ছেলেরা সুন্দরী মেয়ে দেখলেই কামনার চোখে তাকায় কেন? @মিঃ মধু
ছেলেরা সুন্দরী মেয়ে দেখলেই-
কামনার চোখে তাকায় কেন?
সৌন্দর্য ও যৌন আকর্ষণ সবসময় সমগামী হয় না।কোনো পুরুষের চোখে কোনো নারীকে খুব সুন্দর দেখালেই যে,সে তার প্রতি কামনা বাসনা অনুভব করবে—বিষয়টা এমন নয়।
নিচের ছবিটি দেখুন—
কোনো পুরুষের চোখে এই নারীদেরকে অপরূপ সুন্দর মনে হতে পারে। তথাপি সে এঁদের প্রতি কোনোরূপ যৌন আকর্ষণ বোধ নাও করতে পারে। সে নিষ্কাম দৃষ্টিতে এঁদের সৌন্দর্য অবলোকন করতে পারে।
আবার নিচের এই ছবিটি দেখুন—
কোনো পুরুষের চোখে এই নারীদেরকে অপরূপ সুন্দর মনে হতে পারে। তথাপি সে এঁদের প্রতি কোনোরূপ যৌন আকর্ষণ বোধ নাও করতে পারে। সে নিষ্কাম দৃষ্টিতে এঁদের সৌন্দর্য অবলোকন করতে পারে।
আবার নিচের এই ছবিটি দেখুন—
কোনো পুরুষের দৃষ্টিতে এই নারীদেরকে পূর্বোক্ত নারীদ্বয়ের তুলনায় কিছুটা কম সুন্দর মনে হতে পারে।
কিন্তু সে এঁদের মধ্যে যৌন আকর্ষণ সহজেই খুঁজে পেতে পারে।
এঁদের ব্যক্তিত্ব, চেহারা, শারীরিক গঠনে এমন কিছু বৈশিষ্ট্য সে খুঁজে পেতে পারে যা তার মধ্যে কামভাব জাগ্রত করে। অথচ এদের চেয়েও বেশি সুন্দর নারী তার মনে কামভাব জাগ্রত করে না হয়তো।
বিষ্ময়কর প্রেমের গল্প"--- নিষিদ্ধ_নারীর_ভালোবাসা
এবার দেখুন নিচের এই ছবিটি—
কোনো পুরুষের চোখে এই নারীদেরকে একই সাথে অপরূপ সুন্দর ও যৌন আবেদনময়ী উভয়টাই মনে হতে পারে। ফলে এই নারীদের রূপে মুগ্ধ হওয়ার পাশাপাশি এঁদের প্রতি সে যৌনভাবেও আকর্ষিত হতে পারে।
পরিশেষে, কথা ওইটাই—ছেলেরা অপরূপ সুন্দরী মেয়ে দেখলেই কামনা বাসনায় অস্থির হয়ে ওঠে না। আবার তারা অপেক্ষাকৃত কম সুন্দর মেয়ে দেখেও আকর্ষিত হতে পারে।
বিষ্ময়কর প্রেমের গল্প"--- নিষিদ্ধ_নারীর_ভালোবাসা
এবার দেখুন নিচের এই ছবিটি—
পরিশেষে, কথা ওইটাই—ছেলেরা অপরূপ সুন্দরী মেয়ে দেখলেই কামনা বাসনায় অস্থির হয়ে ওঠে না। আবার তারা অপেক্ষাকৃত কম সুন্দর মেয়ে দেখেও আকর্ষিত হতে পারে।
সৌন্দর্যবোধ ও আকর্ষণবোধ ব্যক্তি বিশেষে ভিন্ন হয়ে থাকে। কে কার চোখে সুন্দর হয়ে উঠবে,
কে কার প্রতি কখন আকর্ষণ বোধ করবে তা নির্ভর করে কারো ব্যক্তিত্ব, অভিরুচি,
মানসিকতা ও পরিস্থিতির উপর।
একজনের চোখে যে সুন্দর, আরেকজনের চোখে সে সুন্দর নাও হতে পারে।
একজনের চোখে যে আকর্ষণীয়, আরেকজনের চোখে সে আকর্ষণীয় নাও হতে পারে।
কোনো মেয়ে অজস্র ছেলের চোখে সুন্দর হয়ে ধরা দিতে পারে,
কিন্তু তাদের সবার চোখে সে আবেদনময়ী হিসাবে ধরা দেবে না।
এমন কি কথা যা কখনো বলা যায় না কারো সাথে?
০১/
আপনি যদি উচ্চমার্গীয় পিনিকবাজ ও নেশাখোর হয়ে থাকেন,
০১/
আপনি যদি উচ্চমার্গীয় পিনিকবাজ ও নেশাখোর হয়ে থাকেন,
এ সম্পর্কিত কোন কথা কখনো কারো সাথে বলা যায় না।
০২/
আপনি যদি গণিকালয়ের একজন নিয়মিত খদ্দের হয়ে থাকেন,তা কখনো কারো সাথে বলা যায় না।
০৩/
আপনার সাথে যদি কারো চুক্তিভিত্তিক যৌন সম্পর্ক থাকে,তা কখনো কারো সাথে বলা যায় না।
০৪/
আপনার যৌন অক্ষমতা থাকলে,সংশ্লিষ্ট ডাক্তার ছাড়া অন্য কারো সাথে বলা যায় না।
একটি ধর্ষিত চাঁদনী রাত ।
০৫/
নিজের দুর্বল পয়েন্টগুলো যা আপনাকে বিব্রত করে,তা কারো সাথে বলা যায় না।
০৬/
আপনি যদি সামাজিকভাবে গর্হিত কোন জিনিসের ব্রোকার,
০২/
আপনি যদি গণিকালয়ের একজন নিয়মিত খদ্দের হয়ে থাকেন,তা কখনো কারো সাথে বলা যায় না।
০৩/
আপনার সাথে যদি কারো চুক্তিভিত্তিক যৌন সম্পর্ক থাকে,তা কখনো কারো সাথে বলা যায় না।
০৪/
আপনার যৌন অক্ষমতা থাকলে,সংশ্লিষ্ট ডাক্তার ছাড়া অন্য কারো সাথে বলা যায় না।
একটি ধর্ষিত চাঁদনী রাত ।
০৫/
নিজের দুর্বল পয়েন্টগুলো যা আপনাকে বিব্রত করে,তা কারো সাথে বলা যায় না।
০৬/
আপনি যদি সামাজিকভাবে গর্হিত কোন জিনিসের ব্রোকার,
দালাল বা লবিস্ট হিসেবে কাজ করে থাকেন,তা নিশ্চয়ই কাউকে বলা যায়না।
০৭/
নিজের স্ত্রী অথবা নিজের স্বামী সম্পর্কিত কোন গোপন কথা কাউকে বলা যায় না।
০৮/
হুট করে নিজের বেতন,বডি সাইজ,বয়স, উচ্চতা এসব ব্যক্তিগত বিষয়াবলী কারো সাথে বলা যায় না।
০৯/
আপনি যদি পরকীয়াতে পিএইচডি প্রাপ্ত হন, তবে তা কারো সাথে বলা যায় না।
১০/
আপনি যদি কোথাও আকাম-কুকাম করে ধরা খান,তাহলে তা কখনো বলা যায় না।
০৭/
নিজের স্ত্রী অথবা নিজের স্বামী সম্পর্কিত কোন গোপন কথা কাউকে বলা যায় না।
০৮/
হুট করে নিজের বেতন,বডি সাইজ,বয়স, উচ্চতা এসব ব্যক্তিগত বিষয়াবলী কারো সাথে বলা যায় না।
০৯/
আপনি যদি পরকীয়াতে পিএইচডি প্রাপ্ত হন, তবে তা কারো সাথে বলা যায় না।
১০/
আপনি যদি কোথাও আকাম-কুকাম করে ধরা খান,তাহলে তা কখনো বলা যায় না।
ছেলেরা কেন এতো নিজের স্ত্রীকে ভয় পায়?
সম্পূর্ণ অচেনা একটা নারী ও একটি পুরুষ যখন পরস্পরকে দেখে,
সম্পূর্ণ অচেনা একটা নারী ও একটি পুরুষ যখন পরস্পরকে দেখে,
তখন তাদের মনে দুই ধরণের চিন্তা কাজ করে।
পুরুষ চিন্তা করে সৌন্দর্য, নারী চিন্তা করে বিপদ।
পুরুষ কেন সৌন্দর্য চিন্তা করে, সে ব্যাপারে কোন ব্যখ্যা দরকার নেই।
পুরুষ চিন্তা করে সৌন্দর্য, নারী চিন্তা করে বিপদ।
পুরুষ কেন সৌন্দর্য চিন্তা করে, সে ব্যাপারে কোন ব্যখ্যা দরকার নেই।
তবে নারী কেন বিপদ চিন্তা করে, সেটার সামান্য ব্যখ্যা দরকার।
মানুষের জীবনের সবচেয়ে বড় বিপদ হলো মৃত্যু। নারীদের জন্য এর চেয়ে একটু ছোট বিপদ হলো -
মানুষের জীবনের সবচেয়ে বড় বিপদ হলো মৃত্যু। নারীদের জন্য এর চেয়ে একটু ছোট বিপদ হলো -
ইজ্জত হারানো। নারীর ইজ্জত হরণ করার মতন অস্ত্র (!) সকল পুরুষের সাথেই থাকে। তাছাড়া পুরুষ শারীরিকভাবে বেশী শক্তিশালী। এ কারণেই নারীরা পুরুষকে বিপজ্জনক মনে করে, পুরুষকে ভয় করে।
একটি ধর্ষিত চাঁদনী রাত।
এবার সম্পূর্ণ ভিন্ন প্রসঙ্গ। আপনি সুপারম্যান এর সাথে মারামারি করছেন। ছুরি দিয়ে আঘাত করলেন,
একটি ধর্ষিত চাঁদনী রাত।
এবার সম্পূর্ণ ভিন্ন প্রসঙ্গ। আপনি সুপারম্যান এর সাথে মারামারি করছেন। ছুরি দিয়ে আঘাত করলেন,
কিছু হয় না। বন্দুক দিয়ে গুলি করলেন, কিছু হয় না। কামান, মেশিন গান, মিসাইল, সবই চেষ্টা করলেন । কোন কিছুই সুপারম্যানকে আহত করতে পারে না। অবশেষে আপনি পারমাণবিক বোমা হামলা করলেন। অবাক ব্যাপার, তাতেও সুপারম্যান আহত হলো না। এবার আপনি চিন্তা করুন, সেই সুপারম্যান আপনার কাছে কতটা ভয়ঙ্কর। সবচেয়ে বড় অস্ত্র পারমাণবিক বোমাতেও সে আহত হয় না।
আপনি তার কাছে দুর্বল। আপনি সেই সুপারম্যানকে ভয় করেন।
এবার মূল প্রসঙ্গে আসি। নারীরা যে কারণে পুরুষকে সবচেয়ে বেশী ভয়ে করে, সেটা হলো ইজ্জত হারানোর ভয়। মজার ব্যাপার, স্বামীর কাছে তো ইজ্জত হারানোর ভয় থাকে না। অর্থাৎ, নারী জাতিকে বিপদে ফেলার জন্য পুরুষের সবচেয়ে শক্তিশালী যে অস্ত্র আছে, সেটা নিজের স্ত্রীর উপরে কাজ করে না।
সবচেয়ে শক্তিশালী অস্ত্র যাকে কাবু করতে পারেনা, সে খুবই ভয়ঙ্কর। এজন্যই সবাই স্ত্রীকে এত ভয় করে।
এবার মূল প্রসঙ্গে আসি। নারীরা যে কারণে পুরুষকে সবচেয়ে বেশী ভয়ে করে, সেটা হলো ইজ্জত হারানোর ভয়। মজার ব্যাপার, স্বামীর কাছে তো ইজ্জত হারানোর ভয় থাকে না। অর্থাৎ, নারী জাতিকে বিপদে ফেলার জন্য পুরুষের সবচেয়ে শক্তিশালী যে অস্ত্র আছে, সেটা নিজের স্ত্রীর উপরে কাজ করে না।
সবচেয়ে শক্তিশালী অস্ত্র যাকে কাবু করতে পারেনা, সে খুবই ভয়ঙ্কর। এজন্যই সবাই স্ত্রীকে এত ভয় করে।
ইন্ট্রোভার্ট, এক্সট্রোভার্ট আর অ্যাম্বিভার্ট
এই তিনটির মধ্যে কোনটা সবচেয়ে ভালো ?
প্রশ্নের উত্তর জানার আগে আমাদের প্রথমে জানতে হবে---
প্রশ্নের উত্তর জানার আগে আমাদের প্রথমে জানতে হবে---
ইন্ট্রোভার্ট,এক্সট্রোভার্ট ও এমবিভার্ট আসলে কি?
মানুষের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের বিভিন্ন দিককে সহজেই এই ৩ টি ক্যাটাগরিতে বিবেচনা করা হয়।
মানুষের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের বিভিন্ন দিককে সহজেই এই ৩ টি ক্যাটাগরিতে বিবেচনা করা হয়।
যার ফলে সহজেই কোনো ব্যাক্তির বিষয়ে বাহ্যিক ধারণা পাওয়া যায়।
ইন্ট্রোভার্ট, এক্সট্রোভার্ট কিংবা এমবিভার্ট এই দুটোর মধ্যে কোনটা ভালো আর কোনটা খারাপ,
তা নিয়ে তর্কের সুযোগ নেই। কেননা, প্রত্যেক চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের ভালো-মন্দ দুটোই আছে।
যদিও ইন্ট্রোভার্ট-এক্সট্রোভার্ট সম্পূর্ণ দুটি বিপরীত চরিত্র,
কিন্তু অনেকের মধ্যেই দুই ধরনেরই বৈশিষ্টের মিশ্রণ দেখা যায় যাকে বলা হয় এমবিভার্ট।
এ বৈশিষ্ট্যের মধ্যে যাদের মধ্যে যে ধরনের বৈশিষ্ট্য বেশি প্রকাশ পায়,
তাদেরকে সেটাই অভিহিত করা হয়।
ইন্ট্রোভার্টঃ শব্দটি আমরা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই নেতিবাচক অর্থে ব্যবহার করে থাকি।
ইন্ট্রোভার্টঃ শব্দটি আমরা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই নেতিবাচক অর্থে ব্যবহার করে থাকি।
ইন্ট্রোভার্টের সাথে আরেকটি শব্দ আমরা সমার্থক হিসেবে ব্যবহার করি, আর তা হলো ‘লাজুক’।
মূলত ইন্ট্রোভার্ট হলেই যে লাজুক হতে হবে তার কোনো মানে নেই।
ইন্ট্রোভার্ট ব্যক্তি নিজের মধ্যে নিজে চিন্তা করতে ভালবাসে। বিভিন্ন আইডিয়া নিয়ে ভাবতে ভালোবাসে।
গল্প আড্ডায় সময় না কাটিয়ে বই পড়া, লেখালেখি, আঁকাআঁকি বা এই ধরনের সৃষ্টিশীল কাজে,
ব্যস্ত থাকতে তুলনামূলকভাবে বেশি আগ্রহ প্রকাশ করে ইনট্রোভার্ট।
বিষ্ময়কর প্রেমের গল্প"--- নিষিদ্ধ_নারীর_ভালোবাসা
এক্সট্রোভার্টঃ এক্সট্রোভার্ট মাএকজন বহির্মুখী একজন বহির্গামী এবং স্পষ্টবাদী ব্যক্তি যিনি আশেপাশে থাকা এবং মানুষের সাথে কথা বলতে উপভোগ করেন।থাকে। অনেকের সাথে বন্ধুত্ব স্থাপনে আগ্রহী হয়। সামাজিক মিথস্ক্রিয়া পছন্দ করে। সকলের মনোযোগ আকর্ষণ করতে চেষ্টা করে।
বিষ্ময়কর প্রেমের গল্প"--- নিষিদ্ধ_নারীর_ভালোবাসা
এক্সট্রোভার্টঃ এক্সট্রোভার্ট মাএকজন বহির্মুখী একজন বহির্গামী এবং স্পষ্টবাদী ব্যক্তি যিনি আশেপাশে থাকা এবং মানুষের সাথে কথা বলতে উপভোগ করেন।থাকে। অনেকের সাথে বন্ধুত্ব স্থাপনে আগ্রহী হয়। সামাজিক মিথস্ক্রিয়া পছন্দ করে। সকলের মনোযোগ আকর্ষণ করতে চেষ্টা করে।
নুতন কোনো ব্যক্তির সাথে কথা বলতে উৎসাহী হয়। আশেপাশে মানুষ থাকলে প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে।
তাদের মধ্যে অনেকে সত্যিকার অর্থে অন্যের ব্যাপারে কথা বলতে আগ্রহী হয়,
আবার অনেকে শুধুমাত্র কথা শোনানোর মানুষ পাওয়ায় কথা বলতে থাকে।
তারা সাধারণত মজাদার ও চার্মিং হয়ে থাকে।
এরা সাধারণত যোগাযোগ বা কথা বলার ক্ষেত্রে অগ্রগামী হয়। অর্থাৎ কথা শুরুর ক্ষেত্রে এরাই আগে শুরু করে। কথা বলার সময় চিন্তা করে না। সাধারণত ভাল বন্ধু হয় এবং তুলনামূলক কম সেন্সিটিভ হয়ে থাকে। তারা নিজেদের মনের কথাগুলো সকলের সাথে শেয়ার করতে ভালবাসে এবং তাদের ফ্রেন্ড সার্কেল অনেক বড় হয়। বহির্মুখী ব্যক্তিরা অনেক মানুষের মাঝে থেকে শক্তি লাভ করে।
একসাথে একাধিক কাজ করতে পছন্দ করে। গ্রুপে কাজ করতে ভাল বাসে এবং একা সময় কাটাতে পছন্দ করে না। মোটকথা এরা অনেক মানুষের সাথে থাকতে ভালবাসে।
বর্তমানে প্রতি ৩জন মানুষের মাঝে দুইজনই extrovert বা বহির্মুখী ।
এমবিভার্টঃ নতুন মানুষদের সঙ্গে সামাজিক সম্পর্কে জড়াতে অভ্যস্ত। খুব সহজেই মানুষদের বিশ্বাস করে থাকেন তবে একই সঙ্গে বিশ্বাস ভঙ্গ হলে সেই পরিস্থিতি মোকাবেলা করার জন্য প্রকৃতিগত ভাবেই প্রস্তুত থাকে। প্রচুর পরিমাণে ভ্রমণ এবং বন্ধুবান্ধবদের সঙ্গে সময় কাটাতে পছন্দ করে আত্মীয় কিংবা প্রতিবেশী সবার সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষায় অত্যন্ত পারদর্শী।
এমবিভার্টঃ নতুন মানুষদের সঙ্গে সামাজিক সম্পর্কে জড়াতে অভ্যস্ত। খুব সহজেই মানুষদের বিশ্বাস করে থাকেন তবে একই সঙ্গে বিশ্বাস ভঙ্গ হলে সেই পরিস্থিতি মোকাবেলা করার জন্য প্রকৃতিগত ভাবেই প্রস্তুত থাকে। প্রচুর পরিমাণে ভ্রমণ এবং বন্ধুবান্ধবদের সঙ্গে সময় কাটাতে পছন্দ করে আত্মীয় কিংবা প্রতিবেশী সবার সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষায় অত্যন্ত পারদর্শী।
সিদ্ধান্ত নিতে ভেবে চিন্তে আশপাশের অন্য সকলের কথা চিন্তা করে সিদ্ধান্ত এমনভাবে নেয় যেনো কেউই ক্ষতিগ্রস্ত না হয়। কাজের ক্ষেত্রে একত্রে অনেক মানুষের সঙ্গে কিংবা একাকী নিজের কাজ নিজে করে ফেলতে পারেন। একই সঙ্গে বিভিন্ন ধরনের মানুষদের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে পারে।
একজন এমবিভার্ট একজন দক্ষ সংগঠক।
প্রতিটি মানুষের ব্যাক্তিত্ব আলাদা তাই তাদের ব্যাক্তিত্বের ধরণ ও আলাদা।
প্রতিটি মানুষের ব্যাক্তিত্ব আলাদা তাই তাদের ব্যাক্তিত্বের ধরণ ও আলাদা।
আজ আপনি যা জানতে পারেন ?
চোখ বড় বড় করে তাকিয়ে ছেলেটি মোবাইলে কি যেনো একটা দেখছে! অন্ধকার গাঢ় আবছা, কানে ইয়ারফোন।
দেখছে যিনার দৃশ্য। স্বাদ নিচ্ছে তার চোখ। বড় বড় করে তাকিয়ে আছে ছেলেটি দেখছে গোপনে নিকৃষ্ট দৃশ্যগুলি।
নিস্তব্ধ রাত ১১ টা বেজে ২০ মিনিট। নেকেড দেখছে, বা অবৈধ কোনো নারীর সাথে যিনার আলাপ করছে নিভৃতে। কত স্বাদ গুনাহ করতে!
হঠাৎ - আচমকা শরীরটা ঝাকুনি দিয়ে উঠলো! ছেলেটির মনে হলো কে যেনো ঢুকেছে রুমে কিন্তু, রুমের দরজা তো আটকানো। কি ব্যাপার, কে ঢুকলো রুমে অন্ধকারে?
হঠাৎ - শরীরটা শিউরে উঠলো। অজানা কেমন একটা শব্দ কানে বাজলো। অনুভব করতে পারলো, কেনো জানি শরীরটা অবস হয়ে যাচ্ছে!
- হঠাৎ বা দিকে দেখলো এটা কি?
- ওমাহ কে এটা? বিশাল বড় কে? আমার পাশে দাড়িয়ে আছে। কিভাবে ঢুকলো রুমে, হায় মাবুদ এ কেমন ভয়ানক মূর্তি দাড়িয়ে আছে আমার সামনে। থর থর করে কাপছে শরীর, হাত থেকে বুকের উপর পড়লো মোবাইলটা।
নেকেড চলছে পুরোদমে। মোবাইলটা বুকের উপর থেকে পিছলে ছেলেটির গায়ের পাশে গিয়ে পড়লো, কিন্তু চলছে উলঙ্গ নারী - পুরুষের যিনার ভিডিও।
হয়তো মৃত্যুর ডাক পড়ে গেলো তার।
- সে দেখছে মালাকুল মউতকে দাড়িয়ে আছে মৃত্যু দূত।
একটু আগেও দেহটা ছিলো অনেক গরম, কিন্তু মুহূর্তেই ঝিম মেরে ঠান্ডা হয়ে গেছে। মৃত্যু আজ তার সামনে, মনে মনে ভাবছে হায় আপসোস! একটু যদি তওবা করতে পারতাম! কিন্তু সময় যে আর নেই।
ছেলেটি পাপ ছাড়তে পারেনি এর আগেই ডাক পড়ে গেছে মৃত্যুর। সময় ও পাইনি তওবা করতে। মোবাইলে ছিলো অগনিত উলঙ্গ ভিডিও ছিলো কত রঙ, বেরঙের সুরেলা গান। ডিলিট ও করতে পারেনি তার আগেই মৃত্যু হাজির।
- মৃত্যু ডাকছে তাকে, আসো হে নাপাক আত্মা!
- আসো হে নাপাক জালিম! নফসের উপর অত্যাচারী রুহু।
ভয়ে রুহু দৌড়াদৌড়ি শুরু করলো দেহের আনাচে কানাচে। পা দুটি হিম ঠান্ডা হতে শুরু করলো।
চোখ বড় বড় করে তাকিয়ে ছেলেটি মোবাইলে কি যেনো একটা দেখছে! অন্ধকার গাঢ় আবছা, কানে ইয়ারফোন।
দেখছে যিনার দৃশ্য। স্বাদ নিচ্ছে তার চোখ। বড় বড় করে তাকিয়ে আছে ছেলেটি দেখছে গোপনে নিকৃষ্ট দৃশ্যগুলি।
নিস্তব্ধ রাত ১১ টা বেজে ২০ মিনিট। নেকেড দেখছে, বা অবৈধ কোনো নারীর সাথে যিনার আলাপ করছে নিভৃতে। কত স্বাদ গুনাহ করতে!
হঠাৎ - আচমকা শরীরটা ঝাকুনি দিয়ে উঠলো! ছেলেটির মনে হলো কে যেনো ঢুকেছে রুমে কিন্তু, রুমের দরজা তো আটকানো। কি ব্যাপার, কে ঢুকলো রুমে অন্ধকারে?
হঠাৎ - শরীরটা শিউরে উঠলো। অজানা কেমন একটা শব্দ কানে বাজলো। অনুভব করতে পারলো, কেনো জানি শরীরটা অবস হয়ে যাচ্ছে!
- হঠাৎ বা দিকে দেখলো এটা কি?
- ওমাহ কে এটা? বিশাল বড় কে? আমার পাশে দাড়িয়ে আছে। কিভাবে ঢুকলো রুমে, হায় মাবুদ এ কেমন ভয়ানক মূর্তি দাড়িয়ে আছে আমার সামনে। থর থর করে কাপছে শরীর, হাত থেকে বুকের উপর পড়লো মোবাইলটা।
নেকেড চলছে পুরোদমে। মোবাইলটা বুকের উপর থেকে পিছলে ছেলেটির গায়ের পাশে গিয়ে পড়লো, কিন্তু চলছে উলঙ্গ নারী - পুরুষের যিনার ভিডিও।
হয়তো মৃত্যুর ডাক পড়ে গেলো তার।
- সে দেখছে মালাকুল মউতকে দাড়িয়ে আছে মৃত্যু দূত।
একটু আগেও দেহটা ছিলো অনেক গরম, কিন্তু মুহূর্তেই ঝিম মেরে ঠান্ডা হয়ে গেছে। মৃত্যু আজ তার সামনে, মনে মনে ভাবছে হায় আপসোস! একটু যদি তওবা করতে পারতাম! কিন্তু সময় যে আর নেই।
ছেলেটি পাপ ছাড়তে পারেনি এর আগেই ডাক পড়ে গেছে মৃত্যুর। সময় ও পাইনি তওবা করতে। মোবাইলে ছিলো অগনিত উলঙ্গ ভিডিও ছিলো কত রঙ, বেরঙের সুরেলা গান। ডিলিট ও করতে পারেনি তার আগেই মৃত্যু হাজির।
- মৃত্যু ডাকছে তাকে, আসো হে নাপাক আত্মা!
- আসো হে নাপাক জালিম! নফসের উপর অত্যাচারী রুহু।
ভয়ে রুহু দৌড়াদৌড়ি শুরু করলো দেহের আনাচে কানাচে। পা দুটি হিম ঠান্ডা হতে শুরু করলো।
কেউ নেই পাশে চোখ উল্টিয়ে ভয়ে, গলাটাও শুকিয়ে গেছে।
পাশেই পড়ে আছে নেকেডের মোবাইলটা।
হঠাৎ লাফ দিয়ে উঠে বসে হুম! কেউতো নেই, মৃত্যু দূত চলে গেছে আমাকে সুযোগ দিয়ে।
- তাই সময় থাকতেই ভাই, মোবাইলটা হাতে নিয়ে যা অশ্লীল কিছু আছে সব ডিলিট করো।
হঠাৎ লাফ দিয়ে উঠে বসে হুম! কেউতো নেই, মৃত্যু দূত চলে গেছে আমাকে সুযোগ দিয়ে।
- তাই সময় থাকতেই ভাই, মোবাইলটা হাতে নিয়ে যা অশ্লীল কিছু আছে সব ডিলিট করো।
যতো অবৈধ কিছু আছে সব মুছে ফেলো, তওবা করো,, হে আল্লাহ তুমিতো মহান, ক্ষমতাশীল, দয়াবান, মেহেরবানি করে আমাকে ক্ষমা করে দাও।
সকল খারাপ কাজ থেকে আল্লাহ আমাদের সবাই কে হেফাজত করুন। আমিন।🤲🖤
আসা করি ভালো লাগলো সবাইকে পড়ার সুযোগ করে দিলে আরো ভালো হয়,
সকল খারাপ কাজ থেকে আল্লাহ আমাদের সবাই কে হেফাজত করুন। আমিন।🤲🖤
আসা করি ভালো লাগলো সবাইকে পড়ার সুযোগ করে দিলে আরো ভালো হয়,
হতে পারে এই লেখাটি পড়ে একটি ভাই একটি বোন গুনাহার পথ থেকে ফিরে আসছে।
হতে পারে - এটা আপনার (তোমার) নাজাতের একটা ওছিলা।
ধন্যবাদান্তেঃ------
মওদুদ আহমেদ মধু
@মিঃ মধু (অদৃশ্য কাব্য)
No comments