। অনলাইন ব্যবসা ছাড়াও আছে ফ্রিল্যান্সিং, ব্লগিং, ইউটিউবিং, অনলাইন টিউশন সহ আরো অনেক কিছু। আপনার সাধ্যের মধ্যে আছে এমন কাজ করে অনলাইনে আয় করার চেষ্টা করতে পারেন।
প্রশ্ন নাম্বার---১২
কারো কাছে পাত্তা না পাওয়ার কারন কী কী?
- নিজেকে কারো কাছে সস্তা করা পাত্তা না পাওয়ার অন্যতম কারণ।
- নিজেকে যার তার কাছে সহজলভ্য করাও পাত্তা না পাওয়ার কারণ।
- কথা এবং কাজে মিল না থাকা পাত্তা না পাওয়ার কারণ।
- অনেকে আছে মুখে এক;কিন্তু অন্তরে আরেক। এই প্রকৃতির লোকজন পাত্তা কম পান।
- কাউকে অতিরিক্ত পাত্তা দিলে পাল্টা অভিঘাত হিসেবে আপনি পাত্তা কম পাবেন।কাজেই কাউকে অতিরিক্ত কেয়ার করা যাবে না।
- মেপে মেপে কথা না বলে অতিরিক্ত বাকপটুতা দেখানো পাত্তা না পাওয়ার কারণ।
- ব্যক্তিত্বের মধ্যে কোন স্ববিরোধ এবং দ্বিচারিতা থাকাও পাত্তা না পাওয়ার কারণ।
- আর্থিক দৈনতা এবং নেতিবাচক চিন্তা ধারাও পাত্তা না পাওয়ার কারণ।
- পরিস্থিতি না বুঝে হুটহাট বেপরোয়া বক্তব্য রাখাও পাত্তা না পাওয়ার কারণ।
- কাউকে ব্যক্তিগত আক্রমণ করা এবং কারো বিরুদ্ধে বিদ্বেষ ছড়ানো পাত্তা না পাওয়ার কারণ।
- ব্যক্তিত্বহীনতা পাত্তা না পাওয়ার একটি অন্যতম কারণ।
- জীবনে ব্যর্থতার মাত্রা যত বেশি ভারী হবে, পাত্তা না পাওয়ার সম্ভবনা তত ভারী হবে।
- স্বার্থপর এবং ধান্দাবাজ লোকদের বেশিরভাগ মানুষই কেয়ার করে না। কাজেই স্বার্থপরতা এবং ধান্দাবাজিতাও পাত্তা না পাওয়ার আরেকটি মূল কারণ।
প্রশ্ন নাম্বার---১৩
মেয়েদের সম্পর্কে এমন কিছু অজানা তথ্য, যেইগুলি আপনি জানেন না?
- মেয়েরা ছেলেদের চেয়ে দ্রুত চেহারা সনাক্ত করতে এবং রাস্তাঘাট চিনতে পারে
- যদিও ইমোশন বেশি তবু মস্তিষ্কের বিশেষ কন্ট্রোল ব্যবস্থার কারণে মেয়েরা আত্মহত্যা করে ছেলেদের চেয়ে ৬ গুন কম।
- মেয়েদের হৃদপিন্ড দ্রুত বিট করে এবং এরা কথায় অনেক বেশি শব্দ ব্যবহার করে
- কাউকে কমপক্ষে ১৫ সেকেন্ড যদি কোন মেয়ে জড়িয়ে ধরে রাখতে পারে তার মানে সে ব্যাক্তিকে বিশ্বাস করে।
- মেয়েদের হাত খালি রাখতে তারা অবচেতনভাবে অস্বস্তি বোধ করে তাই পার্স, মোবাইল.. এরকম কিছুনা কিছু হাতে রাখে।
- স্বাভাবিক ৭৫ বছরের জীবনে একজন মেয়ে সম্মিলিতভাবে ১ বছর কাপড় চয়েস করতে, ১ বছর আয়নায় নিজের দিকে তাকিয়ে এবং ৪ বছর মাসিকের রক্তপাত নিয়ে কাটিয়ে দেয়।
- কল রিসিভ করলে মেয়েরা ফোনের দিকে শুধু ঘাড় বাকায় আর অধিকাংশ ছেলেরা পুরা শরীর।
- আশেপাশে কোন বিরাট শব্দ হলে অধিকাংশ মেয়ে আঙুল দিয়ে কান বন্ধ করে আর ছেলেরা হাত দিয়ে।
- মাশকারা লাগানোর সময় অধিকাংশ মেয়েরা হা করে থাকে
- মেয়েরা কোন মানচিত্র দেখলে উত্তর দিক উপরে না রেখে যেদিকে তারা যাবে সেটা উপরে রেখে দেখে।
- পৃথিবীর সেরা ২০ ধনী মহিলার মধ্যে কেবল হ্যারিপটারের লেখিকা রাউলিং ছাড়া সবার সম্পত্তি হয়তো স্বামী নাহয় বাবার থেকে পাওয়া।
- মেয়েরা ছেলেদের চেয়ে দুঃস্বপ্ন এবং ইমোশনাল স্বপ্ন বেশি দেখে।
- কোন মেয়ের সাথে কথা বলার সময় মেয়ের নাম উচ্চারণ করে করে কথা বললে অই মানুষকে অই মেয়ে বেশি পছন্দ করে।
- সারা দুনিয়াতে প্রত্যেকটা জাতিতে মেয়েরা ছেলেদের চেয়ে বেশি বাঁচে।
- মেয়েরা তাদের কাছে কেউ কোন সমাধান চাইলে, তাদের পছন্দের জিনিস জানতে চাইলে এবং তাদের কোন সুন্দর উপনামে ডাকলে খুব খুশি হয়।
- মেয়েরা তাদের অধিকাংশ অভিজ্ঞতাগুলো নিজেরা অর্জনের চেয়ে বন্ধুবান্ধব এর কাছে শুনে বা কোন লেখা পড়ে অর্জন করে।
- মেয়েরা কিছুর জন্য অপেক্ষা করতে মোটেও পছন্দ করেনা।
- উন্নত পাশ্চাত্ত্য দেশে ৪০% মেয়েরা বর্তমানে অবিবাহিতা অবস্থায় বাচ্চা জন্ম দেয়।
- উন্নত দেশের মেয়েরা জীবনের ১৭ বছর ডায়েট করে কাটায়।
- মেয়েরা বছরে ৩০-৬৪ বার কান্না করে আর ছেলেরা ৬-১৭ বার।
- মেয়েরা দিনে গড়ে ৩ টা আর ছেলেরা ৬ টা মিথ্যা বলে।
- ১৬০০ সাল থেকে হাইহিল মেয়েরা পড়ছে, এটা আগে ছেলেদের জুতা ছিল।
- বিশেষ করে কশাইদের।
- গর্ভাবস্থায় নাক ডেকে ঘুমানো মেয়েদের বাচ্চা ক্ষীণস্বাস্থ্যবিশিষ্ট হয়।
- লম্বা মেয়েদের ক্যান্সারের ঝুঁকি বেশি খাটোদের চেয়ে।
- মেয়েরা একই সাথে অনেক কাজ করতে ছেলেদের চেয়ে বেশি পারদর্শী।
- পৃথিবীর মাত্র ২% মেয়ে নিজেকে সুন্দরী মনে করে।
- উন্নত দেশি প্রতি ৬ জনে ১ জন মেয়ে সেক্সুয়াল হ্যারাসমেন্টের শিকার হয়।
- মেয়েরা মিনিটে ১৯ বার চোখের পলক ফেলে আর ছেলেরা ১১ বার।
- উন্নত দেশের মেয়েরা সারা জীবনে ১৫০ প্রকার চুলের স্টাইল করে থাকে।
- চীন দেশে ২০-২২ বছরের ভেতর বিয়ে না হওয়া মেয়েদের "শ্যাং নু" বলে ডাকে,
- এর অর্থ "বাসি মেয়ে"।
প্রশ্ন নাম্বার---১৪
আজকালকার মেয়েদের কি ধরনের জীবনসঙ্গী বেশি পছন্দ ?
এ ব্যাপারে, একাল সেকাল বলে কিছুই নেই। সকল যুগেই, মেয়েরা শুধুমাত্র একটি ধরনের জীবনসঙ্গী পছন্দ করে। মজার ব্যাপার, সেই ধরনটা যে কি, সেটা মেয়েরাও বুঝিয়ে বলতে পারে না। ভয় পাবেন না, বিষয়টা মোটেই কঠিন নয়।
এ বিষয়ে মেয়েদেরকে জিজ্ঞেস করলে, তারা অনেক ধরনের আদর্শ কথাবার্তা বলে। যেমন, তামি তাকে সৎ ও সত্যবাদী চাই, তার রসবোধ থাকতে হবে, যত্নশীল হতে হবে, যার কাছে মনের কথা খুলে বলতে পারবে, ঘুরতে নিয়ে যাবে ……… ইত্যাদি, ইত্যাদি।
এগুলো সবই ফালতু কথা। মেয়েরা এগুলোর কোনটাই চায় না। আসলে কি চায়, সেটা গুছিয়ে বলতে পারে না। এজন্যই ওসব আদর্শ কথাগুলো মুখস্ত বলে।
মেয়েরা শুধু একটা জিনিস চায় - নিজের জীবনসঙ্গীকে নিয়ে গর্ব করতে চায়।
এমন কোন পুরুষকে জীবনসঙ্গী চায়, যাকে নিয়ে গর্ব করে বলতে পারবে - আমার জীবনসঙ্গী অমুক।
প্রাচীন কালে, যখন ঘোড়ায় চড়ে তলোয়ার দিয়ে যুদ্ধ করতো, তখন বীরপুরুষ কে নিয়ে গর্ব করা যেতো। তাই, যেই যুগের মেয়েরা বীরপুরুষ পছন্দ করতো।
মধ্যযুগে জ্ঞান বিজ্ঞানের চর্চা শুরু হলো। তখন জ্ঞানী নিয়ে গর্ব করা যেতো। সেই যুগে মেয়েরা জ্ঞানী পছন্দ করতো।
এই যুগে টাকা আর ক্ষমতা নিয়ে গর্ব করা যায়। তাই মেয়েরা টাকাওয়ালা ও ক্ষমতাবান ছেলে পছন্দ করে।
বিষয়টি ভুল বুঝবেন না। মেয়েরা লোভী নয়। তারা জীবনসঙ্গীকে নিয়ে গর্ব করতে চায়। যাকে নিয়ে গর্ব করা যায়, তার দিকে ঝুকে পড়ে।
প্রশ্ন নাম্বার---১৫
কীভাবে একজন মানুষকে চিনবেন? মানুষটি ভালো নাকি খারাপ?
প্রশ্ন নাম্বার---১৬
মেয়েদের মনস্তাত্ত্বিক কৌশলগুলো কী কী?
প্রশ্ন নাম্বার---১৭
এ ব্যাপারে, একাল সেকাল বলে কিছুই নেই। সকল যুগেই, মেয়েরা শুধুমাত্র একটি ধরনের জীবনসঙ্গী পছন্দ করে। মজার ব্যাপার, সেই ধরনটা যে কি, সেটা মেয়েরাও বুঝিয়ে বলতে পারে না। ভয় পাবেন না, বিষয়টা মোটেই কঠিন নয়।
এ বিষয়ে মেয়েদেরকে জিজ্ঞেস করলে, তারা অনেক ধরনের আদর্শ কথাবার্তা বলে। যেমন, তামি তাকে সৎ ও সত্যবাদী চাই, তার রসবোধ থাকতে হবে, যত্নশীল হতে হবে, যার কাছে মনের কথা খুলে বলতে পারবে, ঘুরতে নিয়ে যাবে ……… ইত্যাদি, ইত্যাদি।
এগুলো সবই ফালতু কথা। মেয়েরা এগুলোর কোনটাই চায় না। আসলে কি চায়, সেটা গুছিয়ে বলতে পারে না। এজন্যই ওসব আদর্শ কথাগুলো মুখস্ত বলে।
মেয়েরা শুধু একটা জিনিস চায় - নিজের জীবনসঙ্গীকে নিয়ে গর্ব করতে চায়।
এমন কোন পুরুষকে জীবনসঙ্গী চায়, যাকে নিয়ে গর্ব করে বলতে পারবে - আমার জীবনসঙ্গী অমুক।
প্রাচীন কালে, যখন ঘোড়ায় চড়ে তলোয়ার দিয়ে যুদ্ধ করতো, তখন বীরপুরুষ কে নিয়ে গর্ব করা যেতো। তাই, যেই যুগের মেয়েরা বীরপুরুষ পছন্দ করতো।
মধ্যযুগে জ্ঞান বিজ্ঞানের চর্চা শুরু হলো। তখন জ্ঞানী নিয়ে গর্ব করা যেতো। সেই যুগে মেয়েরা জ্ঞানী পছন্দ করতো।
এই যুগে টাকা আর ক্ষমতা নিয়ে গর্ব করা যায়। তাই মেয়েরা টাকাওয়ালা ও ক্ষমতাবান ছেলে পছন্দ করে।
বিষয়টি ভুল বুঝবেন না। মেয়েরা লোভী নয়। তারা জীবনসঙ্গীকে নিয়ে গর্ব করতে চায়। যাকে নিয়ে গর্ব করা যায়, তার দিকে ঝুকে পড়ে।
প্রশ্ন নাম্বার---১৫
কীভাবে একজন মানুষকে চিনবেন? মানুষটি ভালো নাকি খারাপ?
- আগে দেখুন মানুষটি সৎ এবং সত্যবাদী কিনা।
- লিটমাস টেস্ট হিসেবে তাকে কিছু টাকা ধার দিতে পারেন।দেখুন সঠিক সময়ে সে টাকা ফেরত দেয় কিনা।
- দেখুন যে মানুষটি কুটনামি করেন কিনা।
- দেখুন যে মানুষটি গলাবাজি,চামচামি এবং চাটুকারিতা করেন কিনা।
- দেখুন যে মানুষটির মধ্যে দ্বিচারিতা রয়েছে কিনা।
- দেখুন যে মানুষটি কথা এবং কাজের মধ্যে সামঞ্জস্যতা রক্ষা করতে পারছে কিনা।
- দেখুন যে মানুষটি মিথ্যা এবং ছলচাতুরির আশ্রয় নেন কিনা।
- দেখুন যে মানুষটি বৈষম্য করেন কিনা।
- দেখুন যে মানুষটির মধ্যে ভণ্ডামো এবং কপটতা রয়েছে কিনা।
- দেখুন যে মানুষটি অন্যের কথা মনোযোগ দিয়ে শোনেন কিনা।
- দেখুন যে মানুষটি কৃতজ্ঞ কিনা,নাকি অকৃতজ্ঞ?
- দেখুন যে মানুষটি সুবিধাবাদী এবং স্বার্থান্বেষী কিনা।
প্রশ্ন নাম্বার---১৬
মেয়েদের মনস্তাত্ত্বিক কৌশলগুলো কী কী?
- ১১ মাস বয়স থেকে মেয়েরা পোকামাকড় ভয় পাওয়া শুরু করে। সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা এটাকে জেনেটিক ব্যাপার বলছেন।
- সমসংখ্যক স্নায়ু থাকার পরেও মেয়েরা ফিসফিস কথা বেশি শুনে এবং স্বাদ ভাল বুঝতে পারে কেন সেটার কারণ এখনো অজানা।
- ফ্লোরিডা আটলান্টিক ইউনিভার্সিটি এর গবেষকরা বলেন যে মেয়েরা সাইবার বুলিং বা ইন্টারনেটভিত্তিক হ্যারাসমেন্ট করতে এবং গুজব ছড়াতে ছেলেদের চেয়ে বেশি দক্ষ।
- মেয়েরা ছেলেদের চেয়ে দ্রুত চেহারা সনাক্ত করতে এবং রাস্তাঘাট চিনতে পারে
- যদিও ইমোশন বেশি তবু মস্তিষ্কের বিশেষ কন্ট্রোল ব্যবস্থার কারণে মেয়েরা আত্মহত্যা করে ছেলেদের চেয়ে ৬ গুন কম।
- মেয়েদের হৃদপিন্ড দ্রুত বিট করে এবং এরা কথায় অনেক বেশি শব্দ ব্যবহার করে
- কাউকে কমপক্ষে ১৫ সেকেন্ড যদি কোন মেয়ে জড়িয়ে ধরে রাখতে পারে তার মানে সে ব্যাক্তিকে বিশ্বাস করে।
- মেয়েদের হাত খালি রাখতে তারা অবচেতনভাবে অস্বস্তি বোধ করে তাই পার্স, মোবাইল.. এরকম কিছুনা কিছু হাতে রাখে।
- স্বাভাবিক ৭৫ বছরের জীবনে একজন মেয়ে সম্মিলিতভাবে ১ বছর কাপড় চয়েস করতে, ১ বছর আয়নায় নিজের দিকে তাকিয়ে এবং ৪ বছর মাসিকের রক্তপাত নিয়ে কাটিয়ে দেয়।
- কল রিসিভ করলে মেয়েরা ফোনের দিকে শুধু ঘাড় বাকায় আর অধিকাংশ ছেলেরা পুরা শরীর।
- আশেপাশে কোন বিরাট শব্দ হলে অধিকাংশ মেয়ে আঙুল দিয়ে কান বন্ধ করে আর ছেলেরা হাত দিয়ে।
- মাশকারা লাগানোর সময় অধিকাংশ মেয়েরা হা করে থাকে
- মেয়েরা কোন মানচিত্র দেখলে উত্তর দিক উপরে না রেখে যেদিকে তারা যাবে সেটা উপরে রেখে দেখে।
- পৃথিবীর সেরা ২০ ধনী মহিলার মধ্যে কেবল হ্যারিপটারের লেখিকা রাউলিং ছাড়া সবার সম্পত্তি হয়তো স্বামী নাহয় বাবার থেকে পাওয়া।
- মেয়েরা ছেলেদের চেয়ে দুঃস্বপ্ন এবং ইমোশনাল স্বপ্ন বেশি দেখে।
- কোন মেয়ের সাথে কথা বলার সময় মেয়ের নাম উচ্চারণ করে করে কথা বললে অই মানুষকে অই মেয়ে বেশি পছন্দ করে।
- সারা দুনিয়াতে প্রত্যেকটা জাতিতে মেয়েরা ছেলেদের চেয়ে বেশি বাঁচে।
- মেয়েরা তাদের কাছে কেউ কোন সমাধান চাইলে, তাদের পছন্দের জিনিস জানতে চাইলে এবং তাদের কোন সুন্দর উপনামে ডাকলে খুব খুশি হয়।
- মেয়েরা তাদের অধিকাংশ অভিজ্ঞতাগুলো নিজেরা অর্জনের চেয়ে বন্ধুবান্ধব এর কাছে শুনে বা কোন লেখা পড়ে অর্জন করে।
- মেয়েরা কিছুর জন্য অপেক্ষা করতে মোটেও পছন্দ করেনা।
- উন্নত পাশ্চাত্ত্য দেশে ৪০% মেয়েরা বর্তমানে অবিবাহিতা অবস্থায় বাচ্চা জন্ম দেয়।
- উন্নত দেশের মেয়েরা জীবনের ১৭ বছর ডায়েট করে কাটায়।
- মেয়েরা বছরে ৩০-৬৪ বার কান্না করে আর ছেলেরা ৬-১৭ বার।
- মেয়েরা দিনে গড়ে ৩ টা আর ছেলেরা ৬ টা মিথ্যা বলে।
- ১৬০০ সাল থেকে হাইহিল মেয়েরা পড়ছে, এটা আগে ছেলেদের জুতা ছিল।
- বিশেষ করে কশাইদের।
- গর্ভাবস্থায় নাক ডেকে ঘুমানো মেয়েদের বাচ্চা ক্ষীণস্বাস্থ্যবিশিষ্ট হয়।
প্রশ্ন নাম্বার---১৭
একজন মেয়েকে কোন কথাগুলি জিজ্ঞাসা করলে বুঝতে পারবেন যে,
সে আমাকে ভালোবাসে ?
সবাই প্রেমে পড়ে, কথায় আছে না মেয়েদের বুক ফাটে তো মুখ ফুটে না (আসলে, এ কথার যুক্তি নেই। তবুও জ্ঞান দেওয়ার ক্ষেত্রে বলতে হয়) জিজ্ঞেস করে বোঝা যায় না, আচরণ দেখে বুঝে নিতে হয়!!
মেয়েরা প্রেম ভালোবাসা প্রকাশ করে না, ছেলেদের আচরণ দেখলেই বোঝা যায় সে প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছে। অথচ মেয়েরা যদি ভালোবাসি কথাটা নিজের মুখ থেকে বলেও দেয় তারপরেও আপনি তার আচরণ দেখে মাঝে মাঝে দ্বিধায় ভুগবেন আপনার প্রতি তার ভালোবাসা নিয়ে। তবে ছোট ছোট কিছু লক্ষণ আছে,
সে আমাকে ভালোবাসে ?
সবাই প্রেমে পড়ে, কথায় আছে না মেয়েদের বুক ফাটে তো মুখ ফুটে না (আসলে, এ কথার যুক্তি নেই। তবুও জ্ঞান দেওয়ার ক্ষেত্রে বলতে হয়) জিজ্ঞেস করে বোঝা যায় না, আচরণ দেখে বুঝে নিতে হয়!!
মেয়েরা প্রেম ভালোবাসা প্রকাশ করে না, ছেলেদের আচরণ দেখলেই বোঝা যায় সে প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছে। অথচ মেয়েরা যদি ভালোবাসি কথাটা নিজের মুখ থেকে বলেও দেয় তারপরেও আপনি তার আচরণ দেখে মাঝে মাঝে দ্বিধায় ভুগবেন আপনার প্রতি তার ভালোবাসা নিয়ে। তবে ছোট ছোট কিছু লক্ষণ আছে,
যা দেখে বুঝতে পারবেন মেয়েটিও আপনার প্রেমে পড়েছে।
জেনে নিন সেই লক্ষণগুলো আপনার শত্রু মানে তারও শত্রু।
যখন কোনো কারণ ছাড়াই আপনার শত্রুকে মেয়েটিও অপছন্দ করতে শুরু করে, যখন দেখবেন, শুধু আপনি তাকে পছন্দ করেন না বলে সেও তাকে ঘৃণা করতে শুরু করেছে, তখন বুঝবেন ঠিক সে আপনার প্রেমে পড়েছে।
আপনি খুব সাধারণ কিছু একটা করলেও মেয়েটি আবেগ আপ্লুত হয়ে পড়বে। এমনকি ইচ্ছে করেই সে তার আবেগ আপনার প্রতি প্রকাশ করে, যাতে আপনি বুঝতে পারেন আপনার প্রতি সে কতটা দুর্বল।
প্রথম কবে দেখা হয়েছে, প্রথম দুজনে কী কথা বলেছেন সবগুলোই তার মনে আছে। আর এগুলো সে বারবারই আপনার সঙ্গে বলতে থাকে।
এমনকি আপনার দেওয়া প্রথম কোনো উপহার সে এখনো যত্ন করে রেখেছে। এগুলো থেকেই বোঝা যায় মেয়েটি আপনাকে কতটা ভালোবাসে।
আপনার সঙ্গে দেখা হওয়ার কোনো সুযোগই মেয়েটি হাতছাড়া করতে চায় না।
যত ঝামেলাই থাকুক না কেন ঠিক সে কোনো না কোনো উপায় খুঁজে বের করে।
আর মেয়েটিও চায় আপনি ঠিক এমনটাই করেন।
যত সমস্যাই হোক না কেন সবার আগে মেয়েটি আপনাকে বলার চেষ্টা করে। হয়তো আপনি কোনো সমাধানই দিতে পারবেন না, তবুও সে আপনাকে বলে শান্তি পায়।
আপনি ফোন ধরতে দেরি করলে কিংবা ম্যাসেজ করতে দেরি করলে মেয়েটি যদি অস্থির হয়ে নিজেই ফোন করে বসে কিংবা একের পর এক ম্যাসেজ দিয়েই যায় তাহলে বুঝে নিবেন সে আপনার প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছে।
মেয়েটি কেমন জীবনসঙ্গী চায় সেই বিষয়গুলো যদি বারবারই আপনাকে বলে এবং আপনার কাছ থেকে কোনো উত্তর সে আশা করে তাহলে বুঝবেন সে আপনাকে বোঝাতে চাচ্ছে যে, তার আপনার মতোই সঙ্গী প্রয়োজন।
অন্য কোনো মেয়ের সঙ্গে কথা বললে কিংবা কোনো মেয়ের বিষয়ে তার সঙ্গে আলোচনা করলে মেয়েটি খুবই বিরক্ত হয়। আর সে চায় আপনি যেন বুঝতে পারেন সে এগুলো পছন্দ করে না।
আপনি অনেক আনন্দে থাকলেও মেয়েটি বুঝতে পারে আবার খুব কষ্টে থাকলেও সে বুঝতে পারে। আপনার সব আচরণ মেয়েটি যখন আয়ত্ব করে ফেলছে, আর আপনিও তার কাছে কিছু লুকিয়ে রাখতে পারছেন না, বুঝবেন সে প্রেমে পড়েছে।
মেয়েটি আপনার সম্বন্ধে সবই জানে। আপনার কী ভালো লাগে, কী অপছন্দ, কোন খাবার পছন্দ, কিসে বিরক্ত হন সবই সে জানে। এটাই তার প্রেমে পড়ার অনেক বড় একটা লক্ষণ।
প্রেম করলে, বাই ডিফল্ট আসে ছ্যাকা, প্রেম করবেন ছ্যাকা খাবেন না, ছ্যাকা খাইলে জ্বলে অনেক জ্বলে, কোথায় কোথায় জ্বলে ছ্যাকা খাইলে বুঝছেন
তো আর কি, প্রেম করেন চুটিয়ে, আমার লেখায় কোন প্রকার উপকৃত হলে আপনি, আমি সার্থক।
প্রশ্ন নাম্বার---১৮
কোন ছোট জিনিসগুলি অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ?
জেনে নিন সেই লক্ষণগুলো আপনার শত্রু মানে তারও শত্রু।
যখন কোনো কারণ ছাড়াই আপনার শত্রুকে মেয়েটিও অপছন্দ করতে শুরু করে, যখন দেখবেন, শুধু আপনি তাকে পছন্দ করেন না বলে সেও তাকে ঘৃণা করতে শুরু করেছে, তখন বুঝবেন ঠিক সে আপনার প্রেমে পড়েছে।
আপনি খুব সাধারণ কিছু একটা করলেও মেয়েটি আবেগ আপ্লুত হয়ে পড়বে। এমনকি ইচ্ছে করেই সে তার আবেগ আপনার প্রতি প্রকাশ করে, যাতে আপনি বুঝতে পারেন আপনার প্রতি সে কতটা দুর্বল।
প্রথম কবে দেখা হয়েছে, প্রথম দুজনে কী কথা বলেছেন সবগুলোই তার মনে আছে। আর এগুলো সে বারবারই আপনার সঙ্গে বলতে থাকে।
এমনকি আপনার দেওয়া প্রথম কোনো উপহার সে এখনো যত্ন করে রেখেছে। এগুলো থেকেই বোঝা যায় মেয়েটি আপনাকে কতটা ভালোবাসে।
আপনার সঙ্গে দেখা হওয়ার কোনো সুযোগই মেয়েটি হাতছাড়া করতে চায় না।
যত ঝামেলাই থাকুক না কেন ঠিক সে কোনো না কোনো উপায় খুঁজে বের করে।
আর মেয়েটিও চায় আপনি ঠিক এমনটাই করেন।
যত সমস্যাই হোক না কেন সবার আগে মেয়েটি আপনাকে বলার চেষ্টা করে। হয়তো আপনি কোনো সমাধানই দিতে পারবেন না, তবুও সে আপনাকে বলে শান্তি পায়।
আপনি ফোন ধরতে দেরি করলে কিংবা ম্যাসেজ করতে দেরি করলে মেয়েটি যদি অস্থির হয়ে নিজেই ফোন করে বসে কিংবা একের পর এক ম্যাসেজ দিয়েই যায় তাহলে বুঝে নিবেন সে আপনার প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছে।
মেয়েটি কেমন জীবনসঙ্গী চায় সেই বিষয়গুলো যদি বারবারই আপনাকে বলে এবং আপনার কাছ থেকে কোনো উত্তর সে আশা করে তাহলে বুঝবেন সে আপনাকে বোঝাতে চাচ্ছে যে, তার আপনার মতোই সঙ্গী প্রয়োজন।
অন্য কোনো মেয়ের সঙ্গে কথা বললে কিংবা কোনো মেয়ের বিষয়ে তার সঙ্গে আলোচনা করলে মেয়েটি খুবই বিরক্ত হয়। আর সে চায় আপনি যেন বুঝতে পারেন সে এগুলো পছন্দ করে না।
আপনি অনেক আনন্দে থাকলেও মেয়েটি বুঝতে পারে আবার খুব কষ্টে থাকলেও সে বুঝতে পারে। আপনার সব আচরণ মেয়েটি যখন আয়ত্ব করে ফেলছে, আর আপনিও তার কাছে কিছু লুকিয়ে রাখতে পারছেন না, বুঝবেন সে প্রেমে পড়েছে।
মেয়েটি আপনার সম্বন্ধে সবই জানে। আপনার কী ভালো লাগে, কী অপছন্দ, কোন খাবার পছন্দ, কিসে বিরক্ত হন সবই সে জানে। এটাই তার প্রেমে পড়ার অনেক বড় একটা লক্ষণ।
প্রেম করলে, বাই ডিফল্ট আসে ছ্যাকা, প্রেম করবেন ছ্যাকা খাবেন না, ছ্যাকা খাইলে জ্বলে অনেক জ্বলে, কোথায় কোথায় জ্বলে ছ্যাকা খাইলে বুঝছেন
তো আর কি, প্রেম করেন চুটিয়ে, আমার লেখায় কোন প্রকার উপকৃত হলে আপনি, আমি সার্থক।
প্রশ্ন নাম্বার---১৮
কোন ছোট জিনিসগুলি অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ?
- উম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মমাহ!!!
- স্ত্রীর সংজ্ঞে দৈহিক মিলন এর পর একটি চুম্বন ভালবাসার সাথে৷ (কপালে ভাল হয় সবচেয়ে বেশী)
- মায়ের গালে ঠোকর দাওয়া তার জন্মদিনে।
- মা কে নিয়ে মন্দির বা হজ্ব এ নিয়ে যাওয়া।
- পতি/পত্নি কে আপনার ব্যাস্ততম দিনে ফোন দেওয়া।
- পোয়াতী স্ত্রী এর দেখভাল করা।
- বৃদ্ধ মানুষ কে যথাযথ মর্যাদা দাওয়া।
- সারপ্রাইজ উপহার দাওয়া বাবা মায়ের এনিভার্সেরি তে।
- প্রতিবেশীর বাচ্চাদের ছোট খাটো একটা উপহার দেওয়া।
- স্ত্রীর হিপ্স এ ছোট চিমটি কাটা৷
- স্ত্রীর সৌন্দর্য উপভোগ করা যখন সে ঘুমায়।
- স্ত্রীর পিরিয়ড কালীন সময় তার কথা শুনা৷
- শান্তিপূর্ণ কোন রাতে স্ত্রী কে জড়িয়ে ধরা ।
- স্ত্রীর নোখে নেইল পলিশ দিয়ে দাওয়া৷
- রান্নাঘরে জড়িয়ে ধরা।
- স্ত্রী/স্বামীর পা মেসেজ করে দেওয়া যখন সে সারাদিন কাজ করে বাসায় আসে৷
- স্ত্রী কে শাড়ি পরায় সাহায্য করা৷
- তার ঘাড়ে চুম্বন দেওয়া।
- তাদের মিডল ফিংগার দেখানো যারা বডি শেম দেখায় অথবা অন্যের মনে কষ্ট দেয়।
প্রশ্ন নাম্বার---১৯
ব্রেকআপ বা বিচ্ছেদের চেয়েও বেশি বেদনাদায়ক জিনিস কী?
এমন ঘটনা অনেকের ক্ষেত্রে ঘটে। বিচ্ছেদ এর পরবর্তী দিনগুলি খুবই কষ্টকর।
অনেকদিনের স্মৃতি, সহজেই ভোলা যায় না। এর চেয়ে বেদনার আর কি হতে পারে।
এ ব্যাপারে অনেকেই অনেক ধরনের পরামর্শ দিবে। আপনি বিভিন্ন পরামর্শ শুনে বিভ্রান্ত না হয়ে,
নিজেই পরীক্ষা করুন।
তেমন কঠিন কিছু করতে হবে না। নিচের শর্তগুলো মেনে নিয়ে, কোথাও ঘুরতে যান।
আপনি প্রবাসে থাকলে, প্রথমে ভারত/বাংলাদেশ ফেরত যান।
নিজের গ্রাম/শহর থেকে মাত্র কয়েকশো কিলোমিটার দূরে এমন শহর বাছাই করবেন, যেখানে আপনি কখনো যাননি, ওখানে আপনি কাউকে চেনেন না।
সেই শহরে যাবার জন্য একটি বাস/ট্রেন টিকিট সংগ্রহ করুন। ফেরত আসার টিকিট নিবেন না।
এবার, আপনার মোবাইল ফোন, ল্যাপটপ, ব্যাঙ্ক কার্ড, ক্রেডিট কার্ড, দামী ঘড়ি, আংটি, গলায় স্বর্ণের চেইন, টাকা-পয়সা, ব্যাগ, ইত্যাদি বাসায় রেখে, একবারে খালি হাতে সেই বাস/ট্রেনে উঠে পড়ুন।
কয়েক ঘণ্টার ভেতরে, আপনি সেই নতুন শহরে পৌঁছে যাবেন। ঘন্টা খানেক সেই বাস টার্মিনাল অথবা ট্রেন স্টেশন এর আশেপাশে পায়ে হেঁটে ঘোরাঘুরি করুন। এমন ঘুরতে ঘুরতে অনেক ভিক্ষুক দেখতে পারবেন। এমন একজন ভিক্ষুক এর কাছে দাঁড়িয়ে, চিন্তা করুন।
কি চিন্তা করবেন?
আপনার ব্রেক-আপ, বিচ্ছেদের কথা চিন্তা করবেন। চিন্তা করবেন, আগের দিনগুলো কত ভালো ছিলো। আপনার সঙ্গীর সাথে আরো অনেক দিন কাটাতে পারলে ভালো হতো। চিন্তা করুন, মানুষের জীবন কেন এমন হয়। সুখের সময় কেন হারিয়ে যায়। সুখের সঙ্গী কেন চলে যায়। চিন্তা করুন ব্রেক-আপ, বিচ্ছেদের মতন কষ্টকর আর কিছু নেই।
হাজার চেষ্টা করেও আপনি ওই ব্রেক-আপ, বিচ্ছেদ ইত্যাদি চিন্তা করতে পারবেন না। স্টেশনের ওই ভিক্ষুকের পাশে দাঁড়িয়ে, আপনার নিজেকেও ভিক্ষুক মনে হবে। টাকা আনেন নি। মোবাইল নেই, কারো সাথে যোগাযোগ করার উপায় নেই। বিক্রি করার মতন কোন দামী জিনিস নেই। কি খাবেন, কোথায় ঘুমাবেন, কিভাবে ফিরে যাবেন, কোন ব্যবস্থা নেই। আপনার অবস্থা ওই ভিক্ষুক এর চেয়ে খারাপ। সেই ভিক্ষুক এর কাছে সামান্য কিছু টাকা আছে, সে সস্তা খাবার খেতে পারবে, বস্তিতে গিয়ে ঘুমাতে পারবে। আপনার কাছে সেটাও নেই।
এমন পরিস্থিতিতে, ওই ব্রেক-আপ, বিচ্ছেদ ইত্যাদি আপনার কাছে কোন সমস্যা মনে হবে না। কারণ, আপনি এত বড় সমস্যার ভেতরে আছেন, যেটার তুলনায় ব্রেক-আপ, বিচ্ছেদ কোন ব্যাপারেই না।
সবচেয়ে বড় সমস্যা হল - মৌলিক চাহিদা। এই মৌলিক চাহিদা অপূর্ণ থাকা সবচেয়ে বড় কষ্টের। এই বেদনার তুলনায় ব্রেক-আপ, বিচ্ছেদ কিছুই না। ক্ষুধার্ত অবস্থায় প্রেম ভালোবাসা আসে না। গৃহহীন অবস্থায় রোমান্টিক হওয়া যায় না।
আসলে ব্রেক-আপ, বিচ্ছেদ ইত্যাদি হলো বিলাসিতা। যারা তাদের মৌলিক চাহিদা খুব সহজেই পূরণ করতে পারে, তাদের জন্য এই ব্রেক-আপ, বিচ্ছেদ। এগুলো কোন বেদনা নয়, এগুলো হলো বিলাসিতা।
প্রশ্ন নাম্বার---২০
মেয়েরা পছন্দ করে এরকম কিছু বৈশিষ্ট্য কি জানেন?
মেয়েরা সৎ মানুষদের পছন্দ করে। ভালো মানুষদের পছন্দ করে। মেয়েরা মিথ্যা কথা পছন্দ করে না।
তেমন কঠিন কিছু করতে হবে না। নিচের শর্তগুলো মেনে নিয়ে, কোথাও ঘুরতে যান।
আপনি প্রবাসে থাকলে, প্রথমে ভারত/বাংলাদেশ ফেরত যান।
নিজের গ্রাম/শহর থেকে মাত্র কয়েকশো কিলোমিটার দূরে এমন শহর বাছাই করবেন, যেখানে আপনি কখনো যাননি, ওখানে আপনি কাউকে চেনেন না।
সেই শহরে যাবার জন্য একটি বাস/ট্রেন টিকিট সংগ্রহ করুন। ফেরত আসার টিকিট নিবেন না।
এবার, আপনার মোবাইল ফোন, ল্যাপটপ, ব্যাঙ্ক কার্ড, ক্রেডিট কার্ড, দামী ঘড়ি, আংটি, গলায় স্বর্ণের চেইন, টাকা-পয়সা, ব্যাগ, ইত্যাদি বাসায় রেখে, একবারে খালি হাতে সেই বাস/ট্রেনে উঠে পড়ুন।
কয়েক ঘণ্টার ভেতরে, আপনি সেই নতুন শহরে পৌঁছে যাবেন। ঘন্টা খানেক সেই বাস টার্মিনাল অথবা ট্রেন স্টেশন এর আশেপাশে পায়ে হেঁটে ঘোরাঘুরি করুন। এমন ঘুরতে ঘুরতে অনেক ভিক্ষুক দেখতে পারবেন। এমন একজন ভিক্ষুক এর কাছে দাঁড়িয়ে, চিন্তা করুন।
কি চিন্তা করবেন?
আপনার ব্রেক-আপ, বিচ্ছেদের কথা চিন্তা করবেন। চিন্তা করবেন, আগের দিনগুলো কত ভালো ছিলো। আপনার সঙ্গীর সাথে আরো অনেক দিন কাটাতে পারলে ভালো হতো। চিন্তা করুন, মানুষের জীবন কেন এমন হয়। সুখের সময় কেন হারিয়ে যায়। সুখের সঙ্গী কেন চলে যায়। চিন্তা করুন ব্রেক-আপ, বিচ্ছেদের মতন কষ্টকর আর কিছু নেই।
হাজার চেষ্টা করেও আপনি ওই ব্রেক-আপ, বিচ্ছেদ ইত্যাদি চিন্তা করতে পারবেন না। স্টেশনের ওই ভিক্ষুকের পাশে দাঁড়িয়ে, আপনার নিজেকেও ভিক্ষুক মনে হবে। টাকা আনেন নি। মোবাইল নেই, কারো সাথে যোগাযোগ করার উপায় নেই। বিক্রি করার মতন কোন দামী জিনিস নেই। কি খাবেন, কোথায় ঘুমাবেন, কিভাবে ফিরে যাবেন, কোন ব্যবস্থা নেই। আপনার অবস্থা ওই ভিক্ষুক এর চেয়ে খারাপ। সেই ভিক্ষুক এর কাছে সামান্য কিছু টাকা আছে, সে সস্তা খাবার খেতে পারবে, বস্তিতে গিয়ে ঘুমাতে পারবে। আপনার কাছে সেটাও নেই।
এমন পরিস্থিতিতে, ওই ব্রেক-আপ, বিচ্ছেদ ইত্যাদি আপনার কাছে কোন সমস্যা মনে হবে না। কারণ, আপনি এত বড় সমস্যার ভেতরে আছেন, যেটার তুলনায় ব্রেক-আপ, বিচ্ছেদ কোন ব্যাপারেই না।
সবচেয়ে বড় সমস্যা হল - মৌলিক চাহিদা। এই মৌলিক চাহিদা অপূর্ণ থাকা সবচেয়ে বড় কষ্টের। এই বেদনার তুলনায় ব্রেক-আপ, বিচ্ছেদ কিছুই না। ক্ষুধার্ত অবস্থায় প্রেম ভালোবাসা আসে না। গৃহহীন অবস্থায় রোমান্টিক হওয়া যায় না।
আসলে ব্রেক-আপ, বিচ্ছেদ ইত্যাদি হলো বিলাসিতা। যারা তাদের মৌলিক চাহিদা খুব সহজেই পূরণ করতে পারে, তাদের জন্য এই ব্রেক-আপ, বিচ্ছেদ। এগুলো কোন বেদনা নয়, এগুলো হলো বিলাসিতা।
প্রশ্ন নাম্বার---২০
মেয়েরা পছন্দ করে এরকম কিছু বৈশিষ্ট্য কি জানেন?
মেয়েরা সৎ মানুষদের পছন্দ করে। ভালো মানুষদের পছন্দ করে। মেয়েরা মিথ্যা কথা পছন্দ করে না।
এই প্রজন্মের অনেক মেয়ে আছে, তাঁরা নানান রকম রঙ ঢং করে বেড়ায়। এদের কাছ থেকে দূরে থাকবেন। একটা সহজ সরল মেয়ে দেখলেই আপনি তা বুঝতে পারবেন। তার সাথে কথা বললেই সেটা অনুভব করতে পারবেন। রবীন্দ্রনাথ বলেছেন, রমনীর মন সহস্র বছরের সখা সাধনার ধন। কাজেই মেয়েদের বৈশিষ্ঠ্য বুঝার আগে আপনি নিজেকে যোগ্য করে তুলুন। এই দুনিয়াতে কিছুই ফ্রি পাওয়া যায় না।
মেয়েরা মাসে দুই বার বাইরে খেতে পছন্দ করে। মেয়েরা গিফট পেতে পছন্দ করে। মেয়েরা বছরে তিনবার দেশ বিদেশ ভ্রমন করতে পছন্দ করে। মেয়েরা প্রশংসা শুনতে পছন্দ করে না। কাজেই সব সময় তাদের প্রশংসা করবেন। যেমন, বাহ আজ তোমাকে খুব সুন্দর লাগছে। তোমার হাতের চা অসাধারণ হয়। তোমার খুব বেশি সাজুকাজু করার দরকার নেই। সামান্য চোখে কাজল দিও, আর কপালে একটা টিপ তাতেই তোমাকে অসাধারণ লাগবে। মাঝে মাঝে দুজনে মিলে ছাদে যাবেন। আকশ দেখবেন। তখন যেন দুজনের হাতে চায়ের মগ থাকে।
প্রতিটা পুরুষের উচিৎ মেয়েদের সম্মান করা। এই চেষ্টা আপনার নিজের ঘর থেকেই করতে হবে। মা, বোন, ভাবী, বান্ধবী, কাজিন, বাসার কাজের বুয়া- সকল নারী জাতিকে শ্রদ্ধা ও সম্মান করবেন। ঘরে বাইরে, অফিস আদালত সব জায়গায় নারীদের সম্মান করবেন। তাহলে আপনি সমাজে অতি সহজেই হিরো হয়ে যাবেন। হিরোদের নারীরা পছন্দ করে। ভালোবাসে। গরীবদের সাহায্য করবেন। রিকশাচালকদের সাথে ভাড়া নিয়ে বেহুদা চিল্লাচিল্লি করবেন না। ত্রিশ টাকার ভাড়া, চল্লিশ টাকা দিয়ে দিলে আপনার কিছুই যাবে আসবে না। একটা মেয়ে যা অপছন্দ করবে, সেগুলো একেবারেই কবেন না। কথায় বলে, মেয়েদের কাঁদিও না। স্বয়ং ভগবান রাখেন তাদের চোখের জলের হিসাব।
মেয়েদের প্রতি যত্নশীল হতে হবে। হবেই। যদি কোনো মেয়ের সাথে রেস্টুরেন্টে যান তাহলে আপনি আগেই চেয়ারে বসবেন না। মেয়েটাকে আগে বসাবেন। নিজের মা, বোন, স্ত্রী, বান্ধবী, কাজিন যে'ই হোক আগে তাকে বসাবেন। অতি তুচ্ছ বিষয় গুলোও মেয়েরা যত্ন করে খেয়াল করে। মনে রাখে। মেয়েদের নিয়ে কোনো সস্তার রেস্টুরেন্টে যাবেন না। জ্যাম, নোংরাএবং চিপাচাপা এলাকায় যাবেন না। সর্বোপরি মেয়েটার প্রতি আপনাকে যথেষ্ঠ কেয়ারিং থাকতে হবে। রাস্তা পার হওয়ার সময়, হাত ধরে রাস্তা পার করে দিবেন। মেয়েরা ফল খেতে পছন্দ করে, তাদের সব সময় ফল খেতে দিবেন।
আদর্শবান পুরুষদের মেয়েরা পছন্দ করে। ডিজে পার্টিতে না গিয়ে বইমেলায় নিয়ে যাবেন। তাকে অনেক গুলো বই কিনে দিবেন। সেসব বই আপনিও পড়বেন। দুজনের পড়া শেষ হলে সেসব বই নিয়ে আলাপ আলোচনা করবেন। চরিত্র গুলো বিশ্লেষন করবেন। ঘরে কাজে তাকে সাহায্য করুণ। নিজের হাতে নুডুলস, চা, পাকোরা ইত্যাদি তৈরি করে খেতে দিন। চোখের ডাক্তাররা যেমনটি বলেন, চোখের যত্ন নিন। চোখ আপনার যত্ন নিবে। ঠিক তেমনি একটি মেয়েকে ভালোবাসুন। শ্রদ্ধা ও সম্মান করুণ। তার যত্ন নিন।
মেয়েরা মাসে দুই বার বাইরে খেতে পছন্দ করে। মেয়েরা গিফট পেতে পছন্দ করে। মেয়েরা বছরে তিনবার দেশ বিদেশ ভ্রমন করতে পছন্দ করে। মেয়েরা প্রশংসা শুনতে পছন্দ করে না। কাজেই সব সময় তাদের প্রশংসা করবেন। যেমন, বাহ আজ তোমাকে খুব সুন্দর লাগছে। তোমার হাতের চা অসাধারণ হয়। তোমার খুব বেশি সাজুকাজু করার দরকার নেই। সামান্য চোখে কাজল দিও, আর কপালে একটা টিপ তাতেই তোমাকে অসাধারণ লাগবে। মাঝে মাঝে দুজনে মিলে ছাদে যাবেন। আকশ দেখবেন। তখন যেন দুজনের হাতে চায়ের মগ থাকে।
প্রতিটা পুরুষের উচিৎ মেয়েদের সম্মান করা। এই চেষ্টা আপনার নিজের ঘর থেকেই করতে হবে। মা, বোন, ভাবী, বান্ধবী, কাজিন, বাসার কাজের বুয়া- সকল নারী জাতিকে শ্রদ্ধা ও সম্মান করবেন। ঘরে বাইরে, অফিস আদালত সব জায়গায় নারীদের সম্মান করবেন। তাহলে আপনি সমাজে অতি সহজেই হিরো হয়ে যাবেন। হিরোদের নারীরা পছন্দ করে। ভালোবাসে। গরীবদের সাহায্য করবেন। রিকশাচালকদের সাথে ভাড়া নিয়ে বেহুদা চিল্লাচিল্লি করবেন না। ত্রিশ টাকার ভাড়া, চল্লিশ টাকা দিয়ে দিলে আপনার কিছুই যাবে আসবে না। একটা মেয়ে যা অপছন্দ করবে, সেগুলো একেবারেই কবেন না। কথায় বলে, মেয়েদের কাঁদিও না। স্বয়ং ভগবান রাখেন তাদের চোখের জলের হিসাব।
মেয়েদের প্রতি যত্নশীল হতে হবে। হবেই। যদি কোনো মেয়ের সাথে রেস্টুরেন্টে যান তাহলে আপনি আগেই চেয়ারে বসবেন না। মেয়েটাকে আগে বসাবেন। নিজের মা, বোন, স্ত্রী, বান্ধবী, কাজিন যে'ই হোক আগে তাকে বসাবেন। অতি তুচ্ছ বিষয় গুলোও মেয়েরা যত্ন করে খেয়াল করে। মনে রাখে। মেয়েদের নিয়ে কোনো সস্তার রেস্টুরেন্টে যাবেন না। জ্যাম, নোংরাএবং চিপাচাপা এলাকায় যাবেন না। সর্বোপরি মেয়েটার প্রতি আপনাকে যথেষ্ঠ কেয়ারিং থাকতে হবে। রাস্তা পার হওয়ার সময়, হাত ধরে রাস্তা পার করে দিবেন। মেয়েরা ফল খেতে পছন্দ করে, তাদের সব সময় ফল খেতে দিবেন।
আদর্শবান পুরুষদের মেয়েরা পছন্দ করে। ডিজে পার্টিতে না গিয়ে বইমেলায় নিয়ে যাবেন। তাকে অনেক গুলো বই কিনে দিবেন। সেসব বই আপনিও পড়বেন। দুজনের পড়া শেষ হলে সেসব বই নিয়ে আলাপ আলোচনা করবেন। চরিত্র গুলো বিশ্লেষন করবেন। ঘরে কাজে তাকে সাহায্য করুণ। নিজের হাতে নুডুলস, চা, পাকোরা ইত্যাদি তৈরি করে খেতে দিন। চোখের ডাক্তাররা যেমনটি বলেন, চোখের যত্ন নিন। চোখ আপনার যত্ন নিবে। ঠিক তেমনি একটি মেয়েকে ভালোবাসুন। শ্রদ্ধা ও সম্মান করুণ। তার যত্ন নিন।
তার সব দিক ভালো মন্দ খেয়াল রাখুন। বিনিময়ে আপনিও তা ফেরত পাবেন।
সমাপ্তঃ-------
সম্পূর্ণ লেখাগুলো পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
ধন্যবাদান্তেঃ------
মওদুদ আহমেদ মধু
No comments