যত্নে জমানো স্বপ্ন ও নির্জন ভূবনের এক বাসিন্দা । #_মিঃ_বুদ্ধিমান_গাধা®️
যত্নে জমানো স্বপ্ন ও নিরর্জন ভূবনের বাসিন্দা
সাথে হিমেল হাওয়া।
কিছু জিনিস কেন স্বপ্নের মত সাজানো যায়না?
ঝুম বৃস্টিতে গাছের এলোমেলো উথলতা দেখব ।
ভরা পূর্ণিমার রাতে আকাশ ভেঙ্গে যখন রহস্যময়ী জোছনা নামবে,
কেমন যেনো রুক্ষ হয়ে আছে চারপাশের প্রকৃতি।
শীতের প্রতিটা ভোর হয় অন্য এক আবেদন নিয়ে। দৃস্টি আটকে যায় অল্প দুরত্তে।
শীতের প্রতিটা ভোর হয় অন্য এক আবেদন নিয়ে। দৃস্টি আটকে যায় অল্প দুরত্তে।
সাদা কুয়াশায় চারিদিক মাখামাখি ।
খুব ইচ্ছে করে, চুপটি করে কুয়াশা মাখা ভোরে চলে যাই কোন এক নির্জন গ্রামের পথ ধরে । যেখানে নির্দ্দিস্ট কোন গন্তব্য জানা থাকবে না।
এলোমেলো হাটা যাবে যেদিকে চোখ যায় ।
কাছেই কোথাও হয়তো থাকবে নদী ।
কুয়াশা আর নদীর পানি মিলেমিশে একাকার, কিছুই দেখা যাবে না ।
কিন্তু শোনা যাবে নানান এলোমেলো শব্দ- ট্রলার, লঞ্চ, মাল্লাদের হাকডাক । সুখের অনুভূতি পাওয়ার জন্য , আর কিছু কি খুব বেশী প্রয়োজন জীবনে ?
প্রকৃতির প্রতিটা ঋতু আমাকে বড় দুর্বল করে দেয়- বিশেষ করে বর্ষা ।
প্রকৃতির প্রতিটা ঋতু আমাকে বড় দুর্বল করে দেয়- বিশেষ করে বর্ষা ।
হৃদয়ের মনিকোঠায় অজানা একটা বেদনাবোধ জাগে শীত এলেই ।
ভরা পূর্ণিমার ফকফকা সাদা আলো আমাকে ঘোরের মধ্যে রাখে ।
ঝুম বৃষ্টিতে জানালায় হেলান দিয়ে বসে অন্য এক জগতকে দেখতে পাই ।
ভরা পূর্ণিমার ফকফকা সাদা আলো আমাকে ঘোরের মধ্যে রাখে ।
ঝুম বৃষ্টিতে জানালায় হেলান দিয়ে বসে অন্য এক জগতকে দেখতে পাই ।
বৃষ্টি আমাকে কতটা স্বজীবতা এনে দেয়, তা কি করে বোঝাবো ?
চারদিক অন্ধকার করে যখন মূষলধারে বৃষ্টি নামে,
তখন কোথায় যেন প্রাণ খুজে পাই ।
অথচ বেশীরভাগ সময় পার করতে হয়, আমার এই প্রিয়দের ছাড়া ।
অথচ বেশীরভাগ সময় পার করতে হয়, আমার এই প্রিয়দের ছাড়া ।
কেন অনর্গল আমার এই প্রিয়দের সাথে থাকতে পারি না ?
আমার স্বপ্নরা এত দুরে থাকে কেন ?
আমার স্বপ্নগুলো এত আহামরী কিছু তো না। রাজ্যপট, জমিদারী গাড়ী বাড়ি কোটি টাকা, এসব আমার স্বপ্ন নয় ।
খুবই সরল সাধারণ আমার স্বপ্ন। হাতের কাছে অথচ ধরতে পারিনা ।
দেখতে পারি কিন্তু ছুতে পারি না। কেন ????
সেই শিশু বয়স থেকেই , জগৎকে এক ভিন্ন দৃষ্টিকোন থেকে দেখার প্রবনতা শুরু হয়েছিল আমার।
একটা ঘটনাকে সবাই যেভাবে দেখে, আমি কেনো সেভাবে দেখতাম না ?
আমি দেখতাম ভিন্ন ভাবে । কিন্তু কেন ?
কিছুতেই সবার সাথে নিজেকে মেলাতে পারিনি ।
ভনিতা মেকি যেকোন কিছু এড়িয়ে থেকেছি সবসময়।
সেজন্য আমাকে ভোগান্তিও কম পোহাতে হয়নি।
প্রায়ই আমার মাকে, অন্যদের বলতে হত, আমার ছেলেটা খুব অভিমানী । সময়ের সাথে সাথে সে অভিমান বেড়েই চলেছে ।
দেখতে পারি কিন্তু ছুতে পারি না। কেন ????
সেই শিশু বয়স থেকেই , জগৎকে এক ভিন্ন দৃষ্টিকোন থেকে দেখার প্রবনতা শুরু হয়েছিল আমার।
একটা ঘটনাকে সবাই যেভাবে দেখে, আমি কেনো সেভাবে দেখতাম না ?
আমি দেখতাম ভিন্ন ভাবে । কিন্তু কেন ?
কিছুতেই সবার সাথে নিজেকে মেলাতে পারিনি ।
ভনিতা মেকি যেকোন কিছু এড়িয়ে থেকেছি সবসময়।
সেজন্য আমাকে ভোগান্তিও কম পোহাতে হয়নি।
প্রায়ই আমার মাকে, অন্যদের বলতে হত, আমার ছেলেটা খুব অভিমানী । সময়ের সাথে সাথে সে অভিমান বেড়েই চলেছে ।
কিছু জিনিস কেন স্বপ্নের মত সাজানো যায়না?
যদি সাজানো না যায়, তবে তেমন স্বপ্ন মনে বাসা বাধে কেন ?
ছোটবেলা থেকেই বৃস্টিতে ভিজতে পছন্দ করতাম।
ছোটবেলা থেকেই বৃস্টিতে ভিজতে পছন্দ করতাম।
বর্ষার দিন এলেই আমার ছটফটানি বেড়ে যেত ।
মা একেবারেই ভিজতে দিতো না, জ্বর বাধাবো বলে ।
কিন্তু মা শুধু আদর আর জ্বর'টাই দেখতেন ।
মা একেবারেই ভিজতে দিতো না, জ্বর বাধাবো বলে ।
কিন্তু মা শুধু আদর আর জ্বর'টাই দেখতেন ।
আমার মনের জানালা হয়তো দেখতে পেতেন না ।
কখনও বুঝতে চাইতে না কেন আমি বৃস্টিতে ভিজতে চাইছি ।
গভীর দৃষ্টিতে দেখত না, কি আছে বৃস্টির মধ্যে ?
পূর্ণিমার রাতগুলোতে প্রায়ই হঠাৎ হঠাৎ ঘুম থেকে জেগে উঠতাম,
দরজা খুলে একা একা বাইরে বের হতাম। স্বপ্নের মত লাগত সবকিছু ।
কখনও বুঝতে চাইতে না কেন আমি বৃস্টিতে ভিজতে চাইছি ।
গভীর দৃষ্টিতে দেখত না, কি আছে বৃস্টির মধ্যে ?
পূর্ণিমার রাতগুলোতে প্রায়ই হঠাৎ হঠাৎ ঘুম থেকে জেগে উঠতাম,
দরজা খুলে একা একা বাইরে বের হতাম। স্বপ্নের মত লাগত সবকিছু ।
গভীর মগ্নতায় তাকিয়ে থাকতাম আকাশের বিশালতার দিকে ।
মা উদ্বিগ্ন হয়ে খোজাখুজি করে দেখতো, আমি বাইরে বসে আছি।
খুব বকাঝকা করে বিছানায় নিয়ে যেত ।
একবারও বোঝার চেস্টা করতে না,
একবারও বোঝার চেস্টা করতে না,
কেন পূর্নিমার রাতে আমি এমন উতলা হই, ছুটে বাইরে বের হই ? জানতে চাইতেন না,
ভরা জোছনায় আকাশে আমি কি খুজি ?
আমাকে নিয়ে গ্রামে বেড়াতে গেলে, আমার জন্য সবার যন্ত্রনার আর শেষ থাকত না। বাড়ির ভিতরে সবাই আছে, শুধু আমি নাই।
আমাকে পাওয়া যেত জঙ্গলে বড় বড় ঝাকড়া গাছের তলে, কখনও দিঘীর বাধাঁনো ঘাটে ।
পুকুর পাড়ে, নয়ত নদীর পাড় ঘেষে হাটা অবস্থায়। সবাই তাতে খুব একটা বিচলিত হতে না । ধরেই নিয়েছিলে এটা আমার দুরন্তপনা, বড় হলে ঠিক হয়ে যাবে ।
কিন্তু কিসের টানে বারবার ছুটে যেতাম রহস্যময়ী প্রকৃতির কাছে ?
তোমরা সেটা জানতে না।
অবশ্য আমি নিজেও জানতাম না, এখনও জানিনা ।
অবশ্য আমি নিজেও জানতাম না, এখনও জানিনা ।
খুবই সাধারণ নির্ভেজাল একটা ইচ্ছে এখনও বুকের গহীনে বসে আছে ।
আমার খুবই ছোট্ট একটা কুটির থাকবে, কুটিরের চালা হবে টিনের।
আমার খুবই ছোট্ট একটা কুটির থাকবে, কুটিরের চালা হবে টিনের।
সেই কুটুরের চারপাশ ঘিরে থাকবে স্বচ্ছ জলের একটা ছোট্ট পুকুর ।
পুকুড়ের জলের মাঝে আমার কুটির । পুকুড়ের চারদিকের উচুঁ পাড়ে বড় বড় ঝাকড়া গাছ বেশ কিছু কদম গাছও থাকবে।পাতা বাহারী নানান গাছে ভর্তি থাকবে পুরো জায়গা ।
কোন জনমানব থাকবে না,
সুনশান নিরাবতা থাকবে সারাক্ষন।
কোন এক আষার সন্ধ্যায়, বৃস্টির ফোটা টিনের চালে পড়ে ঝমঝম শব্দ হবে । আমি একলা ঘরের জানালায় বসে, কান পেতে শুনবো ।
ঝুম বৃস্টিতে গাছের এলোমেলো উথলতা দেখব ।
ভরা পূর্ণিমার রাতে আকাশ ভেঙ্গে যখন রহস্যময়ী জোছনা নামবে,
সেই জোছনার আলো পুকুরে পানিতে পড়ে,
পানি দেখাবে ধবধবে সাদা ।
রহস্যময়তায় ভরে উঠবে চারদিক ।
রহস্যময়তায় ভরে উঠবে চারদিক ।
আমি একলা চুপটি করে সেই সাদা পানিতে নেমে জোছনার আলো ছুয়ে,
উপলব্ধি করতে চাই ছোট্ট এই জীবনের আদী অন্ত ।
পুরো জীবনে শুধু একবারের জন্য এমন কিছু সময় আমি কাটাতে চাই ।
সেটা কি খুবই অসম্ভব ইচ্ছা ???
বিঃ দ্রঃ --- এই কথাগুলি অলস মস্তিস্কের অলিক কাল্পনিক অনুভূতি,
একে গুরুত্ত সহকারে দেখার কিছু নাই ।
পুরো জীবনে শুধু একবারের জন্য এমন কিছু সময় আমি কাটাতে চাই ।
সেটা কি খুবই অসম্ভব ইচ্ছা ???
বিঃ দ্রঃ --- এই কথাগুলি অলস মস্তিস্কের অলিক কাল্পনিক অনুভূতি,
একে গুরুত্ত সহকারে দেখার কিছু নাই ।
লেখাঃ- মিঃ বুদ্ধিমান গাধা
katota odvuth o chamotkar hrridoygrahi kore likhechen ta bole bojhate parbona, jatobar porchi totobari mugdho hoye jacchi, ki kore et cittakarshon kore likhen apni, Allah blase you, apnar janno onek onek shuvo kamona.
ReplyDelete